আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

ثم دخلت سنة ست وثمانين ومائة

ذكر من توفي فيها من الأعيان

পৃষ্ঠা - ৮২৫১




অর্থাৎ হে বাদশা ৷ যিনি তারকা হলে তা হত সৌভা গ্য ৷ কাসিমের জন্য বায়আত গ্রহণ
করুন ৷ তার জন্য দেশে চকমকি পাথর দ্বারা আগুন জ্বালান ৷ আল্লাহ তা জানা একক সত্তা ৷
সুতরাং যুবরাজদেরকে একই পর্যায়ের গণ্য করুন ৷
আর-রশীদ এরু পই করলেন ৷ আর রশীদের একাজে কেউ কেউ তীর প্রশংসা করলেন ৷
আবার কেউ কেউ দোষ হিসেবে বর্ণনা করেন ৷ তার বা ৷সিমের জন্য এ কাজটি পাকাপো ক্ত হয়নি ৷
বরং মৃত্যু এটাকে নিয়ে নেয় এবৎ৩ তাকদীর ইচ্ছা ও আকাভক্ষা পুরণের ক্ষেত্রে অম্ভরায় হয় ৷ আর
রশীদের যখন হজ্জ আদায় সমাপ্ত করেন তার সাথে যে সব আমীর ও উযীর ছিলেন র্তাদেরকে
হাযির করলেন, আর দৃই যুবরাজ মুহাম্মদ আল-আমীন এবং আবদুল্লাহ্ আল-মামুনকেও
উপস্থিত করলেন ৷ এমর্মে একটি কাগজ লিখলেন এবং তার মধ্যে সাক্ষী হিসেবে আমীর ও
উযীরদের স্বাক্ষর নিলেন ৷ আর রশীদ এ লেখাটি কাবা শরীফে ঝুলিয়ে দেবার ইচ্ছা করলেন কিণ্ডু
তা নীচে পড়ে যায় ৷ তখন বলা হয় যে, এ কাজটি অতি শীঘ্রই বিনষ্ট হয়ে গেল ৷ এ বিষয়ে পরে

বর্ণনা আসবে ৷ এ বায়আত নামাটি কাবায়ে ঝুলিয়ে দেয়৷ সম্পর্কে (করি) ইব্রাহীম আল-
মাওসিলী বলেন :




অর্থাৎ পরিণাম হিসেবে উত্তম কাজ ও পরিপুতাি লাভের কারণে বেশী যোগ্য কাজ হল এটা
যার ফায়সালা আল্লাহ তাআলা পবিত্র শহরে সুসম্পন্ন করে দিয়েছেন ৷ ’

আবু জাফর ইবন জারীর এ ক্ষেত্রে দীর্ঘ আলোচনা রেখেছেন এবং ইবনুল জাওযী
আল-মুনৃতাযাম’ (ণ্া;:ন্া) নামক গ্রন্থে এ বর্ণনা রেখেছেন ও তার অনুকরণ করেছেন ৷

এ বছর যে সব ব্যক্তিত্ব ইনতিকাল করেন তারা হলেন : আবুরাইয়ান আসরাগ ইবন আবদুল
আযীয ইবন মারওয়ান ইবনৃল হাকাম ৷ তিনি এ বছরের রমড়াযান মাসে ইনতিকাল করেন ৷ হাসৃসান

ইবন ইব্রাহীম এ বছর ইনতিকাল করেন ৷ তিনি কিরমানের কাষী ছিলেন ৷ তিনি একশ বছর
বয়সে ইনতিকাল করেন ৷

