আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

ثم دخلت سنة ثمانين ومائة

وفيها كانت وفاة جماعة من الأعيان

পৃষ্ঠা - ৮২২০


এ বছর যারা ইনতিকাল করেন৩ তাদের মধ্য থেকে প্রসিদ্ধ কয়েকজনের নাম উল্লেখ করা
হলঃ ১ আবদুল ওয়ারিস ইবন স ঈদ আ ল-ব৷ ৷য়রুতী ৷ তিনি বিশ্বস্তদের অন্যতম ৷ ২ আ ৷ফিয়৷ ইবন
ইয়াযীদ ইবন কায়স ৷ তিনি আল-মাহদীর আমলে পুর্ব বাগদাদের কাযী ছিলেন ৷ তিনি এবং ইবন
আলাছা আর-রুসাফ৷ র জা ৷মি মসজিদে বিচারকার্য পরিচালনা করতেন ৷ আফিয়া ছিলেন একজন
ইবাদতগুযার, সং সার ত্যাগী ও পরহেযগার ব্যক্তি ৷ একদিন দুপুর বেলা তিনি আল-মাহদীর কাছে
প্রবেশ করলেন এবং বললেন, হে আমীরুল ঘু’মিনীন আমাকে ক্ষমা করে দিন ৷ আল-মাহদী
তাকে বললেন, আমি তোমাকে কেন ক্ষমা করব ? কোন আমীর কি তোমার বিরুদ্ধে কোন

আপত্তি উত্থাপন করেছে ? তিনি বললেন, না বরং দু’জনের মধ্যে ছিল ঝগড়া ৷ মুকাদ্দমাটি
আমার কাছে পেশ করা হয় ৷ তাদের একজন উত্তম তাজা খেজুর সংগ্রহ করল ৷ মনে হয় যেন সে
শুনেছে যে আমি এগুলো পসন্দ করি ৷৩ তাই সেখান থেকে সে আমাকে এক রিকাবী খেজুর হ দিযা
পাঠাল যা শুধুমাত্র আমীরুল মু’মিনীনের জন্য প্রযোজ্য ৷ আমি তাকে এগুলো ফেরত দিলাম ৷
পরদিন সকাল বেলা যখন আমরা বিচ৷ ৷রকা র্যে বসলাম, তারা দু’ জন আমার অন্তরেও রায়ে সমান
বলে বিবেচিত হচ্ছিল না বরং তাদের মধ্য থেকে হাদিয়৷ দাতার প্রতি আমার অত্তরন্ ঝুকে
পড়েছিল ৷ তার থেকে এ হাদিয়৷ কবুল না করা অবস্থায় আমার এরুপ দশা হয়েছিল যদি কবুল
করতাম তাহলে কিরুপ অবস্থা হত ? সুতরাং আপনি আমাকে ক্ষমা করুন ৷ আল্লাহ আপনাকেও
ক্ষমা করুন ৷ এরপর তিনি তাকে ক্ষমা করে দিলেন ৷

