আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة سبع من الهجرة النبوية

السرية التي قتل فيها محلم بن جثامة عامر بن الأضبط

পৃষ্ঠা - ৩২২৭

তারা সকলে মিলে পাহাড়ে রেখে আসে এবং তার উপরে পাথর চাপা দিয়ে দেয় ৷ এ পটভুমিতে
নিম্নবর্ণিত আয়াত টি অবতীর্ণ হয়ং ধ্া৷ ৷ ধ্া প্রু১ ট্রুন্ছুট্রু)ঠুহ্নন্ ৷ ; ৷ );০ ৷ )ন্;৷ ৷ ৷ৰুট্রুা £


ব্লুাখু ৷ ৷ ) অর্থাৎ হে মু’মিনগণ ! তৌমরা যখন আল্লাহর পথে যাত্রা করবে তখন পরীক্ষা

গ্রন্থকার বলেন বায়হান্ কী প্রমুখ সুত্রে এ ঘটনাটি বর্ণিত হয়েছে এবং অত্র আঘাতের শানে
নুয়ুল হিসেবে এ ঘটনাটিকে চিহ্নিত করা হয়েছে; কিন্তু এগুলাের্ধ্ব ৩মিহলাম ও আমিরের নাম
উল্লিখিত হয়নি ৷

আবদুল্লাহ ইবন হুযাফ৷ আস-সাহমীর অভিযান

সহীহ্ বুখাবী ও মুসলিমে আ মাশ (র) হযরত আলী ইবন আবু৩ তালিব (বা) হতে
বর্ণনা করেন ৷ তিনি বলেন, “রাসুলুল্লাহ্ (সা) একদা এক আনসারীকে একটি ক্ষুদ্র সৈন্যদলের
নেতৃতৃ দান করেন এবং সৈন্যদলের সদস্যদেরকে নির্দেশ দেন যেন তারা তার কথা শুনে ও তার
আনুগত্য করে ৷ রাবী বলেন “তিনি কোন ব্যাপারে সৈন্যদের প্ৰতি রাগাম্বিত হন এবং তাদেরকে
তার জন্যে কাঠ জমা করার নির্দেশ দেন ৷ তারা কাঠ জমা করলেন ৷ তখন তিনি তাদেরকে তাতে
আগুন ধরিয়ে দেয়ার নির্দেশ দেন ৷ তারা তা করলেন ৷ এবার তিনি তাদেরকে বললেন,
তৈ“ামাদেরকে আমার কথা শুনার ও আনুগত্য করার জন্যে কি রাসুলুল্লাহ্ (সা) নির্দেশ দেন
ই? ” ত ৷রা বললেন, “জী, হয় ৷” তখন তিনি বললেন, “ তোমরা এ আগুনে ঝাপ দাও ” রাবী
বলেন, তখন তারা একে অন্যের দিকে তাকাতে লাগলেন এবং বললেন, আমরা আগুন থেকে
রাচার জন্যেই রাসুলুল্লাহ্ (সা) এর সুশীত তল ছায়ায় আশ্রয় নিয়েছি ৷ রাবী বলেন, এরই মধ্যে
নেতার রাগ পড়ে যায় এবং আগুনও নিতে যায় ৷ রাসুলুল্লাহ্ (সা) এর দরবারে ফিরে এসে তারা
যখন এ ঘটনাটি সম্পর্কে রাসুলুল্লাহ্ (সা) কে অবগত করলেন, তখন তিনি বললেন, যদি তারা
তাদের নেতার কথায় এ আগুনে ঝাপ দিত তাহলে তারা কোন দিনও এ আগুন থেকে বের হতে
সক্ষম হতন৷ ৷ এ্))৷ ৷ ১ ড্রু:া৷ এ্ ৷ @ ৷ কেননা, আনুগত্য হয় শুধুমাত্র পণ্যের কাজে ৷
হযরত ইবন আব্বাস (রা) এর মাধ্যমেও সহীহ্ বুখারী এবং সহীহ্ মুসলিমে এ ঘটনাটির
উল্লেখ রয়েছে ৷

