আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة أربع من الهجرة النبوية

سرية بئر معونة

পৃষ্ঠা - ২৮০৮



করেছিলেন ৷ এ প্রেক্ষিওে আহ্লা ৷ হু তাআল৷ কুরআনের আয়াত নাযিল করেছিলেন ৷ পরে অবশ্য
আয়াতগুলে৷ মানসুখ (রহিত ) হয়ে যায় ৷ আয়াতগুলাে এই

াঠুাট্রুৰুএর্মুাঠু র্চু; ’ ন্হৃ ৰুব্লুদ্বু ৷ন্ট্রুচ্ ৷৷ ংএে @ ৷

আমরা আমাদের প্ৰতিপালকের সাথে সাক্ষাত করেছি ৷ তিনি আমাদের প্রতি সভুষ্ট হয়েছেন
এবং৩ তিনি আমাদেরকে সন্তুষ্ট করেছেন ৷ এই প্রেক্ষিতে রাসুলুৰুৰুান্ ধ্ ণ্ডুছু (সা) বি ল, যাকওয়ান, বনু
লিহয়ান ও উসাইয়৷ পােত্রসমুদুহর জন্যে বদ দুআ করেন ৩০ দিন যাতে ফজরের নামাদুয কুনুতে
নাযিল৷ পাঠের মাধ্যমে ৷ ওর৷ আল্লাহ ও তার রাসুলের নাফরমানী করেছিল ৷

বৃখারী (ব ) বলেন, হিববান আনন্দে ইবন মালিক (রা) বদুল্দুছন হার ম ইবন মিলহান
যিনি হযরত আনাদুসর (রা ) মামা ৷ছিলেন ৷ শত্রুপদুক্ষর তীদুদ্বহুঅ ঘাদুত আহত হলেন ৷ বস্তুত
বি র-ই মাউনার ঘটনায় যখন তিনি আহত হলেন তখন তিনি ক্ষত স্থান থেকে রক্ত নিয়ে মাথায় ও
মুখে ছিটিয়ে উঠে বলেছিলেন কাবার মালিকের কসম , আমি সফলকাম হয়েছি ৷ ”

বৃখারী (র) বলেন, উবায়দ ইবন ইসমাঈল হিশাম ইবন উরওয়৷ ৷থেদুক বর্ণনা করেন ৷
তিনি বলেন, আমার পিতা আমাকে জানিয়েছেন যে, বি র ই-মাউনার ঘটনায় যখন সাহাবীগ ৷ণ
ট্রুাহীদ হলেন এবং আমর ইবন উমা ইয়৷ দিমারী বন্দী হলেন তখন কাফির দুন৩ ৷ আমির ইবন
তাফায়ল একজন নিহত ব্যক্তির দিকে ইঙ্গিত করে বদুলছিল এই লোকটি দুক ? উত্তরে আমর
ইবন উমাইয়া বললেন, ইনি আমির ইবন ফুহায়র৷ ৷ আমর ইবন দুতাফায়ল বলল, এই লোক
নিহত হওয়ার পর আমি দেখেছি যে, তাকে আকাশে তুলে নেওয়া হয়েছে ৷ এমনকি আমি যেন
তাকে দেখতে পাচ্ছিলাম যে, সে আসমান ও যমিদুনর মধ্যবর্তী স্থানে অবস্থান করছে ৷ তারপর
তাকে পুনরায় পৃথিবীতে রেখে দেওয়া হয়েছে ৷ এরপর তাদের মৃত্যুর সংবাদ রাসুলুল্লাহ্ (সা)-দুক
জানানো হল ৷ তিনি সাহাবীদের মধ্যে ওই সংবাদ ছড়িয়ে দিলেন ৷ তিনি বললেন, তোমাদের
সাথিগণ বিপদের মুদুখামুখি হয়েছে ৷ তারা তাদের প্রতিপালকের নিকট এ বলে নিবেদন করেছিল
যে, হে প্রভু ৷ আপনি আমাদের প্ৰতি সন্তুষ্ট হয়েছেন এবং আমরা আপনার প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছি এ
শুভ সংবাদটি আমাদের সাথীদেরকে জানিয়ে দিন ৷ বস্তুত ওই শহীদদের অবস্থা আল্লাহ তাআলা
জীবিত সাহাবীদেরকে জানিয়ে দিলেন ৷ ওই দিন আসম৷ ইবন সালত এর পুত্র উরওয়৷ শহীদ
হয়েছিলেন ৷ তার নাম অনুসারে উরওয়৷ ৷(রা) কে ওই নামে ডাকা হয় ৷ সেদিন মুনযির ইবন
আমর ও শহীদ হয়েছিলেন ৷ পরে তার নামে মুনষির (রা) এর নাম রাখ ৷হয় ৷ এই কমিটি সহীহ্
বুখারীতে এরুপই উরওয়৷ ৷(বা) থেকে মুরসালরুদুপ বর্ণিত হয়েছে ৷

