আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

السنة الثانية من الهجرة

ما وقع فيها من الأحداث

كتاب المغازي

غزوة بواط

غزوة بواط

পৃষ্ঠা - ২৩১৬


হে লুয়াই গোত্রের লোকেরা ! তোমরা আনুগত্য করো না তোমাদের গোমরাহ লোকদের ৷
ফিরে এসো তোমরা ইসলামে, সরল পথে ৷

, ;, ৷ এ্াশ্; ৷ প্রু১এে
আমার আশংকা হয় তোমাদের উপর নাযিল হবে আবার তখন তোমরা লাঞ্ছিত হয়ে সন্তান
হারানাের জন্যে রােদন করবে ৷

ইবন ইসহাক বলেন, আবু জাহ্ল ইবন হিশাম তার প্রতি আল্পাহ্র অভিসম্পাত হোক-
এর জবাবে বলে-

মোঃ
এসব রাগ-ণ্লাভ আর অজ্ঞতার কারণসমুহ নিয়ে আমি অবাক, বিরোধ আর অর্থহীন কথায়
যারা যেতে উঠে, তাদের জন্য আমি অবাক হই ৷

এ১ষ্ঠ“ ৮র্দুধু)শ্রোএ

যারা বিসর্জন দেয় পুর্ব পুরুষের রীতিনীতি, (তাদের জন্য বিস্ময়) বাবা ছিলেন বংশ-মর্ষাদা
আর নেতৃত্-কর্তৃত্বের অধিকারী ৷

অধিকাংশ আলিমই এই দু’টি কবিতা হামযা ও আবু জাহ্লের হওয়ার ব্যাপারে অস্বীকৃতি
জানিয়েছেন ৷

বুণ্ডুয়াতের যুদ্ধ

ইবন ইসহাক বলেন : এরপর রাসুলুল্পাহ্ (স) দ্বিতীয় হিজরীর রবিউল আউয়াল মাসে
কুরায়শের বিরুদ্ধে যুদ্ধের জন্য বের হন ৷ ইবন হিশাম বলেন : এবং সাইব ইবন উছমান ইবন
মাযউনকে মদীনায় তার স্থলাভিষিক্ত করে যান ৷ পক্ষাম্ভরে ওয়াকিদী বলেন : মদীনায়
স্থলাভিষিক্ত করেন সাআদ ইবন ঘুআযকে ৷ আর রাসুলুল্লাহ্ (না)-এর সঙ্গে ছিলেন দু’শ’
আরােহী আর তীর পতাকা ছিল সাআদ ইবন আবু ওয়কােসের হাতে ৷ আর রাসুলুল্লাহ্ (না)-এর
লক্ষ্য জ্যি কুরায়শের বণিক দলের উপর আক্রমণ করা ৷ এ দলে উমাইয়া ইবন খাল্ফ এবং তার
নেতৃত্বে একশ’ ব্যক্তি এবং দু’ হাজার পড়াচ শ’ উট ছিল ৷

ইবন ইসহাক বলেন : রাসুলুল্লাহ্ (স) রিজবী পাহাড়ের দিক থেকে বুওয়াত পৌছেন ৷
সেখান থেকে মদীনা প্রত্যাবর্তন করেন ৷ এ অভিযানে কোন সংঘর্ষ হয়নি ৷ তিনি সেখানে
রবিউছ-ছানী মাসের অবশিষ্ট দিনগুলো এবং জুমাদাল উলার কিছু সময় কাটড়ান ৷

আশীরার যুদ্ধ

ইবন হিশাম বলেন : এ যাত্রার নবী করীম (স) আবু সালামা ইবন আবদুল আসাদকে
মদীনায় শাসনকর্তা নিযুক্ত করে যান ৷ আর ওয়াকিদী বলেন, রাসুলুল্পাহ্ (না)-এর পতাকা কাি
হামযা ইবন আবদুল মুত্তালিবের হাতে ৷ তিনি বলেন, সিরিয়াগামী কুরায়শের বণিক দলকে
ঠেকাবার জন্যই রাসুলুল্লাহ্ (না) অভিযানে বের হন ৷ ইবন ইসহাক বলেন : রাসুলুল্পাহ্ (সা) বনু
দীনারের পথ ধরে চলেন ৷ এরপর ফাইফা আল-খিয়ার-এর উচু ভুমির দিকে যান এবং ইবন


