আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة سبع من الهجرة النبوية

عمرة القضاء

خروجه صلى الله عليه وسلم من مكة بعد قضاء عمرته

পৃষ্ঠা - ৩২৫২

(রা) এর পক্ষেই রাসুলুল্লাহ (সা) রায় প্রদান করলেন ৷ ওয়াকিদী বলেন রাসুলুল্লাহ্ (সা) যখন
জা ফর (রা) এর পক্ষে রায় প্রদান করলেন তখন জ ফর উঠে দাড়ালেন এবং রাসুলুল্লাহ্ (সা) এর
চতুর্দিকে আনন্দে এক পায়ে চলতে লাগলেন ৷ রাসুলুল্লাহ্ (সা) বলেন, এটা কী হে জা ফর ?
উত্তরে তিনি বললেন, হে আল্পাহ্র রাসুল ! আবিসিনিয়ার শাসক নাজ্জাসী যখন কারো প্রতি সন্তুষ্ট
হতেন, দাড়িয়ে যেতেন এবং ঐ ব্যক্তির চতৃর্দিকে এক পায়ে ইাটতেন ৷ তিনি রাসুলুল্লাহ্ (সা)-কে
বললেন, “আপনি তাকে বিয়ে করুন ৷’ ’রাসুলুল্লাহ্ (সা) বললেন,, সে আমার দুধ ভাইয়ের কন্যা ৷

তারপর রাসুলুল্লাহ্ (সা) র্তাকে সালামা ইবন আবু সালামা এর সাথে বিয়ে দিলেন ৷ রাসুলুল্লাহ্ (সা)
বলতেন, আমি কি আবু সালামার গােধ দিতে পেরেছি ?

প্রস্থকার বলেন, ওয়াকিদী প্রমুখ উল্লেখ করেছেন যে, সালামা তার মা উম্মে সালামার সাথে
রাসুলুল্লাহ্ (সা) এর বিবাহ দিয়েছিলেন ৷ আর সালামা ছিল ৫জ্যষ্ঠ পুত্র অর্থাৎ উমর ইবন আবু
সালামার চাইতে বয়ােজেষ্ঠ ৷ আল্লাহ্ই অধিক জ্ঞাত ৷

ইবন ইসহাক বলেন, “যিলহাজ্জ মাসে রাসুলুল্লাহ্ (সা) মদীনা প্রত্যাবর্তন করেন ৷ তাই
মুশরিকরাই এ হভ্রুজ্জর তত্ত্বাবধান করে ৷ ইবন হিশাম বলেন, এ উমরা সম্পর্কে আল্লাহ্ তা আলা
বভীর্ণ করেন :

ষ্ শ্ শ্ : ষ্ষ্ ন্ ;;¢ ণ্শ্ শ্ প্র্চু ; শ্০ ; শ্ ; শ্ শ্ : ×
শ্শ্ণ্ :াশ্
;এে

অর্থাৎ “নিশ্চয়ই আল্লাহ তার রাসুলের স্বপ্ন বাস্তবায়িত করেছেন, আল্লাহর ইচ্ছায় তোমরা
অবশ্যই মাসজিদৃল হারামে প্রবেশ করবে নিরাপদে কেউ কেউ মস্তক মুণ্ডিত করবে, কেউ কেউ
কেশ কর্তন করবে ৷ তোমাদের কোন ভয় থাকবে না ৷ আল্লাহ্ জানেন তোমরা যা জান না ৷ এটা
ছাড়াও তিনিও আমাদের দিয়েছেন এ সদ্য বিজয় ৷ অর্থাৎ আসন্ন খায়বারের বিজয়” ( ৪৮ ২ ৭) ৷

ইবন আবুল আওজা আস-সৃলামীর অভিযান

ইমাম বায়হাকী (র ) যুহরী (র) হতে বর্ণনা করেন ৷ তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ্ (সা)
যখন সপ্তম হিজররী যিলহাজ্জ মাসে কাযার উমরা পালন করে মদীনায় প্রত্যাবর্তন করেন ৷ তখন
তিনি ইবন আবুল আওজা আস-সুলামীকে ৫০জন অশ্বারোহীসহ বনু সুলায়মের প্রতি প্রেরণ
করেন ৷ তাদের গুপ্তচর তাদেরকে মুসলিম ক্ষুদ্র সৈন্যদল সম্পর্কে সংবাদ দিয়ে সতর্ক করল ৷
তাতে তাদের বহু সং খ্যক লোক মুসলিম সৈন্যদলের বিরুদ্ধে একত্রিত হল ৷ ইবন আবুল আওজা
মুষ্টি:ময় সৈন্য নিয়ে তাদের সম্মুখীন হলেন ৷ রাসুলুল্লাহ্র সাহাবীগণ তাদের সমাবেশ প্রত্যক্ষ করে