অল৷ আসমাঈ বলেন৪ একদিন আমি আর-রশীদের কাছে ছিলাম ৷৩ তার কাছে আফিয়াকে
দেখতে পেলাম ৷ আর-রশীদ তাকে উপস্থিত হতে ৩বলেছিলেন ৷ কেননা একটি সম্প্রদায় তার
বিরুদ্ধে আর ৷ব-রশীদের কাছে অভিযোগ দায়ের করেছিলেন ৷৩ার বিারুদ্ধে আনীত অভিযোগ সম্বন্ধে
আর-রশীদ তাকে অবগত করছিলেন ৷ আর তিনি তার প্রশ্নের জবাব দিচ্ছিলেন ৷ মজলিসটি
বিলম্বিত হল ৷ এরপর খলীফা হাচি দিলেন তখন লোকজন ত ৷র ৷হাচির উত্তর দিলেন কিন্তু আ ৷ফিয়া
উত্তর দিলেন না ৷ আর-রশীদ তাকে বললেন, লোকজনের সাথে তুমি কেন আমার হাচির উত্তর
দিলে না ? তিনি বললেন, কেননা তমি হ চিব পর অ ৷লহামদৃ লিল্লাহ্ ণ্ডুবলনি ৷ আর এ ব্যাপারে তিনি
হাদীস দ্বারা প্রমাণ পেশ করেন ৷ আর-রশীদ তাকে বললেন, তুমি তোমার রাদ্রীয় কাজে চলে
যাও ৷ আল্লাহর শপথ তোমার সম্বন্ধে যা কিছু বলা হয়েছে সে অনুযায়ী তোমার বিরুদ্ধে কোন
কার্যক্রম গ্রহণ করা হবে না ৷ হ চিব পর আমি তা ৷লহামদৃ লিল্পাহ্ বলিনি সেজন্য৩ তমি আমার প্রতি
উদা ৷রত৷ দেখাওনি ৷ এরপর তিনি তাকে তা যে প্রশ ৷৷সনিক কাজে সম্মান সহকারে ফেরত পাঠান ৷ এ
বছরই ইনতিকাল করেন দ্ভ

সীবুওয়ায়হ

তিনি হলেন আবু বশর আমর ইবন উছমান ইবন কুম্বর, সীবুওয়ায়হ বলে প্রসিদ্ধ ৷ বনু
আল-হারিছ ইবন কাবের আযাদকৃত গোলাম ৷ কেউ কেউ বলেন, আলে;আর রাবী ইবন যিয়াদের
আযাদকৃত গোলাম ছিলেন ৷ তাকে সীবুওয়ায়হ কেন বলা হয় তার কারণ হলো তার মাতা তাকে
পুতৃলের ন্যায় নাচাতেন আর তাকে এ কথাটি বার বার বলতে তন ৷ সীবুওয়ড়ায়হ৷ ৷ব্দটির অর্থ হল
আপেলের সুগন্ধি ৷ প্রথম জীবনে৩ তিনি হাদীস ও ফিকাহ শাস্ত্রবিদদের সংস্পর্শে ছিলেন ৷ একদিন


