আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

سنة أربع من الهجرة النبوية

سرية عمرو بن أمية الضمري

পৃষ্ঠা - ২৭৯৮
আল-বিদায়া ওয়ান নিহায়া ১৩৭

াৰু৷ ৷ র্চো,ৰু ;; ;:; ;¢ ৷ব্লু৷ ব্লুট্রুরুঠু ন্ড়ুব্লু এাড়ু;৷ ’ ৷১ স্পোা ’
ওদের বাসস্থান হল ধ্বংসের আখড়া ৷ সংকটময় মুহুার্ত৩ ততাদের মনোভাব ও অভিমত হয়
জন্তু জানােয়ারের মনোভাবের ন্যায়

ইবন ইসহাক বর্ণনা করেছেন যে, রাজী“ এর ঘটনায় যারা শহীদ হয়েছিলেন তাদের প্রশংসা
করে এবং কবিতায় তাদের নাম উল্লেখ করে হযরত হাসসান ইবন চ্যাযিত (বা) বলেন০ ং

শ্শ্শ্শ্শ্শ্

রাজী এর ঘটনায় যারা নবী (না)-এর নির্দেশ পালন করেছেন ম া আল্লাহ তাদের প্ৰতি ৩দয়া
করুন ৷ বস্তুতঃ তারা সম্মানিত হয়েছেন এবং পুরস্কৃত হয়েছেন ৷

০ ; ’ ৩ !

ধা১১ স্
ওই অভিযানের প্রধান ও আমীর ছিলেন মারছাদ (রা) ৷ তা ণের ইমাম ৷ছলেন ইবন বুকায়র
(রা) ও খুবায়ব (রা ) ৷

১১া১এে পু>হু;া১
ইবন তারিক এবং ইবন দাছিন্না ওই দলে ছিলেন ৷ নির্ধারিত মৃত্যু সেখানে তাকে পেয়ে বসে ৷
গ্রএে
ওই রাজীর ঘটনায় নিহত হয়েছেন আসিম (রা) , তিনি বহু উচ্চ মযাদা অর্জন করেছেন ৷
নিঃসন্দেহে তিনি মর্যাদা অর্জাকা রী ৷



প্ৰতিশোধ গ্রহণকারীদেরকে তিনি তারাপিঠ স্পর্শ করা থেকে বিরত রেখেছিলেন ৷ শে যে পর্যন্ত
তিনি তরবারি পরিচালনা করেছেন ৷ নিঃসন্দেহে তিনি ছিলেন এক অভিজাত পুরুষ ৷

ইবন হিশাম বলেন, উপরোক্ত কবিতাযে হযরত হাসৃসান (বা ) এর অনেকেই৩ তাীকার
করেন না ৷

আমর ইবন উমাইয়া দিমারীর (বা) অভিযান

ওয়াকিদী বলেন, ইব্রাহীম ইবন জাফর আবদুল ওয়াহিদ ইবন আবু আওফ থেকে বণ্নাি
করেন ৷ তিনি বলেন , মক্কায় আবু সুফিয়ান ইবন হারব কুরায়শী কতক লোককে ডেকে বলেছিল ,
এমন কেউ কি নেই যে কুট কৌশলে মুহাম্মাদকে হত্যা করতে পারে ? মুহাম্মাদ তোা৩াবিক-
ভাবে হাটে বাজারে চলাফেরা করেন ৷ত তা হলে আমাদের প্রতিশোাধ (নয়৷ হয়ে যেতো ৷ জনৈক
বেদুইন তার এ ঘোষণা শুনে তার বাড়ীতে এলো ৷ সে তাকে বলল আপনি যদি আমার পাথেয় ও
প্রয়োজনীয় বাহনের ব্যবস্থা করেন তবে আমি ঘুহাম্মাদ্দের উদ্দেশ্যে বের হব এবং কুট কৌশলে
তাকে হত্যা করব ৷ পথঘ ট আমার নখ দর্পনে ৷ আমার সাথে আছে শকুনের চঞ্চুর মত একটি
খঞ্জর ৷ আবু সৃফিয়ান বলল, তুমি আমাদের কাৎখিত বন্ধু বটে ৷ সেত তাকে একটি উট এবং পর্যাপ্ত