করি সান্সিম আল-খাসিব

তিনি ছিলেন সালিম ইবন আমর ইবন হাম্মাদ ইবন আঅ্ ৷ র্তাকে আল-খাসিব বলা হত ৷
কেননা তিনি কুরআনুল করীমেৱ জিলদ বিক্রি করে ইমরুল কায়সের কাব্য গ্রন্থ খরিদ
করেছিলেন ৷ কেউ কেউ বলেন, কেননা তিনি সাহিত্য চর্চার দৃ’লাখ দিরহাম খৃরচ করেছিলেনা
তিনি একজন আঞ্চলিক কবি ছিলেন ৷ তিনি একই রকম অংর্থাং শব্দে কবিতা রচনা করতে
পারতেন যেমন তিনি মুসা আল-হাদী সম্বন্ধে বলেন :


فَفَعَلَ الرَّشِيدُ ذَلِكَ، وَقَدْ حَمِدَهُ قَوْمٌ عَلَى ذَلِكَ، وَذَمَّهُ آخَرُونَ، وَلَمْ يَنْتَظِمْ لِلْقَاسِمِ هَذَا أَمْرٌ، بَلِ اخْتَرَمَتْهُ الْأَقْدَارُ عَنْ بُلُوغِ الْأَوْطَارِ. وَلَمَّا قَضَى الرَّشِيدُ حَجَّهُ وَمَنَاسِكَهُ أَحْضَرَ مِنْ مَعَهُ مِنَ الْأُمَرَاءِ وَالْوُزَرَاءِ، وَأَحْضَرَ وَلِيِّيَ الْعَهْدِ; مُحَمَّدًا الْأَمِينَ وَعَبْدَ اللَّهِ الْمَأْمُونَ، وَأَشْهَدَ عَلَى كُلٍّ مِنْهُمَا السَّمْعَ وَالطَّاعَةَ لِأَخِيهِ، وَأَلَّا يُنَازِعَهُ مَا وَلَّاهُ اللَّهُ مِنْ ذَلِكَ، وَكَتَبَ بِمَضْمُونِ ذَلِكَ صَحِيفَةً، وَكَتَبَ فِيهَا الْأُمَرَاءُ وَالْوُزَرَاءُ خُطُوطَهُمْ بِالشَّهَادَةِ عَلَيْهَا بِذَلِكَ، وَأَرَادَ الرَّشِيدُ أَنْ يُعَلِّقَهَا فِي الْكَعْبَةِ فَسَقَطَتْ، فَقِيلَ: هَذَا الْأَمْرُ سَرِيعٌ انْتِقَاضُهُ. وَكَذَا وَقَعَ كَمَا سَيَأْتِي بَيَانُهُ. وَقَدْ قَالَ إِبْرَاهِيمُ الْمَوْصِلِيُّ فِي عَقْدِ هَذِهِ الْبَيْعَةِ فِي الْكَعْبَةِ: خَيْرُ الْأُمُورِ مَغَبَّةً ... وَأَحَقُّ أَمْرٍ بِالتَّمَامِ أَمْرٌ قَضَى أَحْكَامَهُ الرَّ ... حْمَنُ فِي الْبَلَدِ الْحَرَامِ وَقَدْ أَطَالَ الْقَوْلَ فِي هَذَا الْمَقَامِ أَبُو جَعْفَرٍ ابْنُ جَرِيرٍ وَتَبِعَهُ ابْنُ الْجَوْزِيِّ فِي كِتَابِهِ " الْمُنْتَظَمِ " أَيْضًا. [ذِكْرُ مَنْ تُوُفِّيَ فِيهَا مِنَ الْأَعْيَانِ] أَصْبَغُ بْنُ عَبْدِ الْعَزِيزِ بْنِ مَرْوَانَ بْنِ الْحَكَمِ أَبُو زَبَّانَ فِي رَمَضَانَ مِنْهَا. وَحَسَّانُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ، قَاضِي كَرْمَانَ عَنْ مِائَةِ سَنَةٍ.
পৃষ্ঠা - ৮২৫২
سَلْمٌ الْخَاسِرُ الشَّاعِرُ، وَهُوَ سَلْمُ بْنُ عَمْرِو بْنِ حَمَّادِ بْنِ عَطَاءٍ، وَإِنَّمَا قِيلَ لَهُ: الْخَاسِرُ. لِأَنَّهُ بَاعَ مُصْحَفًا وَاشْتَرَى بِهِ دِيوَانَ شِعْرٍ لِامْرِئِ الْقَيْسٍ. وَقِيلَ لِلْأَعْشَى. وَقِيلَ: طُنْبُورًا: وَقِيلَ: لِأَنَّهُ أَنْفَقَ مِائَتَيْ أَلْفٍ فِي صِنَاعَةِ الْأَدَبِ. وَقَدْ كَانَ شَاعِرًا مُطَبِّقًا، لَهُ قُدْرَةٌ عَلَى الْإِنْشَاءِ عَلَى حَرْفٍ وَاحِدٍ، فَمِنْ ذَلِكَ قَوْلُهُ لِمُوسَى الْهَادِي: مُوسَى الْمَطَرْ ... غَيْثُ بَكَرْ ثُمَّ انْهَمَرْ ... كَمِ اعْتَسَرْ ثُمَّ ايْتَسَرْ ... وَكَمْ قَدَرْ ثُمَّ غَفَرْ ... عَدْلُ السِّيَرْ بَاقِي الْأَثَرْ ... خَيْرُ الْبَشَرْ فَرْعُ مُضَرْ ... بَدْرٌ بَدَرْ لِمَنْ نَظَرْ ... هُوَ الْوَزَرْ لِمَنْ حَضَرْ ... وَالْمُفْتَخَرْ لِمَنْ غَبَرْ ... وَالْمُجْتَبَرْ لِمَنْ عَثَرْ وَذَكَرَ الْخَطِيبُ الْبَغْدَادِيُّ أَنَّهُ كَانَ عَلَى طَرِيقَةٍ غَيْرِ مَرْضِيَّةٍ مِنَ الْمُجُونِ وَالْفِسْقِ، وَأَنَّهُ كَانَ مِنْ تَلَامِيذِ بَشَّارِ بْنِ بُرْدٍ، وَأَنَّ نَظْمَهُ أَحْسَنُ مِنْ نَظْمِ بِشَّارٍ، فَمِمَّا غَلَبَ
পৃষ্ঠা - ৮২৫৩





