আল বিদায়া ওয়া আন্নিহায়া

ثم دخلت سنة سبعين ومائة من الهجرة النبوية

وهذا ذكر شيء من ترجمة الهادي

পৃষ্ঠা - ৮১৭৪


সাথে ন্যায্য আচরণ করব ৷ আমার মেয়েদের সাথে আপনার পুত্রের বিয়ের অনুমতি দেব ৷
আল-হাদী বললেন, এটা তোমার খেয়াল মাত্র ৷ তখন হারুন তার হাতে চুম্বন করার জন্য তার
দিকে এগিয়ে গেলেন ৷ তখন আল-হাদী শপথ করেন যেন হারুন তার সাথে সিংহাসনে বসেন ৷
তখন তিনি তার সাথে বসেন ৷ এরপর তাকে দশ লক্ষ দীনার প্রদানের নির্দেশ দেন ৷ আর তাকে
অনুমতি ম্পো৫দন তিনি যেন বায়তৃল মালে প্রবেশ করে সেখান থেকে যা ইচ্ছা সংগ্রহ করেন ৷ আর এ
নির্দেশও জারি করা হয় যে, যখন সরকারের আদায়কৃত শুল্ক ও কর রাজধানীতে পৌছবে তখন
অর্ধেক পরিমাণ যেন তাকে প্রদান করা হয় ৷ এসব হুকুমের সবট ই পালন করা হল এবং
আল-হাদী ও আর রশীদের প্রতি সন্তুষ্ট আছেন বলে প্রকাশ করলেন ৷ মীমাৎস ৷র পর আধুনিক
মাওসিলে আল-হাদী ভ্রমণ করেন ৷ এরপর সেখান থেকে ৫ফবত আসেন এবং রবীউল আউয়াল
মাসের ১৫ তারিখ জ্যাআর রাত ঈসাবাদে তিনি ইনতিকা ৷ল করেন ৷ কেউ কেউ বলেন, একশ
সত্তর হিজরীর ৫শ্ ৷ংষা শে তিনি ইনতিকা ৷ল করেন ৷ তখন তার বয়স ছিল ২৩ বছর ৷ ৷খলাফ৫তর
সময়কাল ছিল ছয় মাস ৫তইশ দিন ৷ তিনি ছিলেন লম্বা ,সুন্দর ও সাদা ৷৩ তার উপরের ৫ঠীট ছিল
পাতলা ৷ এ রাতে একজন খলীফ৷ ৷(আ ল-হাদী) ইনতিকা ৷ল করেন , একজন খলীফ৷ (আর-রশীদ)
নিয়োগপ্রাপ্ত হন এবং একজন খলীফ৷ জন্মগ্রহণ করেন ৷ তিনি হলেন আল-মামুন ইবন
আর-রশীদ ৷ তাদের মাতা আল খায়যুরান রাতের প্রথম ভাগে বলেন, আমার কাছে স ৎরাদ
পৌছেছে যে একজন খলীফ৷ জন্ম ৫নবে, একজন খলীফ৷ মৃতু ত্যুমুখে পতিত হবে এবং একজন
খলীফ৷ নিয়ােগপ্রাপ্ত হবেন ৷ কথিত আছে যে,৩ তা তিনি বহু পুর্বে আল আওযাঈ (র) থেকে
শু৫নন ৷ আর তিনি তা অত্যন্ত গোপন রাখেন ৷ বর্ণনাকারী বলেন, নিশ্চয়ই তিনি তার যে সন্তানের
নাম ৫রখেছিলেন আল-হাদী তাকে তার অন্য পুত্রের জন্য ভয় করতেন ৷ আর তিনিও তাকে দুরে
রাখতেন এবং তার থেকে দুরে থাকতেন ৷ তার র্বীদী খালিসাকে নৈকট্য দান করতেন ও তার
নিকটে থাকতেন ৷

