আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة أربع من الهجرة النبوية

غزوة الرجيع

পৃষ্ঠা - ২৭৯১

মানুষের মধ্যে এমন ব্যক্তি আছে পার্থিব জীবন সম্পর্কে তার কথাবাতা তোমাকে চমৎকৃত
করে এবং তার অন্তরে যা আছে সে সম্বন্ধে সে আল্লাহ্কে সাক্ষী রাখে ৷ প্রকৃতপক্ষে সে কিন্তু
প্রচন্ড ঝগড়াটে ৷ (২-বাকার৷ : ২০৪) ৷ রাসুলুল্লাহ্ (না)-এর পক্ষ থেকে প্রেরিত মুসলিম দল
সম্পর্কে আল্লাহ তাআল৷ নাষিল করলেন ও

;াট্রুা৷প্রু ঠুণ্ড্রট্টু ইএ৷ ৷, ণ্এ৷ ৷ ;,াট্রু;>টুটুৰু ছু৮ন্ ; ৰু ৷ ছু ৰু টু র্দু,প্রুর্দুহ্রট্রুব্লু :,; গ্রা^থ্রে ৷ ৰু;,র্মু,
মানুষের মধ্যে অনেকেই আল্লাহ্র সন্তুষ্টি অর্জনের জন্যে আ ত্মন্বিক্রয় করে থাকে ৷ আল্লাহ
তার বান্দাদের প্রতি অত্যন্ত দয়ালু ৷ ( ২-বাকার৷ : ২০ ৭) ৷

ইবন ইসহাক বলেন, এই যুদ্ধে যে সব কবিতা আবৃত্তি কর ৷হয়েছিল তার অন্যতম হল
হযরত খুবায়ব (রা)এর নিম্নে ৷ক্ত কবিতা, শএ৩ পক্ষ যখন তাকে হত্যা করার জন্যে পুর্ণ প্রস্তুত
তখন তিনি এ কবিতা আবৃত্তি করেছিলেন ৷ (ইবন হিশাম ব র্কেন্বন, এ কবিতা খুবায়ব (রা)-এর
একথা কেউ কেউ মানতে রাযী নন ৷)
ট্রঠুর্মু ১টুণ্ র্দুা’হ্র ৷র্দু,ট্রুৰুখুছুট্রু ৷ ’, খোাপ্রু ৷ৰুৰুএ ৷) এটুষ্টু ঠুা)শুছুছুা৷ ’¢ ;; ংএে
সকল দল আমার চারদিকে একত্রিত হয়েছে ৷ তারা সবগুলো গোত্রকে ডেকে এনেছে এবং
পরিপুর্ণতাবে জমায়েত হয়ে রয়েছে ৷


ওদের সকলে আমার প্ৰতি শত্রুত৷ প্রকাশ করছে, আমাকে কষ্ট দেয়ার জন্যে যথাসাধ্য চেষ্টা
করছে ৷ কারণ, আমি এখন চামড়া কাটার যস্তে আবদ্ধ ৷

; ১ ¢ ! শ্


তারা তাদের পুত্র কন্যা এবং ব্রীদেরকে একত্রিত করেছে ৷ আমাকে একটি সুদীর্ঘও তমযবুত
কাঠের নিকট নিয়ে আসা হয়েছে ৷


আমার এই এক ৷কীত্বের কথা, আমার এই দুঃ খদুদর্শার কথা এবং আমার মৃত্যুর জন্যে শত্রু
পক্ষ যে যে ব্যবস্থা অবলম্বন করেছে এ বিষয়ে আমি তা ৷ল্লাহ্ তা আলার নিকট ফরিয়াদ করছি ৷

হে আরশ অধিপতি৷ ওরা যা করতে চাইছে তার মুখে আপনি আমাকে ধৈর্য ধারণ করার

তাওফীক দান করুন ৷ ওরা আমার গোশত কেটে ফেলেছে এখন আমার বাচ৷ র সকল আশা শেষ
হয়ে গিয়েছে ৷

হ্রঠুছু,া;;,া৷ট্রুশুট্রুার্মুছুৰুণ্ন,ঢুঠুছুপ্রু গ্রাড়ুণ্গ্রা৷ ৷১প্রু১;া৷১এ

আমার এই অবস্থুাণ্ডে তামহান আল্লাহর পথে ৷ তিনি চাইলে আমার কর্তিত প্রতিটি অন্সের
জোড়ায় জোড়ায় বরকত প্রদান করবেন ৷


فَجَعَلَهَا فِي يَدِي، ثُمَّ أَخَذَ بِيَدِي وَبِالْحَرْبَةِ، ثُمَّ طَعَنَهُ بِهَا حَتَّى قَتَلَهُ. قَالَ ابْنُ إِسْحَاقَ: وَحَدَّثَنِي بَعْضُ أَصْحَابِنَا قَالَ: كَانَ عُمَرُ بْنُ الْخَطَّابِ اسْتَعْمَلَ سَعِيدَ بْنَ عَامِرِ بْنِ حِذْيَمٍ الْجُمَحِيَّ عَلَى بَعْضِ الشَّامِ فَكَانَتْ تُصِيبُهُ غَشْيَةٌ وَهُوَ بَيْنُ ظَهْرَيِ الْقَوْمِ، فَذُكِرَ ذَلِكَ لِعُمَرَ. وَقِيلَ: إِنَّ الرَّجُلَ مُصَابٌ. فَسَأَلَهُ عُمَرُ فِي قَدْمَةٍ قَدِمَهَا عَلَيْهِ، فَقَالَ: يَا سَعِيدُ، مَا هَذَا الَّذِي يُصِيبُكَ؟ فَقَالَ: وَاللَّهِ يَا أَمِيرَ الْمُؤْمِنِينَ مَا بِي مِنْ بَأْسٍ، وَلَكِنِّي كُنْتُ فِيمَنْ حَضَرَ خُبَيْبَ بْنَ عَدِيٍّ حِينَ قُتِلَ وَسَمِعْتُ دَعْوَتَهُ، فَوَاللَّهِ مَا خَطَرَتْ عَلَى قَلْبِي وَأَنَا فِي مَجْلِسٍ قَطُّ إِلَّا غُشِيَ عَلَيَّ. فَزَادَتْهُ عِنْدَ عُمَرَ خَيْرًا. وَقَدْ قَالَ الْأُمَوِيُّ: حَدَّثَنِي أَبِي، قَالَ: قَالَ ابْنُ إِسْحَاقَ: وَبَلَغَنَا أَنَّ عُمَرَ قَالَ: مَنْ سَرَّهُ أَنْ يَنْظُرَ إِلَى رَجُلٍ نَسِيجِ وَحْدِهِ فَلْيَنْظُرْ إِلَى سَعِيدِ بْنِ عَامِرٍ. قَالَ ابْنُ هِشَامٍ: أَقَامَ خُبَيْبٌ فِي أَيْدِيهِمْ حَتَّى انْسَلَخَتِ الْأَشْهُرُ الْحُرُمُ ثُمَّ قَتَلُوهُ. وَقَدْ رَوَى الْبَيْهَقِيُّ مِنْ طَرِيقِ إِبْرَاهِيمَ بْنِ إِسْمَاعِيلَ، حَدَّثَنِي جَعْفَرُ بْنُ عَمْرِو بْنِ أُمَيَّةَ، عَنْ أَبِيهِ، «عَنْ جَدِّهِ عَمْرِو بْنِ أُمَيَّةَ، أَنَّ