আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

السنة الثانية من الهجرة

ما وقع فيها من الأحداث

كتاب المغازي

غزوة الأبواء

غزوة الأبواء

পৃষ্ঠা - ২৩১০


ছিলেন মুসলমান ৷ তবে কাফিরদের দলের সঙ্গে মিশে বেরিয়েছিলেন ৷ ইবন ইসহড়াক বলেন : এ
সময় মুশরিকদের দলপতি ছিল ইকরিমা ইবন আবু জাহ্ল ৷ পক্ষান্তরে ইবন হিশাম আবু আমর
ইবন আলা এবং আবু আমর আল-মদােনীর উদ্ধৃতি দিয়ে বলেন যে , তখন ঘুশরিকদের দলপতি
ছিল মিক্রায ইবন হাফ্স ৷

আমার মতে, ওয়াকিদীর উদ্ধৃতি দিয়ে ইতেড়াপুর্বে দুটি উক্তি উল্লিখিত হয়েছে ৷ এক উক্তি
মতে মুশরিকদের দলপতি ছিল মিক্রায ৷ অপর উক্তি মতে তাদের দলপতি ছিল আবু সুফিয়ান
সাখৃর ইবন হার্ব ৷ তবে আবু সুফিয়ান সে বাহিনীর নেতা ছিলেন এ মতকেই তিনি প্রাধান্য
দেন ৷ এরপর ইবন ইসহাক এ বাহিনী সম্পর্কে একটা কসীদার উল্লেখ করেছেন, যা (আবু
বকর) সিদ্দীকের বলে কথিত আছে ৷ কাসীদাটির শুরু এই :

গ্লুা
তুমি কি সালমার কল্পনায় কোমল উপত্যকায় জন্ম নিয়েছ ? এবং সমাজে এক নব বিষয়
হিসাবে উদ্ভুত হয়েছ ?
তুমি লুয়াই গােত্রকে দেখতে পারে যে কোন উপদেশ বা কোন বাহিনী তাদেরকে কুফর
থেকে বিরত রাখে না ৷

তাদের কাছে এসেছেন এক সত্য রাসুল ৷ র্তড়ারুক তারা অস্বীকার করে এবং বলে তুমি
আমাদের মধ্যে থাকতে পারবে না ৷
আমরা তাদেরকে সত্যের দিকে ডাকলে তারা পেছনে ফিরে যায় এবং হীপানো কুকুরের
মতো ঘেউ ঘেউ করে পালায় ৷

দীর্ঘ এ কাসীদার জবাবে আবদুল্লাহ ইবন যাবআরীর একটি কাসীদা বর্ণিত আছে, যার শুরু
এ রকম :
,
আমি কি এমন ব্যক্তির ধ্বংসন্তুপের নিকট আশাইছ নামক স্থানে ক্রন্দন করেছি এমন চক্ষু
দিয়ে, যায় অশ্রু অব্যাহত ধারায় প্রবাহিত হয় ?
কালের বিম্ময়, আর কাল তো সবটাই বিস্ময়, তা আগের হোক বা পরের হোক ৷
একটা বিদ্রোহী বাহিনী আমাদের নিকট এসেছে, যার নেতৃতৃ দিচ্ছে উবায়দা, যুদ্ধকালে
যাকে ডাকা হয় ইবন হারিছ বলে ৷


الْمَرَةِ، فَلَقِيَ بِهَا جَمْعًا عَظِيمًا مِنْ قُرَيْشٍ، فَلَمْ يَكُنْ بَيْنَهُمْ قِتَالٌ، إِلَّا أَنَّ سَعْدَ بْنَ أَبِي وَقَاصٍّ قَدْ رَمَى يَوْمَئِذٍ بِسَهْمٍ فَكَانَ أَوَّلَ سَهْمٍ رُمِيَ بِهِ فِي سَبِيلِ اللَّهِ فِي الْإِسْلَامِ، ثُمَّ انْصَرَفَ الْقَوْمُ عَنِ الْقَوْمِ وَلِلْمُسْلِمِينَ حَامِيَةٌ وَفَرَّ مِنَ الْمُشْرِكِينَ إِلَى الْمُسْلِمِينَ الْمِقْدَادُ بْنُ عَمْرٍو الْبَهْرَانِيُّ حَلِيفُ بَنِي زُهْرَةَ، وَعُتْبَةُ بْنُ غَزْوَانَ بْنِ جَابِرٍ الْمَازِنِيُّ حَلِيفُ بَنِي نَوْفَلِ بْنِ عَبْدِ مَنَافٍ، وَكَانَا مُسْلِمَيْنِ، وَلَكِنَّهُمَا خَرَجَا لِيَتَوَصَّلَا بِالْكُفَّارِ. قَالَ ابْنُ إِسْحَاقَ: وَكَانَ عَلَى الْمُشْرِكِينَ يَوْمَئِذٍ عِكْرِمَةُ بْنُ أَبِي جَهْلٍ. وَرَوَى ابْنُ هِشَامٍ، عَنْ أَبِي عَمْرِو بْنِ الْعَلَاءِ، عَنْ أَبِي عَمْرٍو الْمَدَنِيِّ أَنَّهُ قَالَ كَانَ عَلَيْهِمْ مِكْرَزُ بْنُ حَفْصٍ قُلْتُ: وَقَدْ تَقَدَّمَ عَنْ حِكَايَةِ الْوَاقِدِيِّ قَوْلَانِ، أَحَدُهُمَا أَنَّهُ مِكْرَزٌ وَالثَّانِي أَنَّهُ أَبُو سُفْيَانَ صَخْرُ بْنُ حَرْبٍ وَأَنَّهُ رَجَّحَ أَنَّهُ أَبُو سُفْيَانَ فَاللَّهُ أَعْلَمُ. ثُمَّ ذَكَرَ ابْنُ إِسْحَاقَ الْقَصِيدَةَ الْمَنْسُوبَةَ إِلَى أَبِي بَكْرٍ الصِّدِّيقِ فِي هَذِهِ السَّرِيَّةِ الَّتِي أَوَّلُهَا: أَمِنْ طَيْفِ سَلْمَى بِالْبِطَاحِ الدَّمَائِثِ ... أَرِقْتَ وَأَمْرٌ فِي الْعَشِيرَةِ حَادِثِ تَرَى مِنْ لُؤَيٍّ فِرْقَةً لَا يَصُدُّهَا ... عَنِ الْكُفْرِ تَذْكِيرٌ وَلَا بَعْثُ بَاعِثِ رَسُولٌ أَتَاهُمْ صَادِقٌ فَتَكَذَّبُوا ... عَلَيْهِ وَقَالُوا لَسْتَ فِينَا بِمَاكِثِ