আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة ثمان من الهجرة النبوية

غزوة الفتح الأعظم

دخول النبي مكة

পৃষ্ঠা - ৩৩৭৮


বদরের যুদ্ধে অংশঃা ন্াগ্রহণকারীদের উপর সদয় হয়ে বলেছিলেন ৷ তোমরা যা ইচ্ছে করতে পার ৷
আমিও তামাদের মার্জ্যা করে দিয়েছি ?”

হাতির (রা) সম্বন্ধে আল্লাহ তাআালা ইরশা দ করেন



৷ ড্রুঠুঝু এে

অর্থাৎ হে মু’মিনগণ ! আমার শত্রু ও তোমাদের শত্রুকে বন্ধুরুপে গ্রহশ্া করবে না ৷ তোমরা
তাদের সাথে বন্ধুতৃ করছ অথচ তারা তোমাদের নিকট যে সত্য এসেছে তা প্রত্যাখ্যান করেছে,
রাসুলকে এবং তোমাদেরকে বহিষ্কার করেছ এ কারণে যে, তোমরা তোমাদের প্ৰতিপালক
আল্ল হতে বিশ্বাস কর ৷ (৬০ ঘুম৩ তাহিনা ১ ৬)

ইবন ইসহাক (র) উপরোক্ত ঘটনাটি মুরসালরুপে অনুরুপ বর্ণনা করেছেন ৷ সুহায়লী উল্লেখ
করেন যে, হাতির (রা)৩ তার পত্রে লিখেছিলেন, নিশ্চয়ই রাসুলুল্লাহ্ (সা) বিশাল বাহিনী নিয়ে
তোমাদের দিকে রওয়ানা হয়েছেন ৷ প্লাবনের গতিতে তারা এগিয়ে চলেছেন ৷ আল্লাহর শপথ
করে আমি বলছি, তিনি যদি একাই এ অভিযান পরিচালনা করেন তাহলে আল্লাহ্ তাআলা
তোমাদের বিরুদ্ধে তাকে অবশ্যই সাহায্য করবেন ৷ কেননা, তার ওয়াদা তিনি অবশ্যই পুর্ণ
করবেন ৷ রাবী বলেন, ইবনে সালামের তাফসীরে আছে যে, হ মির (রা) লিখেছিলেন যে, মুহাম্মাদ
(সা) ঘর থেকে বের হয়ে পড়েছেন, জানি না তোমাদের দিকে, না কি অন্য কোন দিকে অগ্রসর
হচ্ছেন ? তবে তোমাদের উচিত সারধানতা অবলম্বন করা ৷

ইমাম বুখারী (র) আলী (রা) হত ৩বর্ণনা করেন ৷ তিনি বলেন, “রাসুলুল্লাহ্ (সা)
একদিন আমাকে যুবায়র (রা) ও মিকদাদ (রা) কে প্রেরণ করলেন এবং বললেন, “তোমরা
চলতে থাকবে যতক্ষণ না তোমরা রওযায়ে খাখ নামক স্থানে পৌছ ৷ ঐখানে তোমরা একজন
আরোহিণীকে পারে, তার সাথে একটি পত্র রয়েছে ৷ তার থেকে পত্রঢি উদ্ধার করে নিয়ে
আসবে ৷ ’আলী (রা) বলেন, আমরা এরপর চলতে লাগলাম ৷ আমাদেরকে নিয়ে আমাদের
সওয়ারী খুব দ্রুত চলতে লাগল যতক্ষণ না আমরা রওযায়ে খাংখ পৌছি ৷ সেখানে পৌছে আমরা
একজন আরােহিণীকে পেলাম ৷ তখন আমরা তাকে বললাম, পএটি বের করে দাও ! সে বলল,
আমার কাছে কোন পত্র নেই ৷ আমরা তাকে রললাম, পত্র বের করে দেবে নচেৎ আমরা তোমার
কাপড় খুলে তল্লাশী করতে বাধ্য হলো ৷ রাবী বলেন, এরপর সে চুলের থাোপা থেকে পএটি বের
করে দিল ৷ পত্রটি নিয়ে এসে আমরা রাসুলুল্লাহ্ (না)-এর কাছে সমর্পণ করলাম ৷ পত্রে লিখা জ্যি ,
হাতির ইবন আবু বালতাআ হতে মক্কার মুশরিক জনগণের প্রতি ৷ রাসুলুল্লাহ্ (না)-এর কিছু
কর্মকান্ড সম্বন্ধে সে মুশরিকদেরকে খবর দিচ্ছে ৷ রাসুলুল্লাহ্ (সা) হাতিবকে (রা) বললেন, হে
হাতির (রা) ! এটা কী ? তিনি বললেন, “হে আল্লাহ্র রাসুল ! দয়া করে আমার সম্বন্ধে ত্রিৎ
সিদ্ধান্ত নেবেন না ৷ আমি কুরায়শদের সাথে জড়িত ছিলাম ৷ আমি তাদের মিত্র ছিলাম ৷ কিন্তু

