سنة أربع من الهجرة النبوية
سرية عمرو بن أمية الضمري
পৃষ্ঠা - ২৮০৩
আমাদের অবস্থান ওদেরকে জানাতে পারেনি ৷ কিছুক্ষণের মধ্যেইত তার মৃত্যু হয় ৷ ওকে নিয়ে ব্যস্ত
হয়ে পড়ায় তারা আমাদের খোজে মনোযোগ দিতে পারেনি ৷ ওরা তাকে তুলে নিয়ে পেল ৷ ওই
জায়গায় আমরা দু’রা ৷ত অবস্থান করি ৷ আমাদেরকে খোজার চাঞ্চল্য যখন স্তিমিত হয়ে পড়ল তখন
আমরা ওই গুহ৷ (ছড়েত তানঈম গিয়ে পৌছলাম ৷ আমার সাথী আমাভৈ:ক রলল আচ্ছা আমরা ৷যদি
হযরত থুবায়রের হতাকাল্ডের স্থানে য ই এবং তার তলের কাষ্ঠ (থকে তাকে নামিয়ে আনি
তাহলে কেমন হয় ? আমি বললাম, খুবায়ব (রা) এখন কোথায় ? সে বলল, তিনি তে তা শুলিবিদ্ধ
অবস্থায় রয়েছেন ৷ শত্রুপক্ষের প্রহরীগণ তার লাশ পাহার৷ দািয় যাচ্ছে ৷ আমি বললাম, তুমি
আমাকে একাকী যাওয়ার সুযোগ দাও তুমি দুরে সরে থেকে৷ ৷ শ্াত্রএপবক্ষর আশ কা সৃষ্টি হলে
তুমি তোমার উটে চড়ে সোজা মদীনায় রাসুলুল্লাহ্ (সা) এর নিকট নিয়ে যাবে এবং আমাদের
সকল সৎব ৷দ তাকে অবহিত করবে ৷ আমার ব্যাপারে মাথা ঘামাবে না৷ < ণ আমি মদীনার পথ
ঘাট চিনি ৷ আমি খুবায়বের (রা) লাশ খুজতে তলাপলাম ৷ এক পযারুহ্৷ তা প্য়ে ও গোলাম ৷ সুযোগ
বুঝে তাকে পিঠে তুলে নিলাম ৷ ২০ হাতের মত পথ চলার পর প্ৰহবীব৷ ঘুম থেকে জেগে গেল
এবং আমার পদচিহ্ন অনুসরণ করে আমাকে ধরার জন্যে এগুতে লাগল ৷ কাঠসহ্ হযরত
থুবায়বের (বা) লাশ আমি মাটিতে রেখে পায়ে মাটি টেনে নত৷ ঢেকে দিলাম ৷ তখ্যা ওই কাঠ
থেকে একটি শব্দ বের হয়েছিল ৷ ওই শব্দ আমি এখনও তুলতে পারি না ৷ তাকে মাটি চাপা দিয়ে
আমি সাফরার পথে অগ্রসর হলাম ৷ ওরা আমার নাগাল পেতে ব্যর্থ হয়ে ফিরে গেল ৷ আমি
জীবিত ছিলাম বটে; কিন্তু তখন আমার দেহে কো ন অনুভুতি ৩ছিল ন৷ ৷ আমার সাথী সালামা ইবন
আসলাম তার উটে চড়ে বাসুলুল্লাহ্ (সা) এর নিকট ফিরে যায় এবং সকল সং বাদ তাকে অবহিত
করে ৷ আমি মদীন ৷র পথে অগ্রসর হলাম, চলতে চলতে আমি এসে পৌছল৷ ম য়াজনান গোত্রের
মরুদ্যানের নিকট ৷ সেখানে আমি একটি গুহায় আশ্রয় (নই ৷ আমার সাথে ছিল আমার ধণুক ,
তীর এবং খঞ্জর ৷ আমি গুহায় ছিলাম ৷ এমতাবস্থায় বানু দায়ল ইবন বকর গোত্রের একজন
দীর্ঘদেহী র্টের৷ চােখ৷ লোকত তার ছাগপাল নিয়ে এগিয়ে এল ৷ সে গুহায় মধ্যে ঢুকে জিজ্ঞেস
করল, তুমি কে হে ? আমি বললাম, আমি বানু বকর গোত্রের লোক ৷ সে রলল , আমিও বকর
গোত্রের লোক ৷ এরপর সে হেলান দিয়ে মনের সুখে নিম্নোক্ত কবিতা আবৃত্তি করতে লাগল :
টু;ট্রু পুট্রুপ্
আমি মুসলমান নই ৷ যতদিন বেচে থাকি মুসলমান হবে৷ ন৷ ৷ আমি মুসলমানদের ধর্ম মানি
না ৷