আল-হাদীর জীবনীর কিছু অংশ
তিনি ছিলেন আবু মুহাম্মদ মুসা ইবন মুহাম্মদ আল-মাহদী ইবন আবদুল্লাহ্ আল-মানসুর ইবন
মুহাম্মদ ইবন আলী ইবন আবদুল্লাহ ইবন আব্বাস আল-হাদী ৷ একশ উনসত্তর হিজরীর মুহাররম
মাসে তিনি খিলাফতের শাসনভার গ্রহণ করেছিলেন এবং একশ সত্তর হিজরীর রবীউল আউয়াল
কিংবা রবীউছ ছানী মাসের ১৫ তারিখ ইনতিকাল করেন ৷ তার বয়স ছিল ৫তইশ বছর ৷ কেউ
কেউ বলেন, চব্বিশ বছর ৷ আবার কেউ কেউ বলেন, ছাব্বিশ বছর ৷ প্রথম মত টি বিশুদ্ধ ৷
কথিত আছে যে, তার মতো এত কম বয়সে৩ তার পুর্বে কেউ ৷খলাফ৫তর৷ দ ৷য়িতুভ৷ ৷র গ্রহণ করতে
পারেনি ৷৩ তিনি ছিলেন লম্বা চওড়া, খুব সুন্দর ও সাদা ৷৩ তিনি ছিলেন প্রচুর শক্তির অধিকারী ৷ যখন
তিনি কোন জানােয়ারের উপর সওয়ার হতেন৩ তার গায়ে দুটো বর্ষ থাকত ৷ তার পিতা তার নাম
৫রখেছিলেন রায়হানা ৷নাতী ৷
ঈসা ইবন দাব উল্লেখ করেন ৷ তিনি বলেন, একদিন আমি আল-হাদীর কাছে ছিলাম ৷ তার
সামনে একটি চিলমচি আনা হল, তার মধ্যে ছিল দুটি তরুণীর মাথা ৷ তাদেরকে যবাহ করা

হয়েছে এবং মাথাগু৫লা ৫ক৫ট আনা হয়েছে ৷ এর থেকে অধিক সুন্দর ছবি আর ৫দখিনি ৷ তাদের

চুলের মত এত সুন্দর চুলও আর ৫দখিনি ৷ তাদের দু’জনের চুলে ছিল মুক্ত৷ ও মুল্যবান পাথর

০০ ৷৷া



كَانَ قَدْ أَبْعَدَهَا وَأَقْصَاهَا، وَقَرَّبَ حَظِيَّتَهُ خَالِصَةَ وَأَدْنَاهَا. فَاللَّهُ الْمُسْتَعَانُ. [وَهَذَا ذِكْرُ شَيْءٍ مِنْ تَرْجَمَةِ الْهَادِي] هُوَ مُوسَى بْنُ مُحَمَّدِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ مُحَمَّدِ بْنِ عَلِيِّ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَبَّاسٍ، أَبُو مُحَمَّدٍ الْهَادِي أَمِيرُ الْمُؤْمِنِينَ ابْنُ الْمَهْدِيِّ ابْنِ الْمَنْصُورِ. وَلِيَ الْخِلَافَةَ - كَمَا ذَكَرْنَا - فِي مُحَرَّمٍ سَنَةَ تِسْعٍ وَسِتِّينَ وَمِائَةٍ. وَكَانَتْ وَفَاتُهُ فِي النِّصْفِ مِنْ رَبِيعٍ الْأَوَّلِ أَوِ الْآخِرِ سَنَةَ سَبْعِينَ وَمِائَةٍ، وَلَهُ مِنَ الْعُمْرِ ثَلَاثٌ - وَقِيلَ أَرْبَعٌ. وَقِيلَ: سِتٌّ - وَعِشْرُونَ سَنَةً. وَالصَّحِيحُ الْأَوَّلُ، وَيُقَالُ: إِنَّهُ لَمْ يَلِ الْخِلَافَةَ أَحَدٌ قَبْلَهُ فِي سِنِّهِ. وَكَانَ حَسَنًا جَمِيلًا طَوِيلًا أَبْيَضَ، فِي شَفَتِهِ الْعُلْيَا تَقَلُّصٌ، وَكَانَ قَوِيَّ الْبَأْسِ يَثِبُ عَلَى الدَّابَّةِ وَعَلَيْهِ دِرْعَانِ، وَكَانَ أَبُوهُ يُسَمِّيهِ رَيْحَانَتِي. وَذَكَرَ عِيسَى بْنُ دَأَبٍ قَالَ: كُنْتُ يَوْمًا عِنْدَ الْهَادِي، إِذْ جِيءَ بِطَسْتٍ فِيهِ رَأْسَا جَارِيَتَيْنِ، لَمْ أَرَ أَحْسَنَ مِنْهُمَا، وَلَا مِثْلَ شُعُورِهِمَا، وَفِي شُعُورِهِمَا اللَّآلِئُ وَالْجَوَاهِرُ مُنَضَّدَةً، وَلَا مِثْلَ طِيبِ رِيحِهِمَا، فَقَالَ: أَتَدْرُونَ مَا شَأْنُ هَاتَيْنِ؟ قُلْنَا: لَا. فَقَالَ: إِنَّهُ ذُكِرَ لِي عَنْهُمَا أَنَّهُمَا يَرْتَكِبَانِ الْفَاحِشَةَ، فَأَمَرْتُ الْخَادِمَ، فَرَصَدَهُمَا ثُمَّ جَاءَنِي فَقَالَ: إِنَّهُمَا مُجْتَمِعَتَانِ. فَجِئْتُ فَوَجَدْتُهُمَا فِي لِحَافٍ وَاحِدٍ وَهُمَا عَلَى
পৃষ্ঠা - ৮১৭৫


