আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة أربع من الهجرة النبوية

فصل في جمل من الحوادث الواقعة سنة أربع من الهجرة

পৃষ্ঠা - ২৮৬২

অন্য কোন দিক হতে এই অধিকার লাভ না করে তাহলে ইমাম শাফিঈ এর মতে সে অভিভাবক
হতে পারবে না ৷ কিন্তু ইমাম আবু হানীফা , মালিক ও আহমদ (র) বলেন, শুধু পুত্রত্বের কারণেও
পুত্র মায়ের বিয়েতে অভিভাবক হতে পারবে ৷ এ বিষয়ে আলোচনার স্থান এটা নয় ৷ আহকাম আল
কাবীর গ্রন্থের বিবাহ অধ্যায়ে এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব ইইর্দুনশাআল্লাহ ৷

ইমাম আহমদ (র ) বলেছেন, ইউনুস উম্মু সালামা (বা) থেকে বর্ণনা কৰেনে , তিনি বলেছেন,
একদিন আবু সালামা রাসুলুল্লাহ্ (না)-এর দরবার থেকে আমার র্দুইব্কট এসেছিলেন ৷ তিনি বলেন
আমি বাসুলুল্লাহ্ (না)-এর মুখে একটি কথা শুনেছি ৷ তাতে আমি খুবই খুশী হয়েছি ৷ তিনি
বলেছেন, “কোন মুসলমানের উপর বিপদ এলে ওই বিপদের সময় সে যদি পা ঠ করে :

ঞা;; ৷ ধ্ ং; ৷ ঢ়; ৷ এ ধ্া৷ ঢ়; ৷ আমরা আল্লাহরই মালিকানাধীন এবং আমরা তারই নিকট
ফিরে যাব ৷” এর পর বলে ঢ়;দ্বু; ৷ ন্;১ ধো ;;১ ৷ ; প্রু; ; ; ; ;,;ং ;; )ন্ ৷ স্পো;৷ ৷ “হে
আল্লাহ আমার এই বিপদ থেকে আমাকে মুক্তি দিন এবং এর পারবর্তে আমাকে ততোধিক
কল্যাণ দান করুন ৷ ” তাহলে আল্লাহ তা আলা তার জন্যে তাই তাকে করবেন ৷

উম্মু সালামা (বা) বলেন, আমি ও দু আটি মুখস্থু করে রেখেছিলাম ৷ যখন আমার স্বামী আবু
সালামার (র৷ ) মৃত্যু হয় তখন আমি ইন্ন৷ ৷লিল্লাহ পাঠ করি এবং এই দৃআ করিং ;হৃ ; ৷ গোা; ৷
ঢ়শু;; ৷ প্রু;১ ষ্৷ ;;াশু ৷ এ ;>ন্শ্ংন্ং ; পরে আমি নািজই নিজের মনে বলেছি” আবু
সালামা অপেক্ষা ভ ৷ল মানুষ আমি আর কোথায় পাব ? আমার ইদ্দত যখন শেষ হল তখন
রাসুলুল্লাহ্ (সা) আমার গৃহে প্রবেশের অনুমতি চাইলেন ৷ আমি তখন একটি চামড়া গােধন
করছিলাম ৷ হাত ধোয়ার পাতা দিয়ে আমি হাত ধুয়ে নিলাম ৷ আমি তাকে ভি ৩তরে আসতে
বললাম ৷ ভেতরে গাছের ছ ল এবং উপরে চামড়া দিয়ে তৈরী একটি পদী চার জন্যে বিছিয়ে
দিলাম ৷ তিনি সেটির উপর বললেন এবং আমাকে বিবাহের প্রস্তাব দিলেন ৷ তার বক্তব্য শেষ হবার
পর আমি আরয করলাম, ইয়৷ রাসুলাল্লাহ্! আপনার প্রতি আমার আগ্রহের কমতি নেই, কিন্তু কথা
হল, আমি একজন ভীষণ আত্ম অভিমানী মহিলা ৷ আমার ভয় হচ্ছে এজন্যে যে, নাজানি আমার
পক্ষ থেকে আপনি এমন কোন আচরণের সম্মুখীন হন যার কারণে মহান আল্লাহ আমাকে শাস্তি
দিবেন ৷ আর আমি তো ইতোমধ্যে বা র্ধকেব্রর কোঠায় পৌছে গিয়েছি ৷ তদুপরি আমার রয়েছে
অনেক ছেলে মেয়ে (যাদের ভরণ পােষণের ব্যবস্থা আমাকেই করতে হয় ৷) রাসুলুল্লাহ্ (সা)
বললেন, তুমি আত্ম অভিযানের যে কথা বলেছ, আল্লাহ তাআলা তা দুর করে দিবেন ৷ তুমি
বার্ধক্যের কথা বলেছ, আমিও তো সে পর্বাংয় পৌছে গিয়েছি ৷ আর পােষ্য (হলে-মেয়ের কথা যা
বলেছ সে ক্ষেত্রে তোমার পােষ্য যে সে তো আমারই পােষ্য ৷ এবার উম্মু সালামা (বা ) বললেন,
তবে আমি নিজেকে রাসুলুল্লাহ্ (সা) এর জন্যে সাের্পদ করলাম ৷ এরপর উন্মু সালামা আপন মনে
বলেন, আল্লাহ তাআলা আমাকে আবু সালামার উত্তম বিকল্পরুপে রাসুলুল্লাহ্ (না)-কে মঞ্জুর
করেছেন ৷


