আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

السنة الثانية من الهجرة

ما وقع فيها من الأحداث

كتاب المغازي

فصل ذكر من مال من المنافقين إلى اليهود

পৃষ্ঠা - ২২৯৯



“তোমরা সােকটাকে ছেড়ে দাও ৷ সেতো চােখেরও অন্ধ আবার অম্ভরেরও অন্ধ ৷ সাআদ
ইবন যায়দ আল-আশহা ৷লী ধনুকের আঘাতে তাকে অন্ধ করেন ৷ তিনি (ইবন ইসহাক) আরো
বলেন৪ তার ভাই আওস ইবন কায়যীও তাদের অন্তর্ভুক্ত ৷ আর এ আওস ইবন কায়যী খন্দক
যুদ্ধের দিন আল্লাহ্র রাসুল (সা) কে বলেছিলং : ;”; £;ঠুটু ট্রু , ৷ আমাদের বাড়ি ঘর
অরক্ষিত ৷ আল্লাহ্ তা আলা তার এ কথা বাতিল করে দিয়ে বললেনং :


াট্রুড্রু
(আসলে) সেগুলো অরক্ষিত নয় ৷ মুলত পলায়ন করাই ত ৷দের উদ্দেশ্য (৩৩ং : ১৩) ৷
ইবন ইসহাক বলেনঃ হাতির ইবন উমাইয়া ইবন রাফিও ছিল তাদের অন্যতম ৷ সে ছিল
অতিবৃদ্ধ এবং ণ্মাটাসােটা ব্যক্তি ৷ জা ৷হিলিয়াংতর যুগেই সে অতিবৃদ্ধ হয়ে পড়েছিল ৷ তার সন্তান
ইয়াযীদ ইবন হাতির ছিলেন উত্তম মুসলমানদের অন্য৩ ৩ম উহুদ যুদ্ধে তিনি আঘাতে জর্জরিত
ছিলেন ৷ আহত অবস্থায়৩ তাকে বনী যাফরের বসতিতে আনা হয় ৷ আসিম ইবন উমর ইবন
কাতাদার উদ্ধৃতি দিয়ে তিনি বলেন, বনী যাফরের বসত্যিত নারী-পুরুষ অনেকেই সমবেত
হয়ে (তাকে সান্তুন৷ দেয়ার জন্য) বলতে থাকে, হে হাতির তনয়! জান্নাতের সুসংবাদ গ্রহণ
কর ৷ ইবন ইসহাক বলেন : এ সময় তার পিতার মুনড়াফিকী উন্মোচিত হয় ৷ হীা, হারমাল-এর
বাগান আর কি! আল্লাহর কসম, তোমরা এই নিরীহ লোকটাকে মনের দিক থেকে ঘোকা
দিয়েছ ৷ তিনি বলেন, তাদের অন্যতম হলেন বৃশায়র ইবন উবায়রিক আবুতু মা, ২টি বর্মচোর,
যার সম্পর্কে নিম্বো ৷ক্ত আয়াত নাযিল হয়েছেং :
০ি
যারা নিজেদের সঙ্গে প্রতারণা করে, তুমি তাদের পক্ষে বাদ বিসম্বাদ করবে না (৪ :
১০৭) ৷ তিনি আরো বলেন : বনু যাফরের মিত্র কাযমানও ছিল তাদের অন্যতম ৷ এ ব্যক্তি উহুদ
যুদ্ধের দিন ৭ ব্যক্তিকে হত্যা করেছিল ৷ আঘাতে কাতর হয়ে অবশেষে আত্মহত্যা করে ৷
মৃভ্যুকালে সে বলে যায় কেবল নিজ জাতির গৌরব রক্ষার্থেই আমি লড়াই করেছি ৷ একথা
ক টি বলার পর সে মারা যায় ৷৩ তার প্রতি অ ৷ল্লাহ্র লা নত ৷