স্তরে স্তরে সাজানো ৷ আর এ দু’জনের সুগন্ধির ন্যায়ও সুগন্ধি আমি আর কোন দিন দেখিনি ৷
আমাকে খলীফ৷ বললেন, তুমি কি এ দু’জনের অবস্থা সম্পর্কে জান ? আমি বললাম, না’ ৷ তিনি
বললেন, উল্লেখ করা হয়েছে যে, তাদের একজন অন্যজনের উপরে চড়েছিল ৷ তারা দু’জনে
অশ্লীল কাজ করছিল ৷ আমি আমার খাদিমকে হুকুম দিলাম, সে যেন তাদের ওৎ পেতে দেখে ৷
খাদিম বলল, ত ৷রা দু জলে মিলিত ৩হয়ে রয়েছে ৷ আমি এগিয়ে পেলাম; তাদেরকে একই লেপের
ভিতর দেখতে পেলাম তা রা৷ অশ্লীল কাজে লিপ্ত ছিল ৷ তাই আমি তাদের দুজনের গর্দান কর্তনের
হুকুম দিলাম ৷ এরপর তাদের মাথাগুলো তার সামনে থেকে নিয়ে যাওয়ার জন্য হুকুম দিলেন ৷
তিনি তার পুর্বের কথায় ফিরে আসলেন ৷ মনে হল যেন ই৩ ত্যবসরে কিছুই ঘটেনি ৷ তিনি ছিলেন
বুদ্ধিমান, দেশ সম্পর্কে পারদর্শী ও দা ৷নশীল ৷ তিনি বলতেন, অপরাধীর শান্তি ছুরান্বিত করা ও

পদস্থালনকে ক্ষমার চোখে দেখা একজন শাসকের জন্য কতই না উত্তম ৷ এতে করে রাষ্ট্র
পরিচ৷ ৷লনার লোড কমে যায় ৷

একদিন তিনি এক ব্যক্তির উপর রাপাম্বিত হন ৷ তখন ণ্লাকটি খলীফ৷ ৷কে রাযী করার প্ৰ৷ ণপংা
চেষ্টা করল ৷ অবশেষে খলীফ৷ রাযী হলেন ৷ লোকটি অজুহাত পেশ করতে লাগল ৩ খন
আল-হড়াদী বললেন, রাযী হয়ে যাওয়াই অজুহাতের গ্রহণযোগ্যতা হিসেবে তোমার জন্য যথেষ্ট ৷
তিনি একদিন এক ব্যক্তিকে তার পুত্র সম্পর্কে সান্তুন৷ প্ৰদানকালে বললেন, যে বস্তুটি তোমাকে
সন্তুষ্ট করে সেটা তোমার দুশমন ও ফিতন৷ ৷ আর যে বস্তুঢি তোমার কাছে খারাপ সাথে তা হল
সাল ৷ত ও আল্লাহর রহমত ৷

আয-যুবায়র ইবন৷ ব ৷ক্কার বর্ণনা করেনং মা রওয়৷ ন ৷ইবন আবুহাফসা আ ল হা ৷দীর জন্য একটি
কাসীদ৷ প্রণয়ন করেন ৷ তার মধ্য থেকে একটি পঙক্তি এরুপ ং

শ্রো’
অর্থাৎ একদিন তা ৷র প্রদত্ত শান্তি ও বখশিশ তুলনা করা হল ৷ এরপর কোন ব্যক্তিই জানে না
এ দু ’টোর মধ্যে কো ৷নটি গ্রেষ্ঠ ৷