১ ৮ ——

[سَرِيَّةُ عَمْرِو بْنِ أُمَيَّةَ الضَّمْرِيِّ] ِّ عَلَى إِثْرِ مَقْتَلِ خُبَيْبٍ قَالَ الْوَاقِدِيُّ: حَدَّثَنِي إِبْرَاهِيمُ بْنُ جَعْفَرٍ عَنْ أَبِيهِ وَعَبْدُ اللَّهِ بْنُ أَبِي عُبَيْدَةَ، عَنْ جَعْفَرِ بْنِ الْفَضْلِ بْنِ الْحَسَنِ بْنِ عَمْرِو بْنِ أُمَيَّةَ الضَّمْرِيِّ، وَعَبْدِ اللَّهِ بْنِ جَعْفَرٍ، عَنْ عَبْدِ الْوَاحِدِ بْنِ أَبِي عَوْنٍ وَزَادَ بَعْضُهُمْ عَلَى بَعْضٍ، قَالُوا: كَانَ أَبُو سُفْيَانَ بْنُ حَرْبٍ قَدْ قَالَ لِنَفَرٍ مِنْ قُرَيْشٍ بِمَكَّةَ: مَا أَحَدٌ يَغْتَالُ مُحَمَّدًا؟ فَإِنَّهُ يَمْشِي فِي الْأَسْوَاقِ فَنُدْرِكُ ثَأْرَنَا؟ فَأَتَاهُ رَجُلٌ مِنَ الْعَرَبِ فَدَخَلَ عَلَيْهِ مَنْزِلَهُ، وَقَالَ لَهُ: إِنْ أَنْتَ قَوَّيْتَنِي خَرَجْتُ إِلَيْهِ حَتَّى أَغْتَالَهُ، فَإِنِّي هَادٍ بِالطَّرِيقِ خِرِّيتٌ، مَعِي خِنْجَرٌ مِثْلُ خَافِيَةِ النَّسْرِ. قَالَ: أَنْتَ صَاحِبُنَا. وَأَعْطَاهُ بَعِيرًا وَنَفَقَةً، وَقَالَ: اطْوِ أَمْرَكَ ;
পৃষ্ঠা - ২৭৯৯

পাথেয় দিয়ে বলল, (৩ আমার ব্যাপারটি খুবই গোপন বাখ(ব ৷ কারণ, আমার আশংকা আছে যে
কেউ এটা জানতে পারলে মুহাম্মাদকে জ নি(চ্ ৷(দরে ৷ (বদুইনটি বলল না কেউই তা জানতে
পারবে না সওয়ারীতে চড়ে (স রাতের (বলা যাত্রা করল ৷ পাচ দিন পথ চলার পর ষষ্ঠ দিনের
(ভার(বল৷ (স গিয়ে পৌছে য়াহ্রুল হাই” ১ গোত্রের নিকট ৷ এবার রাসুলুল্লাহ্ ( সা)-এর ঠিকানা
জিজ্ঞেস করতে করতে (স এগিয়ে যাচ্ছিল ৷ অবশেষে (স রাসুলুল্লাহ্ (সা )-এব নামা(যর স্থানে
এসে পৌছে ৷ জনৈক লোক তাকে জানায় যে, তিনি (তা বনুআশহাল (পা(ক্রা নিকট গিয়েছেন ৷
আগত্তুক তার সওয়ারী চালায় ওই গোত্রের দিকে ৷ সেখানে এসে (ল সওয়ারী বেধে (র(খ
রাসুলুল্লাহ (সা) এর খোজে (বর হয় ৷ সে তাকে দেখতে (পান ৷৷ ৷ তিনি ৩খন মসজিদে
সাহাবী(দর সমাবেশে কথা বলছি(লন, (স সেখানে প্রবেশ করলো ৷ রাসৃলুল্লাহ্ (সা ) তাকে (দা
(ফলেন ৷ তিনি সাহাবীদেরকে বললেন এর মতলব ভাল নয় ৷ (লাকটি নিশ্বাসঘাতকতার উদ্দেশ্যে
এসেছে ৷ তার উদ্দেশ্যে পুরণে অল্লাহ তা আলা প্ৰতিবন্ধক৩ ৷ সৃষ্টি করবেন ৷ (লাকটি দা ভাল এবং
বলল, আবদুল মুত্তালিরের বংশধবটি (ক ? রাসুলুল্লাহ্ (সা) বললেন, আ ৷মিই আবদুল মুওালি(বর
বংশধর ৷ সে রাসুলুল্লাহ (সা) এর সাথে গোপনে কথার ভ ন করে তার প্রতি ঝুকে পড়ছিলা
উসায়দ ইবন হুযায়র৩ ৩াকে টেনে ধরেন এবং বলেন, বাসুলুল্লাহ্ (সা) থেকে দুরে সরে দাড়ও ৷
তিনি তার পায়জামার ভেতরের অংশ টেনে ধরতেই ৩ার খঞ্জরটি বেরিয়ে পড়লাে ৷ তিনি বললেন
ইয়৷ রাসুলাল্লাহ্৷ এ (তা (দখছি বিশ্বাসঘাতক৷ দুবৃাতিকারী ৷ আরব (বদুইনটির মাথা লজ্জায় (ইট
হয়ে (গল ৷ (স বলল, (হ মুহাম্মাদ! আমাকে প্রা(ণ রক্ষা করুন আমাকে বাচান ৷ উসায়দ ইবন
হুযায়র তাকে জাপ(ট ধরলেন ৷ তাকে রাসুলুল্লাহ্ (সা) বললেন সতি ৷ করে বল তুমি :ক ?
এখানে এসেছ (কান উদ্দেশ্যে ? সত্য বললে (তামার ল৷ ভ হ(ব ৷ আ ৰু ৷যদিা নথ্যা বল (বত (জনে
(রখ (তামার উদ্দেশ্য কি তা আমার অজানা নেই ৷ (বদুইনটি বলল সত্য বললে আমি কি
নিরাপত্তা পাব ? রাসুলুল্লাহ্ (সা) বললেন, হা তুমি নিরাপত্তা পারে৷ আবুসুফিয়ান তাকে যা বলেছে,
যে জন্যে পাঠিয়েছে এবং তাকে যা যা পাথেয় ও উপহার দিয়েছে তার সবই সে রাসুলুল্লাহ্ (সা)
(ক খুলে বলল ৷ এরপর রাসুলুল্লাহ্ (সা) এর নির্দেশে তাকে উসায়দ ইবন স্তুয়ায়রের ততুাবধা (ন
বন্দী করে রাখা হয় ৷ পরের দিন (তা র (বলা রাসুলুল্লাহ্ (সা) বললেন, আমি ( ৩ামা(ক নিরাপত্তা
দিলাম ৷ এখন (তামার যেখানে যেতে মন চায় তুমি যেতে পার ৷ তবে এর চাইতে (তামার জন্যে
অধিক কল্যাণকর একটি পথ কি তুমি গ্রহণ করবে ? (স জি(জ্ঞল করল, সেটি কী ? রাসুলুল্লাহ্
(সা) বললেন, তুমি সাক্ষ্য দিবে (য় , আল্লাহ ব্যতীত কোন ইলাহ্ (নই এবং এ সাক্ষ্য দিয়ে যে
আমি ন্আল্লাহ্র রাসুল ৷ (স বলল :
মোঃ (ঠু ণ্(া৷ ৷ ট্রুাটুটু,) ;;; ঠুাট্রু,াট্রু ( ৷ রু৷ ৷ র্দুএ ৷ ৰু৷ ৰু১ ৷ ধ্া

আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি (য, আল্লাহ ব্যতীত (কান ইলাহ্ (নই এবং (হ মুহাম্মাদ (সা) আপনি
নিশ্চয়ই আলাহ্র রাসুল ৷ ) (হ মুহাম্মাদ (সা)! আমি (৩ ৷ মানুষের পম্পো দিয়ে সম্মুখে অগ্রসর
হচ্ছিলাম ৷ কিন্তু যখনই আপনাকে দেখলাম আমার বুদ্ধিশ্ৰিরেক্ ও তানুভুতি (লাপ (পয়ে (গল ৷
আমি দুর্বল হয়ে (গলায় ৷ পরক্ষ(ংাই আমার লক্ষ্য ও উ(দ্দশ্যের কথা আমার ম্মর ণ হল ৷ তখনই



১ টীকা : বায়যাবী(ত শব্দটি হাবা বলে উল্লিখিত হয়েছে ৷


فَإِنِّي لَا آمَنُ أَنْ يَسْمَعَ هَذَا أَحَدٌ فَيَنْمِيَهُ إِلَى مُحَمَّدٍ. قَالَ: قَالَ الْعَرَبِيُّ: لَا يَعْلَمُهُ أَحَدٌ. فَخَرَجَ لَيْلًا عَلَى رَاحِلَتِهِ فَسَارَ خَمْسًا، وَصَبَّحَ ظَهْرَ الْحَرَّةِ صُبْحَ سَادِسَةٍ، ثُمَّ أَقْبَلَ يَسْأَلُ عَنْ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ حَتَّى أَتَى الْمُصَلَّى، فَقَالَ لَهُ قَائِلٌ: قَدْ تَوَجَّهَ إِلَى بَنِي عَبْدِ الْأَشْهَلِ. فَخَرَجَ الْأَعْرَابِيُّ يَقُودُ رَاحِلَتَهُ حَتَّى انْتَهَى إِلَى بَنِي عَبْدِ الْأَشْهَلِ فَعَقَلَ رَاحِلَتَهُ، ثُمَّ أَقْبَلُ يَؤُمُّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَوَجَدَهُ فِي جَمَاعَةٍ مِنْ أَصْحَابِهِ، يُحَدِّثُ فِي مَسْجِدِهِ، فَدَخَلَ فَلَمَّا رَآهُ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ لِأَصْحَابِهِ: إِنَّ هَذَا الرَّجُلَ يُرِيدُ غَدْرًا، وَاللَّهُ حَائِلٌ بَيْنَهُ وَبَيْنَ مَا يُرِيدُهُ. فَوَقَفَ وَقَالَ: أَيُّكُمُ ابْنُ عَبْدِ الْمُطَّلِبِ؟ فَقَالَ لَهُ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: أَنَا ابْنُ عَبْدِ الْمُطَّلِبِ فَذَهَبَ يُجْنِئُ عَلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَأَنَّهُ يُسَارُّهُ، فَجَبَذَهُ أُسَيْدُ بْنُ حُضَيْرٍ وَقَالَ: تَنَحَّ عَنْ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ. وَجَذَبَ بِدَاخِلَةِ إِزَارِهِ، فَإِذَا الْخِنْجَرُ، فَقَالَ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، هَذَا غَادِرٌ. فَأُسْقِطَ فِي يَدِ الْأَعْرَابِيِّ، وَقَالَ: دَمِي دَمِي يَا مُحَمَّدُ. وَأَخَذَ أُسَيْدُ بْنُ حُضَيْرٍ يُلَبِّبُهُ، فَقَالَ لَهُ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: اصْدُقْنِي، مَا أَنْتَ وَمَا أَقْدَمَكَ؟ فَإِنْ صَدَقْتَنِي نَفَعَكَ الصِّدْقُ، وَإِنْ كَذَبْتَنِي فَقَدْ أُطْلِعْتُ عَلَى مَا هَمَمْتَ بِهِ. قَالَ الْعَرَبِيُّ: فَأَنَا آمِنٌ؟ قَالَ: فَأَنْتَ آمِنٌ
