আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

كتاب سيرة رسول الله صلى الله عليه وسلم

ذكر عزم الصديق على الهجرة إلى الحبشة

পৃষ্ঠা - ১৯৪১
দ্র,াওন্;প্ ১
কেন তুমি তোমার স্বগােত্রীয়দেব বিরুদ্ধে যাবে ? তারা তোমার প্রতি কোন বিরাট অন্যায়

করেনি এবং ৫৩ ৷মার বিরুদ্ধে যুদ্ধে জয়ী হয়ে যুদ্ধলব্ধ মালামাল ছিনিয়ে নিয়ে কিৎবা তোমার
নিকট থেকে জরিমানা আদায় করেও তোমাকে অপমানিত ও ল ৷ঞ্ছিত করেনি ৷

;

আমাদের প্রতি অবাধ্য হওয়া এবং আমাদের ক্ষতি করার অপরাধে আল্লাহ তা “জানা আবদ
শামস গোত্র, নাওফিল , তায়ম ও মাখয়ুম গোত্রকে উপযুক্ত শাস্তি প্রদান করুন ৷

; ষ্শ্

কারণ মায়া মমতা, বন্ধুতু ও প্রীতি বন্ধনের পর তারা আমাদের থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে
গিয়েছে ৷ যাতে তারা হারাম ও অন্যায় কাজ করতে পারে ৷

ন্ন্ন্ন্ন্ন্ন্ন্ন্ন্ন্

বায়তুল্লাহ্শ ৷রীফেব কসম, আমরা মুহাম্মাদ (সা) কে ছেড়ে যাব তোমাদের যে ধারণা
মিথ্যে এবং ৫৩ ৷মর৷ আমাদেরকে উপত্যকার নিকট দণ্ডায়মান দেখতে পাবে না তেমন
ধারণাও মিথ্যে ৷

ইবন হিশাম বলেন, এ কবি৩ ৷র আরো একটি পংক্তি রয়েছে আমরা সেটি উল্লেখ করিনি ৷

আবিসিনিয়ার হিজরতের জন্যে হযরত আবু বকর (রা)-এর সিদ্ধান্ত

ইবন ইসহাক বলেন, মুহাম্মদ ইবন মুসলিম উবওয়৷ সুত্রে হযরত আইশা ( রা ) থেকে বর্ণনা
করেছেন যে, মক্কার জীবন যখন হযরত আবু বকর (বা ) এর জন্যে সৎকটময় হয়ে উঠল , তিনি
যখন সেখানে নানা প্রকারের জুলুম-অত্যাচারে জর্জরিত হচ্ছিলেন এবং রাসুলুল্লাহ্ (সা) ও তার
সাহাবীগণের বিরুদ্ধে কুরায়শদের শক্তিমত্তা প্রত্যক্ষ করলেন তখন তিনি রাসুলুল্লাহ্ (সা) এর
নিকট হিজরণ্ডে র অনুমতি চাইলেন ৷ রাসুলুল্লাহ্ (সা)৩ র্তাকে অনুমতি দিলেন ৷ হযরত আবু বকর
(রা) আবিসিনিয়ার উদ্দেশ্যে যাত্রা করলেন ৷ মক্কা থেকে এক দিন কি দু ”দিনের পথ অতিক্রম
করার পর ইবন দাগিন্নার সাথে তার সাক্ষাত হয় ৷ সে ছিল বনু হারিছ ইবন বকর ইবন আবদ
মানাত ইবন কিনানা এর ভাই ৷ তার নাম ছিল হারিছ ইবন ইয়াযীদ ৷ আবৃদ মানাত ইবন
কিনানা গোত্রের বনু বকর উপগােত্রের অন্তর্ভুক্ত ৷ সৃহায়লী বলেন,৩ তার নাম ছিল মালিক ৷ সে
প্ বলল, আবু বকর ধ্ কোথায় যাচ্ছেন ? হযরত আবু বকর (রা) বললেন, আমার সম্প্রদায় তো
আমাকে দেশ থেকে বের করে দিয়েছে ৷ তারা আমাকে নান৷ দুঃখ-কষ্টে জর্জরিত করে তৃলেছে
এবং আমার জীবন সৎকটাপন্ন করে দিয়েছে ৷ সে বলল, ওরা কেন এমনটি করেছে ? আপনি
তো গোত্রের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করেন, বিপদে সাহায্য করেন সৎকাজ করেন এবং দীন-দুঃখীদের
জন্যে অর্থ ব্যয় করেন ৷ আপনি ফিরে আসুন, আপনি আমার আশ্রয়ে থাকবেন ৷ হযরত আবু
বকর (বা) তার সাথে ফিরে এলেন ৷ মক্কায় পৌছে ইবন দাগিন্ন৷ তার সাথে দীড়াল এবং ঘোষণা


