আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

ذكر ما وقع في السنة الأولى من الهجرة النبوية من الحوادث والوقائع العظيمة

فصل في مؤاخاة النبي صلى الله عليه وسلم بين المهاجرين والأنصار

পৃষ্ঠা - ২২৬৯


অনুচ্ছেদ
মুহাজির এবং আনসারদের মধ্যে নবী (সা) এর ভ্রাতৃত্ব স্থাপন
আল্লাহ্ তাআলা বলেন :

ছু১টুঠুএঠু % ংণ্শু-ংএ’ ছু১চ্ণ্ণ্ ছুর্তৃএ ১১শুৰুন্ঠু ছুণ্প্রুছুদ্বু ঠুএ ১প্ছুর্শ্ব’শুণ্ড্র ১াত্ত৷ :;ষ্টুৰুর্দ্ধও ১ছুৰুএ ৷১
;,;;,ৰু;শুচ্; টুন্রুশু ১াওওগ্র১ ষ্কৃৰুংৰুং১৷ ণ্া ১ও’প্রুওহ্রন্ধু১ ৷;ওও’৷ ৷দ্বুৰু;ণ্ ৰুা১ ন্ন্১,ন্১’:শ্১ পুরু৬
ৰুপ্লুটুছুার্টুট্রু৷ ৷ ন্ন্ট্রষ্ ;ান্ৰুন্৷ র্চুচ্ র্দুছু; ট্রুর্দু;ঠু
(আর তাদের জন্যেও) মুহাজিরদের আগমনের পুর্বে যারা এ নগরীতে বসবাস করেছে এবং
ঈমান এসেছে এবং মুহাজিরদেরকে যা দেওয়া হয়েছে সে জন্যে তারা অন্তরে আকাম্ভক্ষা পোষণ

করে না আর তারা ওদেরকে নিজেদের উপর অগাধিকার দেয়----’নিক্তেরা অভাবগ্রস্ত হলেও ৷
অন্তরের কার্পণ্য থেকে যাদেরকে মুক্ত রাখা হয়েছে, তারাই সফলকাম (৫৯ : ৯) ৷

আল্লাহ তাআলা আরো বলেন :
৷ ব্লু
এবং যাদের সঙ্গে তোমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ হয়েছ, তোমরা তাদেরকে তাদের অংশ দান
করবে ৷ নিশ্চয় আল্লাহ্ সর্ব বিষয়ে দ্রষ্টা (৪ : ৩৩) ৷

ইমাম বুখারী (র) সাল্ৎ ইবন মুহাম্মদ সুত্রে ইবন আব্বাস (রা) থেকে বর্ণনা করেন যে,
’মে৷ ৷ঠু;টুৰু ৷াৰু; ট্রুাহ্রাড্রু (এবং প্রত্যেকের জন্য আমি মাওয়ালী করেছি) এ আয়াতে মাওয়ালী অর্থ
ওয়ারিছ বা উত্তরাধিকারী ৷ ন্ট্রুধুট্র^ট্রু ৷ রু;ৰুৰুাপুরাট্রু ;-,: fl ’, (এবং যাদের সঙ্গে তোমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ
হয়েছ)-এ আয়াত প্রসঙ্গে তিনি বলেন : মুহাজিরপণ যখন মদীনায় আগমন করেন, তখন তারা
আত্মীয়তার সম্পর্ক ছাড়াই আনসারদের ওয়ারিছ বলে গণ্য হতেন, নবী (না) তাদের মধ্যে যে
ভ্রাতৃতৃ বন্ধন স্থাপন করেছেন তার সুবাদে ৷ ;, ৷ৰুৰুটুৰু এেটুৰু ৰুাছুাদ্ভু এ আয়াত নাযিল হলে
আনসারদেরকে উত্তরাধিকার দানের বিধান রর্হিত হয় ৷ তিনি বলেনঃ, পরে আয়াত নাযিল হয় :
ংণ্ছু,ট্রু;ট্রু ৰু১ব্লু ছুঠুাগুর্টু;াট্রুষ্ ন্ব্র১াট্রু;ৰু৷ ষ্টুাট্রুা ;ং ৰু;ার্দু৷ ৷) এ আয়াতে তাদের অংশ বলে তাদেরকে
সাহায্য করা, রিফাদা অর্থাৎ আপ্যায়ন এবং কল্যাণ কামনা বুঝানো হয়েছে ৷ আর মীরাছেও
ওসীয়াতের বিধান রহিত হয়ে গেছে ৷ ইমাম আহমদ সুফিয়ান ও আসিম সুত্রে আনাস (বা)
থেকে বর্ণনা করেন যে, নবী (না) আমাদের গৃহে মুহাজিরদের মধ্যে ভ্রাতৃতু স্থাপন করেন ৷