[غَزْوَةُ بُوَاطَ] َ مِنْ نَاحِيَةِ رَضْوَى قَالَ ابْنُ إِسْحَاقَ: ثُمَّ غَزَا رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي شَهْرِ رَبِيعٍ الْأَوَّلِ - يَعْنِي مِنَ السَّنَةِ الثَّانِيَةِ - يُرِيدُ قُرَيْشًا. قَالَ ابْنُ هِشَامٍ: وَاسْتَعْمَلَ عَلَى الْمَدِينَةِ السَّائِبَ بْنَ عُثْمَانَ بْنِ مَظْعُونٍ. وَقَالَ الْوَاقِدِيُّ: اسْتَخْلَفَ عَلَيْهَا سَعْدَ بْنَ مُعَاذٍ وَكَانَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي مِائَتَيْ رَاكِبٍ وَكَانَ لِوَاؤُهُ مَعَ سَعْدِ بْنِ أَبِي وَقَّاصٍ، وَكَانَ مَقْصِدُهُ أَنْ يَعْتَرِضَ لِعِيرِ قُرَيْشٍ وَكَانَ فِيهِ أُمَيَّةُ بْنُ خَلَفٍ وَمِائَةُ رَجُلٍ وَأَلْفَانِ وَخَمْسُمِائَةِ بَعِيرٍ. قَالَ ابْنُ إِسْحَاقَ: حَتَّى بَلَغَ بُوَاطَ مِنْ نَاحِيَةِ رَضْوَى، ثُمَّ رَجَعَ إِلَى الْمَدِينَةِ وَلَمْ يَلْقَ كَيْدًا، فَلَبِثَ بِهَا بَقِيَّةَ شَهْرِ رَبِيعٍ الْآخِرِ وَبَعْضَ جُمَادَى الْأُولَى. ثُمَّ غَزَا قُرَيْشًا. يَعْنِي بِذَلِكَ الْغَزْوَةَ الَّتِي يُقَالُ لَهَا: غَزْوَةُ الْعُشَيْرَةِ. وَبِالْمُهْمَلَةِ وَالْعُشَيْرُ وَبِالْمُهْمَلَةِ وَالْعُشَيْرَاءُ وَبِالْمُهْمَلَةِ. قَالَ ابْنُ هِشَامٍ: وَاسْتَعْمَلَ عَلَى الْمَدِينَةِ أَبَا سَلَمَةَ بْنَ عَبْدِ الْأَسَدِ. قَالَ الْوَاقِدِيُّ: وَكَانَ لِوَاؤُهُ مَعَ حَمْزَةَ بْنِ عَبْدِ الْمُطَّلِبِ. قَالَ: وَخَرَجَ، عَلَيْهِ
পৃষ্ঠা - ২৩১৭
السَّلَامُ، يَتَعَرَّضُ لِعِيرَاتِ قُرَيْشٍ ذَاهِبَةً إِلَى الشَّامِ. قَالَ ابْنُ إِسْحَاقَ فَسَلَكَ عَلَى نَقْبِ بَنِي دِينَارٍ، ثُمَّ عَلَى فَيْفَاءِ الْخَبَارِ فَنَزَلَ تَحْتَ شَجَرَةٍ بِبَطْحَاءِ ابْنِ أَزْهَرَ يُقَالُ لَهَا: ذَاتُ السَّاقِ. فَصَلَّى عِنْدَهَا فَثَمَّ مَسْجِدُهُ، فَصُنِعَ لَهُ عِنْدَهَا طَعَامٌ، فَأَكَلَ مِنْهُ وَأَكَلَ النَّاسُ مَعَهُ، فَرُسُومُ أَثَافِيِّ الْبُرْمَةِ مَعْلُومٌ هُنَالِكَ، وَاسْتَسْقَى لَهُ مِنْ مَاءٍ يُقَالُ لَهُ: الْمُشَيْرِبُ. ثُمَّ ارْتَحَلَ فَتَرَكَ الْخَلَائِقَ بِيَسَارٍ، وَسَلَكَ شُعْبَةَ عَبْدِ اللَّهِ ثُمَّ صَبَّ لِلْيَسَارِ حَتَّى هَبَطَ يَلَيْلَ، فَنَزَلَ بِمُجْتَمَعِهِ وَمُجْتَمَعِ الضَّبُوعَةِ ثُمَّ سَلَكَ فَرْشَ مَلَلٍ حَتَّى لَقِيَ الطَّرِيقَ بِصُخَيْرَاتِ الْيَمَامِ، ثُمَّ اعْتَدَلَ بِهِ الطَّرِيقُ حَتَّى نَزَلَ الْعَشِيرَةَ مِنْ بَطْنِ يَنْبُعَ، فَأَقَامَ بِهَا جُمَادَى الْأُولَى وَلَيَالِي مِنْ جُمَادَى الْآخِرَةِ، وَوَادَعَ فِيهَا بَنِي مُدْلِجٍ وَحُلَفَاءَهُمْ مِنْ بَنِي ضَمْرَةَ ثُمَّ رَجَعَ إِلَى الْمَدِينَةِ وَلَمْ يَلْقَ كَيْدًا. وَقَدْ قَالَ الْبُخَارِيُّ: حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ ثَنَا وَهْبٌ ثَنَا شُعْبَةُ عَنْ أَبِي إِسْحَاقَ قَالَ: كُنْتُ إِلَى جَنْبِ زَيْدِ بْنِ أَرْقَمَ، فَقِيلَ لَهُ: «كَمْ غَزَا النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مِنْ
পৃষ্ঠা - ২৩১৮


