আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة خمس من الهجرة النبوية

غزوة الخندق

وقتها

পৃষ্ঠা - ২৮৭৬

বুখারী (র) বলেছেন, আবদুল্লাহ ইবন মুহাম্মাদ আনাস (বা) সুত্রে বলেছেন, রাসুলুল্লাহ্
(সা) পরিখ৷ এলাকায় গমন করলেন ৷ তিনি সেখানে দেখতে পেলেন যে, শীতকালের ভোর
বেলায় আনসার ও মুহাজিরগণ পরিখ৷ খনন করছেন ৷ র্তাদের পক্ষ হয়ে কাজ করে দেয়ার মত
কোন দাস র্তাদের ছিল না ৷ র্তাদের দুঃখ কষ্ট ও ক্ষুধা দেখে তিনি দুআ করে বললেন,


হে আল্লাহ ! আখিরাতের জীবনই প্রকৃত জীবন ৷ আপনি আনস৷ র ও মুহাজিরদেরকে ক্ষমা
করে দিন ৷ রাসুলুল্লাহ্ (না)-এর দৃআর জবাবে র্তারা বললেন ঘ্র


আমরা মুহাম্মাদ (সা) এর হাতে বায় আত করেছি এবং মঙ্গীকার করেছি যে যত দিন বেচে
থাকর জিহ৷ ৷দ করেই যাব ৷

সহীহ্ বুখারী ও সহীহ্ মুসলিমে শুব৷ আনাস (বা) সুত্রে অনুরুপ হাদীছ বর্ণিত আছে ৷
ইমাম মুসলিম (র) হাম্মাদ আনাস (বা) সুত্রে অনুরুপ উদ্ধৃত করেছেন ৷ ইমাম বুখারী (র)
বলেছেন, আবুমামার আনাস (রা) থেকে বর্ণনা করেন, তিনি বলেছেন, মদীনার সীমানায়

আনসার ও মৃহাজিরগণ পরিখ৷ খনন করছিলেন, নিজেদের পিঠে করে তারা মাটি বহন করছিলেন,
এবং এ কবিতা আবৃত্তি করছিলেন :

া’;টু’৷ ৷ৰু,ট্রু;ঠুাট্রু ট্রু,ট্রু;এ ৷ ;,শ্ট্রু
আমরা মুহাম্মাদ (সা) এর হাতে বায় আত করেছি এ বিষয়ে যে য়৩ তদিন বেচে থাকি
ইসলামের পথে অবিচল ও অটল থাকর ৷
তাদের কবিতার জবাবে রাসুলুল্লাহ্ (সা) বললেন :

ণ্

স্পোা৷৷ ৷

বর্ণনাকা বী বলেন, পরিখ৷ খননের এই কষ্টময় সময়ে র্তাদের খাদ্য হিসেবে আজলা ভরে য়ব

আনা হতে৷ আর দুর্গন্ধযুক্ত চর্বি মিশি ৷য়ে তা দিয়ে তাদের জন্যে খাদ্য তৈরী করা হত ৷ সেই স্বল্প

পরিমাণ খাদ্য র্ত৷ ৷দের সম্মুখে রাখা হত ৷ অথচ তারা সকলে তখন অভুক্ত তদুপরি ওই খাদ্য গলায়
আটকে যেত এবং ৷দুর্গন্ধময়ও ছিল ৷

বুখারী বলেন, কুতায়ব৷ ইবন সাঈদ সাহ্ল ইবন সাদ (রা) থেকে বর্ণনা করেন ৷ তিনি
বলেছেন, আমরা রাসুলুল্লাহ্ (না)-এর সাথে খন্দকের যুদ্ধে উপস্থিত ছিলাম ৷ মুসলিম মুজাহিদগণ
পরিখ৷ খনন করছিল ৷ আমরা কাধে বয়ে মাটি সরাচ্ছিলাম ৷ এ অবস্থায় রাসুলুল্লাহ্ (সা ) বললেন :

ইমাম মুসলিম (রা) কানবী সুত্রে আবদুল আযীয থেকে এ হাদীছ বর্ণনা করেছেন ৷


سَمَّاهُ مِنْ بَعْدِ جُعَيْلٍ عَمْرًا ... وَكَانَ لِلْبَائِسِ يَوْمًا ظَهْرَا «وَكَانُوا إِذَا قَالُوا عَمْرَا. قَالَ مَعَهُمْ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: " عَمْرَا " وَإِذَا قَالُوا: ظَهْرَا. قَالَ لَهُمْ: " ظَهْرَا ".» . وَقَدْ قَالَ الْبُخَارِيُّ: حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ مُحَمَّدٍ، حَدَّثَنَا مُعَاوِيَةُ بْنُ عَمْرٍو، حَدَّثَنَا أَبُو إِسْحَاقَ، عَنْ حُمَيْدٍ، سَمِعْتُ أَنَسًا، قَالَ: «خَرَجَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِلَى الْخَنْدَقِ، فَإِذَا الْمُهَاجِرُونَ وَالْأَنْصَارُ يَحْفِرُونَ فِي غَدَاةٍ بَارِدَةٍ، وَلَمْ يَكُنْ لَهُمْ عَبِيدٌ يَعْمَلُونَ ذَلِكَ لَهُمْ، فَلَمَّا رَأَى مَا بِهِمْ مِنَ النَّصَبِ وَالْجُوعِ قَالَ: " اللَّهُمَّ إِنَّ الْعَيْشَ عَيْشُ الْآخِرَةِ فَاغْفِرْ لِلْأَنْصَارِ وَالْمُهَاجِرَهْ فَقَالُوا مُجِيبِينَ لَهُ: نَحْنُ الَّذِينَ بَايَعُوا مُحَمَّدًا ... عَلَى الْجِهَادِ مَا بَقِينَا أَبَدَا » وَفِي " الصَّحِيحَيْنِ " مِنْ حَدِيثِ شُعْبَةَ، عَنْ مُعَاوِيَةَ بْنِ قُرَّةَ، عَنْ أَنَسٍ، نَحْوَهُ وَقَدْ رَوَاهُ مُسْلِمٌ مِنْ حَدِيثِ حَمَّادِ بْنِ سَلَمَةَ، عَنْ ثَابِتٍ، وَحُمَيْدٍ، عَنْ أَنَسٍ بِنَحْوِهِ.