আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة سبع من الهجرة النبوية

سرية أخرى مع بشير بن سعد

سرية أخرى مع بشير بن سعد

سرية أخرى مع بشير بن سعد

পৃষ্ঠা - ৩২২২

তার৷ তাকে নিয়ে উদ্বিগ্ন ছিল ৷ রিফাআ ইবন কায়স উঠে র্দাড়াল ৷ তার তলােয়ার ঘাড়ে ঝুলিয়ে
নিল এবং বলল, আল্লাহর শপথ, আমি আমাদের রাখালের ব্যাপারটি সম্পর্কে নিশ্চিত হতে চাই ৷
সে বোধ হয় কোন বিপদে পড়েছে ৷” তার কয়েকজন সাথী বলল, “আল্লাহর শপথ, তুমি যারেনা
আমরাই যথেষ্ট ৷” তখন সে বলল, “না, আমিই যাব ৷” তারা বলল, তাহলে আমরা তোমার সাথে
যাব ৷” সে বলল, “আল্লাহ্র শপথ, তোমরা কেউ আমার সংগে আসবেন৷ ৷” একথা বলে সে
এক কী বের হল ৷ আবু হাদবাদ (বা) বলেন, “যখন সে আমার কাছ দিয়ে অতিক্রম করছিল এবং
আমার পুরাপুরি নাগালে পৌছে গেল, তখন আমি তার বুকে৩ ভীর নিক্ষেপ করলাম ৷ আল্লাহর
শপথ, সে কোন কিছু উচ্চারণ করা র পুর্বেই ঢলে পড়ল ৷ এমনি সময় আমি তার দিকে লাফ দিয়ে
গেলাম এবং তার মাথাটি কেটে ফেললাম ৷ এরপর আমি তাকবী ৷ব দিলাম ও তাদের প্রতি
আক্রমণ পরিচালনা করলাম ৷ আমার সাথীদ্বয়গু তাকবীর বললেন এবং আক্রমণ পরিচালনা
করলেন ৷ আল্লাহর শপথ, এখানে যার বাছিল সকলেই তাদের কাছে যা কিছু সম্পদ ছিলত বিয়ে ও
পরিবার পরিজন নিয়ে আত্মসমর্পণ করল ৷ আমরা বড় বড় উন্নীও বহু বকরী হাকিয়ে নিয়ে
আসলাম ৷ আর গনীমতে তর মালামাল ও রিফা আ ইবন কায়সের কর্তিত মাথা নিয়ে রাসুলুল্লাহ্
(না)-এর দরবারে উপস্থিত হলাম ৷ ঐসব উষ্টীর মধ্য হতে রাসুলুল্লাহ্ (সা ) আমার মােহরানা
আদায়ের জন্যে আমাকে তেরটি উদ্রী দান করলেন ৷ আমি মােহরান৷ আদায় করে আমার শ্ৰীকে
ঘরে উঠিয়ে নিলাম ৷

মিহলাম ইৰ্ন জুছামা যে ক্ষুদ্র যুদ্ধে আমির ইৰ্ন আল-আয্ৰাতকে হত্যা করেছিল

ইবন ইসহাক আবু হ দবাদ (বা) হতে বর্ণনা করেন ৷ তিনি বলেন “ রাসুলুল্লাহ্ (সা)
কয়েকজন ঘুসলমানসহ আমাকে আযাম নামক স্থানে প্রেরণ করেন ৷ তাদের মধ্যে ছিলেন আবু
কাতাদা আল-হারিছ ইবন রিবৃয়ী (বা) এবং মিহলাম ইবন জ্বছাম৷ ইবন কায়স ৷ আমরা যখন
বাতনে আযাম নামক স্থানে পৌছলাম আমির ইবন আল-আঘৃবাত ইবন আল-আশজায়ী’ এর সাথে
আমাদের সাক্ষাত হল ৷ তার সাথে ছিল একটি আসন এবং দুধের একটি বড় মশক ৷ সে
আমাদেরকে ইসলামী কায়দায় সালাম দিল ৷৩ তাই আমরা তার প্রতি হামলা করা থেকে বিরত
রইলাম, কিভু মিহলাম ইবন জুছামাত তার উপর হামলা করলেন এবং তাকে হত্যা করলেন ৷
তাদের এ দৃ’ জনের মধ্যে মনােমালিন্য ছিল ৷ তিনি তার উটও অন্যান্য পরিত্যক্ত সামগ্রী গনীমত
হিসেবে লাভ করেন ৷ আমরা যখন রাসুলুল্লাহ্ (না)-এর কাছে ফিরে আসলাম এবং তাকে এ