আযহার-এর বাতহা প্রান্তরে একটা বৃক্ষের নীচে অবতরণ করেন ৷ এ স্থানকে বলা হতো যাতুস
সাক ৷ সেখানে নামায আদায় করেন ৷ পরে সেখানে মসজিদ নির্মাণ করা হয় ৷ সেখানে তার
জন্যে আহার্য তৈয়ার করা হলে তিনি এবং তার সঙ্গীরা আহার করেন ৷ সেখানকার চুলার চিহ্ন
সর্বজন বিদিত ৷ মুশায়রিব নামক কুয়াে থেকে তার জন্য পানি আনা হয় ৷ এরপর তিনি বাংলা
হন খালায়েক স্থানটি র্বায়ে রেখে এবং আবদুল্লাহ পিরিসঙ্কটের পথ ধরে গমন করেন ৷ এরপর
সাববুশ শাদ হয়ে মিলাল’ নামক স্থানে অবতরণ করেন ৷ তিনি সেখানে মুজতামাউয যাবুআ
নামক স্থানে অবস্থান নেন ৷ এরপর ফড়ারশা মিলাল হয়ে বাখীরাতুল ইয়ামাম-এর পথ ধরে
চলেন ৷ তারপর সেখান থেকে পথের মধ্য দিয়ে অতিক্রম করে বাতনে ইয়াম্বু-এর আশীরা নামক
স্থানে অবস্থান নেন এবং জুমাদাল উলা ও জুমাদাল উখরার কিছু দিন কাটান ৷ সেখানে তিনি
বনী মুদলাজ এবং বনী মুদলাজের মিত্রদের সঙ্গে সমঝোতা করে মদীনয় প্রত্যাবর্তন করেন ৷ এ
ক্ষেত্রেও কোন সংঘর্ষ হয়নি ৷

ইমাম বুখারী আবদুল্লাহ সুত্রে আবু ইসহাক থেকে বর্ণনা করে বলেন, আবু ইসহাক

বলেনঃ আমি যায়দ ইবন আরকামের পাশে ছিলাম ৷ তাকে জিজ্ঞেস করা হল, রাসুলুল্লাহ্ (স)
কতটা যুদ্ধে সশরীরে অংশগ্রহণ করেছেন ? তিনি বললেন : ১ ৯টায় ৷ আমি বললাম , আপনি তার
সঙ্গে ক’টাতে শরীক ছিলেন ? তিনি বললেন, ১ ৭টায় ৷ আমি বললাম, এগুলোর মধ্যে কোনটা
প্রথম ছিল ? তিনি বললেন, আল-আশীর বা আল-আসীর ৷ বিষয়টা আমি কাতাদার সঙ্গে
আলোচনা করলে তিনি বললেন, আল-আশীর ৷ এ হাদীস থেকে এটা স্পষ্ট হয়ে যায় যে, প্রথম
পায্ওযা ছিল আল-আশীরা ৷ এটাকে আশীরা, আসীরা, আশীর এবং আশীরাও বলা হয়ে থাকে ৷