তাদেরকে ইসলামের প্রতি দাওয়াত দিলেন ৷ কিন্তু তারা মুসলিম সেনাদের কথায় কর্ণপাত না
করে তাদের প্রতি তীর নিক্ষেপ করতে লাগল এবং বলতে লাগল, “ তোমরা যে ইসলামের প্রতি
আমাদেরকে দাওয়াত দিচ্ছ তাতে আমাদের কাজ সেই ৷ একঘণ্টা যাতে তারা তীর নিক্ষেপ করে ৷


[خُرُوجُهُ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مِنْ مَكَّةَ بَعْدَ قَضَاءِ عُمْرَتِهِ] ذِكْرُ خُرُوجِهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مِنْ مَكَّةَ بَعْدَ قَضَاءِ عُمْرَتِهِ قَدْ تَقَدَّمَ مَا ذَكَرَهُ مُوسَى بْنُ عُقْبَةَ، أَنَّ قُرَيْشًا بَعَثُوا إِلَيْهِ حُوَيْطِبَ بْنَ عَبْدِ الْعُزَّى بَعْدَ مُضِيِّ أَرْبَعَةِ أَيَّامٍ لِيَرْحَلَ عَنْهُمْ، كَمَا وَقَعَ بِهِ الشَّرْطُ، فَعَرَضَ عَلَيْهِمْ أَنْ يَعْمَلَ وَلِيمَةَ عُرْسِهِ بِمَيْمُونَةَ عِنْدَهُمْ، وَإِنَّمَا أَرَادَ تَأْلِيفَهُمْ بِذَلِكَ، فَأَبَوْا عَلَيْهِ وَقَالُوا: بَلِ اخْرُجْ عَنَّا. فَخَرَجَ. وَكَذَلِكَ ذَكَرَهُ ابْنُ إِسْحَاقَ وَقَالَ الْبُخَارِيُّ: حَدَّثَنَا عُبَيْدُ اللَّهِ بْنُ مُوسَى، عَنْ إِسْرَائِيلَ، عَنْ أَبِي إِسْحَاقَ، عَنِ الْبَرَاءِ قَالَ: «اعْتَمَرَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي ذِي الْقَعْدَةِ، فَأَبَى أَهْلُ مَكَّةَ أَنْ يَدَعُوهُ يَدْخُلُ مَكَّةَ، حَتَّى قَاضَاهُمْ عَلَى أَنْ يُقِيمُوا بِهَا ثَلَاثَةَ أَيَّامٍ، فَلَمَّا كَتَبُوا الْكِتَابَ، كَتَبُوا: هَذَا مَا قَاضَى عَلَيْهِ مُحَمَّدٌ رَسُولُ اللَّهِ. قَالُوا: لَا نُقِرُّ بِهَذَا، لَوْ نَعْلَمُ أَنَّكَ رَسُولُ اللَّهِ مَا مَنَعْنَاكَ شَيْئًا، وَلَكِنْ أَنْتَ مُحَمَّدُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ. قَالَ: " أَنَا رَسُولُ اللَّهِ، وَأَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ ". ثُمَّ قَالَ لِعَلِيِّ بْنِ أَبِي طَالِبٍ: " امْحُ رَسُولَ اللَّهِ ". قَالَ: لَا وَاللَّهِ لَا أَمْحُوكَ أَبَدًا. فَأَخَذَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ الْكِتَابَ، وَلَيْسَ يُحْسِنُ يَكْتُبُ، فَكَتَبَ: هَذَا مَا قَاضَى عَلَيْهِ مُحَمَّدُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ، لَا يُدْخِلُ مَكَّةَ إِلَّا السَّيْفَ فِي الْقِرَابِ، وَأَنْ لَا يَخْرُجَ مِنْ أَهْلِهَا بِأَحَدٍ أَرَادَ أَنْ يَتْبَعَهُ،
পৃষ্ঠা - ৩২৫৩
