আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

ثم دخلت سنة أربع وثمانين ومائة

পৃষ্ঠা - ৮২৪২

করব না ৷ হাশিম নেতৃন্থানী আলিমদের অন্যতম ছিলেন ৷ তার থেকে হাদীস বনাি করেন : ইমাম
মালিক, শুবা, আস-সাওরী, আহমদ ইবন হাম্বল ও তাদের ব্যতীত অন্য বহু লোক ৷ তিনি ছিলেন
পুণ্যবান ও ইবাদতগুযার বান্দাদের অন্যতম ৷ মৃত্যুর পুর্বে তিনি দশ বছর যাবৎ ইশার সালাতের
ওযু দিয়ে ফজরের সালাত আদায় করেন ৷

এ বছর য ৷র৷ ইনতিকাল করেন৩ তাদের মধ্যে অন্য একজন হলেনং ইয়াহইয়৷ ইবন যা কোরিয়া
ইবন আবু য ৷য়িদ৷ ৷৩ তিনি ছিলেন মাদায়িনের কাযী ৷৩ তিনি ছিলেন নির্ভরযোগ্য ইমামদের অন্যতম ৷
অন্য একজন হলেন ইউনুস ইবন হাবীব ৷৩ তিনি ছিলেন অভিজাত নাহুবিদদের অন্যতম ৷৩ তিনি আবু
আমর ইবন আনা ও অন্যদের থেকে নাহু শাস্ত্র শিক্ষা করেন ৷ আরও ৷ তার থেকে নাহু শাস্ত্র শিক্ষা
করেন আল-কিসাঈ ও আল ফাবব৷ ৷ বসরায় তারা একটি দল ছিল তাদের কাছে থেকে
দেশী-বিদেশী আ ৷লিম, সাহিত্যিক ও বা ৷স্বী জ্ঞানীরা৷ পাল লাক্রমে জ্ঞান অর্জন করতেন ৷ এ বছরই তিনি
৭৮ বছর বয়সে ইনতিকাল করেন ৷

একশ চৌরাশি হিজরীর আগমন
এ বছর আর-রশীদ৷ র ক্কা৷ থেকে বাগদ৷ দ ফিরে আসেন ৷ জনগণ তাদের উপর ধার্যকৃত করের
বাকী অংশ আদায় করতে শুরু করেন ৷ তিনি এক ব্যক্তিকে নিযুক্ত করেন যে জনগণকে এ
ব্যাপারে প্রহার করত এবং তাদেরকে বন্দী করত ৷ শহরের বিভিন্ন অঞ্চলে প্রশাসক নিযুক্ত করেন ৷
একবার একজন প্রশাসক বরখাস্ত করেন আবার একবার তাকে নিযুক্ত করেন ৷ একবার এক
অঞ্চলকে অন্য অঞ্চল থেকে বিচ্ছিন্ন করেন আবার সংযুক্ত করেন ৷ আল-জ৷ যীরায় আবু আমর
আশ-শারী বিদ্রে৷ ৷হ ঘোষণা করেন ৷ তখন আর-রশীদ তাকে দমন করার জন্য নিজ পক্ষ থেকে
সেনাপতিশ ৷৷হরবুরকে প্রেরণ করেন ৷ এ বছর ইব্রাহীম ইবন মুহাম্মদ আল-আব্বাসী ৫ল৷ কজনকে
নিয়ে হজ্জ আদায় করেন ৷
এ বছর যারা ইনতিকাল করেন তাদের মধ্যে একজন হলেন৪ আহমদ ইবন রশীদ ৷ তিনি
ছিলেন সং সার ত্যাগী ইব৷ দতগুযার ৷ তিনি দরবেশী জীবন যাপন করতে ন ৷৩ তিনি মাটির কাজ দ্বারা
নিজের হাতের অর্জন থেকে জীবন যাপন করতে ন ৷ তিনি একজন কর্মী হিসেবে মাটির কাজ
করতেন ৷ র্তা ৷র ছিল৷ মা ত্র একটি বেলচ৷ ও খেজুর পাতা দ্বারা নির্মিত একটি টুকরী ৷ তিনি প্রতি
জুমুআ এক দিরহাম ও এক-ষষ্ঠমাংশ দিরহামের বিনিময়ে কাজ করতে ন ৷ এ পরিমাণ অর্থ৷ দ্ব রা৷
এক জুমুআ থেকে অন্য জুমুআ পর্যন্ত দিন৷ তিপাত করতেন ৷ সপ্তাহে তিনি শুধু শনিবার কাজ
করতেন ৷ আর সপ্তাহের বাকী দিনগুলাে ইবাদত বন্দেগীতে কাটাতেন ৷ কারো কারো মতে তিনি
যুবায়দার গর্ভে জন্ম নিয়েছিলেন ৷ শুদ্ধ মত হল, তিনি এমন এক মহিলার গর্ভে জন্ম নেন যাকে
আর-রশীদ ভালবাসতেন ৷ এরপর তাকে বিয়ে করেন এবং মহিলাটি এ যুবকটিকে নিয়ে গর্ভাতী
হন ৷ এরপর আর-রশীদ মহিলাটিকে বসরায় প্রেরণ করেন এবং তাকে একটি চুনি পাথরের আংটি
ও অন্যান্য মুল্যবান দ্রব্য দান করেন ৷ আর তাকে বলেন, যখন তিনি খলীফ৷ হবেন তখন যেন
মহিলাটি তার কাছে আগমন করেন ৷ কিভৃ যখন তিনি খলীফ৷ হন তখন মহিলাটি তার কাছে
আসলেন না এবং তার সন্তানটিও আনলেন না বরং তারা দৃ’জনেই আত্মগােপন করলেন ৷ অন্য
দিকে আর-রশীদের কাছে সংবাদ পৌছে যে, তারা ইনতিকাল করেছেন ৷ অথচ প্রকৃত ঘটনা তা
ছিল না ৷ তিনি তাদের দুজনকেই বহু খোজাখুজি করেছেন কিন্তু তাদের কোন সংবাদ পাননি ৷ এ