৬২ —

صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ سَحَابًا فَقَالَ: " «إِنَّ هَذِهِ السَّحَابَ لَتَبِضُّ بِنَصْرِ بَنِي كَعْبٍ» " فَمَكَثَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَا شَاءَ اللَّهُ أَنْ يَمْكُثَ بَعْدَمَا خَرَجَ أَبُو سُفْيَانَ، ثُمَّ أَخَذَ فِي الْجِهَازِ، وَأَمَرَ عَائِشَةَ أَنْ تُجَهِّزَهُ وَتُخْفِيَ ذَلِكَ، ثُمَّ خَرَجَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِلَى الْمَسْجِدِ أَوْ إِلَى بَعْضِ حَاجَاتِهِ، فَدَخَلَ أَبُو بَكْرٍ عَلَى عَائِشَةَ، فَوَجَدَ عِنْدَهَا حِنْطَةً تُنْسَفُ وَتُنَقَّى، فَقَالَ لَهَا: يَا بُنَيَّةُ، لِمَاذَا تَصْنَعِينَ هَذَا الطَّعَامَ؟ فَسَكَتَتْ، فَقَالَ: أَيُرِيدُ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَنْ يَغْزُوَ؟ فَصَمَتَتْ، فَقَالَ: يُرِيدُ بَنِي الْأَصْفَرِ؟ - وَهُمُ الرُّومُ - فَصَمَتَتْ قَالَ: فَلَعَلَّهُ يُرِيدُ أَهْلَ نَجْدٍ؟ فَصَمَتَتْ قَالَ: فَلَعَلَّهُ يُرِيدُ قُرَيْشًا؟ فَصَمَتَتْ قَالَ: فَدَخَلَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَقَالَ لَهُ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، أَتُرِيدُ أَنْ تَخْرُجَ مَخْرَجًا؟ قَالَ: " نَعَمْ ". قَالَ: فَلَعَلَّكَ تُرِيدُ بَنِي الْأَصْفَرِ؟ قَالَ: " لَا ". قَالَ: أَتُرِيدُ أَهْلَ نَجْدٍ؟ قَالَ: " لَا ". قَالَ: فَلَعَلَّكَ تُرِيدُ قُرَيْشًا؟ قَالَ: " نَعَمْ ". قَالَ أَبُو بَكْرٍ: يَا رَسُولَ اللَّهِ أَلَيْسَ بَيْنَكَ وَبَيْنَهُمْ مُدَّةٌ؟ قَالَ: " أَلَمْ يَبْلُغْكَ مَا صَنَعُوا بِبَنِي كَعْبٍ؟ قَالَ: وَأَذَّنَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي النَّاسِ بِالْغَزْوِ، وَكَتَبَ حَاطِبُ بْنُ أَبِي بَلْتَعَةَ إِلَى قُرَيْشٍ، وَأَطْلَعَ اللَّهُ رَسُولَهُ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَلَى الْكِتَابِ، وَذَكَرَ الْقِصَّةَ كَمَا سَيَأْتِي. وَقَالَ مُحَمَّدُ بْنُ إِسْحَاقَ: حَدَّثَنِي مُحَمَّدُ بْنُ جَعْفَرٍ، عَنْ عُرْوَةَ، عَنْ عَائِشَةَ أَنَّ أَبَا بَكْرٍ دَخَلَ عَلَى عَائِشَةَ، وَهِيَ تُغَرْبِلُ حِنْطَةً، فَقَالَ: مَا هَذَا؟ أَمَرَكُمْ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِالْجِهَازِ؟ قَالَتْ: نَعَمْ فَتَجَهَّزْ، قَالَ: وَإِلَى أَيْنَ؟ قَالَتْ: مَا سَمَّى لَنَا شَيْئًا، غَيْرَ أَنَّهُ قَدْ أَمَرَنَا بِالْجِهَازِ