পৃষ্ঠা - ২৮০০
فَأَخْبَرَهُ بِخَبَرِ أَبِي سُفْيَانَ وَمَا جَعَلَ لَهُ، فَأَمَرَ بِهِ فَحُبِسَ عِنْدَ أُسَيْدِ بْنِ حُضَيْرٍ ثُمَّ دَعَا بِهِ مِنَ الْغَدِ فَقَالَ: قَدْ آمَّنْتُكَ، فَاذْهَبْ حَيْثُ شِئْتَ، أَوْ خَيْرٌ لَكَ مِنْ ذَلِكَ؟ قَالَ: وَمَا هُوَ؟ فَقَالَ: أَنْ تَشْهَدَ أَنْ لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ وَأَنِّي رَسُولُ اللَّهِ فَقَالَ: أَشْهَدُ أَنْ لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ وَأَنَّكَ أَنْتَ رَسُولُ اللَّهِ، وَاللَّهِ يَا مُحَمَّدُ، مَا كُنْتُ أَفْرَقُ مِنَ الرِّجَالِ، فَمَا هُوَ إِلَّا أَنْ رَأَيْتُكَ فَذَهَبَ عَقْلِي وَضَعُفْتُ ثُمَّ اطَّلَعْتَ عَلَى مَا هَمَمْتُ بِهِ مِمَّا سَبَقْتُ بِهِ الرُّكْبَانَ، وَلَمْ يَطَّلِعْ عَلَيْهِ أَحَدٌ، فَعَرَفْتُ أَنَّكَ مَمْنُوعٌ وَأَنَّكَ عَلَى حَقٍّ، وَأَنَّ حِزْبَ أَبِي سُفْيَانَ حِزْبُ الشَّيْطَانِ. فَجَعَلَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَتَبَسَّمُ، وَأَقَامَ أَيَّامًا، ثُمَّ اسْتَأْذَنَ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَخَرَجَ مِنْ عِنْدِهِ وَلَمْ يُسْمَعْ لَهُ بِذِكْرٍ. وَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لِعَمْرِو بْنِ أُمَيَّةَ الضَّمْرِيِّ، وَلِسَلَمَةَ بْنِ أَسْلَمَ بْنِ حَرِيشٍ: اخْرُجَا حَتَّى تَأْتِيَا أَبَا سُفْيَانَ بْنَ حَرْبٍ فَإِنْ أَصَبْتُمَا مِنْهُ غِرَّةً فَاقْتُلَاهُ. قَالَ عَمْرٌو: فَخَرَجْتُ أَنَا وَصَاحِبِي حَتَّى أَتَيْنَا بَطْنَ يَأْجَجَ فَقَيَّدْنَا بِعِيرَنَا، وَقَالَ لِي صَاحِبِي: يَا عَمْرُو، هَلْ لَكَ فِي أَنْ نَأْتِيَ مَكَّةَ فَنَطُوفَ بِالْبَيْتِ أُسْبُوعًا وَنَصْلِيَ رَكْعَتَيْنِ؟ فَقُلْتُ: إِنِّي أَعْرَفُ بِمَكَّةَ مِنَ الْفَرَسِ الْأَبْلَقِ، وَإِنَّهُمْ إِنْ رَأَوْنِي عَرَفُونِي، وَأَنَا أَعْرِفُ أَهْلَ مَكَّةَ إِنَّهُمْ إِذَا
পৃষ্ঠা - ২৮০১

আপনি আমার মতলবের কথা বলে দিলেন ৷ অথচ অন্য কেউ আমার উদ্দেশ্য সম্পর্কে অবগত
ছিল না ৷ আমি তখনই বুঝে নিয়েছি যে, আপনি সুরক্ষিত ৷ আপনি সাও ৷র উপর আছেন ৷ আর
আবু সুফিয়ান ও তার দলবল শয়তানের দল ৷ তার কথা শুনে রাসুলুল্লাহ্ (সা) মুচকি মুচকি
হাসছিলেন ৷ কয়েকদিন সে রাসুলুল্লাহ্ (না)-এর নিকট অবস্থান করে ৷ এরপর তিনি তাকে অন্যত্র
যাওয়ার অনুমতি দেন ৷ সে রাসুলুল্লাহ্ (না)-এর দরবার ছেড়ে পথে বের হয় ৷

