আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة سبع من الهجرة النبوية

غزوة خيبر

فتح رسول الله صلى الله عليه وسلم حصون خيبر

পৃষ্ঠা - ৩১৩৯

সঙ্গত হওয়া ৷ আর আল্লাহ এবং পরকালে বিশ্বাস করে এমন কোন ব্যক্তির জন্য বণ্টনের পুর্বে
গনীমতের মড়াল বিক্রি করা হালাল নয় ৷ আল্লাহ্ ও পরকালে বিশ্বাস করে এমন ব্যক্তির জন্য
মুসলমানদের গনীমতের পশুতে সওয়ার হয়ে তাকে দুর্বল করে ফেরত দেওয়া হালাল নয় ৷ এবং
আল্লাহ ও শেষ দিনে বিশ্বাস করে এমন কোন ব্যক্তির জন্য হালাল নয় যে, মুসলমানদের ধন ভাণ্ডার
থেকে বস্ত্র নিয়ে পরিধান করবে আর তা পুরাতন জীর্ণ-শীর্ণ করে ফেরত দিবে ৷ মুহাম্মাদ ইবন
ইসহাক (র) সুত্রে আবু দাউদ (র) এমনভাবেই হাদীছটি বর্ণনা করেরুছণ্ডুন ৷ তিরমিযী (র ) হাফ্স
ইবন উমর শায়রানী — রুয়াইফি ইব ন ছাবিত সুত্রে সংক্ষেপে হাদীছটি বর্ণনা করে এটি
হাসান পর্যায়ের বলে মন্তব্য করেছেন ৷ সহীহ্ ৰুখারীতে নাফি সুত্রে ইবন উমর (সা) থেকে বর্ণিত
আছে যে ,

খায়ররের দিন রাসুলুল্লাহ্ (সা) গৃহপালিত গাধার পােশত খেতে নিষেধ করেছেন ৷ তিনি বসুন
থেতেও নিষেধ করেছেন ৷ ইবন হড়াযম আলী (বা) এবং শুরইিক ইবন হাম্বল (রা) এর মত উল্লেখ
করেছেন যে, তারা র্কাচা রসুন-পেয়াজ খাওয়া হারাম মনে করতেন ৷ আর তিরমিযী (র) এ দু’জন
মনীষী তা মাক্রুহ বলেছেন বলে উল্লেখ করেছেন ৷ আল্লাহ্ই ভাল জানেন, বুখারী ও মুসলিম
শরীফে যুহ্রী আলী ইবন আবুতালির (বা) বর্ণিত হাদীছ--

ত্যুঃশ্রা ১

অর্থাৎ রাসুল করীম (সা) খায়বর (বিজয়ের) এর দিন মুতআ বিবাহ এবং গৃহ পালিত গাধার
গােশত খেতে নিষেধ করেছেন ৷ এ হাদীছ সম্পর্কে হাদীছ বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিরা অনেক কথাবার্তা
বলেছেন ? বুখারী ও মুসলিম শরীফে মালিক প্রমুখের বরাতে যুহ্রী সুত্রে বর্ণিত হাদীছ অনুযায়ী
মুতআ বিবাহ হারাম ঘোষিত হয়েছিল খায়বরের দািনই ৷ কিন্তু দুটি কারণে এ অর্থ গ্রহণ করা
মুশকিল ৷ (এক) খায়বরের দিন মুতআ বিবাহের আদৌ কোন প্রয়োজনই ছিল না ৷ কারণ,
ভোগের জন্য সেখানে তখন নারীর অভাব ছিল না ৷ (দুই) মুসলিম শরীফে রবী ইবন সাবুরা সুত্রে
মড়াবাদ তার পিতা থেকে বর্ণিত হাদীছে বলা হয়েছে-

;, ৷
গো; গো;
াশ্১এ
রাসুল করীম (সা) মক্কা বিজয়ের দিন তাদেরকে মুতআ বিবাহের অনুমতি দিয়েছেন, এরপর
তা নিষিদ্ধ ঘোষণা না করা পর্যন্ত তিনি মক্কা ত্যাগ করেননি ৷ তারপর তিনি বলেন : আল্লাহ
তাআলা কিয়ামত পর্যন্ত কালের জন্য মুতআ বিবাহ হারাম করে দিয়েছেন ৷ এতে দেখা যায় যে,
তিনি আগে নিষেধ করেছেন, পরে অনুমতি দিয়েছেন, তারপর হারাম করা হয়েছে ৷ এতে করে

দৃ’দফা বাতিল বা রহিতকরণ সাব্যস্ত হয়, যা সুদুর পরাহত ৷ উপরন্তু ইমাম শাফিঈ প্রমাণ পেশ
করেন যে, কোন একটা বিষয় একবার মুবাহ করা হয়, পরবভীন্থিত তা হারাম করে আবার


هَذَا؟ قَالُوا: قَسْمٌ قَسَمَهُ لَكَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ. فَقَالَ: مَا عَلَى هَذَا اتَّبَعْتُكَ، وَلَكِنِّي اتَّبَعْتُكَ عَلَى أَنْ أُرْمَى هَاهُنَا - وَأَشَارَ إِلَى حَلْقِهِ - بِسَهْمٍ فَأَمُوتَ فَأَدْخُلَ الْجَنَّةَ. فَقَالَ: " إِنْ تَصْدُقِ اللَّهَ يَصْدُقْكَ " ثُمَّ نَهَضُوا إِلَى قِتَالِ الْعَدُوِّ، فَأُتِيَ بِهِ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يُحْمَلُ، وَقَدْ أَصَابَهُ سَهْمٌ حَيْثُ أَشَارَ، فَقَالَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: " هُوَ هُوَ؟ " قَالُوا: نَعَمْ. قَالَ: " صَدَقَ اللَّهَ فَصَدَقَهُ " وَكَفَّنَهُ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي جُبَّةِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، ثُمَّ قَدَّمَهُ فَصَلَّى عَلَيْهِ، فَكَانَ مِمَّا ظَهَرَ مِنْ صَلَاتِهِ: " اللَّهُمَّ هَذَا عَبْدُكَ خَرَجَ مُهَاجِرًا فِي سَبِيلِكَ، قُتِلَ شَهِيدًا، أَنَا عَلَيْهِ شَهِيدٌ» وَقَدْ رَوَاهُ النَّسَائِيُّ، عَنْ سُوَيْدِ بْنِ نَصْرٍ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ الْمُبَارَكِ، عَنِ ابْنِ جُرَيْجٍ بِهِ نَحْوَهُ. [فَتْحُ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ حُصُونَ خَيْبَرَ] فَصْلٌ فَتْحُ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ حُصُونَ خَيْبَرَ قَالَ ابْنُ إِسْحَاقَ، وَتَدَنَّى رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ الْأَمْوَالَ، يَأْخُذُهَا مَالًا مَالًا، وَيَفْتَتِحُهَا حِصْنًا حِصْنًا، وَكَانَ أَوَّلَ حُصُونِهِمْ فُتِحَ حِصْنُ نَاعِمٍ، وَعِنْدَهُ قُتِلَ مَحْمُودُ بْنُ مَسْلَمَةَ، أُلْقِيَتْ عَلَيْهِ رَحًى مِنْهُ فَقَتَلَتْهُ، ثُمَّ الْقَمُوصُ حِصْنُ بَنِي أَبِي الْحُقَيْقِ، وَأَصَابَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مِنْهُمْ سَبَايَا؛ مِنْهُنَّ صَفِيَّةُ بِنْتُ حُيَيِّ بْنِ