আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة ثلاث من الهجرة

غزوة أحد

سبب تسميتها وأحداثها

পৃষ্ঠা - ২৬২৬

রেখে বলছি যদি তুমি যুদ্ধ শেষে বাড়ী ফিরে আন তরে৫ তামাকে বিত্তরান করে দেবাে ৷ আর তু
যদি যুদ্ধে নিহত হও তাহলে তোমার কন্যাদেরকে আমি আমার কন্যাদের সাথে যুক্ত করে নেবাে ৷
সুথে দুঃখে আমার মেয়েদের যে অবস্থা হবে৩ নদেরও সে অবস্থা হবে ৷ শেষ পর্যন্ত আবুইজ্জাহ্

কাফিরদের সাথী হয়ে যুদ্ধে যেতে রাজী হল ৷ সে তিহামা অধিবাসীদের সাথে বের হয়ে বানু
কিনান৷ গোত্রকে যুদ্ধের আহ্বান জানিয়ে বলল :

শ্ শ্ ণ্

হে আবৃদ মানাতের বং শধরপণ তোমরা তো প্রচণ্ড শক্তিশালী ও যুদ্ধ ক্ষেত্রে অবিচল ৷
তোমরা নিজেরা রক্ষক এবং€ তামাদের পি৩ তৃপুরুষ ও রক্ষক ছিল ৷

তোমাদের সাহায্য যেন এ বছরের পর আমার জন্যে প্রয়োজন না হয় ৷ তোমরা আমাকে এ
অবস্থায় ঠেলে দিওনা যে, ইসলাম আমার মধ্যে প্রবেশের সুযোগ পায় ৷

বর্ণনাকারী বলেন, অন্য দিকে বানুমালিক গোত্রের নিকট গেল নাফি ইবন আবদ মানাফ

ইবন ওয়াহ্ব ইবন হুযাফা ইবন জুমাহ্ ৷ সে ৰানু মালিক গোত্রকে যুদ্ধের জন্যে নিম্নের কবিতা
আবৃত্তির মাধ্যমে প্ররােচিত করে :

ণ্ৰুখুার্দু৷ ৷

হে মালিক গোত্রের লোকজন! তোমরা তো সুপ্রাচীনকাল থেকে আভিজাত্য ও মর্যাদার
অধিকারী ৷ আমি এখানে তোমাদের আত্মীয়দের এবং দায়িত্শীলদের দোহাই দিচ্ছি ৷

ব্লুষ্টু’১’দ্বু ৷

যারা ঘনিষ্ঠ আত্মীয় আর যারা ঘনিষ্ঠ আত্মীয় নয় তাদের সকলের দোহাই দিয়ে আমি
তােমাদেরকে ওই চুক্তির কথা স্মরণ করিয়ে দিচ্ছি যা সম্মানিত নগরী হারাম শরীফের
মধ্যবর্তীস্থানে সম্পাদিত হয়েছিল ৷ ট্রর্দুৰুট্রুঠুন্ট্রু ৷ ব্লু ঠুধু:৷ ৷ ট্রান্ণ্া: যা সম্পাদিত হয়েছিল
কাবাগৃহের হাতীমের নিকট ৷

এদিকে জুবায়র ইবন মুতইম তার এক হাবশী ক্রীতদ৷ ৷সকে ডেকে অড়ানল ৷ তার নাম ছিল
ওযাহ্শী ৷ হাবশী কৌশলে যে বর্শা নিক্ষেপ করত, সেটি খুব কম লক্ষ্যভ্রষ্ট হত ৷ জুবায়র ইবন
মুতইম তার হাবশী ক্রীতদাস ওয়ড়াহ্শীকে নির্দেশ দিয়ে বলল, তুমি লোকজনের সাথে যুদ্ধাভিযানে
বেরিয়ে পড় ৷ বদর যুদ্ধে নিহত আমার চাচা তৃ আয়মা ইবন আদীর প্রতিশোধ হিসেবে তুমি যদি
মুহাম্মাদ (না)-এর চাচা হামযাকে হত্যা করতে পার, তবে তুমি স্বাধীন হয়ে যাবে ৷ যুদ্ধ উন্মাদনা,
প্রচুর অস্ত্রশস্ত্র এবং তাদের অনুসারী ৰানু কিনানা ও তিহামা অঞ্চলের লোকজন সহ কৃরায়শের

সম্মিলিত বাহিনী যুদ্ধ অভিযানে যাত্রা করে ৷ তাদের সাথে ছিল কতক মহিলা ৷ উদ্দেশ্য পুরুষদের
মনােবল চাঙ্গা রাখা, তাদেরকে যুদ্ধ উন্মাদনায় সজীব রাখা এবং পলায়ন থেকে রক্ষা করা ৷


بْنِ الْمُغِيرَةِ، وَخَرَجَ عَمُّهُ الْحَارِثُ بْنُ هِشَامٍ بِزَوْجَتِهِ فَاطِمَةَ بِنْتِ الْوَلِيدِ بْنِ الْمُغِيرَةِ وَخَرَجَ صَفْوَانُ بْنُ أُمَيَّةَ بِبَرْزَةَ بِنْتِ مَسْعُودِ بْنِ عَمْرِو بْنِ عُمَيْرٍ الثَّقَفِيَّةِ وَخَرَجَ عَمْرُو بْنُ الْعَاصِ بِرَيْطَةَ بِنْتِ مُنَبِّهِ بْنِ الْحَجَّاجِ وَهِيَ أَمُّ ابْنِهِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَمْرٍو. وَذَكَرَ غَيْرَهُمْ مِمَّنْ خَرَجَ بِامْرَأَتِهِ، قَالَ: وَكَانَ وَحْشِيُّ كُلَّمَا مَرَّ بِهِنْدِ بِنْتِ عُتْبَةَ أَوْ مَرَّتْ بِهِ، تَقُولُ وَيْهًا أَبَا دَسْمَةَ اشْفِ وَاشْتَفِ - يَعْنِي تُحَرِّضُهُ عَلَى قَتْلِ حَمْزَةَ بْنِ عَبْدِ الْمُطَّلِبِ - قَالَ: فَأَقْبَلُوا حَتَّى نَزَلُوا بِعَيْنَيْنِ بِجَبَلٍ بِبَطْنِ السَّبْخَةِ مِنْ قَنَاةٍ عَلَى شَفِيرِ الْوَادِي مُقَابِلَ الْمَدِينَةِ، فَلَمَّا سَمِعَ بِهِمْ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَالْمُسْلِمُونَ، قَالَ لَهُمْ: «إِنِّي قَدْ رَأَيْتُ وَاللَّهِ خَيْرًا، رَأَيْتُ بَقَرًا تُذْبَحُ، وَرَأَيْتُ فِي ذُبَابِ سَيْفِي ثَلْمًا، وَرَأَيْتُ أَنِّي أَدْخَلْتُ يَدِي فِي دِرْعٍ حَصِينَةٍ، فَأَوَّلْتُهَا الْمَدِينَةَ.» وَهَذَا الْحَدِيثُ رَوَاهُ الْبُخَارِيُّ، وَمُسْلِمٌ جَمِيعًا، عَنْ أَبِي كُرَيْبٍ، عَنْ أَبِي أُسَامَةَ، عَنْ بُرَيْدِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ أَبِي بُرْدَةَ، عَنْ أَبِي بُرْدَةَ، عَنْ أَبِي مُوسَى الْأَشْعَرِيِّ، عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: «رَأَيْتُ فِي الْمَنَامِ أَنِّي أُهَاجِرُ