বায়হার্কী হযরত অ ইশ্ ৷ ৷(র৷ ) সুত্রে এটি বর্ণনা করেছেন ৷ তিনি হিজরদু৩ র হাদীছ
বর্ণনা করেছেন এবং শেষ দিকে ততটুকু অতিরিক্ত সংযোজন করেছেন যা ইমাম বৃখারী এখানে
উল্লেখ করেছেন ৷ আল্পাহুই ভাল জাদুনন ৷

ওয়াকিদী (র) উরওয়৷ সুত্রে এটি বর্ণনা করেছেন ৷ তিনি এই ঘটনা, আমির ইবন
যুহায়র-এর শাহাদত বরণ এবং তাকে আকাশে উঠানো হয়েছিল বলে আমির ইবন তােফায়লের
বক্তব্য উল্লেখ করেছেন ৷ তিনি এও উল্লেখ করেছেন যে, যে ব্যক্তি আমির ইবন ফুহায়রাকে হত্যা




ثُمَامَةُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ أَنَسٍ أَنَّهُ سَمِعَ أَنَسَ بْنَ مَالِكٍ يَقُولُ: لَمَّا طُعِنَ حَرَامُ بْنُ مِلْحَانَ، وَكَانَ خَالَهُ، يَوْمَ بِئْرِ مَعُونَةَ قَالَ بِالدَّمِ هَكَذَا ; فَنَضَحَهُ عَلَى وَجْهِهِ وَرَأْسِهِ، ثُمَّ قَالَ: فُزْتُ وَرَبِّ الْكَعْبَةِ. وَرَوَى الْبُخَارِيُّ، عَنْ عُبَيْدِ بْنِ إِسْمَاعِيلَ، عَنْ أَبِي أُسَامَةَ، عَنْ هِشَامِ بْنِ عُرْوَةَ أَخْبَرَنِي أَبِي قَالَ: «لَمَّا قُتِلَ الَّذِينَ بِبِئْرِ مَعُونَةَ وَأُسِرَ عَمْرُو بْنُ أُمَيَّةَ الضَّمْرِيُّ قَالَ لَهُ عَامِرُ بْنُ الطُّفَيْلِ: مَنْ هَذَا؟ فَأَشَارَ إِلَى قَتِيلٍ، فَقَالَ لَهُ عَمْرُو بْنُ أُمَيَّةَ: هَذَا عَامِرُ بْنُ فُهَيْرَةَ. قَالَ: لَقَدْ رَأَيْتُهُ بَعْدَ مَا قُتِلَ رُفِعَ إِلَى السَّمَاءِ، حَتَّى إِنِّي لَأَنْظُرُ إِلَى السَّمَاءِ بَيْنَهُ وَبَيْنَ الْأَرْضِ، ثُمَّ وُضِعَ. فَأَتَى النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ خَبَرُهُمْ، فَنَعَاهُمْ فَقَالَ: إِنَّ أَصْحَابَكُمْ قَدْ أُصِيبُوا، وَإِنَّهُمْ قَدْ سَأَلُوا رَبَّهُمْ، فَقَالُوا: رَبَّنَا أَخْبِرْ عَنَّا إِخْوَانَنَا بِمَا رَضِينَا عَنْكَ، وَرَضِيتَ عَنَّا. فَأَخْبَرَهُمْ عَنْهُمْ. وَأُصِيبَ يَوْمَئِذٍ فِيهِمْ عُرْوَةُ بْنُ أَسْمَاءَ بْنِ الصَّلْتِ» فَسُمِّيَ عُرْوَةُ بِهِ وَمُنْذِرُ بْنُ عَمْرٍو وَسُمِّيَ بِهِ مُنْذِرٌ. هَكَذَا وَقَعَ فِي رِوَايَةِ الْبُخَارِيِّ مُرْسَلًا عَنْ عُرْوَةَ، وَقَدْ رَوَاهُ الْبَيْهَقِيُّ مِنْ حَدِيثِ يَحْيَى بْنِ سَعِيدٍ، عَنْ أَبِي أُسَامَةَ، عَنْ هِشَامٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ عَائِشَةَ فَسَاقَ مِنْ حَدِيثِ الْهِجْرَةِ، وَأَدْرَجَ فِي آخِرِهِ مَا ذَكَرَهُ الْبُخَارِيُّ هَاهُنَا، فَاللَّهُ أَعْلَمُ. وَرَوَى الْوَاقِدِيُّ، عَنْ مُصْعَبِ بْنِ ثَابِتٍ، عَنْ أَبِي الْأَسْوَدِ، عَنْ عُرْوَةَ فَذَكَرَ الْقِصَّةَ، وَشَأْنَ عَامِرِ بْنِ فُهَيْرَةَ وَإِخْبَارَ عَامِرِ بْنِ الطُّفَيْلِ أَنَّهُ رُفِعَ إِلَى السَّمَاءِ، وَذَكَرَ أَنَّ الَّذِي قَتَلَهُ جَبَّارُ بْنُ سُلْمَى الْكِلَابِيُّ قَالَ: وَلَمَّا طَعَنَهُ بِالرُّمْحِ