মুহাম্মদ ইবন ইসহাক বলেন : রাসুলুল্লাহ্ (না) তার মুহাজির এবং আনসার সাহাবীগণের
মধ্যে ভ্রাতৃতৃ বন্ধন স্থাপন করেন ৷ এ প্রসঙ্গে তিনি আরো বলেন, রাসুলুল্লড়াহ্ (না) যা বলেননি,
এমন কথা তীর প্রতি আরোপ করা থেকে আল্লাহর পানাহ্ চাই ৷ আমরা জানতে পেয়েছি, তাতে


[فَصْلٌ فِي مُؤَاخَاةِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بَيْنَ الْمُهَاجِرِينَ وَالْأَنْصَارِ] كَمَا قَالَ تَعَالَى: {وَالَّذِينَ تَبَوَّءُوا الدَّارَ وَالْإِيمَانَ مِنْ قَبْلِهِمْ يُحِبُّونَ مَنْ هَاجَرَ إِلَيْهِمْ وَلَا يَجِدُونَ فِي صُدُورِهِمْ حَاجَةً مِمَّا أُوتُوا وَيُؤْثِرُونَ عَلَى أَنْفُسِهِمْ وَلَوْ كَانَ بِهِمْ خَصَاصَةٌ وَمَنْ يُوقَ شُحَّ نَفْسِهِ فَأُولَئِكَ هُمُ الْمُفْلِحُونَ} [الحشر: 9] وَقَالَ تَعَالَى: {وَالَّذِينَ عَقَدَتْ أَيْمَانُكُمْ فَآتُوهُمْ نَصِيبَهُمْ إِنَّ اللَّهَ كَانَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ شَهِيدًا} [النساء: 33] قَالَ الْبُخَارِيُّ: حَدَّثَنَا الصَّلْتُ بْنُ مُحَمَّدٍ، ثَنَا أَبُو أُسَامَةَ، عَنْ إِدْرِيسَ، عَنْ طَلْحَةَ بْنِ مُصَرِّفٍ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ جُبَيْرٍ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ: « {وَلِكُلٍّ جَعَلْنَا مَوَالِيَ} [النساء: 33] قَالَ: وَرَثَةً {وَالَّذِينَ عَقَدَتْ أَيْمَانُكُمْ} [النساء: 33] كَانَ الْمُهَاجِرُونَ لَمَّا قَدِمُوا الْمَدِينَةَ يَرِثُ الْمُهَاجِرِيُّ الْأَنْصَارِيَّ دُونَ ذَوِي رَحِمِهِ لِلْأُخُوَّةِ الَّتِي آخَى النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بَيْنَهُمْ فَلَمَّا نَزَلَتْ {وَلِكُلٍّ جَعَلْنَا مَوَالِيَ} [النساء: 33] نُسِخَتْ ثُمَّ قَالَ {وَالَّذِينَ عَقَدَتْ أَيْمَانُكُمْ فَآتُوهُمْ نَصِيبَهُمْ} [النساء: 33] مِنَ النَّصْرِ وَالرِّفَادَةِ وَالنَّصِيحَةِ وَقَدْ ذَهَبَ الْمِيرَاثُ، وَيُوصَى لَهُ» .