بْنَ الْحَسَنِ بْنِ قَحْطَبَةَ، ثُمَّ عَزَلَ الرَّشِيدُ جَعْفَرًا عَنْ خُرَاسَانَ بَعْدَ عِشْرِينَ لَيْلَةً. وَفِيهَا هَدَمَ الرَّشِيدُ سُورَ الْمَوْصِلِ ; بِسَبَبِ كَثْرَةِ الْخَوَارِجِ هُنَاكَ، وَجَعَلَ الرَّشِيدُ جَعْفَرًا عَلَى الْحَرَسِ، وَنَزَلَ الرَّشِيدُ الرَّقَّةَ وَاسْتَوْطَنَهَا، وَاسْتَنَابَ عَلَى بَغْدَادَ ابْنَهُ الْأَمِينَ مُحَمَّدًا، وَوَلَّاهُ الْعِرَاقَيْنِ، وَعَزَلَ هَرْثَمَةَ بْنَ أَعْيَنَ عَنْ إِفْرِيقِيَّةَ وَاسْتَدْعَاهُ إِلَى بَغْدَادَ فَاسْتَنَابَهُ جَعْفَرٌ عَلَى الْحَرَسِ. وَفِيهَا كَانَتْ بِمِصْرَ زَلْزَلَةٌ شَدِيدَةٌ سَقَطَ مِنْهَا رَأْسُ مَنَارَةِ الْإِسْكَنْدَرِيَّةِ. وَفِيهَا خَرَجَ بِالْجَزِيرَةِ خُرَاشَةُ الشَّيْبَانِيُّ، فَقَتَلَهُ مُسْلِمُ بْنُ بَكَّارِ بْنِ مُسْلِمٍ الْعُقَيْلِيُّ. وَفِيهَا ظَهَرَتْ طَائِفَةٌ بِجُرْجَانَ يُقَالُ لَهُمُ: الْمُحَمِّرَةُ. لَبِسُوا الْحُمْرَةَ، وَاتَّبَعُوا رَجُلًا يُقَالُ لَهُ: عَمْرُو بْنُ مُحَمَّدٍ الْعَمْرَكِيُّ. وَكَانَ يُنْسَبُ إِلَى الزَّنْدَقَةِ، فَبَعَثَ الرَّشِيدُ يَأْمُرُ بِقَتْلِهِ، فَقُتِلَ بِمَرْوَ، وَأَطْفَأَ اللَّهُ نَارَهُمْ فِي ذَلِكَ الْوَقْتِ. وَفِيهَا غَزَا الصَّائِفَةَ مُعَاوِيَةُ بْنُ زُفَرَ بْنِ عَاصِمٍ. وَحَجَّ بِالنَّاسِ مُوسَى بْنُ عِيسَى بْنِ مُوسَى بْنِ مُحَمَّدِ بْنِ عَلِيِّ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَبَّاسٍ. [وَفِيهَا كَانَتْ وَفَاةُ جَمَاعَةٍ مِنَ الْأَعْيَانِ] إِسْمَاعِيلُ بْنُ جَعْفَرِ بْنِ أَبِي كَثِيرٍ الْأَنْصَارِيُّ، قَارِئُ أَهْلِ الْمَدِينَةِ، وَقَدْ أَقَامَ
পৃষ্ঠা - ৮২২১
مُدَّةً بِبَغْدَادَ يُؤَدِّبُ عَلِيًّا ابْنَ الْمَهْدِيِّ، حَتَّى تُوُفِّيَ فِي هَذِهِ السَّنَةِ. وَفِيهَا كَانَتْ وَفَاةُ عَلِيٍّ ابْنِ الْمَهْدِيٍّ، وَقَدْ وَلِيَ إِمْرَةَ الْحَجِّ غَيْرَ مَرَّةٍ، كَمَا تَقَدَّمَ، وَكَانَ أَسَنَّ مِنَ الرَّشِيدِ بِشُهُورٍ. حَسَّانُ بْنُ سِنَانٍ حَسَّانُ بْنُ سِنَانِ بْنِ أَوْفَى بْنِ عَوْفٍ التَّنُوخِيُّ الْأَنْبَارِيُّ، وُلِدَ سَنَةَ سِتِّينَ، وَرَأَى أَنَسَ بْنَ مَالِكٍ وَدَعَا لَهُ، فَجَاءَ مِنْ نَسْلِهِ قُضَاةٌ وَوُزَرَاءُ وَصُلَحَاءُ، وَأَدْرَكَ الدَّوْلَتَيْنِ، وَكَانَ نَصْرَانِيًّا فَأَسْلَمَ وَحَسُنَ إِسْلَامُهُ، وَكَانَ يَكْتُبُ بِالْعَرَبِيَّةِ وَالْفَارِسِيَّةِ وَالسُّرْيَانِيَّةِ، وَكَانَ يُعَرِّبُ الْكُتُبَ بَيْنَ يَدَيْ رَبِيعَةَ لَمَّا وَلَّاهُ السَّفَّاحُ الْأَنْبَارَ. وَفِيهَا تُوُفِّيَ عَبْدُ الْوَارِثِ بْنُ سَعِيدٍ التَّنُّورِيُّ، أَحَدُ الثِّقَاتِ. وَعَافِيَةُ بْنُ يَزِيدَ بْنِ قَيْسٍ، الْقَاضِي لِلْمَهْدِيِّ عَلَى الْجَانِبِ الشَّرْقِيِّ مِنْ بَغْدَادَ هُوَ وَابْنُ عُلَاثَةَ، وَكَانَا يَحْكُمَانِ بِجَامِعِ الرُّصَافَةِ، وَكَانَ عَافِيَةُ عَابِدًا زَاهِدًا وَرِعًا، دَخَلَ يَوْمًا عَلَى الْمَهْدِيِّ فِي وَقْتِ الظَّهِيرَةِ فَقَالَ: يَا أَمِيرَ الْمُؤْمِنِينَ، أَعْفِنِي. فَقَالَ:
পৃষ্ঠা - ৮২২২


