আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

ثم دخلت سنة خمس وسبعين ومائة

পৃষ্ঠা - ৮১৯২


অর্থাৎ “হে মহিয়সী ! যার মৃত্যুতে সমাধিসমুহ সংসংবাদ গ্রহণ করছে ৷ তবে যুগ আমার
প্রতি বৈরীভাব পোষণ করছে, তাই তোমাকে মৃত্যুর কোলে নিক্ষেপ করেছে ৷ আমি বন্ধু হারু
কিভৃ তোমাকে আমি যেখানে দেখতাম সেখানে বার বার গমন ব্যতীত অন্য কাউকে আমার বন্ধু
হিসেবে বিবেচনা করতে পারছি না ৷”

বর্ণনাকারী বলেন, আর-রশীদ তাকে চল্লিশ৷ হ ৷জার দিরহাম প্রদান কর র হুকৃম দিলেন ৷ প্রতি
পঙজ্যি জন্য দশ হাজার ৷ আর ল্লাহ্ ৷অধিক পরিজ্ঞাত

১ ৭৪ হিজরীর আগমন

এ বছর সিরিয়া দলাদলি শুরু হয় ও বাসিন্দাদের মাঝে বিশৃৎখলা দেখা দেয় ৷ এ বছর
আর-রশীদ ইউসুফ ইবন কাযী আবু ইউসুফকে কাযী নিযুক্ত করেন যখন তার পিতা ছিলেন
জীবিত ৷ এ বছর আবদুল মালিক ইবন সালিহ গ্রীষ্মকালীন যুদ্ধ পরিচালনা করেন ৷ তিনি
ব্লোমকদের শহরে ঢুকে পড়েন ৷ এ বছর আররশীদ লোকজনকে নিয়ে হজ্জ আদায় করেন ৷ তিনি
যতিখন মক্কার নিকটবর্তী হন তখন তার কাছে সংবাদ পৌছে যে, মক্কায় মহামারী দেখা দিয়েছে ৷
তাই মক্কায় প্রবেশ করেননি যতক্ষণ না তিনি আরাফাতের অবস্থানের সময় আরাফাতে
ততিাবন্থান করেন ৷ এরপর তিনি মুযদালিফ৷ আগমন করেন ৷ এরপর মিনা গমন করেন ৷ তারপর

মক্কা প্রবেশ করেন বায়তৃল্লাহ্র তাওয়াফ করেন, দাবী করেন এবং বিদায় হয়ে চলে আসেন কিংব্লু
সেখানে অবস্থান করেননি ৷


১ ৭৫ হিজরীর আগমন

এ বছর আর-রশীদ তার পরে তার পুত্র মুহাম্মদ ইবন যুবায়দা র বায়আত গ্রহণ করেন এবং
তার নাম রাখেন আল-আমীন ৷ তখন তার বয়স ছিল পাচ বছর ৷ এ সম্পর্কে করি সালিম
আল-খাসির বলেন :

,১১ৰুা’ ৷ ৷ ’ণ্এ৷ ৷ ৰু;ক্ট্রড়ুাট্র
’ক্রো টুছুণ্ট্ট

াট্র
অর্থাৎ “খলীফা যখন রাজধানীর শহর নির্মাণ করেন তখন আল্লাহ তা আলা তাকে উত্তম ও
উজ্জ্বল কর্ম সম্পাদন করা রত তাওফীক দেন ৷ত তিনি তার পিতা ও তার দাদা থ্যেকা খলীফ৷ নির্বাচিত
হয়ে আসছেন ৷ তারা দু ’জনেই তার চমৎকার দক্ষতা ও অভিজ্ঞতার সাক্ষ্য দেন ৷ জা ফরের কন্যা

