আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة ست من الهجرة النبوية

غزوة ذي قرد

পৃষ্ঠা - ৩০৩০

রাবী বলেন, আমি একটা উচ্চস্থানে আরোহণ করে মদীনায় দিকে মুখ করে তিনবার ধ্বনি দেই,

ষ্টুা;া; পু ৷ এরপর শত্রুরা পিছু ছুটে যাই তরবারী আর তীর ধনুকসহ আমি তীর নিক্ষেপ
করতে থাকি আর তাদের বাহনকে আহত করতে থাকি ৷ ঐ সময় সেখান পর্যাপ্ত পরিমাণ গাছপালা
জ্জি ৷ কোন ঘোড় সওয়ার আমার দিকে ছুটে এলে আমি গাছের ন্ণ্হুমড়ােলে আত্মগােপন করতাম ৷
তারপর আবার তীর ছুড়তাম ৷ আমার দিকে কোন ঘোড় সওয়ার এগিয়ে এলে আমি তাকে তীর
নিক্ষেপে আহত কংতাম ৷ এ সময় আমি আবৃত্তি কবছিলাম :

“আমি হলাম ইবনুল আকওয়া, আজকের দিনটি নীচাশয় লোকদের ধ্বংসের দিন ৷” তিনি

বলেন, আমি শত্রুর কোন লোকের নিকটবর্তী হলে তাকে তীর নিক্ষেপ করতাম , যা তার বাহন
ভেদ করে তার র্কাধ পর্যন্ত পৌছতাে ৷ তখন আমি বলতাম :

৫৯র্স ’
তাকে পাকড়াও কর, আমি হচ্ছি ইবনুল আকওয়া,
আজকের দিনটি তাে নীচ লোকদের ধ্বংসের দিন ৷

যখন আমি বৃক্ষরাজি পরিবেষ্টিত আগুনে থাকতাম, তীর নিক্ষেপ দ্বারা তাদের দেহ বাজেরা
করে ফেলভাম, আবার যখন গিরিপথ সামনে পড়তে! তখন আমি পাহাড়ের চুড়ায় উঠে তাদ্যো
উপর পাথর নিক্ষেপ করতাম ৷ আমার এবং তাদের দশা এমনই ছিল যে, আমি একাধারে তাদের
অনুসরণ করছিলাম আর সুর করে কবিতা আওড়ান্ডিংড়াম ৷ এমনকি রাসুল করীম (না)-এর
সবগুলো উটকেই আমি আমার পেছনে নিয়ে আমি এবং তাদের হাত থেকে ছিনিয়ে নেই ৷
এরপরও আমি অব্যাহত ধারার তাদের প্রতি তীর নিক্ষেপ করে চনলাম ৷ এমন কি তার! বোঝা
হালকা করার মানসে ত্রিশটি বর্শা এবং ত্রিশটি চাদর ফেণে যায় ৷ আর তারা বা কিছু নিক্ষেপ
করতো তার উপর আমি প্রস্তর স্থাপন করতাম এবং রাসুনুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়াসগ্লোনের
আগমন পথে সেসব কিছু এক্য৷ করে ৱাখতাম ৷

শেষ পর্যন্ত বেলা উঠন্সে উয়ায়না ইবন বদর ফাষারী তাদের সাহায্যার্থে এগিয়ে আসে ৷ তখন
তারা ছিল একটা সংর্কীর্ণণিরিপঃপ ৷ এরপর আমি পাহাড়ে চড়ে তাদের উপরে অবস্থান নেই এ
সময় উয়ায়না কালো : আমি এটা কি দেখছি ৷ তারা কালো : আমরা এমনই এক পরিস্থিতির
সম্মুখীন হয়েছি ৷ ভোর রাত থেকে এখন পর্যন্ত সোকটি আমাদ্যো পিছু ছাড়েনি ৷ আমাদের নিকট
যা কিছু ছিন্ন তার সবই সে হিনিয়ে নিয়ে তার পেছনে রেখে দিয়েছে ৷ তখন উয়ায়না বসে : সে
যদি এটা না দেখত্তো যে, তার পশ্চাৎ থেকে সাহায্য আসছে তাহণে সে তােমাদেরকে ত্যাগ করে
চলে যেতো ৷ তোমাদের কিছু থেকে তাদের সখুখে দাড়াক ৷ তাদের মধ্য থেকে চারজন সৰুধে