তিনি হাম্মাদ ইবন সালামার কাছে অধ্যয়ন করছিলেন ৷ এরপর একদিন উস্তাদ তুং৷ করলেন ৷ তিনি
আবার নিজের কথাকে দ্বিতীয়বার বলেন ৷ তাতে সীবুওয়ায়হ্ অসন্তুষ্ট হলেন ৷ এরপর আল-খলীল
ইবন আহমদের সাহচর্যে সম্পৃক্ত হন এবং শাহ শাত্রে পাণ্ডিত্য লাভ করেন ৷ তিনি বাগদাদে প্রবেশ
করেন এবং আলকিসাঈ এর সাথে মুনাযারা করেন ৷ সীবুওয়ায়হ্ ছিলেন একজন পাক-পবিত্র
সুন্দর ও সুস্বাহ্যের অধিকারী উত্তম যুবক ৷ প্রত্যেক প্রকারের বিদ্যার সাথে তিনি সম্পর্ক স্থাপন
করেন এবং অতি অল্প বয়সী হওয়া সত্বেও তিনি প্রতিটি সাহিত্যিকের সাথে নিজের অংশ জুড়ে
নিয়েছিলেন ৷ নাহু সম্পর্কে তিনি একটি কিতাব লিখেছিলেন যার তুলনা হয় না ৷ তার মৃত্যুর পর
নাহুবিদদের ইমামগণ তার শরাহ বা ব্যাখ্যা লিখেন ৷৩ তারা নদীর স্রোতের মধ্যে ডুব দেন এবং
তার মণিমুক্ত৷ বের করার প্রচেষ্টা চ৷ ৷লান কিন্তু তারা তার গভীরে পৌছতে পারেননি ৷

আল্লাম৷ ছালাব বলেন, তিনি একা গ্রন্থটি প্রণয়ন করেননি ৷ বরং র্তাকে প্রায় : :জন নাহুবিদ
কিতাবটি লিখার সময় সাহায্য করেছিলেন ৷ আর এটা ছিল নাহুবিদ আল-খালীলের মুল নীতিমালা ৷
এরপর সীবুওয়ায়হ্ এটাকে নিজের বলে দাবী করেন ৷ নাহুবিদদের বিভিন্ন তবে এ ধরনের আচরণ
বিরল বলে গণ্য ৷ বর্ণনাকারী বলেন, সীবুওয়ায়হ্ আবুল খাত্তাব এবং আল আখফাশ ও অন্যদের
থেকে ভাষা শি খেছিলেন ৷ সীবুওয়ায়হ্ বলতেন, “সাঈদ ইবন আবু আরুবা জুমুআর দিনকে
আরুবা বলা হয় ৷ তিনি বলতে ন, যদি কেউ বলেন, “আরুবা৩ তাহলে এটা হবে ভুল ৷ এ তথ্যটি
আল্লাম৷ ইউনুসের কাছে উত্থাপন করা হলেও তিনি বলেন তিনি ঠিক বলেছেন, আল্লাহর জন্য তার
ত্সা ৷ ত ৷লহ৷ ইবন তাহিরের কাছে লাভবান হওয়ার জন্যও তিনি খুরাসান প্রত্যাগমন করেন ৷
কেননা তিানিঃ নাহু শাস্ত্র পসন্দ করতে ন ৷ সেখানে তিনি অসুস্থ হন ৷ আর এ অসুন্থতায়৩ তিনি
ইনতিকা ৷ল করেন ৷ মৃত্যুর সময় তিনি কিছু কথা পেশ করেন যা নিম্নরুপং :