স্পো


অর্থাৎ মুসা মুষল ধারার বৃষ্টিতু ল্য, কখনও সাধারণ বৃষ্টি কখনও বসস্তকালের প্রথম বৃষ্টি
এত্পব কখনও প্রবাহিত পানি, কত হিসাব করব ? এরপর দুই যুগের প্রসিদ্ধ ব্যক্তিদ্বয়ের মাঝখানে
এড্ডা ৷ কতইনা মর্যাদা ৷ এরপর ক্ষমা, পরিমিত গতি, অমােচনীয় পদ চিহ্ন, উত্তম মানুষ যুদার
£প্সৰুত্রর শাখা, যে তাকায় তার জন্য চন্ডের চন্দ্র, বর্তমান প্রজন্মের জন্য সুউচ্চ পর্বত তৃল্য এবং
চৰিষ্যৎ প্রজন্মের দ্ভন্যে পর্ব ৷

ভ্রন্ৰভীব উল্লেখ করেছেন যে, তিনি অনভিগ্রেত বেহায়াপনা ও ঘৃণ্য পাপাচারের জীবন
ষপনে অভ্যস্ত ছিলেন ৷ আর তিনি ছিলেন বাশৃশা ৷র ইবন বুরদের ছাত্রদের অন্যতম ৷ আর তীর
কবিতা ৰম্পোশারেব কবিতা থেকে ছিল উত্তম ৷ যে সব কবিতায় বাশশ ৷৷রের উপর তিনি জয়ী ছিলেন
তার একনি স্ হল নিম্নরুপ০ ং

বম্পৃশার বলেন :