এই প্রেক্ষিতে রাসুলুল্লাহ্ (সা) আমর ইবন উমাইয়৷ দিমারী এবং সালাম৷ ইবন আসলাম ইবন
হুরায়সকে নির্দেশ দিয়ে বললেন, তোমরা দুঅনে অভিযানে বের হও ৷ তোমরা আবু সুফিয়ান ইবন
হারবের নিকট যাবে এবং সুযোগ পেলে তাকে হত্যা করবে ৷ আমর (রা ) বলেন, আমি আর
আমার সাথী দৃজনে যাত্রা করি ৷ ইয়াজিজ নামক প্রাম্ভরে এসে আমরা যাত্রা বিরতি করি এবং
আমাদের উট বেধে রাখি ৷ আমার সাথী আমাকে বলল, হে ৰুা৷ম ৷৷র ৷ আপনি কেমন মনে করেন
যে, এই সুযোগে আমরা মক্কায় গিয়ে সাতবার তা ওয়ায১ করি এবং দু রাক আত নামায আদায়
করি ৷ আমি বললাম, মক্কায় অধিবাসীদেরকে আমি তোমার চ৷ ৷ইতে বেশী চিনি ৷ সন্ধ্য৷ হলে তারা
ঘাস পাতা বিছিয়ে৩ তার মধ্যে বসে থাকে ৷ মিশ্রবর্পের ঘোড়াকে ঢেনার চেয়েও আমি মক্কা শহর
বেশী চিনি ৷ আমার সাথী তার কথায় অটল থাকল ৷ আমার কথা শুনল না ৷ আমরা যাত্রা করে
মক্কায় পৌছি ৷ সা৩ তবার বায়তুল্লাহ্ শরীফের চাবিদিকেত ৩াওয়াফ করি ৷ দু রাকআত নামায আদায়
করি ৷ সেখান থেকে বের হবার পর আবু সুফিয়ানের পুত্র মুআবিয়ার আমাদের সাথে দেখা হয় ৷
আমাকে চিনে ফেলে ৷ সে বলল, তোমার জন্য দুঃখ হয়, হে আমর ইবন উমাইয়৷ ! মক্কাবাসীদের
কে উদ্দেশ করে আমাদের ব্যাপারে সে সর্তক করে দিল এবং বলল, আমরের মতলব ভাল নয় ৷

জারুহলী যুগে আমর রেপরোয়৷ ও লড়াকু প্রকৃতির ছিলেন ৷ মুআবিয়ার ডাক শুনে মক্কাবাসীরা
বেরিয়ে এল এবং এক জায়গায় জড়ো হল ৷ এদিকে ওদের অবস্থা দেখে আমর ও সালামা (বা)
দু জনে পালিয়ে গেলেন ৷ ওরা তাদের খোজে বের হল ৷ পাহান্ড় পাহাড়ে তন্ন তন্ন করে খুজলাে ৷
আমর বলেন, আমি দ্রুতবেগে একটি গুহায় ঢুকে পড়ে তাদের সৃষ্টির আড়ালে চলে যাই, ভোর
পর্যন্ত আমি ওখানে ছিলাম ৷ তারা সারা রাত পাহাড়ে আমাদেরকে খুজে বেড়ায় আল্লাহ তাআলা
তাদের নিকট মদীনায় পথ অজ্ঞাত রেখেছিলেন ৷ পরদিন পৃবাহ্নে উছমান ইবন মালিক ইবন
উবায়দৃল্লাহ্ তামীমী সেখানে ঘোড়ার জন্যে ঘাস সং গ্রহ করতে আসে ৷ আমার সাথী সালামা ইবন
আসলামকে আমি বললাম যে, উছমান যদি আমাদেরকে দেখতে পায় তবে সে মক্কাবাসীদেরকে
আমাদের কথা জানিয়ে দিবে ৷ এথনতে৷ ওরা আমাদেরকে ছেড়ে চলে গিয়েছে ৷ ঘাস সংগ্রহ
করতে করতে উছমান আমাদের গুহার একেবার নিকটে চলে আসে ৷ আমি গুহা থেকে বের হই
এবং তার বুকে খঞ্জব বসিয়ে দেই ৷ সে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে এবং আর্তনাদ করতে থাকে ৷
মক্কাবাসিগণ চারিদিকে চলে গিয়েছিল ৷ তার চীৎকার শুনে সবাই সেখানে একত্রিত হল ৷ আমি
আমার গুহায় লুকিয়ে বইলাম ৷ আমার সাথীকে বললাম , খবরদার , একটুও নড়াচড়৷ করবে না ৷
ওরা সকলে উছমানের নিকট এল এবং তাকে আঘাত করেছে কে তা জিজ্ঞেস করল ৷ সে বলল,
আমাকে আঘাত করেছে আমর ইবন উমা ইয়া দিনমারী ৷ আবু সুফিয়ান মন্তব্য করল যে, আমি
আগেই বলেছি সে কোন ভাল ম৩ লবে মক্কায় আসেনি ৷ উছমারুনব তখন মুমুর্বু অবস্থা ৷৩ তাই সে


