আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة ثمان من الهجرة النبوية

غزوة مؤتة

حديث فيه فضيلة عظيمة لأمراء هذه السرية

পৃষ্ঠা - ৩৩২১

§ §
, শ্ )
র্চ


রুণ্ন্ন্ন্এে এ৷ ;)ন্ন্ ব্লু১ত্রুন্খু ৷ ন্দ্বু এ ৷ ) গ্র
ম্পোপুপ্রু:১ )এে৷ , ণ্১া১৷ ৷ ট্রুান্ ৷,ৰুঠুন্১

) ইঠুঞে১এ

১রু১৮ণ্




রাত আমাকে মদীনায় বিষগ্নও চিন্তিত অবস্থায় ফিরিয়ে এবুনবুছ ৷ অন্যদিকে জনগণ যোদ্ধাবুদর
প্রত্যাবর্তবুনর অপেক্ষায় বিরুিদ রজনী পালন করছে ৷ আমি আমার বন্ধুর স্মরণে অশ্রুপাত করছি ৷
কারো জন্যে ক্রন্দবুনর কারণগুবুলার মবুধ্য তার স্মরণ অন্যতম ৷ হী৷ এটা সকলের কাছে স্বীকৃত
যে, বন্ধুর মৃত্যু একটি নিদারুণ বিপদ ৷ কতইন৷ সম্মানিত লোককে পরীক্ষা করা হয় ৷ তারপর
তাকে ধৈর্য ধারণ করতে হয় ৷ উচ্চ শ্রেণীর মুসলমানবুদরকে বিভিন্ন দলে বিভক্ত হতে আমি
দেখেছি ৷ আবার তাদের উত্তরসুরীবুদরবুক তাদের আদর্শ থেকে বিচ্যুত ৩হতেও দেখেছি ৷ সুতরাং
আল্লাহ যেন মুতায় পরপর নিহত ব্যক্তিদের উত্তরসুরীদেরবুক তাদের আদর্শ থেকে বিচ্যুত না
করেন ৷ নিহত ব্যক্তিদের মবুধ্য রয়েছেন ইে ডানার বিশিষ্ট জা ফর, যায়িদ ও আবদুল্লা হ্ (বা) ৷
তারা সকলেই পর পর শাহাদত বরণ করেছেন ৷ তাদের মৃত্যুর পরিস্থিতি ছিল ভীতিপুর্ণ ৷ প্ৰত্যুবুষ
তারা যেন মুসলিম বাহিনীকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিচ্ছিবুলন ৷ তবে বুনতৃ ও পরিচালনার পুরস্কার
অত্যন্ত সুখময় এবং পুর্ণিমার র্চাবুদর আলোর ন্যায় সমুজ্জ্বল ৷ আর এ বুনতৃ হাশিম বংশের
একজন তরুণ থেকে এমন সময় এসেছে যখন ভুমণ্ডল ছিল অন্ধকারাচ্ছন্ন ৷ এরপর তিনি হা ৷মলা
করেন ও অ্যাসর হন ৷ আর যুদ্ধ বিগ্রবুহর কো ন ভয়াবহতাই তাকে নিবৃত্ত করতে পারেনি ৷ কোন
প্রতিরোধ তাকে থমকে দিতে পারেনি ৷ তিনি শাহ৷ দ৩ তকারীবুদর অভভুক্ত হবুলন ৷ তার
কার্যকলাবুপর নওয়াব হল জান্নাতসমুহ, চিরসবুজ ঘন বৃক্ষাদি বিশিষ্ট উদ্যা নরাজি ৷ আমরা জ৷ ফরের
মধ্যে মুহাম্মাদ (না)-এর কয়েকটি গুণের সমাহার দেখতে পাই, এগুলো হচ্ছে ওয়াদ৷ পালন,
নির্দেশ প্রদান, নেতৃত্বে দক্ষতা ও পারদর্শিতা ৷ বনুহাশিমের বহু সদস্য সব সময় ইসলাবুমর পর
এবং চিরস্থায়ী সম্মানিত স্তম্ভ হিসেবে পরিগণিত ৷ তারা পাহাড়ের ন্যায় ইসলামের র্খাটি কর্ণধার ৷
আর জনগণ তাদের চতুর্দিকে বিভিন্ন স্তরবিশিষ্ট বড় বড় সৌন্দর্যময় ও রাতের বেলায় সমুজ্জ্বল
পাথরের ন্তুবুপর ন্যায় ৷ বনুহাশি ৷বুমর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন জ৷ ফর ও৩ রে ভাই আলী (রা) ৷
তাদের মধ্যে রবুয়বুছন কল্যাণকানী শ্রেষ্ঠ ব্যক্তিবু হ্র অধিকারী আহমদ মুস্তফা (সা ) ৷ তাদের মধ্যে
রবুয়বুছন হামযা, আব্বাস, আকীল (রা) যেখান থেকে কোন কোন সময় কাষ্ঠ খণ্ডের সাহায্যেও
পানি নিংড়া ৷বুন৷ হয় ৷ যখন জনগবুণর জন্যে রহমবু৩ তর উৎস সংকীর্ণ হয়ে যায় এরুপ প্রতিটি স ংকবুট
তাদের সুপারিবুশ বালা মুসীবত দুর হয় ৷ তারাই আল্লাহর বন্ধু ৷ তাদের উপরই আল্লাহ তা আলা


