আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة خمس من الهجرة النبوية

غزوة الخندق

وفاة سعد بن معاذ

পৃষ্ঠা - ২৯৬৪

সাদ ইবন মুআয যে দিন ইনতিকা ৷ল করেন সেদিন সত্তর হাজার ফেরেশতা পৃথিবীতের
অবতরণ করেছিলেন যারা ইতিপুর্বে কে ৷নদিন যমীনে অবতরণ করেননি ৷ কবর তাকে এক দফা
চাপ দেয় ৷ এ হাদীছটি বর্ণনা করে রাবী নাফি কাদতে শুরু করেন ৷ এটি একটি উত্তম সনদ ,
তবে বায্যার বলেন যে, উবায়দুল্পাহ্র মাধ্যমে নাফি সুত্রে অন্যরাও মুরসালরুপে হাদীছটি বর্ণনা
করেন ৷ তারপর বাঘৃযার সুলায়মান ইবন সাইফ ইবন উমর সুত্রে বলেন : রাসুলুল্লাহ্ (সা)
বলেছেন :

সাদ ইবন মুআয-এর মৃভ্যুতের ৭০ হাজার ফেরেশতা অবতরণ করেন; যারা ইতিপুর্বে
পৃথিবীতে কােনদিন পদার্পণ করেননি ৷ দাফনকালে তিনি বলেন, সুবহানাল্লাহ্! কবরের আমার আর
চাপ থেকে কেউ মুক্তি গেলে তা পেতেন সাদ ইবন ঘুআয ৷ হাফিয বাঘৃযার ইসমাঈল ইবন
হাফ্স ইবন উমর সুত্রে বর্ণনা করেন যে, সাদের সঙ্গে আল্লাহর সাক্ষাতের আগ্রহে
(আল্লাহর) আরশ স্পন্দিত হয় ৷ বলা হয় যে, এখানে আরমা অর্থ আসন ৷ কুরআন মজীদে (হযরত
ইউসুফ আ সম্পর্কে) বলা হয়েছে যে, প্রু)৷ ৷ শু,া; ণ্ , ন্ ৷ ,:;“ (তিনি তার পিতামাতাকে
আরশে তোলেন ( ১ ২-ইউসুফ : আয়াত ১০০) এখানেও আরশ অর্থ আসন, রাবী বলেন যে, এতে
আসনের স্তম্ভগুলো আলগা হয়ে যায় ৷ রাবী ইবন উমর (রা) বলেন যে, রাসুলুল্লাহ্ (সা) সাদের
করবে প্রবেশ করে কিছু সময় সেখানে কাটান ৷ তিনি কবর থেকে বেরিয়ে আসলে তাকে জিজ্ঞেস
করা হলো, ইয়া রাসুলাল্লাহ্ ! বিলন্বের হেতু কি ? জবাবে রাসুলুল্লাহ্ (সা) বলেন :

কবরে সাদকে প্রচণ্ড চাপ দেয়া হয় ৷ আমি আল্লাহর নিকট দুঅ৷ করলে তার কবর প্রশস্ত করা
হয় ৷ হাফিয বাঘৃযার বলেন, এ হাদীছের সনদে আতা ইবনৃস সাইব একক রাবী ৷ আমি বলি, তার
সম্পর্কে অনেক সমালোচনা রয়েছে ৷ ইমাম বায়হাকী (র) কবরে হযরত সাদের উপর চাপের
বর্ণনা উল্লেখ করার পর এটিকে গরীব তথা অপ্রসিদ্ধ বর্ণনা বলে মন্তব্য করেছেন ৷ এতে ততিনি
হাফিয আবু আবদৃল্লাহ্র বরাতে ৩আবুল আব্বাস উমাইয়া ইবন আবদুল্লাহ হযরত সা দের
পরিবারের কোন সদস্যকে জিজ্ঞেস করেন এ ব্যাপারে রাসুলুল্লাহ্ ( না) এর কোন উক্তি
আপনাদের নিকট পৌছেছে কি ? তারা বলেন, আমাদেরকে বলা হয়েছে যে, এ প্রসঙ্গে রাসুলুল্লাহ্
(সা) কে জিজ্ঞাসা করা হলেও তিনি বলেন৪ এটুঠু ৷ ;-,; এএোষ্৷ ৷ ;; ;; ১ ,:;;; ,াবু