[ذِكْرُ عَزْمِ الصِّدِّيقِ عَلَى الْهِجْرَةِ إِلَى الْحَبَشَةِ] ِ قَالَ ابْنُ إِسْحَاقَ: وَقَدْ كَانَ أَبُو بَكْرٍ الصِّدِّيقُ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ كَمَا حَدَّثَنِي مُحَمَّدُ بْنُ مُسْلِمٍ الزُّهْرِيُّ عَنْ عُرْوَةَ عَنْ عَائِشَةَ، حِينَ ضَاقَتْ عَلَيْهِ مَكَّةُ، وَأَصَابَهُ فِيهَا الْأَذَى، وَرَأَى مِنْ تَظَاهُرِ قُرَيْشٍ عَلَى رَسُولِ اللَّهِ - صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ - وَأَصْحَابِهِ مَا رَأَى، اسْتَأْذَنَ رَسُولَ اللَّهِ - صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ - فِي الْهِجْرَةِ، فَأَذِنَ لَهُ، فَخَرَجَ أَبُو بَكْرٍ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ مُهَاجِرًا، حَتَّى إِذَا سَارَ مِنْ مَكَّةَ يَوْمًا أَوْ يَوْمَيْنِ، لَقِيَهُ ابْنُ الدَّغِنَةِ أَخُو بَنِي الْحَارِثِ بْنِ بَكْرِ بْنِ عَبْدِ مَنَاةَ بْنِ كِنَانَةَ، وَهُوَ يَوْمَئِذٍ سَيِّدُ الْأَحَابِيشِ قَالَ الْوَاقِدِيُّ: اسْمُهُ الْحَارِثُ بْنُ يَزِيدَ أَحَدُ بَنِي بَكْرٍ مِنْ عَبْدِ مَنَاةَ بْنِ كِنَانَةَ. وَقَالَ السُّهَيْلِيُّ: اسْمُهُ مَالِكٌ فَقَالَ: إِلَى أَيْنَ يَا أَبَا بَكْرٍ؟ قَالَ: أَخْرَجَنِي قَوْمِي، وَآذَوْنِي، وَضَيَّقُوا عَلَيَّ. قَالَ: وَلِمَ؟ فَوَاللَّهِ إِنَّكَ لَتَزِينُ الْعَشِيرَةَ، وَتُعِينُ عَلَى النَّوَائِبِ، وَتَفْعَلُ الْمَعْرُوفَ وَتُكْسِبُ الْمَعْدُومَ، ارْجِعْ فَإِنَّكَ فِي جِوَارِي. فَرَجَعَ مَعَهُ حَتَّى إِذَا دَخَلَ مَكَّةَ قَامَ ابْنُ الدَّغِنَةِ فَقَالَ: يَا مَعْشَرَ قُرَيْشٍ، إِنِّي قَدْ أَجَرْتُ ابْنَ أَبِي قُحَافَةَ فَلَا يَعْرِضْ لَهُ أَحَدٌ إِلَّا بِخَيْرٍ.