; #’

ঘটনা সম্পর্কে জানালাম তখন আমাদের মাঝে অবতীর্ণ হল১০ ৷ ৷ ৷ ৷ ,ঞা ৷ ;,;; ৷ ৷হ্ৰুাৰু

;,এ এছুছুট্রুট্রুছু১
,

তোমরা যখন আল্লাহর পথে যাত্র ৷ ত্রকরবে তখন যাচাই করে নেবে এবং কেউ তোমাদের সালাম


رَجُلٌ مِنْهُمْ، فَنَظَرَ فَرَآنِي مُنْبَطِحًا عَلَى التَّلِّ، فَقَالَ لِامْرَأَتِهِ: إِنِّي لَأَرَى سَوَادًا عَلَى هَذَا التَّلِّ مَا رَأَيْتُهُ فِي أَوَّلِ النَّهَارِ، فَانْظُرِي لَا تَكُونُ الْكِلَابُ اجْتَرَّتْ بَعْضَ أَوْعِيَتِكِ؟ فَنَظَرَتْ فَقَالَتْ: وَاللَّهِ مَا أَفْقِدُ مِنْهَا شَيْئًا. قَالَ: فَنَاوِلِينِي قَوْسِي وَسَهْمَيْنِ مِنْ نَبْلِي. فَنَاوَلَتْهُ، فَرَمَانِي بِسَهْمٍ فِي جَبِينِي - أَوْ قَالَ: فِي جَنْبِي - فَنَزَعْتُهُ فَوَضَعْتُهُ وَلَمْ أَتَحَرَّكْ، ثُمَّ رَمَانِي بِالْآخَرِ فَوَضَعَهُ فِي رَأْسِ مَنْكِبِي، فَنَزَعْتُهُ فَوَضَعْتُهُ وَلَمْ أَتَحَرَّكْ، فَقَالَ لِامْرَأَتِهِ: أَمَا وَاللَّهِ لَقَدْ خَالَطَهُ سَهْمَايَ، وَلَوْ كَانَ رَبِيئَةً لَتَحَرَّكَ، فَإِذَا أَصْبَحْتِ فَابْتَغِي سَهْمَيَّ فَخُذِيهِمَا، لَا تَمْضُغُهُمَا عَلَيَّ الْكِلَابُ. قَالَ: فَأَمْهَلْنَا، حَتَّى إِذَا رَاحَتْ رَوَايِحُهُمْ، وَحَتَّى احْتَلَبُوا وَعَطَّنُوا وَسَكَنُوا، وَذَهَبَتْ عَتَمَةٌ مِنَ اللَّيْلِ، شَنَنَّا عَلَيْهِمُ الْغَارَةَ فَقَتَلْنَا وَاسْتَقْنَا النَّعَمَ، وَوَجَّهْنَا قَافِلِينَ بِهِ، وَخَرَجَ صَرِيخُ الْقَوْمِ إِلَى قَوْمِهِمْ بِقُرْبِنَا. قَالَ: وَخَرَجْنَا سِرَاعًا حَتَّى نَمُرَّ بِالْحَارِثِ بْنِ مَالِكِ بْنِ الْبَرْصَاءِ وَصَاحِبِهِ، فَانْطَلَقْنَا بِهِ مَعَنَا، وَأَتَانَا صَرِيخُ النَّاسِ، فَجَاءَنَا مَا لَا قِبَلَ لَنَا بِهِ، حَتَّى إِذَا لَمْ يَكُنْ بَيْنَنَا وَبَيْنَهُمْ إِلَّا بَطْنُ الْوَادِي مِنْ قُدَيْدٍ، بَعَثَ اللَّهُ مِنْ حَيْثُ شَاءَ مَاءً، مَا رَأَيْنَا قَبْلَ ذَلِكَ مَطَرًا وَلَا حَالًا، وَجَاءَ بِمَا لَا يَقْدِرُ أَحَدٌ أَنْ يُقْدِمَ عَلَيْهِ، فَلَقَدْ رَأَيْتُهُمْ وُقُوفًا يَنْظُرُونَ إِلَيْنَا، مَا يَقْدِرُ أَحَدٌ مِنْهُمْ أَنْ يُقْدِمَ عَلَيْهِ وَنَحْنُ نَجِدُّ بِهَا أَوْ نَحْدُوهَا - شَكَّ