অর্থাৎ মানুষ দুনিয়ার আশা করে যাতে দুনিয়া তার জন্য চিরস্থায়ী হয় ৷ অথচ আশা পুর্ণ
হওয়ার পুর্বেই অনেক সময় আশা পােষণকারী ইনতিকাল করে যায় ৷ মানুষ ছোট ছোট খেজুর গাছ

লালন-পালন করে যাতে এগুলো তার জন্য বেচে থাকে ৷ তারপর ছোট ছোট খেজুর গাছ বেচে
থাকে কিন্তু মানুষ তো মরে যায় ৷

কথিত আছে যে, যখন তা ৷র মৃত্যু সন্নিকট হয় তখন তিনি তীর মাথা নিজের ভইিয়ের কো লে
রাখেন ৷ ভাইয়ের চোখ থেকে অশ্রু গড়িয়ে পড়তে ৩থাকে ৷ তিনি চৈ৩ন্যবাে ধ ফিরে পান এবং
ভাইকে দেখতে পান যে তিনি কাদছেন, তখন তিনি বলেন :

&&,
অর্থাৎ আমরা ছিলাম একান্নভুক্ত ৷ যুগ আমাদের মধ্যে বিরাট ব্যবধানের বিরক্তি সৃষ্টি করে ৷

বা ধ্য হয়ে আমরা বলি এমন কে আছে যে যুগে র ৷আবর্তন থেকে রক্ষা পেতে পারে ?’ আ ৷-ল খতীব

আল-বাগদা ৷দী বলেন৪ কথিত আছে যে, তিনি যখন ইনতিকা ৷ল করেন খনত তার বয়স ছিল মাত্র
৩২ বছর ৷ ণ্