ইবন ইসহাক বলেন : বনু আবদুল আশহালে কোন মুনাফিক নড়ারী-পুরুষ ছিল না; তবে
দহ্হাক ইবন ছাবিত মুনাফির্কীর অভিযোগে অভিযুক্ত ছিল ৷ ইয়াহুদীদের প্রতি ভালবাসার
অভিযােগেও সে অভিযুক্ত ছিল ৷ আর এরা সকলেই ছিল আওস গোত্রের লোক ৷ ইবন ইসহাক
বলেন : খাযরাজ গোত্রের মধ্যে ছিল রাফি ইবন ওয়াদীঅ৷ ৷ যায়দ ইবন আমর, আমর ইবন
কায়স, কায়স ইবন আমর ইবন মাইল এবং জাদ ইবন কায়স এ হল যে ব্যক্তি, যে বলেছিল
(হে মুহাম্মদ) আমাকে অনুমতি দাও, ফিতনায় ফেলো না ৷ আবদুল্লাহ ইবন উবাই ইবন
সালুল- এ লোকটি ছিল যুনাফিকদের নেতা এবং আওস ও খাযরাজ গোত্রের প্রধান ব্যক্তি ৷
জাহিলী যুগে তাকে বাদশাহ বানাবার ব্যাপারে সকলেই একমত হয়েছিল ৷ এর আগেই আল্লাহ

€০া৷া

৫৪ ——

لَا وَاللَّهِ، أَوَلَيْسَ إِمَامَ الْمُنَافِقِينَ فِي مَسْجِدِ الضِّرَارِ؟ فَحَلَفَ بِاللَّهِ مَا عَلِمْتُ بِشَيْءٍ مِنْ أَمْرِهِمْ. فَزَعَمُوا أَنَّ عُمَرَ تَرْكَهُ فَصَلَّى بِهِمْ. قَالَ: وَوَدِيعَةُ بْنُ ثَابِتٍ، وَكَانَ مِمَّنْ بَنَى مَسْجِدَ الضِّرَارِ، وَهُوَ الَّذِي قَالَ: إِنَّمَا كُنَّا نَخُوضُ وَنَلْعَبُ. فَنَزَلَ فِيهِ ذَلِكَ قَالَ: وَخِذَامُ بْنُ خَالِدٍ، وَهُوَ الَّذِي أُخْرِجَ مَسْجِدُ الضِّرَارِ مِنْ دَارِهِ. قَالَ ابْنُ هِشَامٍ مُسْتَدْرِكًا عَلَى ابْنِ إِسْحَاقَ فِي مُنَافِقِي بَنِي النَّبِيتِ مِنَ الْأَوْسِ: وَبِشْرٌ وَرَافِعٌ ابْنَا زَيْدٍ. قَالَ ابْنُ إِسْحَاقَ: وَمِرْبَعُ بْنُ قَيْظِيِّ، وَكَانَ أَعْمَى، وَهُوَ الَّذِي قَالَ لِرَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ حِينَ أَجَازَ فِي حَائِطِهِ وَهُوَ ذَاهِبٌ إِلَى أُحُدٍ: لَا أُحِلُّ لَكَ، إِنْ كُنْتَ نَبِيًّا، أَنْ تَمُرَّ فِي حَائِطِي. وَأَخَذَ فِي يَدِهِ حَفْنَةً مِنْ تُرَابٍ، ثُمَّ قَالَ: وَاللَّهِ لَوْ أَعْلَمُ أَنِّي لَا أُصِيبُ بِهَا غَيْرَكَ لَرَمَيْتُكَ بِهَا. فَابْتَدَرَهُ الْقَوْمُ لِيَقْتُلُوهُ، فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ دَعُوهُ فَهَذَا الْأَعْمَى أَعْمَى الْقَلْبِ أَعْمَى الْبَصَرِ. وَقَدْ ضَرَبَهُ سَعْدُ بْنُ زَيْدٍ الْأَشْهَلِيُّ بِالْقَوْسِ فَشَجَّهُ. قَالَ: وَأَخُوهُ أَوْسُ بْنُ قَيْظِيِّ، وَهُوَ الَّذِي قَالَ: إِنَّ بُيُوتَنَا عَوْرَةٌ. قَالَ اللَّهُ: {وَمَا هِيَ بِعَوْرَةٍ إِنْ يُرِيدُونَ إِلَّا فِرَارًا} [الأحزاب: 13] قَالَ: وَحَاطِبُ بْنُ أُمَيَّةَ بْنِ رَافِعٍ، وَكَانَ شَيْخًا جَسِيمًا، قَدْ عَسَا فِي جَاهِلِيَّتِهِ، وَكَانَ لَهُ ابْنٌ مِنْ خِيَارِ الْمُسْلِمِينَ يُقَالُ لَهُ: يَزِيدُ بْنُ حَاطِبٍ. أُصِيبَ يَوْمَ أُحُدٍ حَتَّى أَثْبَتَتْهُ الْجِرَاحَاتُ، فَحُمِلَ إِلَى دَارِ بَنِي ظَفَرٍ