[ثُمَّ دَخَلَتْ سَنَةُ أَرْبَعٍ وَثَمَانِينَ وَمِائَةٍ] فِيهَا رَجَعَ الرَّشِيدُ مِنَ الرَّقَّةِ إِلَى بَغْدَادَ، فَأَخَذَ النَّاسَ بِأَدَاءِ بَقَايَا الْخَرَاجِ الَّذِي عَلَيْهِمْ، وَوَلَّى رَجُلًا يَضْرِبُ النَّاسَ عَلَى ذَلِكَ وَيَحْبِسُ، وَوَلَّى عَلَى أَطْرَافِ الْبِلَادِ، وَعَزَلَ وَقَطَعَ وَوَصَلَ. وَخَرَجَ بِالْجَزِيرَةِ أَبُو عَمْرٍو الشَّارِي، فَبَعَثَ إِلَيْهِ الرَّشِيدُ مَنْ قَتَلَهُ بِشَهْرَزُورَ. وَحَجَّ بِالنَّاسِ فِيهَا إِبْرَاهِيمُ بْنُ مُحَمَّدِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ مُحَمَّدِ بْنِ عَلِيِّ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَبَّاسٍ الْعَبَّاسِيُّ. وَمِمَّنْ تُوُفِّيَ فِيهَا مِنَ الْأَعْيَانِ: أَحْمَدُ ابْنُ أَمِيرِ الْمُؤْمِنِينَ الرَّشِيدِ كَانَ زَاهِدًا عَابِدًا قَدْ تَنَسَّكَ، وَكَانَ لَا يَأْكُلُ إِلَّا مِنْ عَمَلِ يَدَيْهِ، يَعْمَلُ فِي الطِّينِ، وَلَيْسَ يَمْلِكُ إِلَّا مَرًّا وَزِنْبِيلًا - أَيْ مِجْرَفَةً وَقُفَّةً - وَكَانَ أُجْرَتُهُ فِي كُلِّ يَوْمٍ يَعْمَلُ فِيهِ مِنَ الْجُمْعَةِ إِلَى الْجُمْعَةِ دِرْهَمًا وَدَانِقًا، وَكَانَ لَا يَعْمَلُ إِلَّا فِي يَوْمِ السَّبْتِ فَقَطْ، ثُمَّ يُقْبِلُ عَلَى الْعِبَادَةِ بَقِيَّةَ أَيَّامِ الْجُمْعَةِ، وَكَانَ مِنْ زُبَيْدَةَ فِي قَوْلِ بَعْضِهِمْ، وَالصَّحِيحُ أَنَّهُ مِنَ امْرَأَةٍ غَيْرِهَا كَانَ الرَّشِيدُ قَدْ أَحَبَّهَا فَتَزَوَّجَهَا سِرًّا، فَحَمَلَتْ مِنْهُ بِهَذَا الْغُلَامِ ثُمَّ أَحْدَرَهَا إِلَى الْبَصْرَةِ وَأَعْطَاهَا خَاتَمًا مِنْ يَاقُوتٍ أَحْمَرَ، وَأَشْيَاءَ مَعَهَا
পৃষ্ঠা - ৮২৪৩
نَفِيسَةً، وَأَمَرَهَا إِذَا أَفْضَتْ إِلَيْهِ الْخِلَافَةُ أَنْ تَأْتِيَهُ. فَلَمَّا صَارَتِ الْخِلَافَةُ إِلَيْهِ لَمْ تَأْتِهِ وَلَا وَلَدُهَا، وَبَلَغَهُ أَنَّهُمَا مَاتَا، وَلَمْ يَكُنْ كَذَلِكَ، فَكَانَ هَذَا الشَّابُّ يَعْمَلُ بِيَدِهِ، وَيَأْكُلُ مِنْ كَدِّهَا، فَاتَّفَقَ مَرَضُهُ فِي دَارِ مَنْ كَانَ يَسْتَعْمِلُهُ فِي الطِّينِ، فَمَرَّضَهُ عِنْدَهُ، فَلَمَّا احْتُضِرَ أَخْرَجَ الْخَاتَمَ، وَقَالَ لِصَاحِبِ الْمَنْزِلِ: اذْهَبْ بِهَذَا إِلَى الرَّشِيدِ، وَقُلْ لَهُ: صَاحِبُ هَذَا الْخَاتَمِ يَقُولُ لَكَ: إِيَّاكَ أَنْ تَمُوتَ فِي سَكْرَتِكَ هَذِهِ فَتَنْدَمَ فَلَمَّا مَاتَ وَدَفَنَهُ وَطَلَبَ الْحُضُورَ بَيْنَ يَدَيِ الْخَلِيفَةِ، فَقَالَ: مَا حَاجَتُكَ؟ قُلْتُ: هَذَا الْخَاتَمُ دَفَعَهُ إِلَيَّ رَجُلٌ، وَأَوْصَانِي أَنْ أَقُولَ لَكَ كَلَامًا. فَلَمَّا نَظَرَ عَرَفَهُ فَقَالَ: وَيْحَكَ! وَأَيْنَ صَاحِبُ الْخَاتَمِ؟ قَالَ: فَقُلْتُ: مَاتَ يَا أَمِيرَ الْمُؤْمِنِينَ، وَهُوَ يَقُولُ لَكَ: احْذَرْ أَنْ تَمُوتَ فِي سَكْرَتِكَ فَتَنْدَمَ. قَالَ: فَقَامَ الرَّشِيدُ فَضَرَبَ بِنَفْسِهِ الْبِسَاطَ وَجَعَلَ يَتَقَلَّبُ ظَهْرًا لِبَطْنٍ وَيَقُولُ: وَاللَّهِ لَقَدْ نَصَحْتَنِي يَا بُنَيَّ. ثُمَّ قَالَ: أَتَعْرِفُ قَبْرَهُ؟ قُلْتُ: نَعَمْ. قَالَ: إِذَا كَانَ الْعَشِيُّ فَأْتِنِي. فَأَتَيْتُهُ، فَذَهَبَ إِلَى قَبْرِهِ، فَلَمْ يَزَلْ يَبْكِي عِنْدَهُ حَتَّى أَصْبَحَ، ثُمَّ أَمَرَ لِذَلِكَ الرَّجُلِ بِعَشَرَةِ آلَافِ دِرْهَمٍ، وَكَتَبَ لَهُ وَلِعِيَالِهِ رِزْقًا.
পৃষ্ঠা - ৮২৪৪

