আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة أربع من الهجرة النبوية

غزوة بني النضير

পৃষ্ঠা - ২৮২৬

ব্লুষ্টুবুএ
স্মরণ কর সেই সকালের কথা যখন তিনি এলেন খায়রাজ গোত্রে ৷ তােমাদেরকে হিদায়াত
করার উদ্দেশ্যে ৷ মহান ও মযাদাবান আল্লাহ্ তাআলার অনুগত হয়ে ৷
ঝুর্দুছু;ছুন্ র্মুম্বু১ ৰু)ঠুছুন্ষ্টু৷ ৷ ট্রুস্পে ৰুাটুৰু) হুষ্টুৰুৰু; )“ €fl ৰুট্রুৰু ৷র্দুাছুপু
তিনি এলেন পবিত্র আত্মা জিবরাঈল (সা) এর সহযোগিতা পুষ্ট হন্;য় ৷ শত্রুর ষড়যন্ত্র ব্যর্থ
করে দিয়ে এবং বিভিন্ন নিদর্শনে সমুজ্জ্বল হয়ে দয়াময় আল্লাহর সত্য রাসুল রুপে ৷

৷ ট্রুধ্ন্ ৰুটুটু)
তিনি এসেছেন দয়াময় আল্লাহ্র রাসুল হিসেবে ৷ আল্লাহর কিতাব তিলৰ্ওয়াত করেন তিনি ৷
সত্য যখন উদ্ভাসিত ও আলোকময় হয়ে ছড়িয়ে পড়ে তখন সর্বত্র পৌছভে আর সময় লাগে না ৷
র্জুন্নু১এ র্চো)
আমি মনে করি৩ ৷ ৩ার বিষয়টি সর্বক্ষেত্রে প্রসারিত ও বর্ধিত ৩হবে ৷ মহান আল্লাহ্ যেটিকে হক
ও সতব্ররুপে প্রেরণ করেছেন সেটিকে বিজয়ী করার জন্যে ৷
ইবন ইসহ৷ ৷ক বলেন, আলী ইবন আবু তালিব এ প্রসৎগে নিম্নের কবিতা আবৃত্তি করেছেন ৷
ইবন হিশাম বলেনৰু এটি অন্য কো ন মুসলমানের কবিতা ৷ এটিকে আলী (বা ) এর কবিতারুপে
অভিহিত করেন এমন কাউকে আমি পাইনি ৷
ঠুদ্বুএ্ট্রুশ্১৷ ণ্পুট্রু ;ন্ট্রঠুছু
আমি উপলব্ধি করেছি ৷ যে কেউ নিরপেক্ষ দৃষ্টিতে দেখবে সেই উপলব্ধি করতে পারবে ৷
আমি সত্যরুপে বিশ্বাস করেছি ৷ আমি সত বিমুখ হইনি ৷

এ্ ৷ ) ১৷ ৷ রুব্লুাট্রু৷ ৷ ;১ ৰুা৷ ৷ প্রুএ টুস্পে ৰুা৷ ৷ ব্লুবুহ্রঠুএ ৷ ঝুাব্র ৷ ং ,;
আমি ময়বুত ও সুদৃঢ় বাণীগুলে৷ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিইনি ৷ এগুলে৷ তো এসেছে পরম
দয়াময় আল্লাহর পক্ষ থেকে ৷
ণ্ড্র ’াংং ং’ণ্ং৷ ৷ ’ণ্াছুন্ছু৷ ’ ং ৰু ১ ৷ টুৰুপ্রু ট্রু)ট্রুন্ৰুন্ন্টুৰুদ্বু ৷ ৰুন্;৷ ৰু,ৰুঠুণ্; ৰুান্;াঠু)
এগুলো আল্লাহর বাণী ৷ ঘু’মিনদের মধ্যে এগুলো পাঠ ও আলোচনা করা হয় ৷ এগুলো দিয়েই
আহমদ (না)-কে মনো ত করা হয়েছে ৷
এৰুগ্লু৷ ৷ট্রু রুছুাছুৰুট্রু৷ ৷ )ট্রুদ্বু;
তাই আহমদ (সা) আমাদের মধ্যে প্রিয় পাত্রে পরিণত হলেন ৷ তিনি সকল স্থানে প্রিয় ও
শক্তিমান ব্যক্তিরুপে আবির্ভুত হলেন ৷

শ্শ্শ্শ্শ্শ্শ্শ্শ্শ্শ্

সুতরাং হে লোক সকল যারা তাকে ভয় দেখাতে চাও অজ্ঞতারশত ৷ অথচ তিনি কখনো
কে কান অন্যায় করেননি এরংক কারো সাথে কঠোর আচরণ ৷করেননি ৷


غَدَاةَ رَأَى اللَّهُ طُغْيَانَهُ وَأَعْرَضَ كَالْجَمَلِ الْأَجْنَفِ ... فَأَنْزَلَ جِبْرِيلَ فِي قَتْلِهِ بِوَحْيٍ إِلَى عَبْدِهِ مُلْطَفِ ... فَدَسَّ الرَّسُولُ رَسُولًا لَهُ بِأَبْيَضَ ذِي هَبَّةٍ مُرْهَفِ ... فَبَاتَتْ عُيُونٌ لَهُ مُعْوِلَاتٌ مَتَى يُنْعَ كَعْبٌ لَهَا تَذْرِفُ ... وَقُلْنَ لِأَحْمَدَ ذَرْنَا قَلِيلًا فَإِنَّا مِنَ النَّوْحِ لِمَ نَشْتَفِ ... فَخَلَّاهُمُ ثُمَّ قَالَ اظْعَنُوا دُحُورًا عَلَى رَغْمِ الْآنُفِ ... وَأَجْلَى النَّضِيرَ إِلَى غُرْبَةٍ وَكَانُوا بِدَارٍ ذَوِي زُخْرُفِ ... إِلَى أَذَرِعَاتٍ رِدَافًا وَهُمْ عَلَى كُلِّ ذِي دَبَرٍ أَعْجَفِ