অর্থাৎ “যিনি জনগণকে পর্যবেক্ষণ করেন তিনি তার প্রয়োজন পুরণে সফলকাম হন না ৷ অনড়
বীর পুরুষই পাক পবিত্র কা ৷র্যকলাপে সফলকাম হন ৷ ”

সালিম বলেনঃ

অর্থাৎ “যিনি জনগণকে পর্যবেক্ষণ করেন তিনি দুশ্চিন্তায় মারা যান ৷ আর সাহসী লোকই
উত্তম স্বাদযুক্ত বস্তু ভোগ করে সফলকাম হন ৷”

এটা শুনে বাশৃশার রাগ করলেন এবং বললেন, যে আমার কথার অর্থসর্মুহ নিয়ে নিয়েছে
এবং এগুলোকে এমন শব্দ পরানাে হ য়েছে যেগুলো আমাৱ;শুলো থেকে অধিক হাল্কা ৷ বারমাকী
ও খলীফাদের থেকে তিনি প্রায় চল্লিশ হাজার দীনার অর্জন করেন ৷ কেউ কেউ বলেন, তার
চেয়েও বেশী ৷ যখন তিনি ইনতিকা ৷ল করেন তখন আবুশামার আল গাসস৷ নীর কাছে ত্রিশ হাজার
দীনার আমানত রেখে যান ৷ ইবরাহীম আল-মাওসিলী একদিন আর-রশীদের কাছে পান গইিলেন
ও র্তাকে অত্যন্ত তুষ্ট করলেন ৷ তখন খলীফ৷ তাকে বললেন, চেয়ে নাও ৷ তিনি বললেন, হে
আমীন্সে মু’মিনীন ৷ আমি আপনার কাছে এমন জিনিস চইি যেখানে মালিকের কোন কিছু দাবী
নেই ৷ আর এটা ব্যতীত অন্য কোন জিনিসই আমি আপনার কাছে চইি না ৷ তিনি বলেন, এটা
আবার কী ? তখন তিনি সালিম আল-খাসিরের আমানতের কথা উল্লেখ করেন ৷ তিনি কোন
ওয়ারিছ রেখে যাননি ৷ তাই তিনি তার জন্য এটার আদেশ জারি করেন ৷ কেউ কেউ বলেন, এ
আমানতের পরিমাণ ছিল পঞ্চাশ লাখ দীনার ৷