গ্রন্থকার বলেন, “এ ঘটনা টি সম্পর্কে আমার তাফসীরে বিস্তারিত আলোচনা করেছি ৷

উমরাতৃল কাযা
হুদায়বিয়৷ সন্ধির সময় বাধাপ্রাপ্ত ও স্থগিত উমরাটি সপ্তম হিজরীতে রাসুলুল্লাহ্ (সা) আদায়
করেন ৷
এ উমরাকে উমরা ল কিসাসও বলা হয় ৷ সুহাইলী (র) এ অভিমতকে প্রাধান্য দিয়েছেন ৷
কেউ কেউ উমরাতু ল কাযিয়্যা নামেও এ উমরাকে অভিহিত করেছেন ৷ আল্লাহ্ তা আলা ইরশাদ

করেনং পু)০ঢু০০ব্লু াঢু০ ) ন্৷ ৷ ) অর্থাৎ সমস্ত পবিত্র বিষয় যার অবমাননা নিষিদ্ধ তার জন্যে
কিসাস ৷ কেননা, কোন বন্তুর পবিত্রতা উভয় পক্ষের সমভাবে রক্ষণীয় ৷ (২-বাকারাং : ১৯৪) ৷


- وَكَانَا شَهِدَا حُنَيْنًا - قَالَ:» فَصَلَّى رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ صَلَاةَ الظُّهْرِ، فَقَامَ إِلَى ظِلِّ شَجَرَةٍ، فَقَعَدَ فِيهِ، فَقَامَ إِلَيْهِ عُيَيْنَةُ بْنُ بَدْرٍ يَطْلُبُ بِدَمِ عَامِرِ بْنِ الْأَضْبَطِ الْأَشْجَعِيِّ، وَهُوَ سَيِّدُ قَيْسٍ، وَجَاءَ الْأَقْرَعُ بْنُ حَابِسٍ يَرُدُّ عَنْ مُحَلِّمِ بْنِ جَثَّامَةٍ وَهُوَ سَيِّدُ خِنْدِفٍ، فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لِقَوْمِ عَامِرٍ: " هَلْ لَكُمْ أَنْ تَأْخُذُوا مِنَّا الْآنَ خَمْسِينَ بَعِيرًا وَخَمْسِينَ إِذَا رَجَعْنَا إِلَى الْمَدِينَةِ؟ " فَقَالَ عُيَيْنَةُ بْنُ بَدْرٍ وَاللَّهِ لَا أَدَعُهُ حَتَّى أُذِيقَ نِسَاءَهُ مِنَ الْحُزْنِ مِثْلَ مَا أَذَاقَ نِسَائِي. فَقَامَ رَجُلٌ مِنْ بَنِي لَيْثٍ يُقَالُ لَهُ: ابْنُ مُكَيْتِلٍ. وَهُوَ قَصْدٌ مِنَ الرِّجَالِ، فَقَالَ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، مَا أَجِدُ لِهَذَا الْقَتِيلِ مَثَلًا فِي غُرَّةِ الْإِسْلَامِ إِلَّا كَغَنَمٍ وَرَدَتْ فَرُمِيَتْ أُولَاهَا فَنَفَرَتْ أُخْرَاهَا، اسْنُنِ الْيَوْمَ وَغَيِّرْ غَدًا. فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: " هَلْ لَكَمَ أَنْ تَأْخُذُوا خَمْسِينَ بَعِيرًا الْآنَ وَخَمْسِينَ إِذَا رَجَعْنَا إِلَى الْمَدِينَةِ؟ " فَلَمْ يَزَلْ بِهِمْ حَتَّى رَضُوا بِالدِّيَةِ، فَقَالَ قَوْمُ مُحَلِّمِ بْنِ جَثَّامَةَ: ائْتُوا بِهِ حَتَّى يَسْتَغْفِرَ لَهُ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ. قَالَ: فَجَاءَ رَجُلٌ طُوَالٌ ضَرْبَ اللَّحْمِ، فِي حُلَّةٍ قَدْ تَهَيَّأَ فِيهَا لِلْقَتْلِ، فَقَامَ بَيْنَ يَدَيِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَقَالَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: " اللَّهُمَّ لَا تَغْفِرْ لِمُحَلِّمٍ ". قَالَهَا ثَلَاثًا، فَقَامَ وَإِنَّهُ لَيَتَلَقَّى دُمُوعَهُ بِطَرَفٍ ثَوْبِهِ قَالَ مُحَمَّدُ بْنُ إِسْحَاقَ: زَعَمَ قَوْمُهُ