আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة ست من الهجرة النبوية

غزوة بني المصطلق من خزاعة

قصة الإفك

পৃষ্ঠা - ৩০৬৪

ঞা

মর্মার্থ : তিনি যে পুত-পবিত্র ও সত্তী-সাব্দী , তাতে সন্দেহ করা যায় না ৷

যায় না তাকে অপবাদে ক্লিষ্ট করা, আর পাফিল নারীদের নিন্দাবাদ দ্বারা তিনি দিবসের সুচনা
করেন না ৷

তিনি লুয়াই ইবন গালিবের গোত্রের সুকীর্তির ধারক-বাহক, তার কম সুন্দর ৷

তিনি এমন এক বংশের সন্তান, যাদ্যো মান-মর্যাদা বিলীন হওয়ার নয় ৷

তার সম্পর্কে যা বলা হয়েছে তা কিছুতেই প্রামাণ্য নয়, কোন কালে ও নয় ৷

বরং আমার ক্ষেত্রে তা এক নিন্দুকের উক্তি-

যদি সে কথা আমি বলেই থাকি, যা তোমরা অনুমান কর ৷

তাহলে আমার হাতের আঙ্গুল আমার পানে কােড়া উত্তোলন বল্মবে না ৷

তা কেমনে হতে পারে , অথচ আমার ভালবাসা আর সাহায্য তো

রাসুলের (সা) পরিবার পরিজনের জন্য উৎসর্গীকৃত ৷ তিনিই তো আসরের দীপ্তি !

তাদের জন্য রয়েছে সম্মান আর মর্যাদা, এর বাইরে লোকদ্যোকে তুমি দেখতে পাবে খর্বকায়
আর তাদের মর্যাদা তাে সকলের উধের্ধ ৷ এখানে সুরা নুর এর নিম্নোক্ত আয়াত উদ্ধৃত করা যায় £

ষ্



এ্যা ষ্

যারা এ অপবাদ আনয়ন করেছে তারাতো তােমাদেরই একটা দল ৷ এটাকে তোমরা
নিজেদের জন্য অনিষ্টকর মনে করবে না; বরং এটাভাে তোমাদের জন্য কল্যাণকর ৷ তাদের
প্রত্যেকের জন্য রয়েছে নিজেদের কৃত পাপ কর্মের ফল ৷ আর ওদের মধ্যে যে এ ব্যাপারে প্রধান
ভুমিকা পালন করেছে, তার জন্য রয়েছে মহশোস্তি ৷ তারা যখন এটা শ্রবণ করল তখন মু’মিন
পুরুষ এবং মু’নিন নারীরা নিজেদের সম্পর্কে কেন ভাল ধারণ! করেনি এবং কেন তারা বলেনি-
এটাতাে সুস্পষ্ট অপবাদা তারা কেন এ ব্যাপারে চারজন সাক্ষী উপস্থিত করেনি ৷ যেহেতু তারা
সাক্ষী উপস্থিত করেনি সেহেতু আল্লাহ্র নিকট তারা মিথ্যারাদী, দুনিয়া ও আখিরাতে তোমাদের
প্রতি আল্লাহর ফযল ও রহ্মত না থাকলে তোমরা যাতে লিপ্ত ছিলে, তজ্জন্য মহশোস্তি
তােমাদেরকে স্পর্শ করতো ৷ তোমরা যখন মুখেঘুখে এটা ছড়াচ্ছিলে এবং এমন বিষয় মুখে
উচ্চারণ করছিলে যে বিষয়ে তোমাদের কোন জ্ঞান ৷ছলনা এবং ওে আমরা এটাকে তুচ্ছ জ্ঞান
করছিলে, যদিও আল্লাহ্র নিকট এটা ছিল গুরুতর বিষয় ৷ আর তোমরা যখন এটা শ্রবণ করছিলে
তখন কেন বললে না এ বিষয়ে বলাবলি করা আমাদের উচিত নয় ৷ আল্লাহ্ পবিত্র মহান ৷ এতো


سِتِّينَ. وَقِيلَ: إِنَّهُ تُوُفِّيَ فِي بَعْضِ الْفُتُوحَاتِ عِنْدَ ذَلِكَ بَعْدَ الْعِشْرِينَ. وَهَذَا أَشْبَهُ. وَاللَّهُ أَعْلَمُ. وَقَالَ الطَّبَرَانِيُّ: ثَنَا عَلِيُّ بْنُ عَبْدِ الْعَزِيزِ، ثَنَا عُمَرُ بْنُ عَبْدِ الْوَهَّابِ الرِّيَاحِيُّ، ثَنَا عَامِرُ بْنُ صَالِحِ بْنِ رُسْتُمَ، عَنْ أَبِيهِ، عَنِ الْحَسَنِ، عَنْ سَعْدٍ مَوْلَى أَبِي بَكْرٍ قَالَ: «شَكَا رَجُلٌ إِلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ صَفْوَانَ بْنَ الْمُعَطَّلِ، وَكَانَ يَقُولُ هَذَا الشِّعْرَ، فَقَالَ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، إِنَّ صَفْوَانَ هَجَانِي فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: " دَعُوا صَفْوَانَ؛ فَإِنَّ صَفْوَانَ خَبِيثُ اللِّسَانِ، طَيِّبُ الْقَلْبِ» حَدِيثٌ غَرِيبٌ جِدًّا. قَالَ ابْنُ إِسْحَاقَ: ثُمَّ قَالَ حَسَّانُ بْنُ ثَابِتٍ، يَعْتَذِرُ مِنَ الَّذِي كَانَ قَالَ فِي شَأْنِ عَائِشَةَ: حَصَانٌ رَزَانٌ مَا تُزَنُّ بِرِيبَةٍ ... وَتُصْبِحُ غَرْثَى مِنْ لُحُومِ الْغَوَافِلِ