আল-হাদী তাকে বললেন, কোনটা তোমার কাছে অধিক প্রিয় ? ত্রিশ ৷হাজ৷ র যা হবে নগদ
কিংবা এক লাখ যা দপ্তর ঘুরে আসবে ? তিনি বললেনং : হে আমীরুল্ মু মিনীন ! এর থেকেও কি
উত্তম হয় না ? তিনি বললেন, সেটা কী? তিনি বললেন, এক হাজার হবে নগদ আর এক লাখ দপ্তর
ঘুরে আসবে ৷ আল-হড়াদী বললেন, এর থেকেও কি উত্তম হয় না ? আর তা হল সম্পুংটিাই তোমার
জন্য নগদ ৷ এরপর তিনি তার জন্য এক লাখ ত্রিশ হাজার নগদ অনুদান ঘোষণা করলেন ৷

আল-খাতীব বাগদাদী বলেন, আল-আযহারী (র) সাহল ইবন আহমদ দীবাজী সুত্রে
আল-মুত্তালিব ইবন উকাশ৷ আল-ঘুযালী (র) থেকে বর্ণনা করেন ৷ তিনি বলেন, আমরা একদিন
আমাদের এক লোকের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেয়ার জন্য আবু মুহাম্মদ আল-হাদীর কাছে আগমন
করলাম ৷ লোকটি কুরায়শ বংশকে গালি-গালাজ করেছে এবং রাসুলুল্লাহ্ (সা) পর্যন্ত র্কাধ ডিঙ্গিয়ে
গেছে ৷ আল-হাদী আমাদের জন্য একটি মজলিস ডাকলেন ৷ যুগের ফর্কীহ্দেরকে ঐ মজলিসে
হাযির করানো হল ৷ খলীফার দরবারের আশপাশে র সকলে হাযির হল ৷ সােকটি হাযির হল এবং
আমরাও হাযির হলাম ৷ আমরা তার থেকে যা শুনেছি৩৷ ৷সাক্ষ্য দিলাম ৷ আ ৷ল-হাদীর চেহারা বিবর্ণ