وَأَنْ لَا يَمْنَعَ مِنْ أَصْحَابِهِ أَحَدًا أَرَادَ أَنْ يُقِيمَ بِهَا. فَلَمَّا دَخَلَهَا وَمَضَى الْأَجَلُ، أَتَوْا عَلِيًّا فَقَالُوا: قُلْ لِصَاحِبِكَ: اخْرُجْ عَنَّا، فَقَدْ مَضَى الْأَجَلُ، فَخَرَجَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَتَبِعَتْهُ ابْنَةُ حَمْزَةَ تُنَادِي: يَا عَمُّ، يَا عَمُّ. فَتَنَاوَلَهَا عَلِيٌّ فَأَخَذَ بِيَدِهَا، وَقَالَ لِفَاطِمَةَ: دُونَكِ ابْنَةَ عَمِّكِ، فَحَمَلَتْهَا، فَاخْتَصَمَ فِيهَا عَلِيٌّ وَزَيْدٌ وَجَعْفَرٌ، فَقَالَ عَلِيٌّ: أَنَا أَخَذْتُهَا وَهِيَ ابْنَةُ عَمِّي. وَقَالَ جَعْفَرٌ: ابْنَةُ عَمِّي، وَخَالَتُهَا تَحْتِي. وَقَالَ زَيْدٌ: ابْنَةُ أَخِي. فَقَضَى بِهَا النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لِخَالَتِهَا وَقَالَ: " الْخَالَةُ بِمَنْزِلَةِ الْأُمِّ ". وَقَالَ لِعَلِيٍّ: " أَنْتَ مِنِّي وَأَنَا مِنْكَ ". وَقَالَ لِجَعْفَرٍ: " أَشْبَهْتَ خَلْقِي وَخُلُقِي " وَقَالَ لِزَيْدٍ: " أَنْتَ أَخُونَا وَمَوْلَانَا ". قَالَ عَلِيٌّ: أَلَا تَتَزَوَّجُ ابْنَةَ حَمْزَةَ؟ قَالَ: " إِنَّهَا ابْنَةُ أَخِي مِنَ الرَّضَاعَةِ» تَفَرَّدَ بِهِ الْبُخَارِيُّ مِنْ هَذَا الْوَجْهِ. وَقَدْ رَوَى الْوَاقِدِيُّ قِصَّةَ ابْنَةِ حَمْزَةَ، فَقَالَ: حَدَّثَنِي ابْنُ أَبِي حَبِيبَةَ، عَنْ دَاوُدَ بْنِ الْحُصَيْنِ، عَنْ عِكْرِمَةَ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ، «أَنَّ عُمَارَةَ ابْنَةَ حَمْزَةَ بْنِ عَبْدِ الْمُطَّلِبِ، وَأُمَّهَا سَلْمَى بِنْتُ عُمَيْسٍ، كَانَتْ بِمَكَّةَ، فَلَمَّا قَدِمَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَلَّمَ عَلِيُّ بْنُ أَبِي طَالِبٍ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقَالَ: " عَلَامَ نَتْرُكُ ابْنَةَ عَمِّنَا يَتِيمَةً بَيْنَ ظَهَرَانَيِ الْمُشْرِكِينَ؟ فَلَمْ يَنْهَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَنْ إِخْرَاجِهَا، فَخَرَجَ بِهَا، فَتَكَلَّمَ زَيْدُ بْنُ حَارِثَةَ وَكَانَ وَصِيَّ حَمْزَةَ، وَكَانَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَدْ آخَى بَيْنَهُمَا حِينَ آخَى بَيْنَ الْمُهَاجِرِينَ، فَقَالَ: أَنَا أَحَقُّ بِهَا، ابْنَةُ أَخِي. فَلَمَّا سَمِعَ بِذَلِكَ جَعْفَرٌ قَالَ: الْخَالَةُ وَالِدَةٌ، وَأَنَا أَحَقُّ بِهَا لِمَكَانِ خَالَتِهَا عِنْدِي أَسْمَاءُ بِنْتُ عُمَيْسٍ وَقَالَ عَلِيٌّ: أَلَا أَرَاكُمْ تَخْتَصِمُونَ! هِيَ ابْنَةُ عَمِّي، وَأَنَا أَخْرَجْتُهَا مِنْ بَيْنِ أَظْهُرِ الْمُشْرِكِينَ، وَلَيْسَ
পৃষ্ঠা - ৩২৫৪

ইতোমধ্যে তাদের জন্যে আরো সাহায্য সহায়তা এসে পৌছতে থাকে ৷ এমন কি শেষ পর্যন্ত শত্রু
সৈন্যরা মুসলিম ক্ষুদ্র সৈন্যদলকে চতৃব্বি দিয়ে অবরোধ করে ফেলল ৷ মুসলিম সৈন্যগণ তুমুল
যুদ্ধ করে তাদের অধিকাত্শই শাহাদত বরণ করেন ৷ ইবন আবুল আওজা (রা) মারাত্মকভাবে
আহত হন ৷ এরপর র্তাকে মদীনায় আনা হল ৷ তিনি অষ্টম হিজরীর সফর মাসের প্রথম তারিখে
অবশিষ্ট সৈন্যদের নিয়ে মদীনায় প্রত্যাবর্তন করেন ৷

এ সনের অন্যান্য ঘটনা

ওয়াকিদী বলেন, ৭ম হিত্তরীিতে হভ্রুজ্জা সময় রাসুলুল্লাহ্ (সা) তার কন্যা যয়নবকে তার স্বামী
আবুল আস ইবন রাবী’র কাছে ফেরত পাঠান ৷ এ বছরেই হাতির ইবন আবু বালতা মুকাওকিস
এর কাছ থেকে মদীনায় ফিরে আসেন ৷ তার সাথে ছিলেন মারিয়া ও সীরীন যীরা আসার পথে
ইসলাম গ্রহণ করেন ৷ তাদের সাথে আরো ছিল একজন ঘেজে গোলাম ৷ ওয়াকিদী বলেন, ঐ
বছরই রাসুলুল্লাহ্ (সা) বসার জায়গা মিম্বরের দুটি সিড়ি তৈরী করান ৷ তবে এগুলো যে ৮ম
হিজরীর কাজ, এটইি আমাদের কাছে প্রমাণিত ৷


لَكُمْ إِلَيْهَا سَبَبٌ دُونِي، وَأَنَا أَحَقُّ بِهَا مِنْكُمْ. فَقَالَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: " أَنَا أَحْكُمُ بَيْنَكُمْ، أَمَّا أَنْتَ يَا زَيْدُ فَمَوْلَى اللَّهِ وَمَوْلَى رَسُولِ اللَّهِ، وَأَمَّا أَنْتَ يَا عَلِيُّ فَأَخِي وَصَاحِبِي، وَأَمَّا أَنْتَ يَا جَعْفَرُ فَتُشْبِهُ خَلْقِي وَخُلُقِي، وَأَنْتَ يَا جَعْفَرُ أَوْلَى بِهَا، تَحْتَكَ خَالَتُهَا، وَلَا تُنْكَحُ الْمَرْأَةُ عَلَى خَالَتِهَا وَلَا عَلَى عَمَّتِهَا " فَقَضَى بِهَا لِجَعْفَرٍ» . قَالَ الْوَاقِدِيُّ: «فَلَمَّا قَضَى بِهَا لِجَعْفَرٍ، قَامَ جَعْفَرٌ فَحَجَلَ حَوْلَ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَقَالَ: " مَا هَذَا يَا جَعْفَرُ؟ " فَقَالَ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، كَانَ النَّجَاشِيُّ إِذَا أَرْضَى أَحَدًا، قَامَ فَحَجَلَ حَوْلَهُ. فَقَالَ لِلنَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: تَزَوَّجْهَا. فَقَالَ: " ابْنَةُ أَخِي مِنَ الرَّضَاعَةِ ". فَزَوَّجَهَا رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ سَلَمَةَ بْنَ أَبِي سَلَمَةَ، فَكَانَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ: " هَلْ جَزَيْتُ سَلَمَةَ؟ . قُلْتُ: لِأَنَّهُ ذَكَرَ الْوَاقِدِيُّ وَغَيْرُهُ، أَنَّهُ هُوَ الَّذِي زَوَّجَ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِأُمِّهِ أُمِّ سَلَمَةَ، لِأَنَّهُ كَانَ أَكْبَرَ مِنْ أَخِيهِ عُمَرَ بْنِ أَبِي سَلَمَةَ. وَاللَّهُ أَعْلَمُ. قَالَ ابْنُ إِسْحَاقَ: وَرَجَعَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِلَى الْمَدِينَةِ فِي ذِي
পৃষ্ঠা - ৩২৫৫
الْحِجَّةِ، وَتَوَلَّى الْمُشْرِكُونَ تِلْكَ الْحِجَّةَ. قَالَ ابْنُ هِشَامٍ: وَأَنْزَلَ اللَّهُ فِي هَذِهِ الْعُمْرَةِ، فِيمَا حَدَّثَنِي أَبُو عُبَيْدَةَ، قَوْلُهُ تَعَالَى: {لَقَدْ صَدَقَ اللَّهُ رَسُولَهُ الرُّؤْيَا بِالْحَقِّ لَتَدْخُلُنَّ الْمَسْجِدَ الْحَرَامَ إِنْ شَاءَ اللَّهُ آمِنِينَ مُحَلِّقِينَ رُءُوسَكُمْ وَمُقَصِّرِينَ لَا تَخَافُونَ فَعَلِمَ مَا لَمْ تَعْلَمُوا فَجَعَلَ مِنْ دُونِ ذَلِكَ فَتْحًا قَرِيبًا} [الفتح: 27] (الْفَتْحِ: 27) يَعْنِي خَيْبَرَ» .