আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة سبع من الهجرة النبوية

غزوة خيبر

وقتها

পৃষ্ঠা - ৩১২৬

হে১ এ্যা ট্রুষ্

আমি যে ব্যক্তি, মা যার নাম রেখেছে হায়দর ৷ আমি বনের ভয়াল-ভয়ংকর সিংহের মতে
আমি তাদেরকে ছা এর সাথে পুরাপুরি দেবাে ৷ এই বলে তিনি মারহাবের মাথায় তরবারি দ্বার
আঘাত হড়ানেন ৷ এতে তার মাথা দ্বিখণ্ডিত হয়ে যায় ৷ মারহার নিহত হয় ৷ দুর্গ জয় হয় ৷ এমনই
বর্ণিত আছে যে হযরত আলী (রা)-ই অভিশপ্ত মারহারের হত্যাকারী ৷

ইমাম আহমদ (র) হুসাইন আলী (বা) সুত্রে বর্ণনা করেন যে, আলী (বা) বলেছেন
মারহাবকে হত্যা করে আমি তার মস্তক রাসুলুল্লাহ্ (সা) এর দরবারে হাযির করি ৷ পক্ষান্তরে মুস
ইবন উক্বা যুহ্রী সুত্রে বর্ণনা করেন যে, মারহাবকে যিনি ,ত্যা করেছেন তিনি হলেন মুহাম্মাদ্
ইবন মাসলামা , ইমাম মুহাম্মাদ ইবন ইসহড়াকও অনুরুপ ন্ন্াত রক্তে করেছেন ৷ জাবির ইব্
আবদুল্পাহ্ সুত্রে বর্ণনা করে তিনি বলেন : মারহার ইয়াহুদী নিশ্নেক্তে কবিতা আবৃত্তি করে থাকে
দৃর্গ থেকে বহির্গত হয় :

ম্প্রঞ১ণ্ষ্
ষ্,াপ্রুা
;, ৷
খায়বরবাসী জ্ঞাত আছে যে, আমি মারহার ৷ আমি সশস্ত্র, অভিজ্ঞ ও বীর ৷ কখনো বশা দ্বার

আঘাত হানি , আবার কখনো আঘাত করি তরবারি দ্বারা ৷ সিংহ যখন ক্ষিপ্ত হয়ে তেড়ে আসে তখ
সে আমার চারণভুমির নিকটেও ঘেষতে পারে না ৷

তার এ কবিতা শুনে কাব ইবন মালিক (রা) জবাবে বলেন :
এ্যাএস্পেপ্রুট্ট১মেংহ্নগ্রএে
খায়বর জানে যে, আমি কাব আমি দুঃখ-কষ্ট দুর করি , আমি বীর-কঠাের ৷ যখন যুদ্ধ শুর

হয় আর তীব্ৰরুপ নেয় ৷ আমার কাছে তলােয়ার, আকীক পাথরের ন্যায় মুল্যবান ও ধারালাে ৷

তা বিনাশ সাধন করবে তোমাদের, শেষ পর্যন্ত বিপদই সহজ মনে হবে ৷ সে তরবারি এমন্
এক ব্যক্তির হাতে আছে, যাতে কোন খুত নেই, নেই কোন ত্রুটি ৷ বর্থাংড়াকারী বলেন যে, মারহড়া
এ কবিতা আওড়াতে আওড়াতে বলছিল এমন কে আছে যে আমার সঙ্গে দ্বন্দুযুদ্ধে অবতীর্ণ হশ্চে
পারে ? তখন রাসুলুল্লাহ্ (সা) বললেন, কে এর মুকাবিলা করবে ? তখন মুহাম্মাদ ইবন মাসলান্
দাড়িয়ে বললেন, ইয়া রাসুলাল্লাহ্ (সা) ! আমি তার ঘুকাবিলা করতে প্রস্তুত ৷ আল্লাহর কলম, আগ্রি
ময্লুম ও প্রতিশোধপ্রাথী ৷ সে গতকাল আমার ভাইকে হত্যা করেছে ৷ তখন রাসুলুল্লাহ্ (সা


كَانَ يَوْمُ خَيْبَرَ أَخَذَ اللِّوَاءَ أَبُو بَكْرٍ، فَرَجَعَ وَلَمْ يُفْتَحْ لَهُ، وَقُتِلَ مَحْمُودُ بْنُ مَسْلَمَةَ، فَرَجَعَ النَّاسُ، فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «لَأَدْفَعَنَّ لِوَائِي غَدًا إِلَى رَجُلٍ يُحِبُّ اللَّهَ وَرَسُولَهُ، وَيُحِبُّهُ اللَّهُ وَرَسُولُهُ، لَنْ يَرْجِعَ حَتَّى يَفْتَحَ اللَّهُ لَهُ ". فَبِتْنَا طَيِّبَةً نُفُوسُنَا أَنَّ الْفَتْحَ غَدًا، فَصَلَّى رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ صَلَاةَ الْغَدَاةِ، ثُمَّ دَعَا بِاللِّوَاءِ وَقَامَ قَائِمًا، فَمَا مِنَّا مِنْ رَجُلٍ لَهُ مَنْزِلَةٌ مِنْ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِلَّا وَهُوَ يَرْجُو أَنْ يَكُونَ ذَلِكَ الرَّجُلَ، حَتَّى تَطَاوَلْتُ أَنَا لَهَا، وَرَفَعْتُ رَأْسِي؛ لِمَنْزِلَةٍ كَانَتْ لِي مِنْهُ، فَدَعَا عَلِيَّ بْنَ أَبِي طَالِبٍ، وَهُوَ يَشْتَكِي عَيْنَيْهِ. قَالَ: فَمَسَحَهَا، ثُمَّ دَفَعَ إِلَيْهِ اللِّوَاءَ فَفُتِحَ لَهُ» . فَسَمِعْتُ عَبْدَ اللَّهِ بْنَ بُرَيْدَةَ يَقُولُ: حَدَّثَنِي أَبِي أَنَّهُ كَانَ صَاحِبَ مَرْحَبٍ. قَالَ يُونُسُ: قَالَ ابْنُ إِسْحَاقَ: كَانَ أَوَّلُ حُصُونِ خَيْبَرَ فَتْحًا حِصْنَ نَاعِمٍ، وَعِنْدَهُ قُتِلَ مَحْمُودُ بْنُ مَسْلَمَةَ، أُلْقِيَتْ عَلَيْهِ رَحًى مِنْهُ فَقَتَلَتْهُ. ثُمَّ رَوَى الْبَيْهَقِيُّ، عَنْ يُونُسَ بْنِ بُكَيْرٍ، عَنِ الْمُسَيَّبِ بْنِ مَسْلَمَةَ الْأَزْدِيِّ، حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ بُرَيْدَةَ، عَنْ أَبِيهِ قَالَ: «كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ رُبَّمَا أَخَذَتْهُ الشَّقِيقَةِ، فَيَلْبَثُ الْيَوْمَ وَالْيَوْمَيْنِ لَا يَخْرُجُ، فَلَمَّا نَزَلَ خَيْبَرَ أَخَذَتْهُ الشَّقِيقَةُ، فَلَمْ يَخْرُجْ إِلَى النَّاسِ، وَإِنَّ أَبَا بَكْرٍ أَخَذَ رَايَةَ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، ثُمَّ