আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة ست من الهجرة النبوية

غزوة ذي قرد

পৃষ্ঠা - ৩০২৪



বনু লিহইয়ান যদি অপেক্ষা করতো
তাহলে তারা নিজেদের অঞ্চলে সত্যপন্থী
দলের সঙ্গে না যাতে প্রুবৃল্ডে হতো ৷
অনতিবিলন্বে তারা এমন দলের সঙ্গে
ৎঘাতে প্রবৃত্ত হতো, যাতে অন্তর হতো ভীত ৷
ৎস কর দলের সম্মুখে, যাদের তরবারি
চাকচিক্য নক্ষত্রের মতো উজ্জ্বল ৷
কিন্তু তাৱাতো ছিল যেন জঙ্গলের বিড়াল,
মানুষ দেখে যারা গর্ভে আশ্রয় নেয় ৷

ঘুকারাদের যুদ্ধ

ইবন ইসহাক (র) বলেন : এরপর রাসুল কৰীম (সা) মদীনায় পদার্পণ করেন এবং মাত্র
কয়েক দিন সেখানে অবস্থান করেন ৷ শেষ পর্যন্ত উয়াইনা ইবন হিসন ফাযারীর নেতৃত্বে একটা
বাহিনী ’গাবা নামক স্থানে নবী করীম (না)-এর দুধেল ইষ্টীর উপর হামলা চালায় ৷ তথায়
রাসুলুল্লাহ্ (না)-এর পক্ষ থেকে রাখাল রুপে বনু গিফারের জনৈক ব্যক্তি সশ্রীক বসবাস করতো ৷
হামলাকারীরা পুরুষটিকে হত্যা করে এবং উষ্টীগুলোর সঙ্গে তার শ্ৰীকে নিয়ে যায় ৷ ইবন ইসহাক
(র) আসিম ইবন উমর আব্দুল্লাহ্ ইবন কাব ইবন মালিক সুত্রে বর্ণনা করেন যে, সালমা
ইবন আমৃর ইবনুল আক্ওয়া আসলামী এ হামলা সম্পর্কে সর্ব প্রথম জানতে পান ৷ ভীর-ধনুক
নিয়ে তিনি পাবার দিকে বেরিয়ে পড়েন ৷ তার সঙ্গে ছিল তলেহা ইবন উবায়দুল্পাহর ভৃত্যও একটি
ঘোড়া ৷ ঘোড়া তাদেরকে নিয়ে যাচ্ছিল ৷ তিনি ছানিয়াতুল ওদা’ পৌছলে কাফিরদের কিছু অশ্বের
প্রতি তার দৃষ্টি পড়ে ৷ সানা পর্বতের এক কিনারায় পৌছে তিনি চিৎকার করে বলেন, ছুা; ০ ৷ ’,
হে সাবধান ! তারপর তিনি হামলাকারীদের পেছনে ছুটে যান, তিনি ছিলেন নেকড়ের ন্যায়

দ্রুতগামী ৷ তিনি তাদেরকে নাগালে পেয়ে যান ! আর তীর দ্বারা তাদেরকে আঘাত করতে করতে
আবৃত্তি করেনং :


৩৬

قَالَ ابْنُ هِشَامٍ وَاسْتَعْمَلَ عَلَى الْمَدِينَةِ ابْنَ أُمِّ مَكْتُومٍ وَالْمَقْصُودُ أَنَّهُ عَلَيْهِ السَّلَامُ، لَمَّا انْتَهَى إِلَى مَنَازِلِهِمْ هَرَبُوا مِنْ بَيْنِ يَدَيْهِ، فَتَحَصَّنُوا فِي رُءُوسِ الْجِبَالِ فَمَالَ إِلَى عُسْفَانَ فَلَقِيَ بِهَا جَمْعًا مِنَ الْمُشْرِكِينَ، وَصَلَّى بِهَا صَلَاةَ الْخَوْفِ. وَقَدْ تَقَدَّمَ ذِكْرُ هَذِهِ الْغَزْوَةِ فِي سَنَةِ أَرْبَعٍ، وَهُنَالِكَ ذَكَرَهَا الْبَيْهَقِيُّ، وَالْأَشْبَهُ مَا ذَكَرَهُ ابْنُ إِسْحَاقَ أَنَّهَا كَانَتْ بَعْدَ الْخَنْدَقِ، وَقَدْ ثَبَتَ أَنَّهُ صَلَّى بِعُسْفَانَ يَوْمَ بَنِي لِحْيَانَ، فَلْتُكْتَبْ هَاهُنَا، وَتُحَوَّلْ مِنْ هُنَاكَ اتِّبَاعًا لِإِمَامِ أَصْحَابِ الْمَغَازِي فِي زَمَانِهِ وَبَعْدَهُ، كَمَا قَالَ الشَّافِعِيُّ رَحِمَهُ اللَّهُ: مَنْ أَرَادَ الْمَغَازِي فَهُوَ عِيَالٌ عَلَى مُحَمَّدِ بْنِ إِسْحَاقَ. وَقَدْ قَالَ كَعْبُ بْنُ مَالِكٍ فِي غَزْوَةَ بَنِي لِحْيَانَ: لَوَ انَّ بَنِي لِحْيَانَ كَانُوا تَنَاظَرُوا ... لَقُوا عُصَبًا فِي دَارِهِمْ ذَاتَ مَصْدَقِ لَقُوا سَرَعَانًا يَمْلَأُ السَّرْبَ رَوْعُهُ ... أَمَامَ طَحُونٍ كَالْمَجَرَّةِ فَيْلَقِ