আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

كتاب سيرة رسول الله صلى الله عليه وسلم

فصل في وفاة أبي طالب عم رسول الله صلى الله عليه وسلم

পৃষ্ঠা - ২০২৩


করেছেন ৷ সহীহ বুখারী গ্রন্থের “আল ঈমান” অধ্যায়ের ব্যাখ্যায় আমরা জ্ঞান ও বিশ্বাসের
মধ্যে পার্থক্য সম্পর্কে আলোচনা করেছি ৷ এ প্রসং গে ইঙ্গিত পাওয়া যায় আল্লাহ তা আলার
বাণীতে ৷ আল্লন্ ৰু তাআলা বলেন :

শ্ ( : ;




আমি যাদেরকে কিতাব দিয়েছি তারা তাকে সেরুণ জানে যেরুণ তারা নিজেদের

সম্ভানদেরকে, চেনে এবং তাদের একদল জেনেশুনে সত্য গোপন করে থাকে ৷ (২ ৷ৰু ১৪৬)
ফিরআওনের সম্প্রদায় সম্পর্কে আল্লাহ তাআলা বলেন :

বুর্চুএ১১হ্র্চু
“তারা অন্যায় ও উদ্ধ৩ ৩াবে নিদর্শনগুলাে প্র৩ ব্রুাথ্যান করল ৷ যদিও তাদের অন্তর এ
গুলোকে সত্য বলে গ্রহণ করেছিল ৷” হযরত মুসা (আ) ফিরআওনকে বলেছিলেন :

া;াষ্ৰু৷ ট্রু,দ্বুা, );ঢু; ষ্; ,শুা৷, স্পে ৷ বু চু, ৰু৷ ৷ ব্লুন্াপ্রুগু ,াদ্বু;৷ ;” ;হ্রগ্র; ;ব্লুত্র
১র্দুৰুহৃঠুঞ

“তুমি তো ৷অবশ্যই অবগত আছ যে, এ সমস্ত স্পষ্ট নিদর্শন আকাশমণ্ডলীও ণ্ পৃথিবীর

প্রতিপা লকই অবতীর্ণ করেছেন প্রত্যক্ষ প্রমাণ স্বরুপ ৷ হে ফিরআওন আমিওে ৷দেখছি তোমার
ৎস আসন্ন ৷” (১ ৭ : ১০২) ৷

কেউ কেউ বলেছেন : ছুট্রুশ্ট্রু ট্রু,ট্রুর্দুট্রুহুট্রু ট্টর্দু; ;,;;;; ন্ট্রট্রু শ্তারা অন্যকে তা শ্রবণে
বিরত রাখে এবং নিজেরাও তা থেকে দুরে থাকে (৬হৰু ২৬) ৷ আয়াত টি নাযিল হয়েছে আবু
তালিব সম্পর্কে ৷ এই দৃষ্টিকোণ থেকে যে তিনি লোকজনকে রাসুলুল্লাহ্ (সা) এর উপর
আক্রমণ নির্যা৩ ন করা থেকে বিরত রাখতেন আ র এদিকে রাসুলুল্লাহ্ (না) যে হিদায়াত ও সত্য
দীন নিয়ে এসেছেন তা গ্রহণ থেকে তিনি নিজে বিরত থাকতেন ৷ কথিত আছে যে ইবন
আব্বাস (রা) , কা ৷সিম ইবন মুখায়মারাহ, হাবীব ইবন ছা বি৩ , আতা ইবন দীনড়ার, মুহাম্মদ ইবন
কাব ও অন্যান্যর৷ এরুপ অভিমত পোষণ করেন ৷ মুলত তাদের এ বক্তব্য সন্দেহমৃক্ত নয় ৷
আল্লাহ্ই ভাল জানেন ৷