তিনি প্রস্তাব শেষে পবিত্রত৷ অর্জনের ব্যাপারে কিছুটা শিথিলতা করতেন ৷ ইমাম বুখারী (র)
মুহাম্মাদ ইবনুল মুসান্ন৷ জাবির সুত্রে বর্ণনা করেন যে, আমি নবী করীম (না)-কে বলতে
শুনেছি৪

০০০০০০

স৷ দ ইবন মু আয়ের মৃত্যুতে আরশ প্রকম্পিত হয়েছে ৷ আ মাশ সুত্রে জা ৷বির (রা) থেকে
অনুরুপ হাদীছ বর্ণিত হয়েছে ৷ তখন জনৈক ব্যক্তি জাবির (রা) কে প্রশ্ন করে তবে যে বারা
ইবন আযিব বলেছেন : ন্ ,৷ ৷ ১গ্রা ৷ আসন প্রকম্পিত হয়েছে ৷ জবাবে জাবির (রা) বললেন,
এ দুই সম্প্রদায় (অর্থাৎ আওস এবং খায্রাজ)-এর মধ্যে রেষারেষি ছিল ৷ আমি নবী করীম
(না)-কে বলতে শুনেছি, সাদ ইবন মুআয এর মৃত্যুতে দয়াময় (আল্লাহ্)-এর আরশ কেপে
উঠেছে ৷ ইমাম মুসলিম এবং ইবন মাজা ভিন্ন ভিন্ন সুত্রে হাদীছটি বর্ণনা করেন ৷


{وَرَفَعَ أَبَوَيْهِ عَلَى الْعَرْشِ} [يوسف: 100] (يُوسُفَ: 1) قَالَ: تَفَسَّخَتْ أَعْوَادُهُ. قَالَ: «وَدَخَلَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَبْرَهُ فَاحْتُبِسَ، فَلَمَّا خَرَجَ قِيلَ لَهُ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، مَا حَبَسَكَ؟ قَالَ: " ضُمَّ سَعْدٌ فِي الْقَبْرِ ضَمَّةً، فَدَعَوْتُ اللَّهَ فَكَشَفَ عَنْهُ» قَالَ الْبَزَّارُ: تَفَرَّدَ بِهِ عَطَاءُ بْنُ السَّائِبِ. قُلْتُ: وَهُوَ مُتَكَلَّمٌ فِيهِ. وَقَدْ ذَكَرَ الْبَيْهَقِيُّ رَحِمَهُ اللَّهُ بَعْدَ رِوَايَتِهِ ضَمَّةَ سَعْدٍ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ فِي الْقَبْرِ، أَثَرًا غَرِيبًا فَقَالَ: حَدَّثَنَا أَبُو عَبْدِ اللَّهِ الْحَافِظُ، حَدَّثَنَا أَبُو الْعَبَّاسِ، حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ عَبْدِ الْجَبَّارِ، حَدَّثَنَا يُونُسُ، عَنِ ابْنِ إِسْحَاقَ، حَدَّثَنِي أُمَيَّةُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ أَنَّهُ سَأَلَ بَعْضَ أَهْلِ سَعْدٍ: مَا بَلَغَكُمْ مِنْ قَوْلِ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي هَذَا؟ فَقَالُوا: «ذُكِرَ لَنَا أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ سُئِلَ عَنْ ذَلِكَ فَقَالَ: " كَانَ يُقَصِّرُ فِي بَعْضِ الطُّهُورِ مِنَ الْبَوْلِ» وَقَالَ الْبُخَارِيُّ: حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الْمُثَنَّى، حَدَّثَنَا الْفَضْلُ بْنُ مُسَاوِرٍ، حَدَّثَنَا أَبُو عَوَانَةَ عَنِ الْأَعْمَشِ، عَنْ أَبِي سُفْيَانَ، عَنْ جَابِرٍ قَالَ: «سَمِعْتُ النَّبِيَّ