[حَدِيثٌ فِيهِ فَضِيلَةٌ عَظِيمَةٌ لِأُمَرَاءِ هَذِهِ السَّرِيَّةِ] وَهُمْ، زَيْدُ بْنُ حَارِثَةَ، وَجَعْفَرُ بْنُ أَبِي طَالِبٍ، وَعَبْدُ اللَّهِ بْنُ رَوَاحَةَ، رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمْ. قَالَ الْإِمَامُ الْعَالِمُ الْحَافِظُ أَبُو زُرْعَةَ عَبْدُ اللَّهِ بْنُ عَبْدِ الْكَرِيمِ الرَّازِيُّ، نَضَّرَ اللَّهُ وَجْهَهُ، فِي كِتَابِهِ " دَلَائِلُ النُّبُوَّةِ " - وَهُوَ كِتَابٌ جَلِيلٌ -: حَدَّثَنَا صَفْوَانُ بْنُ صَالِحٍ الدِّمَشْقِيُّ، ثَنَا الْوَلِيدُ، ثَنَا ابْنُ جَابِرٍ، (ح) وَحَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ إِبْرَاهِيمَ الدِّمَشْقِيُّ، ثَنَا الْوَلِيدُ وَعَمْرٌو - يَعْنِي ابْنَ عَبْدِ الْوَاحِدِ - قَالَا: ثَنَا ابْنُ جَابِرٍ، سَمِعْتُ سُلَيْمَ بْنَ عَامِرٍ الْخَبَائِرِيَّ يَقُولُ: أَخْبَرَنِي أَبُو أُمَامَةَ الْبَاهِلِيُّ، سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ: «بَيْنَا أَنَا نَائِمٌ إِذْ أَتَانِي رَجُلَانِ، فَأَخَذَا بِضَبْعَيَّ فَأَتَيَا بِي جَبَلًا وَعْرًا فَقَالَا: اصْعَدْ. فَقُلْتُ: لَا أُطِيقُهُ. فَقَالَا: إِنَّا سَنُسَهِّلُهُ لَكَ. قَالَ: فَصَعِدْتُ حَتَّى إِذَا كُنْتُ فِي سَوَاءِ الْجَبَلِ إِذَا أَنَا بِأَصْوَاتٍ شَدِيدَةٍ، فَقُلْتُ: مَا هَؤُلَاءِ الْأَصْوَاتُ؟ فَقَالَا: عُوَاءُ أَهْلِ النَّارِ. ثُمَّ انْطَلَقَا بِي، فَإِذَا
পৃষ্ঠা - ৩৩২২
بِقَوْمٍ مُعَلَّقِينَ بِعَرَاقِيبِهِمْ، مُشَقَّقَةٍ أَشْدَاقُهُمْ، تَسِيلُ أَشْدَاقُهُمْ دَمًا، فَقُلْتُ: مَا هَؤُلَاءِ؟ فَقَالَا: هَؤُلَاءِ الَّذِينَ يُفْطِرُونَ قَبْلَ تَحِلَّةِ صَوْمِهِمْ ". فَقَالَ: خَابَتِ الْيَهُودُ وَالنَّصَارَى. قَالَ سُلَيْمٌ: لَا أَدْرِي أَسَمِعَهُ مِنْ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَمْ مِنْ رَأْيِهِ " ثُمَّ انْطَلَقَا بِي، فَإِذَا قَوْمٌ أَشَدُّ شَيْءٍ انْتِفَاخًا، وَأَنْتَنُ شَيْءٍ رِيحًا، كَأَنَّ رِيحَهُمُ الْمَرَاحِيضُ، قُلْتُ: مَنْ هَؤُلَاءِ؟ قَالَا: هَؤُلَاءِ قَتْلَى الْكُفَّارِ. ثُمَّ انْطَلَقَا بِي، فَإِذَا بِقَوْمٍ أَشَدِّ شَيْءٍ انْتِفَاخًا، وَأَنْتَنِ شَيْءٍ رِيحًا، كَأَنَّ رِيحَهُمُ الْمَرَاحِيضُ. قُلْتُ: مَنْ هَؤُلَاءِ؟ قَالَ: هَؤُلَاءِ الزَّانُونَ وَالزَّوَانِي. ثُمَّ انْطَلَقَا بِي، فَإِذَا بِنِسَاءٍ تَنْهَشُ ثُدِيَّهُنَّ الْحَيَّاتُ، فَقُلْتُ: مَا بَالُ هَؤُلَاءِ؟ قَالَا: هَؤُلَاءِ اللَّاتِي يَمْنَعْنَ أَوْلَادَهُنَّ أَلْبَانَهُنَّ. ثُمَّ انْطَلَقَا بِي، فَإِذَا بِغِلْمَانٍ يَلْعَبُونَ بَيْنَ بَحْرَيْنِ، قُلْتُ: مَنْ هَؤُلَاءِ؟ قَالَا: هَؤُلَاءِ ذَرَارِيُّ الْمُؤْمِنِينَ. ثُمَّ أَشْرَفَا بِي شَرَفًا، فَإِذَا بِنَفَرٍ ثَلَاثَةٍ يَشْرَبُونَ مِنْ خَمْرٍ لَهُمْ، فَقُلْتُ: مَنْ هَؤُلَاءِ؟ قَالَا: هَؤُلَاءِ جَعْفَرُ بْنُ أَبِي طَالِبٍ، وَزَيْدُ بْنُ حَارِثَةَ، وَعَبْدُ اللَّهِ بْنُ رَوَاحَةَ. ثُمَّ أَشْرَفَا بِي شَرَفًا آخَرَ، فَإِذَا أَنَا بِنَفَرٍ ثَلَاثَةٍ، فَقُلْتُ: مَنْ هَؤُلَاءِ؟ قَالَا: هَؤُلَاءِ إِبْرَاهِيمُ، وَمُوسَى، وَعِيسَى عَلَيْهِمُ السَّلَامُ، وَهُمْ يَنْتَظِرُونَكَ» .