যুবায়দা র পুত্র মুহাম্মদের জন্য জিন ও ইনসান হিদাযা যাতের দোলনায় বায়আ ত গ্রহণ করেন ৷”
আর-রশীদ আবদুল্লাহ আল-মামুনের মধ্যে মান-মর্যাদা ও অগবর্তিত৷ লক্ষ্য করছিলেন ৷ আর
বলতেন, নিঃসন্দেহে মামুনের মধ্যে রয়েছে আল-মানসুরের বুদ্ধিমত্তা, আল-মাহদীর ইবাদত ও
আল-হাদীর আত্মসষ্মানবােধ্ ৷ আর আমি যদি ইচ্ছা করি তাহলে তার মধ্যে চতুর্থগুণটি যা আমার
সংযুক্ত করতে পারি ৷ আমি মুহাম্মদ ইবন যুবায়দাকে অগ্রাধিকার দিচ্ছি ৷ আর আমি অবশ্যই জানি

যে সে প্রবৃত্তির পুজারী কিন্তু আমার জন্য এটা ব্যতীত অন্য কিছু সম্ভব নয় ৷ এরপর তিনি কবিতা
আবৃত্তি করেন :


[ثُمَّ دَخَلَتْ سَنَةُ خَمْسٍ وَسَبْعِينَ وَمِائَةٍ] فِيهَا أَخَذَ الرَّشِيدُ الْبَيْعَةَ بِوِلَايَةِ الْعَهْدِ مِنْ بَعْدِهِ لِوَلَدِهِ مُحَمَّدٍ ابْنِ زُبَيْدَةَ، وَسَمَّاهُ الْأَمِينَ، وَعُمْرُهُ إِذْ ذَاكَ خَمْسُ سِنِينَ، فَقَالَ فِي ذَلِكَ سَلْمٌ الْخَاسِرُ: قَدْ وَفَّقَ اللَّهُ الْخَلِيفَةَ إِذْ بَنَى ... بَيْتَ الْخِلَافَةِ لِلْهِجَانِ الْأَزْهَرِ فَهُوَ الْخَلِيفَةُ عَنْ أَبِيهِ وَجَدِّهِ ... شَهِدَا عَلَيْهِ بِمَنْظَرٍ وِبَمَخْبَرِ قَدْ بَايَعَ الثَّقَلَانِ فِي مَهْدِ الْهُدَى ... لِمُحَمَّدٍ ابْنِ زُبَيْدَةَ ابْنَةِ جَعْفَرِ وَقَدْ كَانَ الرَّشِيدُ يَتَوَسَّمُ النَّجَابَةَ وَالرَّجَاحَةَ فِي عَبْدِ اللَّهِ الْمَأْمُونِ، وَيَقُولُ: وَاللَّهِ إِنَّ فِيهِ حَزْمَ الْمَنْصُورِ، وَنُسُكَ الْمَهْدِيِّ، وَعِزَّةَ نَفْسِ الْهَادِي، وَلَوْ شِئْتُ أَنْ أَقُولَ الرَّابِعَةَ مِنِّي لَقُلْتُ، وَإِنِّي لَأُقَدِّمُ مُحَمَّدًا ابْنَ زُبَيْدَةَ عَلَيْهِ وَإِنِّي لَأَعْلَمُ أَنَّهُ مُتَّبِعٌ هَوَاهُ، وَلَكِنْ لَا أَسْتَطِيعُ غَيْرَ ذَلِكَ. ثُمَّ أَنْشَأَ يَقُولُ: لَقَدْ بَانَ وَجْهُ الرَّأْيِ لِي غَيْرَ أَنَّنِي ... غُلِبْتُ عَلَى الْأَمْرِ الَّذِي كَانَ أَحْزَمَا وَكَيْفَ يُرَدُّ الدَّرُّ فِي الضَّرْعِ بَعْدَمَا ... تَوَزَّعَ حَتَّى صَارَ نَهْبًا مُقَسَّمًا أَخَافُ الْتَوَاءَ الْأَمْرِ بَعْدَ اسْتِوَائِهِ ... وَأَنْ يُنْقَضَ الْأَمْرُ الَّذِي كَانَ أُبْرِمَا وَغَزَا الصَّائِفَةَ عَبْدُ الْمَلِكِ بْنُ صَالِحٍ، فِي قَوْلِ الْوَاقِدِيِّ. وَحَجَّ بِالنَّاسِ أَمِيرُ الْمُؤْمِنِينَ الرَّشِيدُ.
পৃষ্ঠা - ৮১৯৩
وَفِيهَا سَارَ يَحْيَى بْنُ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ حَسَنٍ إِلَى الدَّيْلَمِ، وَتَحَرَّكَ هُنَالِكَ. وَمِمَّنْ تُوُفِّيَ فِيهَا مِنَ الْأَعْيَانِ: شَعْوَانَةُ الْعَابِدَةُ الزَّاهِدَةُ، كَانَتْ أَمَةً سَوْدَاءَ، كَثِيرَةَ الْعِبَادَةِ، رُوِيَ عَنْهَا كَلِمَاتٌ حَسَّانٌ، وَقَدْ سَأَلَهَا الْفُضَيْلُ بْنُ عِيَاضٍ الدُّعَاءَ، فَقَالَتْ: أَمَا بَيْنَكَ وَبَيْنَهُ مَا إِنْ دَعَوْتَهُ اسْتَجَابَ لَكَ؟ فَشَهِقَ الْفُضَيْلُ، وَوَقَعَ مَغْشِيًّا عَلَيْهِ. وَاللَّيْثُ بْنُ سَعْدِ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ الْفَهْمِيُّ مَوْلَاهُمْ، قَالَ ابْنُ خِلِّكَانَ: كَانَ مَوْلَى قَيْسِ بْنِ رَفَاعَةَ، وَهُوَ مَوْلَى عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ مُسَافِرٍ الْفَهْمِيُّ، إِمَامُ أَهْلِ الدِّيَارِ الْمِصْرِيَّةِ، وُلِدَ بِقَرْقَشَنْدَةَ مِنْ بِلَادِ مِصْرَ سَنَةَ أَرْبَعٍ وَتِسْعِينَ. وَكَانَتْ وَفَاتُهُ فِي شَعْبَانَ مِنْ هَذِهِ السَّنَةِ، وَنَشَأَ بِالدِّيَارِ الْمِصْرِيَّةِ. وَقَالَ ابْنُ خِلِّكَانَ: أَصْلُهُ مِنْ قَلْقَلَشَنْدَةَ، وَضَبَطَهُ بِلَامَيْنِ، الثَّانِيَةُ مُتَحَرِّكَةٌ.
পৃষ্ঠা - ৮১৯৪


