আমি যখন মুসাফির অবস্থায় থাকব তখন জামাতে নামায আদায় করা...
আমি যখন মুসাফির অবস্থায় থাকব তখন জামাতে নামায আদায় করা যাবে কি? যদি যায় তাহলে আমি যদি ইমামের সাথে শেষ দুই রাকাত পাই তাহলে কি বাকি দুই রাকাত আদায় করতে হবে? মুসাফির হিসেবে তো আমি ইমামের সাথে দুই রাকাত পেয়েই গেছি। মাসআলাটি জানিয়ে বাধিত করবেন।
মুসাফিরের জন্য স্বাভাবিক অবস্থায় জামাতের সাথে নামায আদায় করাই নিয়ম। সফরের কোনো তাড়া না থাকলে মুসাফির জামাতেই নামায পড়বে। আর মুসাফির ব্যক্তি মুকীম ইমামের পিছনে ইক্তিদা করলে চার রাকাত বিশিষ্ট নামায চার রাকাতই পড়া জরুরি হয়ে যায়। এক্ষেত্রে ইমামের পিছনে পুরো চার রাকাত না পেলেও মাসবুকের ন্যায় ছুটে যাওয়া রাকাতগুলো ইমামের সালামের পর আদায় করে নিতে হবে। নতুবা নামায হবে না।
উল্লেখ্য, মুসাফিরের জন্য চার রাকাত বিশিষ্ট ফরয নামায দুই রাকাত পড়ার হুকুম কেবল তখনই যখন সে একাকী নামায পড়বে বা নিজে ইমামতি করবে কিংবা অন্য কোনো মুসাফির ইমামের পিছনে ইক্তিদা করবে। মুকীম ইমামের পিছনে ইক্তিদা করলে ইমামের অনুসরণে তার উপরও চার রাকাত আদায় করা আবশ্যক হয়ে যায়।
-তাবয়ীনুল হাকাইক ১/৫১৫; ফাতাওয়া হিন্দিয়া ১/১৪২
- রমযানের শেষ দশকে ইতিকাফ অবস্থায় কেউ শরীয়তসম্মত কোনো প্রয়োজনে যদি...
- একদিন জুমার নামাযের আগে আমার রুমে পড়তে পড়তে ঘুম এসে...
- রমযানের পূর্বে ট্রেনে এক জায়গায় যাচ্ছিলাম। মাঝে ফজরের সময় এক...
- গত রমযানে আমি একদিন জামাতের সাথে তারাবীতে নামায শেষ করে...
- একবার আমি ইশার নামাযে মাসবুক হই। ইমাম সালাম ফেরানোর পর...
- আমাদের মসজিদের ইমাম সাহেব একদিন জানাযার নামায পড়ানোর সময় ভুলে...
- বিতর নামাযে কোন্ দুআ কুনূত পড়ব? অনেকে বলেন, আমরা যে...
- একবার আমি তিন দিনের জন্য তাবলীগে গিয়েছি। আমাদের আমীর সাহেব...
- আমার বাড়ির পাশে এক হিন্দু লোক থাকে। সে আর্থিকভাবে খুবই...
- সফর অবস্থায় নামায কসর করা কি জরুরি? এক ব্যক্তি বলল...