أَمْسَوْا انْفَجَعُوا بِأَفْنِيَتِهِمْ، فَأَبَى عَلَيَّ فَانْطَلَقْنَا فَأَتَيْنَا مَكَّةَ فَطُفْنَا أُسْبُوعًا وَصَلَّيْنَا رَكْعَتَيْنِ، فَلَمَّا خَرَجْتُ لَقِيَنِي مُعَاوِيَةُ بْنُ أَبِي سُفْيَانَ فَعَرَفَنِي وَقَالَ: عَمْرُو بْنُ أُمَيَّةَ! وَأَخْبَرَ أَبَاهُ فَنَذِرَ بِنَا أَهْلُ مَكَّةَ فَقَالُوا: مَا جَاءَ عَمْرٌو فِي خَيْرٍ. وَكَانَ عَمْرٌو فَاتِكًا فِي الْجَاهِلِيَّةِ، فَحَشَدَ أَهْلُ مَكَّةَ وَتَجَمَّعُوا، وَهَرَبَ عَمْرٌو، وَسَلَمَةُ وَخَرَجُوا فِي طَلَبِهِمَا، وَاشْتَدُّوا فِي الْجَبَلِ. قَالَ عَمْرٌو: فَدَخَلْتُ غَارًا فَتَغَيَّبْتُ عَنْهُمْ حَتَّى أَصْبَحْتُ، وَبَاتُوا يَطْلُبُونَنَا فِي الْجَبَلِ، وَعَمَّى اللَّهُ عَلَيْهِمْ طَرِيقَ الْمَدِينَةِ أَنْ يَهْتَدُوا لِرَاحِلَتِنَا، فَلَّمَا كَانَ الْغَدُ ضَحْوَةً، أَقْبَلَ عُثْمَانُ بْنُ مَالِكِ بْنِ عُبَيْدٍ التَّيْمِيُّ يَخْتَلِي لِفَرَسِهِ حَشِيشًا، فَقُلْتُ لِسَلَمَةَ بْنِ أَسْلَمَ: إِذَا أَبْصَرَنَا أَشْعَرَ بِنَا أَهْلَ مَكَّةَ وَقَدِ انْفَضُّوا عَنَّا. فَلَمْ يَزَلْ يَدْنُو مِنْ بَابِ الْغَارِ حَتَّى أَشْرَفَ عَلَيْنَا. قَالَ: فَخَرَجْتُ إِلَيْهِ فَطَعَنْتُهُ طَعْنَةً تَحْتَ الثَّدْيِ بِخِنْجَرِي فَسَقَطَ وَصَاحَ، فَأَسْمَعَ أَهْلَ مَكَّةَ فَأَقْبَلُوا بَعْدَ تَفَرُّقِهِمْ، وَدَخَلْتُ الْغَارَ، وَقُلْتُ
পৃষ্ঠা - ২৮০২
لِصَاحِبِي: لَا تَتَحَرَّكْ. فَأَقْبَلُوا حَتَّى أَتَوْهُ، وَقَالُوا: مَنْ قَتَلَكَ؟ قَالَ: عَمْرُو بْنُ أُمَيَّةَ الضَّمْرِيُّ. فَقَالَ أَبُو سُفْيَانَ: قَدْ عَلِمْنَا أَنَّهُ لَمْ يَأْتِ لِخَيْرٍ. وَلَمْ يَسْتَطِعْ أَنْ يُخْبِرَهُمْ بِمَكَانِنَا، فَإِنَّهُ كَانَ بِآخِرِ رَمَقٍ فَمَاتَ، وَشُغِلُوا عَنْ طَلَبِنَا بِصَاحِبِهِمْ، فَحَمَلُوهُ، فَمَكَثْنَا لَيْلَتَيْنِ فِي مَكَانِنَا حَتَّى خَرَجْنَا، فَقَالَ صَاحِبِي: يَا عَمْرُو بْنَ أُمَيَّةَ هَلْ لَكَ فِي خُبَيْبِ بْنِ عَدِيٍّ نَنْزِلُهُ؟ فَقُلْتُ لَهُ: أَيْنَ هُوَ؟ قَالَ: هُوَ ذَاكَ مَصْلُوبٌ، حَوْلَهُ الْحَرَسُ. فَقُلْتُ: أَمْهِلْنِي وَتَنَحَّ عَنِّي فَإِنْ خَشِيتَ شَيْئًا فَانْحُ إِلَى بَعِيرِكَ فَاقْعُدْ عَلَيْهِ، فَأْتِ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَأَخْبِرْهُ الْخَبَرَ وَدَعْنِي، فَإِنِّي عَالِمٌ بِالْمَدِينَةِ. ثُمَّ اشْتَدَدْتُ عَلَيْهِ حَتَّى وَجَدْتُهُ فَحَمَلْتُهُ عَلَى ظَهْرِي، فَمَا مَشَيْتُ بِهِ إِلَّا عِشْرِينَ ذِرَاعًا حَتَّى اسْتَيْقَظُوا، فَخَرَجُوا فِي أَثَرِي فَطَرَحْتُ الْخَشَبَةَ، فَمَا أَنْسَى وَقْعَهَا دَبْ - يَعْنِي صَوْتَهَا - ثُمَّ أَهَلْتُ عَلَيْهِ التُّرَابَ بِرِجْلِي، فَأَخَذْتُ طَرِيقَ الصَّفْرَاءِ، فَأَعْيَوْا وَرَجَعُوا، وَكُنْتُ لَا أُدْرَكُ مَعَ بَقَاءِ نَفْسٍ، فَانْطَلَقَ صَاحِبِي إِلَى الْبَعِيرِ فَرَكِبَهُ وَأَتَى النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَأَخْبَرَهُ، وَأَقْبَلْتُ حَتَّى أَشْرَفْتُ عَلَى الْغَمِيمِ غَمِيمِ ضَجَنَانَ فَدَخَلْتُ فِي غَارٍ مَعِي قَوْسِي وَأَسْهُمِي وَخِنْجَرِي، فَبَيْنَمَا أَنَا فِيهِ إِذْ أَقْبَلَ رَجُلٌ مِنْ بَنِي بَكْرٍ مِنْ بَنِي الدِّيلِ
পৃষ্ঠা - ২৮০৩

