আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة أربع من الهجرة النبوية

سرية عمرو بن أمية الضمري

পৃষ্ঠা - ২৭৯৮
আল-বিদায়া ওয়ান নিহায়া ১৩৭

াৰু৷ ৷ র্চো,ৰু ;; ;:; ;¢ ৷ব্লু৷ ব্লুট্রুরুঠু ন্ড়ুব্লু এাড়ু;৷ ’ ৷১ স্পোা ’
ওদের বাসস্থান হল ধ্বংসের আখড়া ৷ সংকটময় মুহুার্ত৩ ততাদের মনোভাব ও অভিমত হয়
জন্তু জানােয়ারের মনোভাবের ন্যায়

ইবন ইসহাক বর্ণনা করেছেন যে, রাজী“ এর ঘটনায় যারা শহীদ হয়েছিলেন তাদের প্রশংসা
করে এবং কবিতায় তাদের নাম উল্লেখ করে হযরত হাসসান ইবন চ্যাযিত (বা) বলেন০ ং

শ্শ্শ্শ্শ্শ্

রাজী এর ঘটনায় যারা নবী (না)-এর নির্দেশ পালন করেছেন ম া আল্লাহ তাদের প্ৰতি ৩দয়া
করুন ৷ বস্তুতঃ তারা সম্মানিত হয়েছেন এবং পুরস্কৃত হয়েছেন ৷

০ ; ’ ৩ !

ধা১১ স্
ওই অভিযানের প্রধান ও আমীর ছিলেন মারছাদ (রা) ৷ তা ণের ইমাম ৷ছলেন ইবন বুকায়র
(রা) ও খুবায়ব (রা ) ৷

১১া১এে পু>হু;া১
ইবন তারিক এবং ইবন দাছিন্না ওই দলে ছিলেন ৷ নির্ধারিত মৃত্যু সেখানে তাকে পেয়ে বসে ৷
গ্রএে
ওই রাজীর ঘটনায় নিহত হয়েছেন আসিম (রা) , তিনি বহু উচ্চ মযাদা অর্জন করেছেন ৷
নিঃসন্দেহে তিনি মর্যাদা অর্জাকা রী ৷



প্ৰতিশোধ গ্রহণকারীদেরকে তিনি তারাপিঠ স্পর্শ করা থেকে বিরত রেখেছিলেন ৷ শে যে পর্যন্ত
তিনি তরবারি পরিচালনা করেছেন ৷ নিঃসন্দেহে তিনি ছিলেন এক অভিজাত পুরুষ ৷

ইবন হিশাম বলেন, উপরোক্ত কবিতাযে হযরত হাসৃসান (বা ) এর অনেকেই৩ তাীকার
করেন না ৷

আমর ইবন উমাইয়া দিমারীর (বা) অভিযান

ওয়াকিদী বলেন, ইব্রাহীম ইবন জাফর আবদুল ওয়াহিদ ইবন আবু আওফ থেকে বণ্নাি
করেন ৷ তিনি বলেন , মক্কায় আবু সুফিয়ান ইবন হারব কুরায়শী কতক লোককে ডেকে বলেছিল ,
এমন কেউ কি নেই যে কুট কৌশলে মুহাম্মাদকে হত্যা করতে পারে ? মুহাম্মাদ তোা৩াবিক-
ভাবে হাটে বাজারে চলাফেরা করেন ৷ত তা হলে আমাদের প্রতিশোাধ (নয়৷ হয়ে যেতো ৷ জনৈক
বেদুইন তার এ ঘোষণা শুনে তার বাড়ীতে এলো ৷ সে তাকে বলল আপনি যদি আমার পাথেয় ও
প্রয়োজনীয় বাহনের ব্যবস্থা করেন তবে আমি ঘুহাম্মাদ্দের উদ্দেশ্যে বের হব এবং কুট কৌশলে
তাকে হত্যা করব ৷ পথঘ ট আমার নখ দর্পনে ৷ আমার সাথে আছে শকুনের চঞ্চুর মত একটি
খঞ্জর ৷ আবু সৃফিয়ান বলল, তুমি আমাদের কাৎখিত বন্ধু বটে ৷ সেত তাকে একটি উট এবং পর্যাপ্ত

১ ৮ ——

[سَرِيَّةُ عَمْرِو بْنِ أُمَيَّةَ الضَّمْرِيِّ] ِّ عَلَى إِثْرِ مَقْتَلِ خُبَيْبٍ قَالَ الْوَاقِدِيُّ: حَدَّثَنِي إِبْرَاهِيمُ بْنُ جَعْفَرٍ عَنْ أَبِيهِ وَعَبْدُ اللَّهِ بْنُ أَبِي عُبَيْدَةَ، عَنْ جَعْفَرِ بْنِ الْفَضْلِ بْنِ الْحَسَنِ بْنِ عَمْرِو بْنِ أُمَيَّةَ الضَّمْرِيِّ، وَعَبْدِ اللَّهِ بْنِ جَعْفَرٍ، عَنْ عَبْدِ الْوَاحِدِ بْنِ أَبِي عَوْنٍ وَزَادَ بَعْضُهُمْ عَلَى بَعْضٍ، قَالُوا: كَانَ أَبُو سُفْيَانَ بْنُ حَرْبٍ قَدْ قَالَ لِنَفَرٍ مِنْ قُرَيْشٍ بِمَكَّةَ: مَا أَحَدٌ يَغْتَالُ مُحَمَّدًا؟ فَإِنَّهُ يَمْشِي فِي الْأَسْوَاقِ فَنُدْرِكُ ثَأْرَنَا؟ فَأَتَاهُ رَجُلٌ مِنَ الْعَرَبِ فَدَخَلَ عَلَيْهِ مَنْزِلَهُ، وَقَالَ لَهُ: إِنْ أَنْتَ قَوَّيْتَنِي خَرَجْتُ إِلَيْهِ حَتَّى أَغْتَالَهُ، فَإِنِّي هَادٍ بِالطَّرِيقِ خِرِّيتٌ، مَعِي خِنْجَرٌ مِثْلُ خَافِيَةِ النَّسْرِ. قَالَ: أَنْتَ صَاحِبُنَا. وَأَعْطَاهُ بَعِيرًا وَنَفَقَةً، وَقَالَ: اطْوِ أَمْرَكَ ;