একজন মেয়েলোকের বিগত মাসে ৮ দিন করে হায়েয হয়েছিল। এ...
একজন মেয়েলোকের বিগত মাসে ৮ দিন করে হায়েয হয়েছিল। এ মাসে তার চার দিন হওয়ার পর দুই দিন হয়নি। এরপর আবার হয়েছে। জানার বিষয় হল, ৫ম ও ৬ষ্ঠ দিন তার কী করণীয় ছিল? সে কি অপেক্ষা করবে, নাকি গোসল করে নামায পড়া শুরু করবে?
উক্ত ক্ষেত্রে স্রাব বন্ধ হওয়ার পর গোসল করে ওয়াক্তের নামায পড়ে নিবে। কারণ স্বাভাবিক অভ্যাসের দিনগুলোর মধ্যেও কখনো স্রাব বন্ধ হয়ে গেলে ওয়াক্তের মধ্যে গোসল করে নামায পড়ে নেওয়াই কর্তব্য। কেননা এ পরিস্থিতিতে পরবর্তীতে আর রক্ত না এসে পূর্ণভাবে পবিত্র হয়ে যাওয়ারও সম্ভাবনা রয়েছে। সেক্ষেত্রে তার জন্য ওয়াক্তিয়া নামায আদায় করা জরুরি। অবশ্য সে যেহেতু সপ্তম দিনে আবার রক্ত দেখেছে তাই মাঝের বিরতির দুই দিন হায়েয হিসাবেই গণ্য হবে। সুতরাং মহিলাটি যদি ঐ দুই দিন নামায না পড়ে থাকে তবে যেহেতু তা মূলত হায়েযের দিন ছিল এ কারণে তা কাযাও করতে হবে না।
-ফাতহুল কাদীর ১/১৫১; আলমুহীতুল বুরহানী ১/৪০৪; বাদায়েউস সানায়ে ১/১৫৯; আলবাহরুর রায়েক ১/২০৩; রদ্দুল মুহতার ১/২৯৪; ফাতাওয়া হিন্দিয়া ১/৩৯
- নামাযের প্রথম কিংবা দ্বিতীয় বৈঠকে একাধিকবার তাশাহহুদ পড়ে ফেললে করনীয় ৷
- আমার বাবাকে তার এক বন্ধু একটি ওয়ালম্যাট গিফট করেছে। তাতে...
- আমি আজ এশার নামাযে প্রথম রাকাতে ভুলে ৩ বার সেজদা...
- আমি আজ আসর নামাযের শেষ বৈঠকে ভুলে দু’বার তাশাহহুদ পড়ে...
- হুযুর, আজ ফজর নামাযে প্রথম রাকাতে আমি ইমামের পেছনে দাঁড়িয়ে...
- আমাদের পার্শ্ববর্তী এলাকায় একটি মসজিদ আছে। যার নাম দেয়া হয়েছে...
- আমি মাঝেমধ্যে ফরয নামায একাকী পড়ার সময় তৃতীয় ও চতুর্থ...
- কয়েক দিন আগের কথা। বিতরের নামাযে দাঁড়ানো অবস্থায় আমি সন্দেহে...
- সেদিন এক ব্যক্তির মুখে শুনলাম, রমযান মাসে নাকি এমন একটি...
- সেদিন বিতর নামায পড়ছিলাম। ৩য় রাকাতে দুআয়ে কুনূত না পড়েই...