আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة خمس من الهجرة النبوية

تزويج النبي صلى الله عليه وسلم بأم حبيبة

পৃষ্ঠা - ৩০০৮


বর্ণনা করেন যে, তিনি বলেছেন, আমি হাবশা ভুমিতে ছিলাম, নাজাশী বাদশ্যাহর দুত এবং
সেবিকা আবরাহা আমার কাছে না আসা পর্যন্ত আমি কিছুই বুঝে উঠতে পারিনি ৷ আবরাহা
এসে আমার নিকট উপস্থিত হওয়ার অনুমতি প্রার্থনা করলে আমিওাকে অনুমতি দেই ৷ সেবিকাটি
বল্লো নজােশী বাদশাহ জ্যনাচ্ছেন যে, রাসুলুল্লাহ্ (যা) আমার নিকট এ মর্মে পত্র ৷লখেছেন যেন
আমি তোমাকে তার সাথে বিবাহ ৫ইে ৷ তখন আমি বললাম, আল্লাহ্ তোমাকে কল্যাণ দানে
সন্তুষ্ট করুন ৷ এছাড়া যে একথাও বলেন যে, আপনি আমার বিবাহের উকীল নিধ্ৰিণ করুন ৷
তিনি বলেন, খালিদ ইবন সাঈদ ইবনুল আস এর নিকট লোক প্রেরণ ন্ংাভ্ররে আমি তাকে বিবাহের
উকীল মনোনীত করি এবং এ সৃসংবাদ দানের জন্য আমি সেবিকা আবুরহ্যেকে <পোর ২ট৷ কাকন
আমার পায়ের দুটি রুপার মল এবং আমার পায়ের আঙ্গুলসমুহের রপার আংটিগুহ্বন৷ দান করি ৷
আমাকে প্রদত্ত তার সুসংবাদ দানে আনন্দিত হলে আমি এসব দান করি ৷ সন্ধার নজ্যেশী জাফর
ইবন আবুতালিব এবং সেখানে অবস্থানরত মুসলমছনঃদেরকে তার দংবারে উপস্থিত হওয়ার নির্দেশ
দান করেন ৷ নজােশী বাদশাহ বিবাহের খৃতবা পাঠ করেন :

১৷ ৷

গ্এ্যা


সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য ৷ যিনি একমাত্র রজোধিরজে অতািায় পুতপবিত্র, নিরাপত্তা দাতা
ও মহাপরাত্রুমশালী, প্রবল প্রতাপের অধিকারী ৷ আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, এক আল্লাহ ছাড়া ণ্কান
মা’বুদ নেই এবং মুহাম্মাদ (সা) আল্লাহর বান্দা এবং তার রাসুল এর ঈসা ইবন মারইয়াম তারই
আগমনের সুসংবাদ দান করেছেন ৷ তারপর রাসুল করীম (সা)ত তার সঙ্গে উষ্মে হাবাবা ৰিনত আবু
সুফিয়ানকে বিবাহ দেয়ার জন্য প্রস্তাব দিয়েছেন ৷ আগে রাসুল কৰীম (সা) এর আহ্বানে সাড়া
দিয়েছি এবং তার বিবাহের মহর হিসাবে চারশ দীনার পরিশোর করেছি ৷ এ সময় তিনি দীনারগুলো
সকলের সম্মুখে উপস্থিত করেন ৷ তারপর খালিদ ইবন সাঈদ ইবনুল আস খুতবা পাঠ করেন :



আলহামদৃ লিল্লাহ্ সরল প্রশংসার মালিক আর ৷হ্ ৷ আমি তার প্রশংসা করছি এবং তার কাছে
ক্ষমা প্রার্থনা করছি ৷ আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে আল্লাহ ছাড়া কোন উপাস্য লেট্ট ৷ আমি আরো সাক্ষ্য
দিচ্ছি যে, মুহাম্মাদ (সা) আল্লাহর বন্দো ও রাসুল ৷ হিদায়াভ্র আর সত্য দান সহকারে তর্দুাক্লে প্রেরণ
করেছেন, যাতে সমস্ত দীনের উপর একে বিজয়ী করেন ৷ যদিও যুশরিকরা তা গমন করে না
এরপর তিনি বলেন : রাসুল (না)-এর আহ্বানে সাড়া দিয়ে আমি উম্মে হবৌ বা ৰিনৃতত্বা৷বু


وَأَسْتَغْفِرُهُ، وَأَشْهَدُ أَنْ لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ، وَأَشْهَدُ أَنَّ مُحَمَّدًا عَبْدُهُ وَرَسُولُهُ، أَرْسَلَهُ بِالْهُدَى وَدِينِ الْحَقِّ لِيُظْهِرَهُ عَلَى الدِّينِ كُلِّهِ وَلَوْ كَرِهَ الْمُشْرِكُونَ، أَمَّا بَعْدُ، فَقَدْ أَجَبْتُ إِلَى مَا دَعَا إِلَيْهِ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَزَوَّجْتُهُ أُمَّ حَبِيبَةَ بِنْتَ أَبِي سُفْيَانَ، فَبَارَكَ اللَّهُ لِرَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ. وَدَفَعَ النَّجَاشِيُّ الدَّنَانِيرَ إِلَى خَالِدِ بْنِ سَعِيدٍ فَقَبَضَهَا، ثُمَّ أَرَادُوا أَنْ يَقُومُوا فَقَالَ: اجْلِسُوا، فَإِنَّ مِنْ سُنَّةِ الْأَنْبِيَاءِ إِذَا تَزَوَّجُوا أَنْ يُؤْكَلَ طَعَامٌ عَلَى التَّزْوِيجِ. فَدَعَا بِطَعَامٍ فَأَكَلُوا ثُمَّ تَفَرَّقُوا» . قُلْتُ: فَلَعَلَّ عَمْرَو بْنَ الْعَاصِ لَمَّا رَأَى عَمْرَو بْنَ أُمَيَّةَ خَارِجًا مِنْ عِنْدِ النَّجَاشِيِّ بَعْدَ الْخَنْدَقِ إِنَّمَا كَانَ فِي قَضِيَّةِ أُمِّ حَبِيبَةَ. فَاللَّهُ أَعْلَمُ. لَكِنْ قَالَ الْحَافِظُ الْبَيْهَقِيُّ: ذَكَرَ أَبُو عَبْدِ اللَّهِ بْنُ مَنْدَهْ أَنَّ تَزْوِيجَهُ، عَلَيْهِ السَّلَامُ بِأُمِّ حَبِيبَةَ كَانَ فِي سَنَةِ سِتٍّ وَأَنَّ تَزْوِيجَهُ بِأُمِّ سَلَمَةَ كَانَ فِي سَنَةِ أَرْبَعٍ. قُلْتُ: وَكَذَا قَالَ خَلِيفَةُ وَأَبُو عُبَيْدَةَ مَعْمَرُ بْنُ الْمُثَنَّى وَابْنُ الْبَرْقِيِّ: إِنَّ تَزْوِيجَ أُمِّ حَبِيبَةَ كَانَ فِي سَنَةِ سِتٍّ. وَقَالَ بَعْضُ النَّاسِ: سَنَةَ سَبْعٍ. قَالَ الْبَيْهَقِيُّ: وَذَهَبَ ابْنُ إِسْحَاقَ إِلَى أَنَّهُ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ تَزَوَّجَ بِأُمِّ حَبِيبَةَ قَبْلَ أُمِّ سَلَمَةَ. قَالَ الْبَيْهَقِيُّ: وَهُوَ أَشْبَهُ.