# শ্ : # —



৷ ’;াহ্রা

অর্থাৎ “আমার কাছে আমার অভিমতের কারণ প্রকাশ হয়ে পড়েছে, তবে যে কাজটি ছিল
অধিক গ্রেয় তার কাছে আমি পরাজয়বরণ করেছি ৷ দুধ বন্টন করে দেয়ার পর ওলানে পুনরায়
ফোন করে ফেরত নেয়া যায় ? তা ৷হবে বিভিন্ন প্রকারের যুলুম ও জবরদস্তি ৷ ৷খলাফণ্ডে র কাজটি
সুসংহত হওয়ার পর উল্টা৷ পা ক খেয়ে যাওয়ার আমি আশ ৷ৎকা করছি, আর কাজটি মযবুত হওয়ার
পর তা নষ্ট হয়ে যাওয়া ৷র আমি ভয় করছি ৷

আল্পাম৷ ওয়াকিদীর মতানুসারে আবদুল মালিক ইবন সালিহ এবার গ্রীষ্মকালীন যুদ্ধ পরিচালনা
করেন ৷ আর আর-রশীদ লোকজনকে নিয়ে হজ্জ আদায় করেন ৷ এ বছর ইয়াহ্ইয়া ইবন
আবদুল্পাহ্ ইবন হাসান দায়লামে বিদ্রোহ করেন ও সেখানে স গ্রাম করেন ৷ এ বছর যারা
ইনতিকাল করেন তাদের মধ্যে একজন হলেনং : পরহেযগার ও ইবাদতগুযার শাওয়ান৷ ৷

