আমাদের মসজিদের ইমাম সাহেব আছর ও ফজর নামাযের সালামের পর...
আমাদের মসজিদের ইমাম সাহেব আছর ও ফজর নামাযের সালামের পর কিবলা থেকে ঘুরে মুসল্লীদের দিকে ফিরে বসেন। এক্ষেত্রে যদি কোনো মাসবুক তার মুখোমুখী থাকে চাই সে যত দূরেই হোক তিনি তার মুখোমুখী বসেন না; বরং ডানে বা বামে একটু ঘুরে বসেন। যখন মাসবুকের নামায শেষ হয়ে যায় তখন তিনি সোজা হয়ে বসেন।
জানার বিষয় হল, ইমাম সাহেব ও মাসবুকের মাঝে যদি কয়েক কাতার মুসল্লী থাকে যাদের নামায শেষ হয়ে গেছে তাহলে এর ব্যবধান থাকা সত্ত্বেও কি তার মুখোমুখী হয়ে বসা যাবে না? আশা করি জানিয়ে বাধিত করবেন।
ইমাম সাহেব ও মাসবুকের মাঝে তৃতীয় কোনো ব্যক্তির আড়াল থাকলে ইমামের জন্য নামায শেষে ঐ মাসবুকের মুখোমুখী হয়ে বসা জায়েয আছে। তবে এক্ষেত্রেও মুখোমুখী না বসাই উত্তম। আর কোনো আড়াল না থাকলে মাসবুক বা নামাযী ব্যক্তি দূরে থাকলেও তার মুখোমুখী হয়ে বসা মাকরূহ।
হাশিয়াতুত তাহতাবী আলালমারাকী পৃ. ১৭১; ফাতহুল কাদীর ১/৩৬১; আলবাহরুর রায়েক ২/৩১; শরহুল মুনইয়াহ পৃ. ৩৪১; আননাহরুল ফায়েক ১/২৮৬; আদ্দুররুল মুখতার ১/৫৩১-৫৩২
- রমযানের শেষ দশকে ইতিকাফ অবস্থায় কেউ শরীয়তসম্মত কোনো প্রয়োজনে যদি...
- একদিন জুমার নামাযের আগে আমার রুমে পড়তে পড়তে ঘুম এসে...
- রমযানের পূর্বে ট্রেনে এক জায়গায় যাচ্ছিলাম। মাঝে ফজরের সময় এক...
- গত রমযানে আমি একদিন জামাতের সাথে তারাবীতে নামায শেষ করে...
- একবার আমি ইশার নামাযে মাসবুক হই। ইমাম সালাম ফেরানোর পর...
- আমাদের মসজিদের ইমাম সাহেব একদিন জানাযার নামায পড়ানোর সময় ভুলে...
- বিতর নামাযে কোন্ দুআ কুনূত পড়ব? অনেকে বলেন, আমরা যে...
- একবার আমি তিন দিনের জন্য তাবলীগে গিয়েছি। আমাদের আমীর সাহেব...
- আমার বাড়ির পাশে এক হিন্দু লোক থাকে। সে আর্থিকভাবে খুবই...
- সফর অবস্থায় নামায কসর করা কি জরুরি? এক ব্যক্তি বলল...