আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة سبع من الهجرة النبوية

غزوة خيبر

من شهد خيبر

পৃষ্ঠা - ৩১৭৩

বুরদ৷ (রা ) বলেন, “আসমা (রা ) বলেছেন, আমি আবুমুসা (রা)-কে দেখেছি, তিনি এ হাদীছঢি
বার বার আমার কাছ থেকে শুনতেন ৷ আবু বুরদ৷ (রা) , আবু মুসা (বা) এর বরাতে বলেন, নবী
করীম (সা) বলেছেন, যখন রাত হয় তখন কুরআন তিলত্বওয়াতের আওয়ায দ্বারা আশআরী
বন্ধুদের আওয়ায অমি চিনতে পারি এবং রাতের বেলায় কুরআনত তিলাওয়াতের আওয়ায দ্বার
আমিত তাদের ঘরবাড়ি চিনতে পারি যদিও আমি তাদের য়র রাড়ি দিনের রেল য দেখি নাই ৷ তাদের
মধ্যে একজন আছে হাকীম ইবন হিযাম ৷ যখন সে দুশমহ্রন্ৰুার ঘুক৷ ৷বিলা করে তখন সে শত্রুকে
বলে, নিশ্চয়ই আমার সংগীরা তোমাদেরকে মুকাবিলার আঘাত সহ্য করতে অপেক্ষা করার জন্যে
নির্দেশ দিচ্ছে ৷ ”

অনুরুপভাবে ইমাম মুসলিম আবু কুরায়ব এবং আবদুল্লাহ ইবন বারাদের মাধ্যমে আবু উসামা
থেকে বর্ণনা করেন ৷

ইমাম বুখারী (র) ইসহাক ইবন ইবরাহীম ণ্ আবু মুসা (র) সুত্রে বলেন ৷ তিনি
বলেছেন, “খায়বার বিজয়ের পর আমরা রাসুলুল্লাহ (সা) এর দরবারে উপস্থিত হলাম ৷ তিনি
আমাদেরকে অংশ দিলেন; কিন্তু আমাদের ব্যতীত অনুপস্থিত অন্য কাউকে অং শ প্ৰদান করেননি ৷
উপরোক্ত বর্ণনাটি ইমাম বুখারী (র)-এর একক বর্ণনা ৷৷ আবু দা ৷উদ (র ) এবং তিবিমিষী (র ) ও
অনুরুপ বর্ণনা করেন ৷

মুহাম্মাদ ইবন ইসহাক উল্লেখ করেন যে, রাসুলুল্লাহ্ (সা) আমর ইবন উমাইয়৷ আদ-
দিমারীকে নাজ্জ ৷শীর কাছে প্রেরণ করে সাহাবায়ে কিরামের যারা এখনও সেখানে বাকী ছিলেন
তাদেরকে ডেকে পাঠান ৷ সুতরাংত তার৷ জা ফর (রা) এর সাথে আগমন করেন তখন রাসুলুল্লাহ্
(সা ) খায়বার জয় করে ফেলেছেন ৷ রাবী বলেন, সৃফিয়ান ইবন উয়াইন৷ আশ শা’বী
(রা) এর বরাতে বর্ণনা করেন ৷ তিনি বলেন “জা ফর ইবন আবুত তালিব (বা ) খায়বার বিজয়ের
দিন রাসুলুল্লাহ্ (সা) এর নিকট আগমন করেন ৷ রাসুলুল্লাহ (সা) তার কপালে চুম্বন করেন ও
তাকে জড়িয়ে ধরেন এবং বলেন, “ ৷ল্লাহব শপথ! আমি জা ৷৷নি না, (কানৃট৷ আমার কাছে অধিক
খুশীর বস্তু, খায়বার বিজয়, না কি জা ফরের আগমন ৷ অনুরুপ সুফিয়ান ছাওরী জ বিব
(বা) এর বরাতে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ্ (সা) যখন খায়বার হতে তমদীনায়অ ৷গমন
করেন, তখন জাফর (রা)ও হাবশা হতে আগমন করেন ৷ রাসুলুল্লাহ্ (সা ) তার সাথে মুলাকাত
করেন এবং তার কপালে চুম্বন করেন ৷ আর বলেন , আল্লাহর শপথ ! আমি জানি না, দুয়ের মধ্যে
কোনটা আমার কাছে অধিকতর খুশীর বিষয়, খায়বারের বিজয়, না কি জাফরের আগমন !
এরপর ইমাম বাযহাকী (র) জাবির (রা ) সুত্রে বর্ণনা করেন ৷ তিনি বলেন, যখন জাফর
ইবন আবু তালিব (রা) হা ৷বশা থেকে আগমন করেন, রাসুলুল্লাহ্ (সা) তার সাথে সাক্ষাৎ করেন ৷
যখন তিনি রাসুলুল্লাহ্ (সা) এর প্রতি তদৃষ্টি নিক্ষেপ করলেন তখন তিনি তার সন্মানার্থে এক পায়ে
হাটতে লাগলেন ৷ রাসুলুল্লাহ্ (সা) তার দু কপালে চুম্বন করেন ৷ পুনরায় বা ৷ইহাকী (র) বলেন,
“উপরোক্ত হাদীছের সনদে এমন এক ব্যক্তি রয়েছেন, যিনি সুফিয়ান ছাওরীর কাছে সুপরিচিত নন ৷