الْفَاحِشَةِ، فَأَمَرْتُ بِحَزِّ رِقَابِهِمَا. ثُمَّ أَمَرَ بِرَفْعِ رُءُوسِهِمَا مِنْ بَيْنِ يَدَيْهِ، وَرَجَعَ إِلَى حَدِيثِهِ الْأَوَّلِ، كَأَنْ لَمْ يَصْنَعْ شَيْئًا. وَكَانَ شَهْمًا خَبِيرًا بِالْمُلْكِ كَرِيمًا. وَمِنْ كَلَامِهِ: مَا أُصْلِحَ الْمُلْكُ بِمِثْلِ تَعْجِيلِ الْعُقُوبَةِ لِلْجَانِي، وَالْعَفْوِ عَنِ الزَّلَّاتِ الْقَرِيبَةِ، لِيَقِلَّ الطَّمَعُ عَنِ الْمُلْكِ. وَغَضِبَ يَوْمًا مِنْ رَجُلٍ، فَاسْتُرْضِيَ عَنْهُ فَرَضِيَ، فَشَرَعَ الرَّجُلُ يَعْتَذِرُ، فَقَالَ الْهَادِي: إِنَّ الرِّضَا قَدْ كَفَاكَ مُؤْنَةَ الِاعْتِذَارِ. وَعَزَّى الْهَادِي رَجُلًا فِي وَلَدٍ لَهُ تُوُفِّيَ: فَقَالَ لَهُ: أَسَرَّكَ وَهُوَ عَدُوٌّ وَفِتْنَةٌ، وَأَحْزَنَكَ وَهُوَ صَلَاةٌ وَرَحْمَةٌ. وَرَوَى الزُّبَيْرُ بْنُ بَكَّارٍ أَنَّ مَرْوَانَ بْنَ أَبِي حَفْصَةَ أَنْشَدَ الْهَادِي قَصِيدَةً لَهُ، مِنْهَا: تَشَابَهَ يَوْمًا بَأْسُهُ وَنَوَالُهُ ... فَمَا أَحَدٌ يَدْرِي لِأَيِّهِمَا الْفَضْلُ فَقَالَ لَهُ الْهَادِي: أَيُّمَا أَحَبُّ إِلَيْكَ؟ ثَلَاثُونَ أَلْفًا مُعَجَّلَةً أَوْ مِائَةُ أَلْفٍ تَدُورُ فِي الدَّوَاوِينِ؟ فَقَالَ: يَا أَمِيرَ الْمُؤْمِنِينَ، أَوَأَحْسَنُ مِنْ ذَلِكَ؟ قَالَ: وَمَا هُوَ؟ قَالَ: تَكُونُ ثَلَاثُونَ أَلْفًا مُعَجَّلَةً وَمِائَةُ أَلْفٍ تَدُورُ بِالدَّوَاوِينِ. فَقَالَ الْهَادِي: أَوْ أَحْسَنُ مِنْ ذَلِكَ; نُعَجِّلُ الْجَمِيعَ لَكَ. فَأَمَرَ لَهُ بِمِائَةِ أَلْفٍ وَثَلَاثِينَ أَلْفًا مُعَجَّلَةً.
পৃষ্ঠা - ৮১৭৬
وَقَالَ الْخَطِيبُ الْبَغْدَادِيُّ: حَدَّثَنِي الْأَزْهَرِيُّ، ثَنَا سَهْلُ بْنُ أَحْمَدَ الدِّيبَاجِيُّ، ثَنَا الصُّولِيُّ، ثَنَا الْغَلَابِيُّ، حَدَّثَنِي مُحَمَّدُ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ التَّيْمِيُّ الْمَكِّيُّ، حَدَّثَنِي الْمُطَّلِبُ بْنُ عُكَّاشَةَ الْمُزَنِيُّ قَالَ: قَدِمْنَا عَلَى أَبِي مُحَمَّدٍ الْهَادِي شُهُودًا عَلَى رَجُلٍ مِنَّا شَتَمَ قُرَيْشًا، وَتَخَطَّى إِلَى ذِكْرِ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَجَلَسَ لَنَا مَجْلِسًا أَحْضَرَ فِيهِ فُقَهَاءَ أَهْلِ زَمَانِهِ، وَمَنْ كَانَ بِالْحَضْرَةِ عَلَى بَابِهِ، وَأَحْضَرَ الرَّجُلَ وَأَحْضَرَنَا، فَشَهِدْنَا عَلَيْهِ بِمَا سَمِعْنَا مِنْهُ، فَتَغَيَّرَ وَجْهُ الْهَادِي، ثُمَّ نَكَّسَ رَأْسَهُ، ثُمَّ رَفَعَهُ، فَقَالَ: إِنِّي سَمِعْتُ أَبِي الْمَهْدِيَّ يُحَدِّثُ عَنْ أَبِيهِ الْمَنْصُورِ، عَنْ أَبِيهِ مُحَمَّدِ بْنِ عَلِيٍّ عَنْ أَبِيهِ عَلِيِّ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَبَّاسٍ قَالَ: مَنْ أَرَادَ هَوَانَ قُرَيْشٍ أَهَانَهُ اللَّهُ، وَأَنْتَ يَا عَدُوَّ اللَّهِ لَمْ تَرْضَ بِأَنْ أَرَدْتَ ذَلِكَ مِنْ قُرَيْشٍ حَتَّى تَخَطَّيْتَ إِلَى ذِكْرِ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ! اضْرِبُوا عُنُقَهُ. فَمَا بَرِحْنَا حَتَّى قُتِلَ. تُوُفِّيَ الْهَادِي فِي رَبِيعٍ الْأَوَّلِ مِنْ هَذِهِ السَّنَةِ، وَصَلَّى عَلَيْهِ أَخُوهُ هَارُونُ وَلِيُّ الْعَهْدِ، وَدُفِنَ فِي قَصْرٍ بَنَاهُ وَسَمَّاهُ الْأَبْيَضَ بِعِيسَابَاذَ مِنَ الْجَانِبِ الشَّرْقِيِّ مِنْ بَغْدَادَ. وَكَانَ لَهُ مِنَ الْوَلَدِ تِسْعَةٌ; سَبْعَةٌ ذُكُورٌ وَابْنَتَانِ، فَالذُّكُورُ; جَعْفَرٌ - وَهُوَ الَّذِي كَانَ قَدْ رَشَّحَهُ لِلْخِلَافَةِ - وَعَبَّاسٌ، وَعَبْدُ اللَّهِ وَإِسْحَاقُ وَإِسْمَاعِيلُ وَسُلَيْمَانُ وَمُوسَى الْأَعْمَى الَّذِي وُلِدَ بَعْدَ وَفَاتِهِ فَسُمِّيَ بِاسْمِ أَبِيهِ، وَالْبِنْتَانِ هُمَا أُمُّ عِيسَى الَّتِي تَزَوَّجَهَا الْمَأْمُونُ، وَالْأُخْرَى أُمُّ