আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة ست من الهجرة النبوية

السرايا والبعوث التي كانت في سنة ست من الهجرة

পৃষ্ঠা - ৩১০২

নেতৃত্বে : : জনের একটা পদাতিক বাহিনী দল যুল কিসৃম৷ অভিমুখে প্রে রণ করা হয় ৷ তারা
তাদের একক্ত নব্লুক পাকড়াও করে রাসুলুল্লাহ (সা) এর দরবারে হাযির করা হয় ৷ রাসুলুল্লাহ (সা)
মুহাম্মাদ ইবন মাসলামার নেতৃত্বে দশজন সাহাৰীর একটা দলকে উক্ত অঞ্চলে প্রেরণ করাল ঘুমম্ভ
অবস্থায় মুহাম্মাদ ইবন মাসলামার সঙ্গীব্লুদর উপর হামলা চালিয়ে তাদের সকলকে হত্যা করা হয় ৷
মুহাম্মাদ ইবন মাসলামা আহত হয়ে কোন রকব্লুম প্রাণ বাচাতে সক্ষম হন ৷ একই বছর র ৷সুলুল্লাহ্;
(সা) যায়দ ইবন হারিছা (রা)-£ক হামৃম অভিমুখে প্রেরণ করব্লুভ্রণ্ন্৷ তিনি মুযায়নন্ (গ:ত্বএর হালীমা
নাম্বী এক মহিলাব্লুক গ্রেফতার করে আনেন ৷ সে বনু সুলায়মের একটা মহল্লার কথ ৷বব্লুল দিব্লুল
তারা সেখানে প্রচুর উট বকরী হস্তগত করেন এবং তাদের অনেকব্লুক বন্দী করেন ৷ বন্দফ্ট ব্যক্তিদের
মধ্যে এ হালীমার স্বামীও ছিল ৷ রাসুলুল্লাহ্ (সা) ঐ মহিলাকে তার স্বাগীকে হেব৷ করেন এবং
তাদের উভয়কেই মুক্ত করে দেন এবইি বছরের জ্বমাদ৷ ল উলা মাসে রনু ছ৷ লাব৷ গো ত্রর প্ৰতি
যায়দ ইবন হারিছার নেতৃত্বে ১৫ সদস্যের একটা বাহিনী প্রেরণ করেন ৷ ন্বষ্দশ্ব্রর লোকজন পলায়ন
করলে যায়দ ইবন হারিছা (বা) তাদের পশুপাল থেকে ২০টি উট নিয়ে চার দিন পর প্রত্যাবর্তন
করেন ৷ একই বছরের জুমাদাল উলা মাসে হযরত যায়দ ইবন হারিছা (বা) ’ঈস’ অঞ্চলে অভিযান
পরিচালনা করেন ৷ হাফিয় বায়হড়াকী (র) আরো বলেন যে, এ বছর আবুল আস ইবনু রবীব-এর
মালপত্র বাজেয়াপ্ত করা হলেও তিনি তার স্তী যয়নব বিনত রাসৃলুল্লাহ্ ( সা) এর নিকট সাহায্য ও
আশ্রয় প্রার্থনা করেন ৷ তিনি তার স্বামীকে আশ্রয় দান করেন ৷

পক্ষাম্ভরে ইবন ইসহাক (র) এ বাহিনী তখনকার বলে উল্লেখ করেন ৷ যখন আবুল আস
ইবন রবী এর দল লুষ্ঠিত হয়, তার সঙ্গীরা নিহত হয় এবং তিনি তাদের মধ্য থেকে পলায়ন করে
মদীনায় উপস্থিত হন ৷ আর তার শ্রী যয়নব বিনৃত রাসৃলুল্লাহ্ (সৰু ) , বদর যুদ্ধের পর হিজরত
করেন ৷ তার স্বামী মদীনায় আগমন করে আশ্রয় প্রার্থনা করলে ফজর নামাযাম্ভে ত্রী যয়নব স্বামীকে
আশ্রয় দান করেন ৷ র ৷সুলুল্লাহ্ (মা) ও তাকে আশ্রয় দান করেন এবং তার দলের নিকট থেকে যা
কিছু গ্রহ ৷ করা হয়েছিল তা ফেরত দানের জন্য নির্দেশ দান করেন ৷ সে মতে তার সমুদয় বস্তু
ফেরত দেওয়া হয়, কোন কিছুই বাদ পড়েনি ৷ আবুল আন মক্কায় আগমন করে সকলকে তাদের র
মালামাল ফেরৎ দান করেন এবং সকলের আমানত প্রতার্পন করে মক্কা থেকে মদীনায় আগমন
করেন ৷ রাসুলুল্লাহ্ (না) তার বিবাহ রহা ল রাখেন এবং ন৩ তন বিবাহ ব্যতিরেব্লুকই তার শ্ৰীৰুক তার
নিকট প্রতার্পন করেন ৷ এ ক্ষেত্রে রাসৃলুল্লাহ্ (সা) নতুন আক্ব্লু,দর ব্যবস্থা করেননি যেমনটি পুর্বেও
উল্লেখ করা হয়েছে ৷ আবুল আস এর ইসলাম গ্রহণ এবং য়য়নরের হিজরতের মধ্যস্থলে ৬ বছর
মতান্তার ২ বছরের ফারাক ছিল ৷ আমরা আলোচনা করেছি যে উভয় বর্ণনার মধ্যে (কান
ভৈবপরী৩ নেইন্ কারণ, মু মিন নারীদেরকে কাফিরদের জন্য হারাম করার দুই বছর পরে আ বুল
আস ইসলাম গ্রহণ করেন ৷ আবুল আস ইসলাম গ্রহণ করেন ৮ম হিজরীতে মক্কা বিজয়ের
বছরে ৷ তিনি ষষ্ঠ হিজরীতে ইসলাম গ্রহণ করেছেন বলে ওয়াকিদী (র) যে উক্তি করেছেন তা ঠিক
নয়, মহান আল্লাহ সবচেয়ে ভাল জানেন ৷ হিজরী ষষ্ঠ সালের ঘটনাবলী প্রসঙ্গে ওয়াকিদী (র )
দিহ্ইয়া ইবন খালীফা আল-কালবীর প্রত্যাবর্তনের কথাও উল্লেখ করেছেন ৷ রোম সম্রাট