ইবন ইসহাক বলেন, মক্কাবাসীদের মধ্যকার র্ষার৷ জাফর (রা) )-এর সাথে খায়বার আগমনে

বিলম্ব করেছিলেনত ৷রা ছিলেন ১৬ জন ৷ তাদের ওত র্শীরুদর শ্ৰীদের নাম নিম্নে বর্ণনা করা হলং :

৪ ৭

تُفَارِقُنِي أَبَدًا. وَكَانَتْ فِي عُنُقِهَا حَتَّى مَاتَتْ، ثُمَّ أَوْصَتْ أَنْ تُدْفَنَ مَعَهَا. قَالَتْ: وَكَانَتْ لَا تَطَّهَّرُ مِنْ حَيْضِهَا إِلَّا جَعَلَتْ فِي طَهُورِهَا مِلْحًا، وَأَوْصَتْ بِهِ أَنْ يُجْعَلَ فِي غُسْلِهَا حِينَ مَاتَتْ وَهَكَذَا رَوَاهُ الْإِمَامُ أَحْمَدُ وَأَبُو دَاوُدَ، مِنْ حَدِيثِ مُحَمَّدِ بْنِ إِسْحَاقَ بِهِ. قَالَ شَيْخُنَا أَبُو الْحَجَّاجِ الْمِزِّيُّ فِي " أَطْرَافِهِ ": وَرَوَاهُ الْوَاقِدِيُّ، عَنْ أَبِي بَكْرِ بْنِ أَبِي سَبْرَةَ، عَنْ سُلَيْمَانَ بْنِ سُحُيْمٍ، عَنْ أُمِّ عَلِيٍّ بِنْتِ أَبِي الْحَكَمِ، عَنْ أُمَيَّةَ بِنْتِ أَبِي الصَّلْتِ، عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِهِ. وَقَالَ الْإِمَامُ أَحْمَدُ: حَدَّثَنَا حَسَنُ بْنُ مُوسَى، ثَنَا رَافِعُ بْنُ سَلَمَةَ الْأَشْجَعِيُّ، حَدَّثَنِي حَشْرَجُ بْنُ زِيَادٍ، عَنْ جَدَّتِهِ أُمِّ أَبِيهِ، قَالَتْ: «خَرَجْنَا مَعَ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي غَزَاةِ خَيْبَرَ وَأَنَا سَادِسَةُ سِتِّ نِسْوَةٍ. قَالَتْ: فَبَلَغَ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَنَّ مَعَهُ نِسَاءٌ. قَالَتْ: فَأَرْسَلَ إِلَيْنَا فَدَعَانَا. قَالَتْ: فَرَأَيْنَا فِي وَجْهِهِ الْغَضَبَ، فَقَالَ: " مَا أَخْرَجَكُنَّ، وَبِأَمْرِ مَنْ خَرَجْتُنَّ؟ " قُلْنَا: خَرَجْنَا نُنَاوِلُ السِّهَامَ، وَنَسْقِي السَّوِيقَ، وَمَعَنَا دَوَاءٌ لِلْجَرْحَى، وَنَغْزِلُ الشَّعْرَ فَنُعِينُ بِهِ فِي سَبِيلِ اللَّهِ. قَالَ: " قُمْنَ فَانْصَرِفْنَ ". قَالَتْ: فَلَمَّا فَتَحَ اللَّهُ عَلَيْهِ خَيْبَرَ أَخْرَجَ لَنَا سِهَامًا كَسِهَامِ الرِّجَالِ. فَقُلْتُ لَهَا: يَا جَدَّةُ، وَمَا الَّذِي أَخْرَجَ لَكُنَّ؟ قَالَتْ: تَمْرًا» . قُلْتُ: إِنَّمَا أَعْطَاهُنَّ مِنَ الْحَاصِلِ، فَأَمَّا أَنَّهُ أَسْهَمَ لَهُنَّ فِي الْأَرْضِ كَسِهَامِ