যুবকটি নিজ হাতে কাজ করতেন এবং নিজের শ্রমে জীবিকা নির্বাহ করতেন ৷ এরপর তিনি
বাগদাদে ফিরে আসেন এবং মাটির কাজ করতেন ও দীর্ঘকাল যাবৎ এভাবে চলতে লাগলেন ৷
তিনিই আমীরুল মু’মিনীনের সন্তান ৷ তিনি কারো কাছে তা উল্লেখ করতেন না যে তিনি কে ৷
তবে তিনি যার ঘরে মাটির কাজ করতেন একবার তার ঘরে অসুস্থ হয়ে পড়েন ৷ যখন মৃত্যু
সন্নিকট হয় তিনি আৎটিটি বের করে দিলেন এবং ঘরের মালিককে বললেন, এটা নিয়ে খলীফা
আর-রশীদের কাছে গমন করবে এবং তাকে বলবে এ আৎটির মালিক আপনাকে বলছেন আপনি
আপনার এ মৃত্যু যন্ত্রণায় মৃত্যুবরণ থেকে বিরত থাকার চেষ্টা করুন ৷ অন্যথায় আপনি এমন সময়
অনুতপ্ত হবেন যখন কোন অনুতাপকারীকে তার অনুতাপ কোন উপকার করতে পারবে না ৷
আল্লাহর সম্মুখ থেকে দুনিয়া ও আখিরাতের দিকে প্রত্যাবর্তনকে ভয় করুন ৷ কেননা এটাই হয়ত
আপনার শেষ সময় হতে পারে ৷ আপনি যে অবস্থায় আছেন যদি অন্য ব্যক্তিও এ অবস্থায় থাকত
তাহলে যে আপনার কাছে পৌছত না, আপনি ব্যতীত অন্যের কাছে সে গমন করত ৷ যারা এ
দুনিয়া থেকে বিদায় হয়ে চলে গেছেন তাদের সংবাদ আপনার কাছে পৌছেছে ৷