এগিয়ে আসে এবং পাহাড়ে আরোহণ করে ৷ আমি তাদেরকে শুনিয়ে ৩নিয়ে বপশাম, তোমরা কি
আমাকে চিনতে প!রছ ? তারা বণশো : কে তুমি ৷ বস্লাম, আমি ইবনুল আকওয়া ৷ সে সভার


لَهُ سَلَمَةُ بْنُ الْأَكْوَعِ: يَا رَسُولَ اللَّهِ لَوْ سَرَّحْتَنِي فِي مِائَةِ رَجُلٍ لَاسْتَنْقَذْتُ بَقِيَّةَ السَّرْحِ وَأَخَذْتُ بِأَعْنَاقِ الْقَوْمِ. فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ - فِيمَا بَلَغَنِي -: إِنَّهُمُ الْآنَ لَيُغْبَقُونَ فِي غَطَفَانَ " فَقَسَمَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي أَصْحَابِهِ فِي كُلِّ مِائَةِ رَجُلٍ جَزُورًا، وَأَقَامُوا عَلَيْهِ، ثُمَّ رَجَعَ قَافِلًا حَتَّى قَدِمَ الْمَدِينَةَ. قَالَ: وَأَقْبَلَتِ امْرَأَةُ الْغِفَارِيِّ عَلَى نَاقَةٍ مِنْ إِبِلِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ حَتَّى قَدِمَتْ عَلَيْهِ الْمَدِينَةَ فَأَخْبَرَتْهُ الْخَبَرَ. فَلَمَّا فَرَغَتْ قَالَتْ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، إِنِّي قَدْ نَذَرْتُ اللَّهَ أَنْ أَنْحَرَهَا إِنْ نَجَّانِي اللَّهُ عَلَيْهَا. قَالَ: فَتَبَسَّمَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ثُمَّ قَالَ: " بِئْسَ مَا جَزَيْتِهَا أَنْ حَمَلَكِ اللَّهُ عَلَيْهَا وَنَجَّاكِ بِهَا ثُمَّ تَنْحَرِينَهَا، إِنَّهُ لَا نَذْرَ فِي مَعْصِيَةِ اللَّهِ، وَلَا فِيمَا لَا تَمْلِكِينَ، إِنَّمَا هِيَ نَاقَةٌ مِنْ إِبِلِي، فَارْجِعِي إِلَى أَهْلِكِ عَلَى بَرَكَةِ اللَّهِ» قَالَ ابْنُ إِسْحَاقَ: وَالْحَدِيثُ فِي ذَلِكَ عَنْ أَبِي الزُّبَيْرِ الْمَكِّيِّ، عَنِ الْحَسَنِ الْبَصْرِيِّ هَكَذَا أَوْرَدَ ابْنُ إِسْحَاقَ هَذِهِ الْقِصَّةَ بِمَا ذَكَرَهُ مِنَ الْإِسْنَادِ وَالسِّيَاقِ. وَقَدْ قَالَ الْبُخَارِيُّ، رَحِمَهُ اللَّهُ، بَعْدَ قِصَّةِ الْحُدَيْبِيَةِ وَقَبْلَ خَيْبَرَ: غَزْوَةُ ذِي قَرَدٍ، وَهِيَ الْغَزْوَةُ الَّتِي أَغَارُوا عَلَى لِقَاحِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَبْلَ خَيْبَرَ بِثَلَاثٍ، حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ بْنُ سَعِيدٍ، حَدَّثَنَا حَاتِمٌ، عَنْ يَزِيدَ بْنِ أَبِي عُبَيْدٍ، سَمِعْتُ سَلَمَةَ بْنَ الْأَكْوَعِ يَقُولُ: «خَرَجْتُ قَبْلَ أَنْ يُؤَذَّنَ بِالْأُولَى، وَكَانَتْ لِقَاحُ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ تَرْعَى بِذِي قَرَدٍ. قَالَ: فَلَقِيَنِي غُلَامٌ لِعَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ عَوْفٍ فَقَالَ: أُخِذَتْ لِقَاحُ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقُلْتُ: مَنْ أَخَذَهَا؟ قَالَ: غَطَفَانُ. قَالَ: فَصَرَخْتُ ثَلَاثَ صَرَخَاتٍ: يَا