سنة ست من الهجرة النبوية
غزوة ذي قرد
পৃষ্ঠা - ৩০৩৮
ধীরে-সুন্থে চলতে চলতে এক একটি চপল-চঞ্চল অশ্বকে, যা ছুটে যার প্রতিটি লড়ইিয়ের
ময়দানে আর প্রতিটি উপত্যকায় ৷
বিনড়াশ করেছে সেসব অশ্বের পশ্চাদৃদেশকে আর উজ্জ্বল হয়ে দেখা দিয়েছে সেগুলোর
পৃষ্ঠদেশ ; যে দিন সেগুলো চালিত হবে আর নিক্ষেপ করা হবে তীর ৷
অনুরুপভাবে আমাদের কুলীন অশ্বগুলাে বয়সে তরুণ আর যুদ্ধতাে র্তীৰু হয়ে উঠে ভোরের
বাতাসে ৷
আর আমাদের তব্রবারিগুলো লোহার উজ্জ্বলাকে স্পষ্ট করে ৷
লোহার মরিচা দুর করে আর যুদ্ধৎদেহীর শির কর্তন করে ৷
গ্রহণ করেছেন আল্লাহ্ তাদের নিকট থেকে অঙ্গীকার, হাযমের মযদাি রক্ষায় এবং আল্লাহ্র
সন্ত্রম রক্ষায় তারা ছিল নিজ দেশে সুখে-শান্তিতে, এরপর বদলে দািচ্ যু-কারার যুদ্ধের কারণে
অবাধ্যতার চেহারা ৷
ইবন ইসহাক (র) বলেন যে, (এ কবিতাণ্ডালা) শুনে রাসুলুল্লাহ্ (না)-এর প্ৰতি অগ্রগামী
অশ্বারােহী বাহিনীর আমীর হযরত সাদ ইবন যায়দ (ব) ক্রোধান্বিত হলেন হাসৃসান (ইবন সাধিত)
-এর প্ৰতি এবং হলফ করে বললেন যে, তিনি কখনো হাসৃসানের সঙ্গে কথা বলবেন না ৷ তিনি
বলেন যে, হাসৃসানতো আমার অশ্ব ও অশ্বারোহীদের নিকট গিয়ে সেসবকে মিকদাদের বলে
সাব্যস্ত করেছেন ৷ তখন হাসৃসান তার নিকট ওয়ুরখাহী করেন যে , তিনি নামই কেবল অত্তমিলের
জন্য ব্যবহার করেছেন মিকদাদের ৷ তখন হযরত সাদ ইবন যায়দ (র)এ্যার প্ৰশংসায় হাস্সান
(রা) নিম্নোক্ত কবিতাটি আবৃত্তি করেন :
া১া
তোমরা ধ্যখন সুদৃঢ় ব্যক্তি বা অমুখাপেক্ষী ব্যজ্যি অভিপ্রায় করবে তখন অবশ্যই সাদ (ইবন
যায়দ)-এর সঙ্গে সাক্ষাৎ বল্মবে ৷ কারণ, তাকে দমানাে যায় না ৷
ইবন ইসহাক (র) বলেন যে, তার দ্বারা এটা ঘটেনি, অর্থাৎ তিনি এ ওযর আপত্তি গ্রহণ
করেননি ৷ তখন হাসৃসান যি-করোদের যুদ্ধ সম্পর্কে নিম্নোক্ত কবিতা রচনা করেন :
৷ মোঃ
فِيمَا لَا يَمْلِكُ ابْنُ آدَمَ» وَرَوَاهُ مُسْلِمٌ، عَنْ أَبِي الرَّبِيعِ الزَّهْرَانِيِّ، عَنْ حَمَّادِ بْنِ زَيْدٍ، بِهِ.
قَالَ ابْنُ إِسْحَاقَ: وَكَانَ مِمَّا قِيلَ مِنَ الْأَشْعَارِ فِي غَزْوَةِ ذِي قَرَدٍ قَوْلُ حَسَّانَ بْنِ ثَابِتٍ، رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ:
لَوْلَا الَّذِي لَاقَتْ وَمَسَّ نُسُورَهَا ... بِجَنُوبِ سَايَةَ أَمْسِ فِي التَّقْوَادِ
لَلَقِينَكُمْ يَحْمِلْنَ كُلَّ مُدَجَّجٍ ... حَامِي الْحَقِيقَةِ مَاجِدِ الْأَجْدَادِ
وَلَسَرَّ أَوْلَادَ اللَّقِيطَةِ أَنَّنَا ... سِلْمٌ غَدَاةَ فَوَارِسِ الْمِقْدَادِ
كُنَّا ثَمَانِيَةً وَكَانُوا جَحْفَلًا ... لَجِبًا فَشُكُّوا بِالرِّمَاحِ بَدَادِ
كُنَّا مِنَ الْقَوْمِ الَّذِينَ يَلُونَهُمْ ... وَيُقَدِّمُونَ عِنَانَ كُلِّ جَوَادِ
كَلَّا وَرَبِّ الرَّاقِصَاتِ إِلَى مِنًى ... يَقْطَعْنَ عُرْضَ مَخَارِمِ الْأَطْوَادِ