আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

ذكر ما وقع في السنة الأولى من الهجرة النبوية من الحوادث والوقائع العظيمة

فصل في الأذان ومشروعيته

পৃষ্ঠা - ২২৮৫


কাদ কামাতিম সালাহ

কাদ কামাতিম সালাহ
আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার

লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ্!

ইমাম ইবন মাজা হাদীছটি আবু উবায়দ মুহাম্মদ ইবন উবায়দ ইবন মায়মুন থেকে মুহাম্মদ
ইবন সালামা সুত্রে ইবন ইসহাক থেকে পুর্বোক্তের অনুরুপ বর্ণনা করেছেন ৷ এরপর তিনি
বলেন : আবু উবায়দ বলেছেন যে, আবু বকর আল-হাকামী আমাকে জানান যে, আবদৃল্লাহ্
ইবন য়ায়দ আল-আনসারী এ প্রসঙ্গে বলেন :

এেএ ন্ঠো এে

এক্রো ধ্ণ্ই

আযানের জন্য মহান আল্লাহ যুল-জালাল ওয়াল ইকরামের অশেষ শুকরিয়া ৷

হঠাৎ আমার নিকট আগমন করে আল্লাহ্র পক্ষ থেকে সুসংবড়াদদাতা, যিনি আমার নিকট
সুসংবাদ নিয়ে আসেন, তিনি কতই না উত্তম !

একের পর এক তিনরজনী তিনি আগমন করেন সে সংবাদ নিয়ে এবং যখনই তিনি
আগমন করেছেন আমার মর্যাদা বৃদ্ধিই করেছেন ৷

আমি বলি এ কবিতামালা তো বিস্ময়কর ৷ এ কবিতার দাবী এই যে, তিনি তিন রজনী স্বপ্নে
দেখেন, পরে তিনি এ সম্পর্কে রাসুলুল্লাহ্ (না)-কে অবহিত করেছেন ৷ আল্পাহ্ই সবচেয়ে
ভাল জানেন ৷

ইমাম আহমদ মুহাম্মদ ইবন ইসহাক সুত্রে হাদীছটি বর্ণনা করে বলেন, যুহ্রী সাঈদ ইবন
মুসাইয়াব আবদুল্লাহ্ ইবন যায়দ সুত্রে ইবন ইসহড়াকের অনুরুপ বর্ণনা করেছেন মুহাম্মদ ইবন
ইব্রাহীম ইবন তায়মী সুত্রে; তবে তিনি এ কবিতাটি উল্লেখ করেননি ৷ ইমাম ইবন মাজা খালিদ
ইবন আবদুল্লাহ্ আল-ওয়াসিভী সুত্রে হাদীছটি বর্ণনা করে বলেন যে, নামাযের আয়োজনের
উদ্দেশ্যে রাসুলুল্লাহ্ (সা) সাহাবীগণের সঙ্গে পরামর্শ করেন ৷ ত্নীদের মধ্যে কেউ কেউ সিঙা বা
বিউগলের উল্লেখ করলে ইয়াহ্রদীদের প্রতীক হওয়ার কারণে ব্লুা৷সুল (সা) তা পসন্দ করেননি ৷
এরপর নাকুস-এর কথা উঠলে নাসারার কারণে রাসুল (সা) তা-ও না-পসন্দ করেন ৷ ঐ নামে
আবদুল্লাহ্ ইবন যায়দ নামক জনৈক আনসার এবং উমর ইবন খাত্তাব (বা) স্বপ্নে আযান’
দেখতে পান ৷ উক্ত রাত্রেই সে আনসারী ব্যক্তিটি রাসুলুল্লাহ্ (না)-এর নিকট এসে তার স্বপ্ন
সম্পর্কে অবহিত করলেন ৷ রাসুলুল্লাহ্ (সা) বিলালকে নির্দেশ দেন (এবং বিলাল সে মতে)


اللَّهُ أَكْبَرُ اللَّهُ أَكْبَرُ، لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ.» وَقَدْ رَوَى ابْنُ مَاجَهْ، هَذَا الْحَدِيثَ عَنْ أَبِي عُبَيْدٍ مُحَمَّدِ بْنِ عُبَيْدِ بْنِ مَيْمُونٍ، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ سَلَمَةَ الْحَرَّانِيِّ، عَنِ ابْنِ إِسْحَاقَ كَمَا تَقَدَّمَ. ثُمَّ قَالَ: قَالَ أَبُو عُبَيْدٍ: وَأَخْبَرَنِي أَبُو بَكْرٍ الْحَكَمِيُّ، أَنَّ عَبْدَ اللَّهِ بْنَ زَيْدٍ الْأَنْصَارِيَّ، قَالَ فِي ذَلِكَ: أَحْمَدُ اللَّهَ ذَا الْجَلَالِ وَذَا الْإِ ... كْرَامِ حَمْدًا عَلَى الْأَذَانِ كَثِيرَا إِذْ أَتَانِي بِهِ الْبَشِيرُ مِنَ اللَّهِ ... فَأَكْرِمْ بِهِ لَدَيَّ بَشِيرَا فِي لَيَالٍ وَالَى بِهِنَّ ثَلَاثٍ ... كُلَّمَا جَاءَ زَادَنِي تَوْقِيرَا قُلْتُ: وَهَذَا الشِّعْرُ غَرِيبٌ، وَهُوَ يَقْتَضِي أَنَّهُ رَأَى ذَلِكَ ثَلَاثَ لَيَالٍ حَتَّى أَخْبَرَ بِهِ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ. فَاللَّهُ أَعْلَمُ. وَرَوَاهُ الْإِمَامُ أَحْمَدُ: مِنْ حَدِيثِ مُحَمَّدِ بْنِ إِسْحَاقَ. قَالَ: وَذَكَرَ الزُّهْرِيُّ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ الْمُسَيَّبِ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ زَيْدٍ بِهِ، نَحْوَ رِوَايَةِ ابْنِ إِسْحَاقَ، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ إِبْرَاهِيمَ التَّيْمِيِّ، وَلَمْ يَذْكُرِ الشِّعْرَ. وَقَالَ ابْنُ مَاجَهْ: حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ خَالِدِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ الْوَاسِطِيُّ، ثَنَا أَبِي،