আমি মনে মনে বললাম, আমি তো তোমাকে খুন করব ৷ সে ঘুমিয়ে পড়ল ৷ আমি তাকে
অত্যন্ত নির্মমতাবে হত্যা করলাম ৷ আমি গুহ৷ থেকে বেরিয়ে পথে নেমে এলাম ও আমার সাথে
কুরায়শদের প্রেরিত দু’জন গুপ্তচরের দেখা হয় ৷ ওদের উদ্দেশ্যে আমি বললাম, তোমরা দুজনে
আত্মসমর্পণ কর ৷ ওদের একজনত তা মেনে নিতে অস্বীকার করল ৷ আমি তৎক্ষণাৎ ভীর নিক্ষেপে
তাকে হত্যা করলাম ৷ এটি দেখে অনজেন আত্মসমর্পণ করলো ৷ আমি ভালভাবে তাকে বেধে
নিলাম ৷ তারপর তাকে নিয়ে রওয়ান৷ করলাম রাসুলুল্লাহ্ (সা) এর উদ্দেশ্যে ৷ আমি যখন মদীনায়
এসে পৌছি তখন খেলা ধুলায় মগ্ন আ ৷নসারী শিশুরা আমার নিকট উপস্থিত হয় ৷ বয়স্ক লোকদেরকে
أَعْوَرُ طَوِيلٌ، يَسُوقُ غَنَمًا وَمِعْزَى، فَدَخَلَ الْغَارَ وَقَالَ: مَنِ الرَّجُلُ؟ فَقُلْتُ: رَجُلٌ مِنْ بَنِي بَكْرٍ. فَقَالَ: وَأَنَا مِنْ بَنِي بَكْرٍ. ثُمَّ اتَّكَأَ وَرَفَعَ عَقِيرَتَهُ يَتَغَنَّى وَيَقُولُ:
فَلَسْتُ بِمُسْلِمٍ مَا دُمْتُ حَيًّا ... وَلَسْتُ أَدِينُ دِينَ الْمُسْلِمِينَا
فَقُلْتُ فِي نَفْسِي: وَاللَّهِ إِنِّي لَأَرْجُو أَنْ أَقْتُلَكَ. فَلَمَّا نَامَ قُمْتُ إِلَيْهِ، فَقَتَلْتُهُ شَرَّ قِتَلَةٍ قَتَلْتُهَا أَحَدًا قَطُّ، ثُمَّ خَرَجْتُ حَتَّى هَبَطْتُ، فَلَمَّا أَسْهَلْتُ فِي الطَّرِيقِ إِذَا رَجُلَانِ بَعَثَتْهُمَا قُرَيْشٌ يَتَجَسَّسَانِ الْأَخْبَارَ، فَقُلْتُ: اسْتَأْسَرَا. فَأَبَى أَحَدُهُمَا، فَرَمَيْتُهُ فَقَتَلْتُهُ، فَلَمَّا رَأَى ذَلِكَ الْآخَرُ اسْتَأْسَرَ، فَشَدَدْتُهُ وَثَاقًا، ثُمَّ أَقْبَلْتُ بِهِ إِلَى النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَلَمَّا قَدِمْتُ الْمَدِينَةَ رَآنِي صِبْيَانٌ وَهُمْ يَلْعَبُونَ، وَسَمِعُوا أَشْيَاخَهُمْ يَقُولُونَ: هَذَا عَمْرٌو. فَاشْتَدَّ الصِّبْيَانُ إِلَى النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَأَخْبَرُوهُ، وَأَتَيْتُهُ بِالرَّجُلِ قَدْ رَبَطْتُ إِبْهَامَيْهِ بِوَتَرِ قَوْسِي، فَلَقَدْ رَأَيْتُ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَهُوَ يَضْحَكُ، ثُمَّ دَعَا لِي بِخَيْرٍ. وَكَانَ قُدُومُ سَلَمَةَ قَبْلَ قُدُومِ عَمْرٍو بِثَلَاثَةِ أَيَّامٍ. رَوَاهُ الْبَيْهَقِيُّ.
وَقَدْ تَقَدَّمَ أَنَّ عَمْرًا لَمَّا أَهْبَطَ خُبَيْبًا لَمْ يَرَ لَهُ رِمَّةً وَلَا جَسَدًا، فَلَعَلَّهُ دُفِنَ مَكَانَ سُقُوطِهِ. وَاللَّهُ أَعْلَمُ. وَهَذِهِ السَّرِيَّةُ إِنَّمَا اسْتَدْرَكَهَا ابْنُ هِشَامٍ عَلَى ابْنِ إِسْحَاقَ