আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة ثلاث من الهجرة

غزوة أحد

آخر الكلام على وقعة أحد

পৃষ্ঠা - ২৭৭৪


তবে কিছু প্ৰতিশোধ আমি নািয়ছি ৷ আমার এখানে আগমনের যতাটুকু আশা করেছিলাম তার
পুরোটা অর্জিত হয়নি ৷
এ প্ৰসংপে ইবন ইসহাক আরো বহু কবিতা উল্লেখ করেছেন ৷ দীর্ঘ হয়ে যাওয়া এবং বিরক্তি
সৃষ্টি হওয়ার আশংকায় আমরা সেগুলো বাদ দিলাম ৷ যা আমরা উা:ল্লখ করেছি তা ২ ন্যথেষ্ট হবে ৷
ইবন ইসহাক তার গ্রন্থে যতগুলো কবিত ৷ উল্লেখ করেছেন উমাভী তার মাগাযী গ্রন্থে তার চেয়ে
অধিক কবিতা উল্লেখ করেছেন ৷ত তার নিয়ম এটাই ছিল ! তার উল্লেখিত কবিতাগুলো থেকে
হযরত হাসৃসান ইবন ছাবিত (রা) এর একটি কাবত তা আমরা নিম্নে উল্লেখ করছি ৷ উহুদ যুদ্ধ
সম্পর্কে হযরত হাসৃসান (রা) বলেছেন :

’ ৷ ৷ন্,ছুট্রুাট্রুাৰু
ওর৷ তো শয়তানের আনুগত্য করেছে ৷ শয়তান তাদেরকে লাঞ্ছিত ও অপমানিত করেছে ৷
ফলে লাঞ্চুন৷ ও সাহসহীনতা তাদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছিল ৷

ওরা আবু সুফিয়ানের সাথে সমস্বরে যখন চীৎকার করেছিল তখনত তারা বলেছিল, হুবল
প্রতিমা র জয় হোক ৷

র্দুা;া, &
তখন আমরা সকলে সমস্বরে ওদের জবাব দিয়ে বলেছি “আমাদের দয়াময় প্রতিপালক
সর্বোচ্চ সুমহান ৷

দাড়াও, তোমরা অতি স শ্হুব মৃত কৃপ থেকে তিক্ত পানি পান করবে ৷ মৃত্যু তাে প্রথম বার
পান করইি ৷

া’
জেনে রাখ যে, মৃত্যু ঘোড়ার পাতিল ভর্তি করে যখন তা ফুণ্টানাে হয় তখন ওই পাতিল
টগবগ করে ফুটতে থাকে ৷
আবদুল্লাহ ইবন যাবআরীর কবিতার উত্তরে হযরত হাসৃসান ইবন ছাবিত (বা) যে কবিতা
বলেছিলেন উপরোক্ত পংক্তিগুলো ওই কবিতার অংশ বিশেষ ৷

অধ্যায় : উহুদ যুদ্ধ সম্পর্কে শেষ কথা

তৃতীয় হিজরীতে সংঘটিত ঘটনাবলী ও যুদ্ধ বিগ্রহ সম্পর্কে আমরা ইভােপুর্বে আলোচনা
করেছি ৷ ওই সব ঘটনার মধ্যে সর্বাধিক প্রসিদ্ধ ঘটনা হল উহুদ-যুদ্ধের ঘটনা এটি সংঘটিত
হয়েছিল ৩য় হিজৰীর শাওয়াল মাসের মধর্টভাগে ৷ এর বিস্তারিত বিবরণ পুরুর্কী দেওয়া হয়েছে ৷
সকল প্ৰশ সা আল্লাহ্র ৷


[آخِرُ الْكَلَامِ عَلَى وَقْعَةِ أُحُدٍ] فَصْلٌ قَدْ تَقَدَّمَ مَا وَقَعَ فِي هَذِهِ السَّنَةِ الثَّالِثَةِ مِنَ الْحَوَادِثِ وَالْغَزَوَاتِ وَالسَّرَايَا، وَمِنْ أَشْهَرِهَا وَقْعَةُ أُحُدٍ وَكَانَتْ فِي النِّصْفِ مِنْ شَوَّالٍ مِنْهَا، وَقَدْ تَقَدَّمَ بَسْطُهَا. وَلِلَّهِ الْحَمْدُ. وَفِيهَا فِي أُحُدٍ تُوفِّيَ شَهِيدًا أَبُو يَعْلَى وَيُقَالُ: أَبُو عُمَارَةَ. أَيْضًا ; حَمْزَةُ بْنُ عَبْدِ الْمُطَّلِبِ عَمُّ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، الْمُلَقَّبُ بِأَسَدِ اللَّهِ وَأَسَدِ رَسُولِهِ، وَكَانَ رَضِيعَ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ هُوَ وَأَبُو سَلَمَةَ بْنُ عَبْدِ الْأَسَدِ أَرْضَعَتْهُمْ ثُوَيْبَةُ مَوْلَاةُ أَبِي لَهَبٍ كَمَا ثَبَتَ ذَلِكَ فِي الْحَدِيثِ الْمُتَّفَقِ عَلَيْهِ، فَعَلَى هَذَا يَكُونُ قَدْ جَاوَزَ الْخَمْسِينَ مِنَ السِّنِينَ يَوْمَ قُتِلَ، رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ، فَإِنَّهُ كَانَ مِنَ الشُّجْعَانِ الْأَبْطَالِ، وَمِنَ الصَّدِّيقَيْنِ الْكِبَارِ، وَقُتِلَ مَعَهُ يَوْمَئِذٍ تَمَامُ السَّبْعِينَ، رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمْ أَجْمَعِينَ. قَالَ مُصْعَبٌ الزُّبَيْرِيُّ: وُلِدَ لِيَعْلَى بْنِ حَمْزَةَ خَمْسَةُ بَنِينَ كُلُّهُمُ