তিনি ছিলেন একজন কৃষ্ণকায় দাসী ৷ তিনি খুব বেশী বেশী ইবাদত করতেন ৷ তার থেকে
করি হাসৃসানের কিছু কথা বর্ণিত রয়েছে ৷ একদিন আল-ফুযায়ল ইবন ইয়ান তীর কাছে দৃআর
দরখাস্ত পেশ করেন ৷ তখন তিনি বলেন, তৃমি কি চাও তোমার ও তার মধ্যে যা কিছু বিদ্যমান
রয়েছে তার সম্বন্ধে আমি দুআ করব এবং তা তোমার পক্ষে মনয়ুর করা হবে : তখন
আল-ফুযায়ল একটি চীৎকার দেন এবং বেভুশ হয়ে যান ৷ এ বছরই ইনতিকাল করেন :
আল-লায়স ইবন সাদ ইবন আবদুর রহমান আল-ফাহমী ৷ যিনি ছিলেন আযাদকৃত গোলাম ৷ ইবন
খাল্লিকান বলেন, তিনি ছিলেন কায়স ইবন রিফাআ-এর আযাদকৃত গোলাম ৷ তিনি আবদুর রহমান
ইবন মুসাফির আল-ফাহমীরও আযাদকৃত দাস ছিলেন ৷ আল-লায়ছ বিনা প্রতিদ্বন্দিতায় মিসরীয়
শহরগুলোর ইমাম ছিলেন ৷ চুরানব্বই হিজরীতে মিসরীয় শহর কারা কাসান্দ৷ নামক জায়গায়
তিনি জন্মগ্রহণ করেন ৷ আর তার মৃত্যু ছিল এ বছরের শাবান মাসে ৷ কিন্তু তিনি মিসরের বিভিন্ন
শহরে লালিত পালিত হন ৷ ইবন খাল্লিকান আরো বলেন, তিনি ছিলেন মুলত কাল৷ কাসান্দা-এর
অধিবাসী ৷ কেউ কেউ বর্ণনা করেন যে, তিনি ছিলেন উত্তম-বুদ্ধিমত্তা র অধিকারী ৷ তিনি মিসরের
কাযী নিযুক্ত হয়েছিলেন ৷ কিন্তু পরবর্তীতে র্তারাত ৷র ৷৷বুদ্ধিমত্ত র প্রশংসা করতে পারেননি ৷ তিনি
একশ চব্বিশ হিজরীতে জন্মখহণ করেন ৷ আর এটা একটি অভিনব অভিমত ৷ ঐতিহাসিকগণ
উল্লেখ করেন,৩ তিনি প্রতিবছর সরকারের তহবিল থেকে পাচ হাজার দীনা ৷র খরচ বাবদ পেতেন ৷
অন্যরা বলেন, তিনি ফসলের খরচ হিসেবে প্রতি বছর আশি হাজার দীনার পেতেন ৷ তার উপর
াকাত ওয়াজিব হত না ৷ তিনি ছিলেন ফিকাহ হাদীস ও অভিধান শাগ্রের একজন বিশেষজ্ঞ ৷ ইমাম
শাফিঈ (র) বলেন, আল-লায়ছ মালিক (র) থেকে বড় ফর্কীহ্ ছিলেন কিন্তু তীর সাথীর৷ তাকে
ক্ষতিগ্রস্ত করেন ৷ ইমাম মালিক তার কাছে লোক প্রেরণ করেন এবং তীর কন্যাকে উপহার দেয়ার
জন্য কিছু বস্তু চান ৷ তখন তিনি ত্রিশ উটের বোঝা প্রেরণ করেন ৷ মালিক এর দ্বারা তীর প্রয়োজন
পুরণ করেন এবং তার থেকে পাচশ দীনার মুল্যমানের বস্তু বিক্রি করেন ৷ এরপরেও তীর কাছে