বর্ণনাকারী ব্যক্তিটি বলেন, যখন যুবকটি মারা যায় তাকে আমি দাফন করলাম এবং খলীফার
কাছে উপস্থিত হওয়ার অনুমতি প্রার্থনা করলাম ৷ যখন আমি তার সামনে দীড়ালাম তিনি বললেন,
তোমার প্রয়োজনটা কী ? আমি বললাম, এ আৎটিটি এক ব্যক্তি আমাকে প্রদান করেছেন এবং
আপনাকে দিতে বলেছেন ৷ আর আপনাকে যে সব কথা বলার জন্য ওসিয়ত করেছেন তাও আমি
আপনার সামনে উপস্থাপন করেছি ৷ যখন তিনি আৎটির দিকে নযর করলেন তিনি তা চিনতে
পারলেন ৷ এরপর তিনি বললেন, হয়ে , দুর্ভাগ্য এ আৎটির মালিক এখন কোথায় ? তিনি বলেন,
আমি বললাম, মরে গেছে হে আমীরুল মু’মিনীন ৷ এরপর আমি তার কাছে এসব কথা উপস্থাপন
করলাম যা তিনি আমাকে ওসিয়ত করে গেছেন ৷ আমি তার কাছে এটাও উল্লেখ করলাম যে,
তিনি থেটে খেতেন ৷ প্রতি জুমুআয় এক দিরহাম ও চার-ষষ্ঠমাংশের বিনিময়ে কিৎবা এক দিরহাম
ও এক-ষষ্ঠমাৎড়াশর বিনিময়ে একদিন কাজ করতেন ও তা দ্বারা জুমুআর সবগুলো দিনের খাদ্য
গ্রহণ করতেন ৷ এরপর ইবাদতে মশগুল হতেন ৷ বর্ণনড়াকারী বলেন, যখন তিনি এ কথাটি শুনলেন
তিনি দাড়িয়ে গেলেন এবং ভুমিতে লুটিয়ে পড়লেন, গড়াগড়ি খেতে লাগলেন, উলট-পালট হতে
লাগলেন ও বললেন, আল্লাহর শপথ ! হে আমার পুত্র ! তুমি আমাকে নসীহত করেছ ৷ এরপর
তিনি ক্রন্দন করলেন এবং লোকটির দিকে মাথা উত্তোলন করে বললেন, তুমি কি তার কবরটি
চিন ? লোকটি বললেন, ইড়া, আমি নিজে তাকে দাফন করেছি ৷ খলীফা বললেন, যখন সন্ধ্য৷ হবে
তখন তু আমার কাছে আসবে ৷ বর্ণনাকারী ব্যক্তিটি বলেন, এরপর আমি তার কাছে আসলাম ৷
তিনি আমার সাথে তার কবরটির দিকে গমন করলেন এবং সেখানে ভোররাত পর্যন্ত কান্নাকাটি
করেন ৷ এরপর খলীফা লোকটিকে দশ হাজার দিরহাম প্রদানের হুকুম দেন এবং তার ও তার
পরিবারের নিয়মিত রেশন সরবরাহের জন্য লিখে দিলেন ৷

এ বছর আবদুল্লাহ ইবন মুসআব ইবন ছাবিত ইবন আবদুল্লাহ ইবন আয-যুবায়র ইবন
আওয়ড়াম আল-কারাশী আল-আসাদী ইনতিকাল করেন ৷ তিনি বাক্কারের পিতা ছিলেন ৷ আর-রশীদ
তাকে মদীনার শাসন ক্ষমতা প্রদান করেন ৷ তিনি কতগুলো ন্যায়সংগত শর্ত সহকারে তা গ্রহণ
করেন ৷ তিনি তাকে ইয়ামানের প্রশাসনের অতিরিক্ত দায়ি তৃও প্রদান করেন ৷ তিনি ছিলেন অত্যন্ত


