এ বছর আমি ও আমার স্ত্রী হজ্ব করেছি। হজ্বের সময়...
এ বছর আমি ও আমার স্ত্রী হজ্ব করেছি। হজ্বের সময় ১০ যিলহজ্ব মীনা থেকে কংকর নিক্ষেপ করে এসে ক্লান্ত থাকায় ঐ দিন তাওয়াফে যিয়ারত করিনি। ইচ্ছা ছিল পরের দিন আমরা তাওয়াফ করব। কিন্তু সেদিন রাতেই আমার স্ত্রীর স্রাব শুরু হয়ে যায়। প্রতিমাসের ন্যায় আট দিন তার স্রাব চলে। তার স্রাবের সময় শেষ হওয়ার পূর্বেই আমরা মদীনায় চলে যাই। মদীনায় অবস্থান করার পর ফ্লাইট বিড়ম্বনার কারণে মক্কায় এসে মাত্র চারদিন অবস্থান করি। এ সময় আমার স্ত্রী পবিত্র ছিল। তাই সে তাওয়াফে যিয়ারত করে নেয়। এরপর আর কোনো তাওয়াফ করিনি। দেশে আসার পর একজন আলেম বললেন, আপনার স্ত্রীর দম দিতে হবে।
প্রশ্ন হল, আমার স্ত্রীর হজ্ব হয়েছে কি না? এবং তার উপর দম ওয়াজিব হয়েছে কি না? যদি দম ওয়াজিব হয়ে থাকে তাহলে এখন আমাদের কী করণীয়?
প্রশ্নোক্ত ক্ষেত্রে আপনার স্ত্রীর তাওয়াফে যিয়ারত যথাযথভাবেই আদায় হয়েছে। তবে তার হজ্বেরএকটি ওয়াজিব কাজ তাওয়াফে বিদা বাকি থেকে গেছে। আপনার স্ত্রী যেহেতু ওজর ছাড়াই এইওয়াজিব ছেড়ে দিয়েছেন তাই তার উপর একটি জরিমানা দম ওয়াজিব হয়েছে।
সুতরাং এখন কর্তব্য হল, হেরেমে অবস্থানকারী অথবা গমনকারী কারো মাধ্যমে হেরেমেরএলাকায় একটি দম আদায় করে দেওয়া।
-গুনইয়াতুন নাসিক ২৭৪; রদ্দুল মুহতার ২/৫১৯, ৫২৩; মানাসিকে মোল্লা আলী কারী ২৫০, ৩৪৯, ৩৯৩
- আমার ৩ তলা বিশিষ্ট একটি ভবন আছে। সেটির ২য় তলায়...
- মুহতারাম, আমার স্বামী ইন্তেকালের পরে ওয়ারিশ সূত্রে যে সম্পদ পেয়েছি...
- সাধারণত আমি কাঁথা/কম্বল মুড়ি দিয়ে ঘুমাই। হজ্বের সময় ১০ তারিখ...
- চুল আঁচড়ানোর সময় আমি খুব উকুন মারি। হজ্বের সময় ইহরাম...
- এ বছর হজ্বের সময় ৯ যিলহজ্ব মাগরিবের পর আমরা আরাফা...
- গত রমযানে আমি ওমরা করেছি। আমি যখন ওমরার তাওয়াফ করছিলাম...
- আমি একটি মসজিদে ইমামতি করি। গত বছর আল্লাহর অশেষ মেহেরবানিতে...
- একদিন নফল তাওয়াফ করার পর তাড়াহুড়োর কারণে তাওয়াফের দুই রাকাত...
- আমি সরকারী চাকরিজীবী। লাখ খানেকের মতো নগদ টাকা আমার কাছে...
- এক ব্যক্তি উমরার ইহরাম করে তাওয়াফ সায়ী করেছে। এরপর সে...