তবে যদি এর অর্থ হয় সে সব গায্ওয়া , যাতে নবী করীম (স) স্বয়ং অংশঃত্ত্বহণ করেছেন, তবে

তার প্রথমটা হল আল-আশীরা ৷ এ যুদ্ধে যায়দ ইবন আরকাম অংশগ্রহণ করেন ৷ তখন আর

তার পুর্বে এমন অন্য অভিযান হওয়াটা নাকচ হবে না যাতে যায়দ ইবন আরকাম অংশগ্রহণ

করেননি ৷ এভাবে মুহাম্মদ ইবন ইসহাকের বর্ণনা এবং এ হাদীসের মধ্যে সামঞ্জস্য প্রতিষ্ঠিত

হবে ৷ আল্লাহ্ই ভাল জানেন ৷

মুহাম্মদ ইবন ইসহাক বলেন, এ দিন রাসুলুল্লাহ্ (সা) আলীকে লক্ষ্য করে যা বলার
বলেছিলেন ! ইয়াযীদ ইবন মুহাম্মদ সুত্রে আম্মার ইবন ইয়াসির থেকে তা বর্ণিত হয়েছে এভাবে
যে, আমার বলেন, বাতনে ইয়াম্বু-এর গাবওয়া আল-আশীরায় আমি আলী (রা)-এর সফর-সঙ্গী
ছিলাম ৷ রাসুলুল্লাহ্ (না) সেখানে অবতরণ করে এক মাস অবস্থান করেন ৷ সেখানে তিনি বনী
মুদলাজ এবং তাদের মিত্র গোত্র বনী যামরার সঙ্গে সন্ধি করেন ৷ তখন আলী ইবন আবু তালিব
আমাকে বলেন, বনী মুদলাজের যেসব লোক একটা কুয়াের কাছে কাজ করছে হে আবুল
ইয়াকযান! আমরা কি তাদের কাছে যেতে পারি না ? সেখানে তারা কেমন কাজ করছে আমরা
তা প্রত্যক্ষ করবো ৷ আমরা তাদের কাছে গেলাম এবং কিছু সময় তাদের কাজ প্রত্যক্ষ
করলাম ৷ এখানে নিদ্র৷ আমাদেরকে আচ্ছন করে এবং আমরা মাটিতে শুয়ে পড়ি ৷ সেখানে
আমরা ঘুমিয়ে পড়ি ৷ আল্লাহর কসম, রাসুলুল্লাহ্ (সা) তার পবিত্র পা দিয়ে আমাদেরকে নাড়া
দিলে আমরা জাগ্রত হই ৷ আমাদের পায়ে মাটি লেগেছিল ৷ তখন রাসুলুল্লাহ্ (সা) আলীকে