আমাদের অবস্থান ওদেরকে জানাতে পারেনি ৷ কিছুক্ষণের মধ্যেইত তার মৃত্যু হয় ৷ ওকে নিয়ে ব্যস্ত
হয়ে পড়ায় তারা আমাদের খোজে মনোযোগ দিতে পারেনি ৷ ওরা তাকে তুলে নিয়ে পেল ৷ ওই
জায়গায় আমরা দু’রা ৷ত অবস্থান করি ৷ আমাদেরকে খোজার চাঞ্চল্য যখন স্তিমিত হয়ে পড়ল তখন
আমরা ওই গুহ৷ (ছড়েত তানঈম গিয়ে পৌছলাম ৷ আমার সাথী আমাভৈ:ক রলল আচ্ছা আমরা ৷যদি
হযরত থুবায়রের হতাকাল্ডের স্থানে য ই এবং তার তলের কাষ্ঠ (থকে তাকে নামিয়ে আনি
তাহলে কেমন হয় ? আমি বললাম, খুবায়ব (রা) এখন কোথায় ? সে বলল, তিনি তে তা শুলিবিদ্ধ
অবস্থায় রয়েছেন ৷ শত্রুপক্ষের প্রহরীগণ তার লাশ পাহার৷ দািয় যাচ্ছে ৷ আমি বললাম, তুমি
আমাকে একাকী যাওয়ার সুযোগ দাও তুমি দুরে সরে থেকে৷ ৷ শ্াত্রএপবক্ষর আশ কা সৃষ্টি হলে
তুমি তোমার উটে চড়ে সোজা মদীনায় রাসুলুল্লাহ্ (সা) এর নিকট নিয়ে যাবে এবং আমাদের
সকল সৎব ৷দ তাকে অবহিত করবে ৷ আমার ব্যাপারে মাথা ঘামাবে না৷ < ণ আমি মদীনার পথ
ঘাট চিনি ৷ আমি খুবায়বের (রা) লাশ খুজতে তলাপলাম ৷ এক পযারুহ্৷ তা প্য়ে ও গোলাম ৷ সুযোগ
বুঝে তাকে পিঠে তুলে নিলাম ৷ ২০ হাতের মত পথ চলার পর প্ৰহবীব৷ ঘুম থেকে জেগে গেল
এবং আমার পদচিহ্ন অনুসরণ করে আমাকে ধরার জন্যে এগুতে লাগল ৷ কাঠসহ্ হযরত
থুবায়বের (বা) লাশ আমি মাটিতে রেখে পায়ে মাটি টেনে নত৷ ঢেকে দিলাম ৷ তখ্যা ওই কাঠ
থেকে একটি শব্দ বের হয়েছিল ৷ ওই শব্দ আমি এখনও তুলতে পারি না ৷ তাকে মাটি চাপা দিয়ে
আমি সাফরার পথে অগ্রসর হলাম ৷ ওরা আমার নাগাল পেতে ব্যর্থ হয়ে ফিরে গেল ৷ আমি
জীবিত ছিলাম বটে; কিন্তু তখন আমার দেহে কো ন অনুভুতি ৩ছিল ন৷ ৷ আমার সাথী সালামা ইবন
আসলাম তার উটে চড়ে বাসুলুল্লাহ্ (সা) এর নিকট ফিরে যায় এবং সকল সং বাদ তাকে অবহিত
করে ৷ আমি মদীন ৷র পথে অগ্রসর হলাম, চলতে চলতে আমি এসে পৌছল৷ ম য়াজনান গোত্রের
মরুদ্যানের নিকট ৷ সেখানে আমি একটি গুহায় আশ্রয় (নই ৷ আমার সাথে ছিল আমার ধণুক ,
তীর এবং খঞ্জর ৷ আমি গুহায় ছিলাম ৷ এমতাবস্থায় বানু দায়ল ইবন বকর গোত্রের একজন
দীর্ঘদেহী র্টের৷ চােখ৷ লোকত তার ছাগপাল নিয়ে এগিয়ে এল ৷ সে গুহায় মধ্যে ঢুকে জিজ্ঞেস
করল, তুমি কে হে ? আমি বললাম, আমি বানু বকর গোত্রের লোক ৷ সে রলল , আমিও বকর
গোত্রের লোক ৷ এরপর সে হেলান দিয়ে মনের সুখে নিম্নোক্ত কবিতা আবৃত্তি করতে লাগল :

