আমি সরকারী চাকরিজীবী। লাখ খানেকের মতো নগদ টাকা আমার কাছে...
আমি সরকারী চাকরিজীবী। লাখ খানেকের মতো নগদ টাকা আমার কাছে আছে। আর গ্রামের বাড়িতে পৈত্রিকসূত্রে প্রাপ্ত দেড় বিঘা জমি আছে। যার আনুমানিক মূল্য পঞ্চাশ লক্ষ টাকা হবে। এছাড়া আমার আর কোনো অর্থ-সম্পদ নেই।
আমার জানার বিষয় হল, এ অবস্থায় আমার উপর হজ্ব ফরয হবে কি? অথচ হজ্বে যাওয়ার মতো টাকা আমার কাছে নেই।
উল্লেখ্য, চাকরির বেতন দিয়েই আমার সংসার চলে। আর উক্ত জমি ফসলি। বর্গাচাষের ভিত্তিতে সেখান থেকে বছরে কিছু আয় আসে।
প্রশ্নোক্ত অবস্থায় আপনার উপর হজ্ব ফরয। কেননা হজ্ব ফরয হওয়ার জন্য নগদ টাকা থাকা জরুরি নয়। বরং প্রয়োজন অতিরিক্ত জমি ও স্বর্ণালংকার থাকলেও তার মূল্য যদি হজ্বের খরচ এবং হজ্ব থেকে ফেরা পর্যন্ত সংসারের খরচের সমপরিমাণ হয়ে যায় তাহলেই হজ্ব ফরয হবে।
তাই বিলম্ব না করে হজ্ব করে নেওয়া কর্তব্য। হজ্ব ফরয হওয়ার পর তা আদায়ে বিলম্ব করা গুনাহ।
-ফাতাওয়া খানিয়া ১/২৮২; ফাতাওয়া তাতারখানিয়া ৩/৪৭২; ফাতাওয়া হিন্দিয়া ১/২১৮
- আমার ৩ তলা বিশিষ্ট একটি ভবন আছে। সেটির ২য় তলায়...
- মুহতারাম, আমার স্বামী ইন্তেকালের পরে ওয়ারিশ সূত্রে যে সম্পদ পেয়েছি...
- সাধারণত আমি কাঁথা/কম্বল মুড়ি দিয়ে ঘুমাই। হজ্বের সময় ১০ তারিখ...
- চুল আঁচড়ানোর সময় আমি খুব উকুন মারি। হজ্বের সময় ইহরাম...
- এ বছর হজ্বের সময় ৯ যিলহজ্ব মাগরিবের পর আমরা আরাফা...
- গত রমযানে আমি ওমরা করেছি। আমি যখন ওমরার তাওয়াফ করছিলাম...
- আমি একটি মসজিদে ইমামতি করি। গত বছর আল্লাহর অশেষ মেহেরবানিতে...
- এ বছর আমি ও আমার স্ত্রী হজ্ব করেছি। হজ্বের সময়...
- একদিন নফল তাওয়াফ করার পর তাড়াহুড়োর কারণে তাওয়াফের দুই রাকাত...
- এক ব্যক্তি উমরার ইহরাম করে তাওয়াফ সায়ী করেছে। এরপর সে...