আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

كتاب سيرة رسول الله صلى الله عليه وسلم

باب هجرة من هاجر من أصحاب رسول الله من مكة إلى أرض الحبشة

পৃষ্ঠা - ১৯১২


তার মজলিস থেকে ফেরার পথে কতক কুরায়শ লোকসহ আবু জাহ্ল তাদের সম্মুখে এসে
দাড় ৷য় ৷ সে তাদের উদ্দেশ্যে বলে, ওে ৷মাদের এ আরোহী দলকে অ ৷ল্পাহ্ তা আলা ব্যর্থ করে
দিন ৷ তোমাদের ধর্মানুসারী লোকের, ওে ৷মাদেরকে প্রেরণ করেছিল এজন্যে যে, তোমরা এই
লোকের নিকট আসবে এবং৩ তার ঘোজখবর নিয়ে ওদেরকে জ নারে ৷ কিংব্লু তোমরা করেছ
কী ? তার মজলিসে বসেছ আর শেষ পর্যন্ত নিজেদের ধর্ম তা৷গ করে সে তােমাদেরকে
যা বলল, তাকে সর্ব সত্য বলে মেনে নিলে! তোমাদের চাইতে অধিক মুর্থ কোন প্রতিনিধিদল
আমরা দেখিনি ৷

প্রতিনিধিদল বলল, আমরা আপনাদেরকে মুর্থ বলব না ৷ আপনাদের প্রতি সালাম ৷
আমাদের কর্ম আমাদের জন্যে আর আপনাদের কর্ম আপনাদের জন্যে ৷ আমাদের কল্যাণ
সাধনে আমরা কমতি করব না ৷ কথিত ৩আছে যে ওরা ছিল নাজরানের খৃন্টান প্রতিনিধিদল ’
আল্লাহ্ই ভ ৷ল জানেন ৷ কথিত আছে যে, নিম্নোক্ত আয়াত গুলো ওদেরকে উপলক্ষ করে নাযিল
হয়েছেং :
ট্রু,ঠু ’এা৷
যাদেরকে কিতাব দিয়েছিলাম, তারা এটিতে বিশ্বাস করে ৷ যখন তাদের নিকট এটি
তিলাওয়াত করা হয়, তখন তারা বলে, আমরা এটিতে ঈমান আমি, এটি আমাদের
প্রতিপালকের পক্ষ থেকে আগত সত্য ৷ আমরা তো পুর্বেও আত্মসমর্পণকারী ছিলাম ৷ ওদেরকে
দ্বিগুণ পারিশ্রমিক দেয়৷ হবে ৷ কারণ, তারা ধৈর্যশীল এবং তারা ভাল দ্বারা মন্দকে প্রতিরোধ
করে এবং আমি ওদেরকে যে রিযিক দিয়েছি তা থেকে ব্যয় করে ৷ ওরা যখন অসার বাক্য শ্রবণ
করে , তখন তা উপেক্ষা করে চলে এবং বলে” “আমাদের কাজের ফ ল আমাদের জন্যে এবং
তোমাদের কাজের ফল তোমাদের জন্যে, তোমাদের প্রতি সালাম আমরা অজ্ঞদের সঙ্গ চাই না”
(২৮ : ৫ ২ ৫ ৫ ) ৷
পরিছেদ

বায়হাকী (র) আদ-দা লাইল গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন, “নাজাশীর নিকট রাসুলুল্লাহ্ (না)-এর
পত্র বিষয়ক পরিচ্ছেদ” তারপর তিনি হাকিম ইবন ইসহাক সুত্রে উদ্ধৃত করেছেন যে, তিনি
বলােছলা