টু;ট্রু পুট্রুপ্

আমি মুসলমান নই ৷ যতদিন বেচে থাকি মুসলমান হবে৷ ন৷ ৷ আমি মুসলমানদের ধর্ম মানি

না ৷
আমি মনে মনে বললাম, আমি তো তোমাকে খুন করব ৷ সে ঘুমিয়ে পড়ল ৷ আমি তাকে
অত্যন্ত নির্মমতাবে হত্যা করলাম ৷ আমি গুহ৷ থেকে বেরিয়ে পথে নেমে এলাম ও আমার সাথে
কুরায়শদের প্রেরিত দু’জন গুপ্তচরের দেখা হয় ৷ ওদের উদ্দেশ্যে আমি বললাম, তোমরা দুজনে
আত্মসমর্পণ কর ৷ ওদের একজনত তা মেনে নিতে অস্বীকার করল ৷ আমি তৎক্ষণাৎ ভীর নিক্ষেপে
তাকে হত্যা করলাম ৷ এটি দেখে অনজেন আত্মসমর্পণ করলো ৷ আমি ভালভাবে তাকে বেধে
নিলাম ৷ তারপর তাকে নিয়ে রওয়ান৷ করলাম রাসুলুল্লাহ্ (সা) এর উদ্দেশ্যে ৷ আমি যখন মদীনায়
এসে পৌছি তখন খেলা ধুলায় মগ্ন আ ৷নসারী শিশুরা আমার নিকট উপস্থিত হয় ৷ বয়স্ক লোকদেরকে


أَعْوَرُ طَوِيلٌ، يَسُوقُ غَنَمًا وَمِعْزَى، فَدَخَلَ الْغَارَ وَقَالَ: مَنِ الرَّجُلُ؟ فَقُلْتُ: رَجُلٌ مِنْ بَنِي بَكْرٍ. فَقَالَ: وَأَنَا مِنْ بَنِي بَكْرٍ. ثُمَّ اتَّكَأَ وَرَفَعَ عَقِيرَتَهُ يَتَغَنَّى وَيَقُولُ: فَلَسْتُ بِمُسْلِمٍ مَا دُمْتُ حَيًّا ... وَلَسْتُ أَدِينُ دِينَ الْمُسْلِمِينَا فَقُلْتُ فِي نَفْسِي: وَاللَّهِ إِنِّي لَأَرْجُو أَنْ أَقْتُلَكَ. فَلَمَّا نَامَ قُمْتُ إِلَيْهِ، فَقَتَلْتُهُ شَرَّ قِتَلَةٍ قَتَلْتُهَا أَحَدًا قَطُّ، ثُمَّ خَرَجْتُ حَتَّى هَبَطْتُ، فَلَمَّا أَسْهَلْتُ فِي الطَّرِيقِ إِذَا رَجُلَانِ بَعَثَتْهُمَا قُرَيْشٌ يَتَجَسَّسَانِ الْأَخْبَارَ، فَقُلْتُ: اسْتَأْسَرَا. فَأَبَى أَحَدُهُمَا، فَرَمَيْتُهُ فَقَتَلْتُهُ، فَلَمَّا رَأَى ذَلِكَ الْآخَرُ اسْتَأْسَرَ، فَشَدَدْتُهُ وَثَاقًا، ثُمَّ أَقْبَلْتُ بِهِ إِلَى النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَلَمَّا قَدِمْتُ الْمَدِينَةَ رَآنِي صِبْيَانٌ وَهُمْ يَلْعَبُونَ، وَسَمِعُوا أَشْيَاخَهُمْ يَقُولُونَ: هَذَا عَمْرٌو. فَاشْتَدَّ الصِّبْيَانُ إِلَى النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَأَخْبَرُوهُ، وَأَتَيْتُهُ بِالرَّجُلِ قَدْ رَبَطْتُ إِبْهَامَيْهِ بِوَتَرِ قَوْسِي، فَلَقَدْ رَأَيْتُ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَهُوَ يَضْحَكُ، ثُمَّ دَعَا لِي بِخَيْرٍ. وَكَانَ قُدُومُ سَلَمَةَ قَبْلَ قُدُومِ عَمْرٍو بِثَلَاثَةِ أَيَّامٍ. رَوَاهُ الْبَيْهَقِيُّ. وَقَدْ تَقَدَّمَ أَنَّ عَمْرًا لَمَّا أَهْبَطَ خُبَيْبًا لَمْ يَرَ لَهُ رِمَّةً وَلَا جَسَدًا، فَلَعَلَّهُ دُفِنَ مَكَانَ سُقُوطِهِ. وَاللَّهُ أَعْلَمُ. وَهَذِهِ السَّرِيَّةُ إِنَّمَا اسْتَدْرَكَهَا ابْنُ هِشَامٍ عَلَى ابْنِ إِسْحَاقَ
পৃষ্ঠা - ২৮০৪
وَسَاقَهَا بِنَحْوٍ مِنْ سِيَاقِ الْوَاقِدِيِّ لَهَا، لَكِنْ عِنْدَهُ أَنَّ رَفِيقَ عَمْرِو بْنِ أُمَيَّةَ فِي هَذِهِ السَّرِيَّةِ جَبَّارُ بْنُ صَخْرٍ. فَاللَّهُ أَعْلَمُ، وَلِلَّهِ الْحَمْدُ.