عَبْدُ اللَّهِ بْنُ مُصْعَبِ بْنِ ثَابِتِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ الزُّبَيْرِ بْنِ الْعَوَّامِ، أَبُو بَكْرٍ الْقُرَشِيُّ الْأَسَدِيُّ، وَالِدُ بَكَّارٍ. أَلْزَمَهُ الْخَلِيفَةُ الرَّشِيدُ بِوِلَايَةِ الْمَدِينَةِ، فَقَبِلَهَا بِشُرُوطٍ عِدَّةٍ اشْتَرَطَهَا، فَأَجَابَهُ إِلَى ذَلِكَ، ثُمَّ أَضَافَ إِلَيْهِ نِيَابَةَ الْيَمَنِ، وَكَانَ مِنْ أَعْدَلِ الْوُلَاةِ، وَكَانَ عُمْرُهُ يَوْمَ تُوُفِّيَ نَحْوًا مِنْ سَبْعِينَ سَنَةً. عَبْدُ اللَّهِ بْنُ عَبْدِ الْعَزِيزِ الْعُمَرِيُّ أَدْرَكَ أَبَا طُوَالَةَ، وَرَوَى عَنْ أَبِيهِ وَإِبْرَاهِيمَ بْنِ سَعْدٍ، وَكَانَ عَابِدًا زَاهِدًا، وَعَظَ الرَّشِيدَ يَوْمًا فَأَطْنَبَ وَأَطْيَبَ; قَالَ لَهُ وَهُوَ وَاقِفٌ عَلَى الصَّفَا: انْظُرْ كَمْ حَوْلَهَا مِنَ النَّاسِ؟ فَقَالَ: بَشَرٌ كَثِيرٌ. فَقَالَ: كُلٌّ مِنْهُ يُسْأَلُ يَوْمَ الْقِيَامَةِ عَنْ خَاصَّةِ نَفْسِهِ، وَأَنْتَ تُسْأَلُ عَنْهُمْ كُلِّهِمْ. فَبَكَى الرَّشِيدُ بُكَاءً كَثِيرًا، وَجَعَلُوا يَأْتُونَهُ بِمَنْدِيلٍ بَعْدَ مَنْدِيلٍ لِلدُّمُوعِ. ثُمَّ قَالَ لَهُ: يَا هَارُونُ، إِنَّ الرَّجُلَ لِيُسْرِعُ فِي مَالِهِ فَيَسْتَحِقُّ الْحَجْرَ عَلَيْهِ، فَكَيْفَ بِمَنْ يُسْرِعُ فِي أَمْوَالِ الْمُسْلِمِينَ كُلِّهِمْ؟! ثُمَّ تَرَكَهُ وَانْصَرَفَ وَالرَّشِيدُ يَبْكِي. وَلَهُ مَعَهُ مَوَاقِفُ مَحْمُودَةٌ فِي غَيْرِ هَذَا الْمَوْضِعِ. تُوُفِّيَ عَنْ سِتٍّ وَسِتِّينَ سَنَةً. مُحَمَّدُ بْنُ يُوسُفَ بْنِ مَعْدَانَ، أَبُو عَبْدِ اللَّهِ الْأَصْبِهَانِيُّ، أَدْرَكَ التَّابِعِينَ، ثُمَّ اشْتَغَلَ بِالتَّعَبُّدِ وَالزَّهَادَةِ. وَكَانَ عَبْدُ اللَّهِ بْنُ الْمُبَارَكِ يُسَمِّيهِ عَرُوسَ الزُّهَّادِ.
পৃষ্ঠা - ৮২৪৫
وَقَالَ يَحْيَى بْنُ سَعِيدٍ الْقَطَّانُ: مَا رَأَيْتُ أَفْضَلَ مِنْهُ، وَكَانَ كَأَنَّهُ قَدْ عَايَنَ. وَقَالَ ابْنُ مَهْدِيٍّ: مَا رَأَيْتُ مِثْلَهُ. قَالُوا: وَكَانَ لَا يَشْتَرِي زَادَهُ مِنْ خَبَّازٍ وَاحِدٍ، وَلَا مِنْ بَقَّالٍ وَاحِدٍ، وَلَا يَشْتَرِي إِلَّا مِمَّنْ لَا يَعْرِفُهُ، يَقُولُ: أَخْشَى أَنْ يُحَابُونِي فَأَكُونَ مِمَّنْ يَعِيشُ بِدِينِهِ. وَكَانَ لَا يَضَعُ جَنْبَهُ لِلنَّوْمِ صَيْفًا وَلَا شِتَاءً. وَمَاتَ وَلَمْ يُجَاوِزِ الْأَرْبَعِينَ سَنَةً، رَحِمَهُ اللَّهُ.