আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

ذكر ما وقع في السنة الأولى من الهجرة النبوية من الحوادث والوقائع العظيمة

فصل في بناء مسجده الشريف

পৃষ্ঠা - ২২৪৯

ওদ্বুক্ট্র২ আল-বিদায়া ওয়ান নিহায়া


“তা হল এ মসজিদ (অর্থাৎ মসজিদে নবৰী ) ৷ তিনি আরো বলেন০ : এতে অনেক কল্যাণ
রয়েছে ৷ অর্থাৎ মসজিদে কুবায় ৷ ” তিরমিযী কুতড়ায়বা সুত্রে হাদীছটি বর্ণনা করে তাকে হাসান
সহীহ্ হাদীছ বলে মন্তব্য করেন ৷

আহমদ (র) ইসহাক ইবন ইয়াহইয়া সুত্রে তিরমিযী ও নাসাঈ উভয়ে কুতড়ায়বা সুত্রে আবু
সাঈদ থেকে তিনি তার পিত ৷ থেকে বর্ণনা করে বলেন :

তাকওয়ার ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত মসজিদ বিষয়ে দু’ব্যক্তি বিতণ্ডায় লিপ্ত হয় ৷ এরপর পুর্ব বর্ণিত
হাদীছটি উল্লেখ করেন ৷

সহীহ্ মুসলিম শরীফে আবু সালামা সুত্রে বর্ণিত হাদীছে বলা হয়েছে যে, তিনি এ সম্পর্কে
আবদুর রহমান ইবন আবু সাঈদকে জিজ্ঞাসা করলেন ও

তাকওয়ার ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত মসজিদ সম্পর্কে তুমি তোমার পিত ৷র কাছে কী শুনেছ?
আমার পিতা বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ্ (সা ) এর নিকট আগমন করে এ বিষয়ে তাকে জিজ্ঞেস
করলে তিনি হাতে কঙ্কর তুলে নিয়ে তা নিক্ষেপ করে বললেন ও তা হলো তোমাদের এ
মসজিদ ৷

ইমাম আহমদ (র) ওয়াকী সুত্রে সাহল ইবন সাআদ থেকে বর্ণনা করে বলেন :

রাসুলুল্লাহ্ (না)-এর যুগে তড়াকওয়ার ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত মসজিদ বিষয়ে দৃ’ব্যক্তি বিরোধে
প্রবৃত্ত হয় ৷ তাদের একজন বললেনঃ তা হলো রাসুলুল্পাহ্ (সা) এর মসজিদ (মসজিদে নবৰী
অপর ব্যক্তি বললাে তা হলো মসজিদে কুবা ৷ উভয়ে রাসুলুল্লাহ্ (সা) এর নিকট গিয়ে এ
সম্পর্কে ভীকে জিজ্ঞেস করলে তিনি বললেন : তা হলো আমার এ মসজিদ (মসজিদে নবৰী) ৷
ইমাম আহমদ (র) আবু নুআয়ম সুত্রে উবাই ইবন বাজার থেকে বর্ণনা করে বলেন :

ণ্প্ট্টন্এৰু

“তাকওয়ার ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত মসজিদ হলো আমার এই মসজিদ (মসজিদে নববী)৷ ”
বিভিন্ন সুত্রে বর্ণিত এসব হাদীছ৷ দ্ব৷ রা নিশ্চিত হওয়া যায় যে, মসজিদে তাক্ওয়৷ হলো মসজিদে
নবৰী ৷ হযরত উমর (বা) তার পুত্র আবদুল্লাহ ইবন উমর, যায়দ ইবন ছাবিত এবং হযরত
সাঈদ ইবন মুসড়ায়্যাব এ মত পোষণ করেন ৷ আর ইবন জা ৷রীর (তাবারী) এ মতই গ্রহণ করেন ৷
অন্যরা বলেন, মসজিদে কুবা স০ ক্রাম্ভ আয়াত নাযিল এবং এসব হাদীছের মধ্যে কোন বিরোধ
নেই, সে কথা ইভ্রুত তাপুর্বে উল্লেখ করা হয়েছে ৷ কারণ, এ মসজিদ মানে মসজিদে নবৰী এ সব
গুণ বৈশ্যিষ্ট্যর সবচেয়ে বেশী উপযুক্তত ৷ তন্মধ্যে একটা এই যে, এ মসজিদ হলো যে তিনটি
মসজিদের অন্যত ত,ম যে সম্পর্কে বুখাবী এবং মুসলিম শরীফে উল্লেখ করা হয়েছে০ ,


هَذَا، بِحَوَلِ اللَّهِ وَقُوَّتِهِ، وَحُسْنِ تَأْيِيدِهِ وَتَوْفِيقِهِ. وَالْمَقْصُودُ هَاهُنَا إِنَّمَا هُوَ قِصَّةُ بِنَاءِ الْمَسْجِدِ النَّبَوِيِّ، عَلَى بَانِيهِ أَفْضَلُ الصَّلَاةِ وَالتَّسْلِيمِ. وَقَدْ قَالَ الْحَافِظُ الْبَيْهَقِيُّ فِي " الدَّلَائِلِ ": حَدَّثَنَا أَبُو عَبْدِ اللَّهِ الْحَافِظُ إِمْلَاءً، ثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ إِسْحَاقَ، أَخْبَرَنَا عُبَيْدُ بْنُ شَرِيكٍ، ثَنَا نُعَيْمُ بْنُ حَمَّادٍ، ثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ الْمُبَارَكِ، أَخْبَرَنَا حَشْرَجُ بْنُ نُبَاتَةَ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ جُمْهَانَ، عَنْ سَفِينَةَ مَوْلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، قَالَ: «جَاءَ أَبُو بَكْرٍ بِحَجَرٍ فَوَضَعَهُ، ثُمَّ جَاءَ عُمَرُ بِحَجَرٍ فَوَضَعَهُ، ثُمَّ جَاءَ عُثْمَانُ بِحَجَرٍ فَوَضَعَهُ، فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: " هَؤُلَاءِ وُلَاةُ الْأَمْرِ بَعْدِي ".» ثُمَّ رَوَاهُ مِنْ حَدِيثِ يَحْيَى بْنِ عَبْدِ الْحَمِيدِ الْحِمَّانِيِّ، عَنْ حَشْرَجٍ، عَنْ سَعِيدٍ، عَنْ سَفِينَةَ، قَالَ: «لَمَّا بَنَى رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ الْمَسْجِدَ، وَضَعَ حَجَرًا، ثُمَّ قَالَ: لِيَضَعْ أَبُو بَكْرٍ حَجَرًا إِلَى جَنْبِ حَجَرِي، ثُمَّ لْيَضَعْ عُمَرُ حَجَرَهُ إِلَى جَنْبِ حَجَرِ أَبِي بَكْرٍ، ثُمَّ لْيَضَعْ عُثْمَانُ حَجَرَهُ إِلَى جَنْبِ حَجَرِ عُمَرَ. فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: " هَؤُلَاءِ الْخُلَفَاءُ مِنْ بَعْدِي ".» وَهَذَا الْحَدِيثُ بِهَذَا السِّيَاقِ غَرِيبٌ جِدًّا. وَالْمَعْرُوفُ مَا رَوَاهُ الْإِمَامُ أَحْمَدُ، عَنْ أَبِي النَّضْرِ، عَنْ حَشْرَجِ بْنِ نُبَاتَةَ