; ,



০ ধ্

াৰু,ৰ্ট হ্;া,ট্রু;১ ১াট্রু ভ্রুা৷ ৷ ১৷ ৷


أَبِي، حَتَّى قَامَ عَلَى بَابِ الْمَسْجِدِ صَرَخَ بِأَعْلَى صَوْتِهِ: يَا مَعْشَرَ قُرَيْشٍ وَهُمْ فِي أَنْدِيَتِهِمْ حَوْلَ الْكَعْبَةِ أَلَا إِنَّ ابْنَ الْخَطَّابِ قَدْ صَبَأَ. قَالَ: يَقُولُ عُمَرُ مِنْ خَلْفِهِ: كَذَبَ، وَلَكِنِّي قَدْ أَسْلَمْتُ وَشَهِدْتُ أَنْ لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ، وَأَنَّ مُحَمَّدًا عَبْدُهُ وَرَسُولُهُ. وَثَارُوا إِلَيْهِ، فَمَا بَرِحَ يُقَاتِلُهُمْ وَيُقَاتِلُونَهُ، حَتَّى قَامَتِ الشَّمْسُ عَلَى رُؤُوسِهِمْ. قَالَ: وَطَلَحَ فَقَعَدَ، وَقَامُوا عَلَى رَأْسِهِ، وَهُوَ يَقُولُ: افْعَلُوا مَا بَدَا لَكُمْ، فَأَحْلِفُ بِاللَّهِ أَنْ لَوْ قَدْ كُنَّا ثَلَاثَمِائَةِ رَجُلٍ لَقَدْ تَرَكْنَاهَا لَكُمْ أَوْ تَرَكْتُمُوهَا لَنَا. قَالَ فَبَيْنَمَا هُمْ عَلَى ذَلِكَ، إِذْ أَقْبَلَ شَيْخٌ مِنْ قُرَيْشٍ، عَلَيْهِ حُلَّةٌ حِبَرَةٌ وَقَمِيصٌ مُوَشَّى، حَتَّى وَقَفَ عَلَيْهِمْ، فَقَالَ: مَا شَأْنُكُمْ؟ فَقَالُوا: صَبَأَ عُمَرُ. قَالَ: فَمَهْ! رَجُلٌ اخْتَارَ لِنَفْسِهِ أَمْرًا، فَمَاذَا تُرِيدُونَ؟ أَتَرَوْنَ بَنِي عَدِيٍّ يُسْلِمُونَ لَكُمْ صَاحِبَهُمْ هَكَذَا؟ ! خَلُّوا عَنِ الرَّجُلِ. قَالَ: فَوَاللَّهِ لَكَأَنَّمَا كَانُوا ثَوْبًا كُشِطَ عَنْهُ. قَالَ: فَقُلْتُ لِأَبِي بَعْدَ أَنْ هَاجَرَ إِلَى الْمَدِينَةِ: يَا أَبَتِ، مَنِ الرَّجُلُ الَّذِي زَجَرَ الْقَوْمَ عَنْكَ بِمَكَّةَ يَوْمَ أَسْلَمْتَ، وَهُمْ يُقَاتِلُونَكَ؟ قَالَ: ذَاكَ، أَيْ بُنَّيَّ الْعَاصُ بْنُ وَائِلٍ السَّهْمِيُّ. وَهَذَا إِسْنَادٌ جَيِّدٌ قَوِيٌّ، وَهُوَ يَدُلُّ عَلَى تَأَخُّرِ إِسْلَامِ عُمَرَ ; لِأَنَّ ابْنَ عُمَرَ عَرَضَ يَوْمَ أُحُدٍ وَهُوَ ابْنُ أَرْبَعَ عَشْرَةَ سَنَةً، وَكَانَتْ أُحُدٌ فِي سَنَةِ ثَلَاثٍ مِنَ الْهِجْرَةِ، وَقَدْ كَانَ مُمَيِّزًا يَوْمَ أَسْلَمَ أَبُوهُ، فَيَكُونُ إِسْلَامُهُ قَبْلَ الْهِجْرَةِ بِنَحْوٍ مِنْ أَرْبَعِ سِنِينَ، وَذَلِكَ بَعْدَ الْبِعْثَةِ بِنَحْوٍ مِنْ تِسْعِ سِنِينَ. وَاللَّهُ أَعْلَمُ.