তাল-বিদায়া ওহ্া৷ন নিহায়া ৷ ১ :ম খণ্ড ) শ্৩৭


وَحَكَى عَنْ بَعْضِهِمْ أَنَّهُ كَانَ حَنَفِيَّ الْمَذْهَبِ، وَأَنَّهُ وَلِيَ الْقَضَاءَ بِمِصْرَ، وَأَنَّهُ وُلِدَ فِي سَنَةِ أَرْبَعٍ وَعِشْرِينَ وَمِائَةٍ، وَذَلِكَ غَرِيبٌ جِدًّا. وَذَكَرَ أَنَّهُ كَانَ يَدْخُلُ لَهُ مِنْ مِلْكِهِ فِي كُلِّ سَنَةٍ خَمْسَةُ آلَافِ دِينَارٍ. وَقَالَ غَيْرُهُ: كَانَ يَدْخُلُ لَهُ مِنَ الْغَلَّةِ فِي كُلِّ سَنَةٍ ثَمَانُونَ أَلْفَ دِينَارٍ، وَمَا وَجَبَتْ عَلَيْهِ زَكَاةٌ. وَكَانَ إِمَامًا فِي الْفِقْهِ وَالْحَدِيثِ وَالْعَرَبِيَّةِ. قَالَ الشَّافِعِيُّ: كَانَ اللَّيْثُ أَفْقَهَ مِنْ مَالِكٍ إِلَّا أَنَّهُ ضَيَّعَهُ أَصْحَابُهُ. وَبَعَثَ إِلَيْهِ مَالِكٌ يَسْتَهْدِيهِ شَيْئًا مِنَ الْعُصْفُرِ لِأَجْلِ جِهَازِ ابْنَتِهِ، فَبَعَثَ إِلَيْهِ ثَلَاثِينَ حِمْلًا، فَاسْتَعْمَلَ مِنْهُ مَالِكٌ حَاجَتَهُ، وَبَاعَ مِنْهُ بِخَمْسِمِائَةِ دِينَارٍ، وَبَقِيَ عِنْدَهُ بَقِيَّةٌ. وَحَجَّ مَرَّةً فَأَهْدَى لَهُ مَالِكٌ طَبَقًا فِيهِ رُطَبٌ، فَرَدَّ الطَّبَقَ وَفِيهِ أَلْفُ دِينَارٍ. وَكَانَ يَهَبُ الرَّجُلَ مِنْ أَصْحَابِهِ مِنَ الْعُلَمَاءِ وَالْعُبَّادِ الْأَلْفَ دِينَارٍ وَمَا يُقَارِبُ ذَلِكَ. وَكَانَ يَخْرُجُ إِلَى الْإِسْكَنْدَرِيَّةِ فِي الْبَحْرِ هُوَ وَأَصْحَابُهُ فِي مَرْكَبٍ، وَمَطْبَخُهُ
পৃষ্ঠা - ৮১৯৫
فِي مَرْكَبٍ. وَمَنَاقِبُهُ كَثِيرَةٌ جِدًّا، وَقَدْ ذَكَرْنَاهُ فِي " التَّكْمِيلِ ". وَحَكَى ابْنُ خِلِّكَانَ أَنَّهُ سُمِعَ قَائِلٌ يَقُولُ يَوْمَ مَاتَ اللَّيْثُ: ذَهَبَ اللَّيْثُ فَلَا لَيْثَ لَكُمْ ... وَمَضَى الْعِلْمُ غَرِيبًا وَقُبِرْ فَالْتَفَتُوا فَلَمْ يَرَوْا أَحَدًا. الْمُنْذِرُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ الْمُنْذِرِ الْقُرَشِيُّ، عَرَضَ عَلَيْهِ الْمَهْدِيُّ أَنْ يَلِيَ الْقَضَاءَ وَيُعْطِيَهُ مِنْ بَيْتِ الْمَالِ مِائَةَ أَلْفِ دِرْهَمٍ، فَقَالَ: إِنِّي كُنْتُ عَاهَدْتُ اللَّهَ أَنْ لَا أَلِيَ شَيْئًا، وَأُعِيذُ أَمِيرَ الْمُؤْمِنِينَ بِاللَّهِ أَنْ أَخِيسَ بِعَهْدِي. فَقَالَ لَهُ الْمَهْدِيُّ: آللَّهِ؟ قَالَ: آللَّهِ. قَالَ: انْطَلِقْ فَقَدْ أَعْفَيْتُكَ.