غَزْوَةٍ؟ قَالَ تِسْعَ عَشْرَةَ. قُلْتُ: كَمْ غَزْوَةٍ أَنْتَ مَعَهُ؟ قَالَ سَبْعَ عَشْرَةَ غَزْوَةً، قُلْتُ فَأَيُّهُمْ كَانَتْ أَوَّلَ؟ قَالَ: الْعُشَيْرُ، أَوِ الْعُسَيْرَةُ، فَذَكَرْتُ لِقَتَادَةَ، فَقَالَ الْعُشَيْرَةُ» . وَهَذَا الْحَدِيثُ ظَاهِرٌ فِي أَنَّ أَوَّلَ الْغَزَوَاتِ الْعُشَيْرَةُ وَيُقَالُ بِالسِّينِ. وَبِهِمَا مَعَ حَذْفِ التَّاءِ. وَبِهِمَا مَعَ الْمَدِّ اللَّهُمَّ إِلَّا أَنْ يَكُونَ الْمُرَادُ غُزَاةً شَهِدَهَا مَعَ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ زَيْدُ بْنُ أَرْقَمَ، الْعُشَيْرَةَ، وَحِينَئِذٍ لَا يَنْفِي أَنْ يَكُونَ قَبْلَهَا غَيْرُهَا لَمْ يَشْهَدْهَا زَيْدُ بْنُ أَرْقَمَ، وَبِهَذَا يَحْصُلُ الْجَمْعُ بَيْنَ مَا ذَكَرَهُ مُحَمَّدُ بْنُ إِسْحَاقَ وَبَيْنَ هَذَا الْحَدِيثِ. وَاللَّهُ أَعْلَمُ. قَالَ مُحَمَّدُ بْنُ إِسْحَاقَ: وَيَوْمَئِذٍ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لِعَلِيٍّ مَا قَالَ، فَحَدَّثَنِي يَزِيدُ بْنُ مُحَمَّدِ بْنِ خُثَيْمٍ عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ كَعْبٍ الْقُرَظِيِّ، حَدَّثَنِي أَبُو يَزِيدَ مُحَمَّدُ بْنُ خُثَيْمٍ، «عَنْ عَمَّارِ بْنِ يَاسِرٍ، قَالَ: كُنْتُ أَنَا وَعَلِيُّ بْنُ أَبِي طَالِبٍ رَفِيقَيْنِ فِي غَزْوَةِ الْعُشَيْرَةِ مِنْ بَطْنِ يَنْبُعَ، فَلَمَّا نَزَلَهَا رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَقَامَ بِهَا شَهْرًا، فَصَالَحَ بِهَا بَنِي مُدْلِجٍ وَحُلَفَاءَهُمْ مِنْ بَنِي ضَمْرَةَ، فَوَادَعَهُمْ، فَقَالَ لِي عَلِيُّ بْنُ أَبِي طَالِبٍ: هَلْ لَكَ يَا أَبَا الْيَقْظَانِ أَنْ نَأْتِيَ هَؤُلَاءِ النَّفَرَ مِنْ بَنِي مُدْلِجٍ، يَعْمَلُونَ فِي عَيْنٍ لَهُمْ نَنْظُرُ كَيْفَ يَعْمَلُونَ؟ فَأَتَيْنَاهُمْ فَنَظَرْنَا إِلَيْهِمْ سَاعَةً فَغَشِيَنَا النَّوْمُ، فَعَمَدْنَا إِلَى صُوَرٍ مِنَ النَّخْلِ فِي دَقْعَاءَ مِنَ الْأَرْضِ
পৃষ্ঠা - ২৩১৯
فَنِمْنَا فِيهِ، فَوَاللَّهِ مَا أَهَبَّنَا إِلَّا رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يُحَرِّكُنَا بِقَدَمِهِ فَجَلَسْنَا، وَقَدْ تَتَرَّبْنَا مِنْ تِلْكَ الدَّقْعَاءِ، فَيَوْمَئِذٍ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَعَلِيٍّ: " يَا أَبَا تُرَابٍ " لِمَا عَلَيْهِ مِنَ التُّرَابِ، فَأَخْبَرْنَاهُ بِمَا كَانَ مِنْ أَمْرِنَا، فَقَالَ: " أَلَا أُخْبِرُكُمْ بِأَشْقَى النَّاسِ رَجُلَيْنِ؟ " قُلْنَا: بَلَى يَا رَسُولَ اللَّهِ. فَقَالَ: " أُحَيْمِرُ ثَمُودَ الَّذِي عَقَرَ النَّاقَةَ، وَالَّذِي يَضْرِبُكَ يَا عَلِيُّ عَلَى هَذِهِ - وَوَضَعَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَدَهُ عَلَى رَأْسِهِ حَتَّى يَبُلَّ مِنْهَا هَذِهِ ". وَوَضَعَ يَدَهُ عَلَى لِحْيَتِهِ» . وَهَذَا حَدِيثٌ غَرِيبٌ مِنْ هَذَا الْوَجْهِ وَلَهُ شَاهِدٌ مِنْ وَجْهٍ آخَرَ فِي تَسْمِيَةِ عَلِيٍّ أَبَا تُرَابٍ، كَمَا فِي صَحِيحِ الْبُخَارِيِّ «أَنَّ عَلِيًّا خَرَجَ مُغَاضِبًا فَاطِمَةَ، فَجَاءَ الْمَسْجِدَ فَنَامَ فِيهِ فَدَخَلَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَسَأَلَهَا عَنْهُ، فَقَالَتْ خَرَجَ مُغَاضِبًا، فَجَاءَ إِلَى الْمَسْجِدِ فَأَيْقَظَهُ وَجَعَلَ يَمْسَحُ التُّرَابَ عَنْهُ وَيَقُولُ: " قُمْ أَبَا تُرَابٍ قُمْ أَبَا تُرَابٍ» .