لِمَ؟ أَعْتَرَضَ عَلَيْكَ أَحَدٌ مِنَ الْأُمَرَاءِ؟ فَقَالَ: لَا، وَلَكِنْ كَانَ بَيْنَ اثْنَيْنِ خُصُومَةٌ عِنْدِي، فَعَمَدَ أَحَدُهُمَا إِلَى رُطَبِ السُّكَّرِ، وَكَأَنَّهُ سَمِعَ أَنِّي أُحِبُّهُ، فَأَهْدَى إِلَيَّ مِنْهُ طَبَقًا لَا يَصْلُحُ إِلَّا لِأَمِيرِ الْمُؤْمِنِينَ، فَرَدَدْتُهُ عَلَيْهِ، فَلَمَّا أَصْبَحَا وَجَلَسَا لِلْحُكُومَةِ، لَمْ يَسْتَوِيَا عِنْدِي فِي قَلْبِي وَلَا نَظَرِي، وَمَالَ قَلْبِي إِلَى الْمُهْدِي مِنْهُمَا، هَذَا وَمَا قَبِلْتُ مِنْهُ، فَكَيْفَ لَوْ قَبِلْتُ مِنْهُ؟! فَأَعْفِنِي يَا أَمِيرَ الْمُؤْمِنِينَ، عَفَا اللَّهُ عَنْكَ. فَأَعْفَاهُ. وَقَالَ الْأَصْمَعِيُّ: كُنْتُ عِنْدَ الرَّشِيدِ يَوْمًا وَعِنْدَهُ عَافِيَةُ الْقَاضِي، وَقَدْ أَحْضَرَهُ لِأَنَّ قَوْمًا اسْتَعَدَوْا عَلَيْهِ إِلَى الرَّشِيدِ، فَجَعَلَ الرَّشِيدُ يُوقِفُهُ عَلَى مَا قِيلَ عَنْهُ، وَهُوَ يُجِيبُ الْخَلِيفَةَ عَمَّا يَسْأَلُهُ، وَطَالَ الْمَجْلِسُ، فَعَطَسَ الْخَلِيفَةُ، فَشَمَّتَهُ النَّاسُ وَلَمْ يُشَمِّتْهُ عَافِيَةُ، فَقَالَ لَهُ: لِمَ لَمْ تُشَمِّتْنِي مَعَ النَّاسِ؟ فَقَالَ: لِأَنَّكَ لَمْ تَحْمَدِ اللَّهَ. وَاحْتَجَّ بِالْحَدِيثِ فِي ذَلِكَ، فَقَالَ لَهُ الرَّشِيدُ: ارْجِعْ إِلَى عَمَلِكَ، فَوَاللَّهِ مَا كُنْتَ لِتَفْعَلَ مَا قِيلَ عَنْكَ، وَأَنْتَ لَمْ تُسَامِحْنِي فِي عَطْسَةٍ. وَرَدَّهُ رَدًّا جَمِيلًا إِلَى وِلَايَتِهِ. وَفِيهَا تُوُفِّيَ سِيبَوَيْهِ إِمَامُ النُّحَاةِ، وَاسْمُهُ عَمْرُو بْنُ عُثْمَانَ بْنِ قَنْبَرٍ أَبُو بِشْرٍ، الْمَعْرُوفُ بِسِيبَوَيْهِ النَّحْوِيِّ، مَوْلَى بَنِي الْحَارِثِ بْنِ كَعْبٍ، وَقِيلَ: مَوْلَى آلِ الرَّبِيعِ بْنِ زِيَادٍ. وَإِنَّمَا سُمِّيَ سِيبَوَيْهِ; لِأَنَّ أُمَّهُ كَانَتْ تُرَقِّصُهُ وَتَقُولُ لَهُ ذَلِكَ، وَمَعْنَى
পৃষ্ঠা - ৮২২৩
سِيبَوَيْهِ: رَائِحَةُ التُّفَّاحِ. وَقَدْ كَانَ فِي ابْتِدَاءِ أَمْرِهِ يَصْحَبُ الْمُحَدِّثِينَ وَالْفُقَهَاءَ، وَكَانَ يَسْتَمْلِي عَلَى حَمَّادِ بْنِ سَلَمَةَ، فَلَحَنَ يَوْمًا، فَرَدَّ عَلَيْهِ قَوْلَهُ، فَأَنِفَ مِنْ ذَلِكَ، فَلَزِمَ الْخَلِيلَ بْنَ أَحْمَدَ، فَبَرَعَ فِي النَّحْوِ، وَدَخَلَ بَغْدَادَ وَنَاظَرَ الْكِسَائِيَّ. وَكَانَ سِيبَوَيْهِ شَابًّا جَمِيلًا نَظِيفًا، تَعَلَّقَ مِنْ كُلِّ عِلْمٍ بِسَبَبٍ، وَضَرَبَ فِي كُلِّ أَدَبٍ بِسَهْمٍ، مَعَ حَدَاثَةِ سِنِّهِ وَبَرَاعَتِهِ فِي النَّحْوِ. وَقَدْ صَنَّفَ فِي النَّحْوِ كِتَابًا لَا يُلْحَقُ شَأْوُهُ، وَشَرَحَهُ أَئِمَّةُ النُّحَاةِ بَعْدَهُ، فَانْغَمَرُوا فِي لُجُجِ بَحْرِهِ، وَاسْتَخْرَجُوا مِنْ جَوَاهِرِ حَاصِلِهِ، وَلَمْ يَبْلُغُوا إِلَى قَعْرِهِ. وَقَدْ زَعَمَ ثَعْلَبٌ أَنَّهُ لَمْ يَنْفَرِدْ بِتَصْنِيفِهِ، وَقَدْ تَسَاعَدَ جَمَاعَةٌ فِي تَصْنِيفِهِ نَحْوٌ مَنْ أَرْبَعِينَ نَفَسًا، هُوَ أَحَدُهُمْ. قَالَ: وَهُوَ أَصُولُ الْخَلِيلِ، فَادَّعَاهُ سِيبَوَيْهِ لِنَفْسِهِ، وَقَدِ اسْتَبْعَدَ ذَلِكَ السِّيرَافِيُّ فِي كِتَابِ " طَبَقَاتِ النُّحَاةِ " قَالَ: وَقَدْ أَخَذَ سِيبَوَيْهِ اللُّغَاتِ عَنْ أَبِي الْخَطَّابِ الْأَخْفَشِ وَغَيْرِهِ، وَكِتَابُهُ الْمَشْهُورُ " بِالْكِتَابِ " لَمْ يُسْبَقْ إِلَى مِثْلِهِ، وَلَا يَلْحَقُهُ فِيهِ أَحَدٌ. وَكَانَ سِيبَوَيْهِ يَقُولُ: سَعِيدُ بْنُ أَبِي الْعَرُوبَةِ، وَالْعَرُوبَةُ يَوْمُ الْجُمْعَةِ. وَكَانَ يَقُولُ: مَنْ قَالَ: عَرُوبَةُ. فَقَدْ أَخْطَأَ. فَذُكِرَ ذَلِكَ لِيُونُسَ فَقَالَ: أَصَابَ، لِلَّهِ دَرُّهُ.
পৃষ্ঠা - ৮২২৪
وَقَدِ ارْتَحَلَ إِلَى خُرَاسَانَ لِيَحْظَى عِنْدَ طَلْحَةَ بْنِ طَاهِرٍ، فَإِنَّهُ كَانَ يُحِبُّ النَّحْوَ، فَمَرِضَ هُنَاكَ مَرَضَهُ الَّذِي تُوُفِّيَ فِيهِ، فَتَمَثَلَ عِنْدَ الْمَوْتِ: يُؤَمِّلُ دُنْيَا لِتَبْقَى لَهُ ... فَمَاتَ الْمُؤَمِّلُ قَبْلَ الْأَمَلْ حَثِيثًا يَرْوِي أُصُولَ الْفَسِيلِ ... فَعَاشَ الْفَسِيلُ وَمَاتَ الرَّجُلْ وَيُقَالُ: إِنَّهُ لَمَّا احْتُضِرَ وَضَعَ رَأْسَهُ فِي حِجْرِ أَخِيهِ، فَدَمَعَتْ عَيْنُ أَخِيهِ، فَأَفَاقَ فَرَآهُ يَبْكِي، فَقَالَ: وَكُنَّا جَمِيعًا فَرَّقَ الدَّهْرُ بَيْنَنَا ... إِلَى الْأَمَدِ الْأَقْصَى فَمَنْ يَأْمَنُ الدَّهَرَا قَالَ الْخَطِيبُ الْبَغْدَادِيُّ: وَيُقَالُ: إِنَّهُ تُوُفِّيَ وَعُمْرُهُ ثِنْتَانِ وَثَلَاثُونَ سَنَةً. وَفِيهَا تُوُفِّيَتْ عُفَيْرَةُ الْعَابِدَةُ، كَانَتْ طَوِيلَةَ الْحُزْنِ كَثِيرَةَ الْبُكَاءِ، قَدِمَ قَرِيبٌ لَهَا مِنْ سَفَرٍ، فَجَعَلَتْ تَبْكِي، فَقِيلَ لَهَا: لَيْسَ هَذَا وَقْتَ بُكَاءٍ! فَقَالَتْ: لَقَدْ ذَكَّرَنِي قُدُومُ هَذَا الْفَتَى يَوْمَ الْقُدُومِ عَلَى اللَّهِ، فَمِنْ مَسْرُورٍ وَمَثْبُورٍ. وَفِيهَا مَاتَ مُسْلِمُ بْنُ خَالِدٍ الزِّنْجِيُّ شَيْخُ الشَّافِعِيِّ، كَانَ مِنْ أَهْلِ مَكَّةَ وَلَقَدْ تَكَلَّمُوا فِيهِ لِسُوءِ حِفْظِهِ.