فِيهِ بَشَّارًا قَوْلُ بَشَّارٍ: مَنْ رَاقَبَ النَّاسَ لَمْ يَظْفَرْ بِحَاجَتِهِ ... وَفَازَ بِالطَّيِّبَاتِ الْفَاتِكُ اللَّهِجْ فَقَالَ سَلْمٌ: مَنْ رَاقَبَ النَّاسَ مَاتَ غَمًّا ... وَفَازَ بِاللَّذَّةِ الْجَسُورُ فَغَضِبَ بَشَّارٌ وَقَالَ: أَخَذَ مَعَانِيَّ فَكَسَاهَا أَلْفَاظًا أَخَفَّ مِنْ أَلْفَاظِي. وَقَدْ حَصَلَ لَهُ مِنَ الْخُلَفَاءِ وَالْبَرَامِكَةِ نَحْوٌ مَنْ أَرْبَعِينَ أَلْفَ دِينَارٍ، وَقِيلَ أَكْثَرُ مِنْ ذَلِكَ. وَلَمَّا مَاتَ تَرَكَ سِتَّةً وَثَلَاثِينَ أَلْفَ دِينَارٍ فَأَوْدَعَهَا عِنْدَ أَبِي السَّمْرَاءِ الْغَسَّانِيِّ، فَغَنَّى إِبْرَاهِيمُ الْمَوْصِلِيُّ الرَّشِيدَ يَوْمًا فَأَطْرَبَهُ، فَقَالَ لَهُ: سَلْ. فَقَالَ: يَا أَمِيرَ الْمُؤْمِنِينَ، أَسْأَلُكُ شَيْئًا لَا أَرْزُؤُكَ. قَالَ: وَمَا هُوَ؟ فَذَكَرَ لَهُ وَدِيعَةَ سَلْمٍ الْخَاسِرِ، وَأَنَّهُ لَمْ يَتْرُكْ وَارِثًا، فَأَمَرَ لَهُ بِهَا. وَيُقَالُ: إِنَّهَا كَانَتْ خَمْسِينَ أَلْفَ دِينَارٍ. الْعَبَّاسُ بْنُ مُحَمَّدِ بْنِ عَلِيِّ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَبَّاسِ، عَمُّ الرَّشِيدِ، كَانَ مِنْ سَادَاتِ قُرَيْشٍ، وَلِيَ إِمَارَةَ الْجَزِيرَةِ فِي أَيَّامِ الرَّشِيدِ، وَقَدْ أَطْلَقَ لَهُ الرَّشِيدُ فِي يَوْمٍ خَمْسَةَ آلَافِ أَلْفِ دِرْهَمٍ، وَإِلَيْهِ تُنْسَبُ الْعَبَّاسِيَّةُ، وَبِهَا دُفِنَ وَعُمْرُهُ خَمْسٌ وَسِتُّونَ سَنَةً، وَصَلَّى عَلَيْهِ الْأَمِينُ. يَقْطِينُ بْنُ مُوسَى، كَانَ أَحَدَ الدُّعَاةِ إِلَى دَوْلَةِ بَنِي الْعَبَّاسِ، وَكَانَ دَاهِيَةً ذَا رَأْيٍ، وَقَدِ احْتَالَ مَرَّةً حِيلَةً عَظِيمَةً وَذَلِكَ حِينَ حَبَسَ مَرْوَانُ الْحِمَارُ إِبْرَاهِيمَ بْنَ
পৃষ্ঠা - ৮২৫৪
مُحَمَّدٍ بِحَرَّانَ، فَتَحَيَّرَتِ الشِّيعَةُ الْعَبَّاسِيَّةُ فِيمَنْ يَكُونُ وَلِيَّ الْأَمْرِ مِنْ بَعْدِهِ، فَذَهَبَ يَقْطِينُ هَذَا إِلَى مَرْوَانَ، فَوَقَفَ بَيْنَ يَدَيْهِ فِي صُورَةِ تَاجِرٍ فَقَالَ: يَا أَمِيرَ الْمُؤْمِنِينَ، إِنِّي قَدْ بِعْتُ بِضَاعَةً مِنْ رَجُلٍ وَلَمْ أَقْبِضْ ثَمَنَهَا مِنْهُ حَتَّى أَخَذَتْهُ رُسُلُكَ فَحَبَسُوهُ، فَإِنْ رَأَى أَمِيرُ الْمُؤْمِنِينَ أَنْ يَجْمَعَ بَيْنِي وَبَيْنَهُ لِأُطَالِبَهُ بِمَالِي؟ قَالَ: نَعَمْ. فَأَرْسَلَ بِهِ إِلَيْهِ مَعَ غُلَامٍ، فَلَمَّا رَآهُ قَالَ: يَا عَدُوَّ اللَّهِ، إِلَى مَنْ تَرَكْتَ بَعْدَكَ آخُذُ مَالِيَ مِنْهُ؟ فَقَالَ: إِلَى ابْنِ الْحَارِثِيَّةِ. يَعْنِي أَخَاهُ عَبْدَ اللَّهِ السَّفَّاحَ، فَرَجَعَ يَقْطِينُ إِلَى الدُّعَاةِ إِلَى بَنِي الْعَبَّاسِ، فَأَعْلَمَهُمْ بِمَا قَالَ، فَبَايَعُوا السَّفَّاحَ، وَكَانَ مَا قَدْ كَانَ.