হযরত ইবন আব্বাসের অন্য বর্ণনাটি অধিকতর প্রসিদ্ধ ৷ তা হল, আঘাতের ব্যাখ্যায় তিনি
বলেছেন, “তারা লোকজনকে মুহাম্মদ (সা) প্রতি ঈমান আনয়ৰে বাধা দেয় ৷ তাফসীরকার
মুজাহিদ কা তাদা ও জাহ্হাক প্রমুখ এ ব্যাখ্যা প্রদান করেন ৷ ইবন জ বীবও এ মত পোষণ
করতেন ৷ বস্তুত যুশরিকদের চুড়ান্ত দুর্নড়াম বর্ণনার জন্যে এ আয়াত নাযিল করা হয়েছে যে, তারা
অন্যান্য লোকজনকে রাসুলুল্লাহ্ (সা) এর অনুসরণ থেকে বাধা দিত আর নিজেরাও তার থেকে
উপকৃত হত না ৷ এ জন্যে আল্লাহ তাআলা বলেছেন :


أَبِي إِسْحَاقَ، عَنْ نَاجِيَةَ، «عَنْ عَلِيٍّ: لَمَّا مَاتَ أَبُو طَالِبٍ، قُلْتُ: يَا رَسُولَ اللَّهِ، إِنْ عَمَّكَ الشَّيْخَ الضَّالَّ قَدْ مَاتَ، فَمَنْ يُوَارِيهِ؟ قَالَ: " اذْهَبْ فَوَارِ أَبَاكَ، وَلَا تُحْدِثَنَّ شَيْئًا حَتَّى تَأْتِيَنِي ". فَأَتَيْتُهُ، فَأَمَرَنِي فَاغْتَسَلْتُ، ثُمَّ دَعَا لِي بِدَعَوَاتٍ، مَا يَسُرُّنِي أَنَّ لِي بِهِنَّ مَا عَلَى الْأَرْضِ مِنْ شَيْءٍ.» وَقَالَ الْحَافِظُ الْبَيْهَقِيُّ: أَخْبَرَنَا أَبُو سَعْدٍ الْمَالِينِيُّ، حَدَّثَنَا أَبُو أَحْمَدَ بْنُ عَدِيٍّ، حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ هَارُونَ بْنِ حُمَيْدٍ، حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عَبْدِ الْعَزِيزِ بْنِ أَبِي رِزْمَةَ، حَدَّثَنَا الْفَضْلُ، عَنْ إِبْرَاهِيمَ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، عَنِ ابْنِ جُرَيْجٍ، عَنْ عَطَاءٍ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ، «أَنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَارَضَ جِنَازَةَ أَبِي طَالِبٍ، فَقَالَ: " وَصَلَتْكَ رَحِمٌ، وَجُزِيتَ خَيْرًا يَا عَمِّ ".» قَالَ: وَرُوِيَ عَنْ أَبِي الْيَمَانِ الْهَوْزَنِيِّ، عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مُرْسَلًا. وَزَادَ: وَلَمْ يَقُمْ عَلَى قَبْرِهِ. قَالَ: وَإِبْرَاهِيمُ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ هَذَا هُوَ الْخُوَارِزْمِيُّ، تَكَلَّمُوا فِيهِ. قُلْتُ: قَدْ رَوَى عَنْهُ غَيْرُ وَاحِدٍ; مِنْهُمْ الْفَضْلُ بْنُ مُوسَى السِّينَانِيُّ، وَمُحَمَّدُ بْنُ سَلَّامٍ الْبِيكَنْدِيُّ، وَمَعَ هَذَا قَالَ ابْنُ عَدِيٍّ: لَيْسَ بِمَعْرُوفٍ، وَأَحَادِيثُهُ عَنْ كُلِّ مَنْ رَوَى عَنْهُ لَيْسَتْ بِمُسْتَقِيمَةٍ. وَقَدْ قَدَّمْنَا مَا كَانَ يَتَعَاطَاهُ أَبُو طَالِبٍ مِنَ الْمُحَامَاةِ، وَالْمُحَاجَّةِ، وَالْمُمَانَعَةِ، عَنْ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَالدَّفْعِ عَنْهُ، وَعَنْ أَصْحَابِهِ، وَمَا قَالَهُ فِيهِ مِنَ الْمَمَادِحِ وَالثَّنَاءِ،