شَهْرًا حَتَّى بَرِأَ، ثُمَّ خَرَجَ فِي سَرِيَّةٍ، فَغَنِمَ مِنْهَا نَعَمًا وَمَغْنَمًا جَيِّدًا، ثُمَّ أَقَامَ بَعْدَ ذَلِكَ سَبْعَةَ عَشَرَ يَوْمًا، ثُمَّ انْتَقَضَ عَلَيْهِ جُرْحَهُ، فَمَاتَ لِثَلَاثٍ بَقِينَ مِنْ جُمَادَى الْأُولَى مِنْ هَذِهِ السَّنَةِ، فَلَمَّا حَلَّتْ فِي شَوَّالٍ خَطَبَهَا رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِلَى نَفْسِهَا بِنَفْسِهِ الْكَرِيمَةِ، وَبَعَثَ إِلَيْهَا عُمَرَ بْنَ الْخَطَّابِ فِي ذَلِكَ مِرَرًا، فَتَذْكُرُ أَنَّهَا امْرَأَةٌ غَيْرَى ; أَيْ شَدِيدَةُ الْغَيْرَةِ، وَأَنَّهَا مُصْبِيَةٌ ; أَيْ لَهَا صِبْيَانٌ يَشْغَلُونَهَا عَنْهُ، وَيَحْتَاجُونَ إِلَى مُؤْنَةٍ، تَحْتَاجُ مَعَهَا أَنْ تَعْمَلَ لَهُمْ فِي قُوتِهِمْ، فَقَالَ: أَمَّا الصِّبْيَةُ فَإِلَى اللَّهِ وَإِلَى رَسُولِهِ - أَيْ نَفَقَتُهُمْ - لَيْسَ إِلَيْكِ، وَأَمَّا الْغَيْرَةُ فَأَدْعُو اللَّهَ فَيُذْهِبُهَا. فَأَذِنَتْ فِي ذَلِكَ، وَقَالَتْ لِعُمَرَ آخِرَ مَا قَالَتْ لَهُ: قُمْ، فَزَوِّجِ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ. تَعْنِي: قَدْ رَضِيتُ وَأَذِنْتُ. فَتَوَهَّمَ بَعْضُ الْعُلَمَاءِ أَنَّهَا تَقُولُ لِابْنِهَا عُمَرَ بْنِ أَبِي سَلَمَةَ، وَقَدْ كَانَ إِذْ ذَاكَ صَغِيرًا لَا يَلِي مَثَلُهُ الْعَقْدَ، وَقَدْ جَمَعْتُ فِي ذَلِكَ جُزْءًا مُفْرَدًا بَيَّنْتُ فِيهِ الصَّوَابَ فِي ذَلِكَ، وَلِلَّهِ الْحَمْدُ وَالْمِنَّةُ، وَأَنَّ الَّذِي وَلِيَ عَقْدَهَا عَلَيْهِ ابْنُهَا سَلَمَةُ بْنُ أَبِي سَلَمَةَ وَهُوَ أَكْبَرُ وَلَدِهَا، وَسَاغَ هَذَا ; لِأَنَّ أَبَاهُ ابْنُ عَمِّهَا فَلِلِابْنِ وِلَايَةُ أُمِّهِ إِذَا كَانَ سَبَبًا لَهَا مِنْ غَيْرِ جِهَةِ الْبُنُوَّةِ بِالْإِجْمَاعِ. وَكَذَا إِذَا كَانَ مُعْتِقًا أَوْ حَاكِمًا، فَأَمَا مَحْضُ الْبُنُوَّةِ فَلَا يَلِي بِهَا عَقْدَ النِّكَاحِ عِنْدَ الشَّافِعِيِّ وَحْدَهُ، وَخَالَفَهُ الثَّلَاثَةُ أَبُو حَنِيفَةَ، وَمَالِكٌ، وَأَحْمَدُ بْنُ