وَفِيهَا كَانَ بَعْثُ زَيْدِ بْنِ حَارِثَةَ بِالْحَمُومِ، فَأَصَابَ امْرَأَةً مِنْ مُزَيْنَةَ، يُقَالُ لَهَا: حَلِيمَةُ. فَدَلَّتْهُمْ عَلَى مَحَلَّةٍ مِنْ مَحَالِّ بَنِي سُلَيْمٍ، فَأَصَابُوا مِنْهَا نَعَمًا، وَشَاءً وَأَسْرَى، وَكَانَ فِيهِمْ زَوْجُ حَلِيمَةَ هَذِهِ، فَوَهَبَهَا رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لِزَوْجِهَا، وَأَطْلَقَهُمَا. وَفِيهَا كَانَ بَعْثُ زَيْدِ بْنِ حَارِثَةَ أَيْضًا، فِي جُمَادَى الْأُولَى إِلَى بَنِي ثَعْلَبَةَ، فِي خَمْسَةَ عَشَرَ رَجُلًا، فَهَرَبَتْ مِنْهُ الْأَعْرَابُ، فَأَصَابَ مِنْ نَعَمِهِمْ عِشْرِينَ بَعِيرًا، ثُمَّ رَجَعَ بَعْدَ أَرْبَعِ لَيَالٍ. وَفِيهَا خَرَجَ زَيْدُ بْنُ حَارِثَةَ فِي جُمَادَى الْأُولَى إِلَى الْعِيصِ. قَالَ: وَفِيهَا أُخِذَتِ الْأَمْوَالُ الَّتِي كَانَتْ مَعَ أَبِي الْعَاصِ بْنِ الرَّبِيعِ، فَاسْتَجَارَ بِزَيْنَبَ بِنْتِ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَأَجَارَتْهُ، وَقَدْ ذَكَرَ ابْنُ إِسْحَاقَ - كَمَا تَقَدَّمَ - قِصَّتَهُ حِينَ أُخِذَتِ الْعِيرُ الَّتِي كَانَتْ مَعَهُ، وَقُتِلَ أَصْحَابُهُ، وَفَرَّ هُوَ مِنْ بَيْنِهِمْ حَتَّى قَدِمَ الْمَدِينَةَ، وَكَانَتِ امْرَأَتُهُ زَيْنَبُ بِنْتُ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَدْ هَاجَرَتْ بَعْدَ بَدْرٍ، فَلَمَّا جَاءَ الْمَدِينَةَ اسْتَجَارَ بِهَا، فَأَجَارَتْهُ بَعْدَ صَلَاةِ الصُّبْحِ، فَأَجَارَهُ لَهَا رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، وَأَمَرَ النَّاسَ بِرَدِّ مَا أَخَذُوا مِنْ عِيرِهِ، فَرَدُّوا كُلَّ شَيْءٍ كَانُوا أَخَذُوهُ مِنْهُ، حَتَّى لَمْ يَفْقِدْ مِنْهُ شَيْئًا، فَلَمَّا رَجَعَ بِهَا إِلَى مَكَّةَ، وَأَدَّى إِلَى أَهْلِهَا مَا كَانَ لَهُمْ مَعَهُ مِنَ الْوَدَائِعِ، أَسْلَمَ وَخَرَجَ مِنْ مَكَّةَ رَاجِعًا إِلَى الْمَدِينَةِ، فَرَدَّ عَلَيْهِ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ زَوْجَتَهُ زَيْنَبَ بِالنِّكَاحِ الْأَوَّلِ، وَلَمْ يُحْدِثْ نِكَاحًا وَلَا عَقْدًا،